কাঁঠালের এঁচোড় রান্নার রেসিপি(১০%প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য)
আসসালামু আলাইকুম আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগণ আমি@jahidulislam01 বাংলাদেশ থেকে আজ মঙ্গলবার জুন,(১১-৭-২০২৩) আশাকরি আপনার অনেক ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। মহান আল্লাহতালার অশেষ রহমতে আমিও অনেক ভালো আছি এবং সুস্থ আছি।আজ আমি আপনাদের মাঝে কাঁঠালের এসোড় রান্নার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।
রেসিপি তৈরির উপাদান
ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
---|---|
১ | কাঁঠালের এসোড় |
২ | সয়াবিন তৈল |
৩ | শুকনা মরিচের গুঁড়া |
৪ | রসুন |
৫ | পিয়াজ |
৬ | লবণ |
৭ | পানি |
🍲০১ 🍲
🍲০২ 🍲
এবার আমি পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছি এবং রসুন এর খোসা ছাড়িয়ে নিয়েছি।
🍲০৩ 🍲
এবার আমি কড়াইয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়েছি।
🍲০৪ 🍲
পরিমাণ মতো পানি দেওয়ার পরে কাঁঠালের এঁচোড় গুলো কড়াই এর উপরে উঠিয়ে দিয়েছি। পরিমাণ মতো পানি দেওয়া হয়েছে যেন এঁচোড় গুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে যায়।
🍲০৫ 🍲
এবার আমি কড়াইয়ের উপরে লবণ পেঁয়াজ এবং রসুন একত্রে দিয়েছি।
🍲০৬ 🍲
কিছুক্ষণ পরে দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেকটা সিদ্ধ ভাব চলে এসেছে কাঁঠালের এঁচোড় রান্নার।
🍲০৭ 🍲
এবার শুকনা মরিচের গুঁড়া দেওয়া হয়েছে দেওয়ার পরে এই এঁচোড় গুলোর কালার একটু লালচে এসেছে।
🍲০৮ 🍲
এবার আমি এঁচোড় গুলো একটি গামলা দিয়ে ঢেকে দিয়েছি। যাতে এঁচোড় গুলো অনেক ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে যায়।
🍲০৯ 🍲
এবার দেখে মনে হচ্ছে এঁচোড় গুলো অনেক সিদ্ধ হয়ে গিয়েছে। গামলা দিয়ে ঢেকে দেওয়ার কারণ।
🍲০৯ 🍲
কাঁঠালের এঁচোড় রান্নার রেসিপির একদম শেষ মুহূর্তে চলে এসেছি। এই ছিল আজ আমার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি শুভকামনা রইল। আশা করি আমার রেসিপিটা আপনাদের ভালো লেগেছে।
খুবই মজাদার এবং লোভনীয় একটি কাঁঠালের এঁচোড় রান্নার রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যদিও আপনার মত করে এরকম ভাবে কখনো কাঁঠাল দিয়ে এঁচোড় রান্না করে খাওয়া হয়নি। রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল তবে আপনি যদি পরিবেশনটা আরো বেশি সুন্দর করে করতেন তাহলে আপনার এই পোস্ট দেখতে আরো বেশি সুন্দর দেখাতো। মজাদার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই রেসিপিটা দেখে যেমন সুস্বাদু মনে হচ্ছে। খেতে তার চাইতে বেশি লোভনীয় ছিল, রুটি দিয়ে খেয়েছি অনেক মজা করে গরম গরম।
কাঁঠালের এচোড় আমি কখনো নিজে রান্না করে খাইনি তবে অন্যের রান্না খেয়েছি। রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজা হয়েছে। আপনি খুব সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে রন্ধন প্রণালী দেখিয়েছেন তাই আপনাকে ধন্যবাদ।
আপু এই কাঁঠালের এসোড় রান্না রেসিপি টা আপনি বাসায় রান্না করে খাবেন দেখবেন কতটা মজা হয়ে থাকে। একটু ভক্তি সহকারে ধন্যবাদ।
কাঁঠালের এঁচোড় কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। সবার মুখে শুনি রেসিপিটি খেতে নাকি খুবই সুস্বাদু হয়। আপনার এই রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। রান্না করার ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। সুস্বাদু রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপু আপনি একদিন রান্না করে খেয়ে দেখেন কতটা সুস্বাদ। তাহলে আপনি মাঝে মাঝেই এই রেসিপিটা খাবেন।অনেক ভালো লাগে গরম গরম রুটির সঙ্গে।
এঁচোড় আমি একবার খেয়েছিলাম আমার এক আত্মীর বাসায় গিয়ে। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আজকে আবার আপনার এই রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে ভাইয়া। অনেক সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরি করেছেন। আমার মনে হচ্ছে খেতে দারুন হয়েছিল। লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
জি আপু আপনি ঠিকই বলেছেন। কাঁঠালের এসোড় রান্নার রেসিপি বেশ মজা করে খেয়েছি গরম গরম রুটির সঙ্গে। ধন্যবাদ এত সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
এঁচোড় রান্না দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুন্দর হয়েছে। সত্যি মাঝে মধ্যে এমন ধরনের রেসিপি করলে অনেক ভালো লাগে। আর এখন তো কাঁঠালের মৌসুম। তবে আমি নিজে কখনে এঁচোর রান্না করিনি।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
জি আপনি ঠিক বলেছেন কাঠালের মৌসুমে এই সময় এই ধরনের রেসিপি খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।
বেশ কিছুদিন আগে কাঁঠালের এঁচোড় আমিও খেয়েছিলাম । তবে আমি নিজে কখনো রান্না করিনি । একজন রান্না করে দিয়েছিল । তবে তারটা বেশ শুকনা শুকনা ছিল । আপনারটা তো দেখছি ঝোল ঝোল । এটি খেতে বেশ ভালই লাগে । ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন ভাই একটু ঝোল ঝোল হলে অনেক মজা হয় খেতে বিশেষ করে গরম গরম রুটির সঙ্গে।
কাঁঠালের এঁচোড় আমার খুবই পছন্দের একটা রেসিপি। এভাবে যদি কাঁঠালের এঁচোড় রান্না করা হয় তখন খুব ভালো লাগে খেতে। আপনার রেসিপিটা দেখতে অনেক বেশি লোভনীয় মনে হচ্ছে। আপনার রেসিপিটা দেখেই বুঝতে পারছি খুব মজা করে খাওয়া হয়েছিল। এরকম মজাদার একটা রেসিপি আমাদের সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। উপস্থাপনাও অনেক সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন।
একদম ঠিক বলেছেন অপু রেসিপি টা অনেক সুস্বাদু এবং লোভনীয় ছিল।সেই সাথে অনেক মজা করে খেয়েছি।
এই সময়টায় এই ধরনের রেসিপি গুলো অনেক বেশি দেখা যায়। আর এরকম রেসিপি খেতেও খুব ভালো লাগে। এই রেসিপিটা অনেকবার খাওয়া হয়েছে এবং কি আমার খুব পছন্দের একটা রেসিপি এটা। আপনি আপনার রেসিপি পরিবেশন টা অনেক সুন্দর ভাবে করেছেন। বোঝাই যাচ্ছে খুব মজা করে খাওয়া হয়েছিল এই রেসিপিটা। এরকম মজাদার রেসিপি পোস্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে শেয়ার করেছেন দেখে আরো বেশি ভালো লেগেছে।
কাঁঠালের এসোড় রান্না আসলে স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আর আমার অনেক ভালো লাগে খেতে বিশেষ করে রুটির সঙ্গে ভাই ধন্যবাদ।