আলু দিয়ে হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি (১০% প্রিয় লাজুক খ্যাকের জন্য)।
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগণ আসসালামুয়ালাইকুম।আমি@jahidulislam01 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজকে মঙ্গলবার মার্চ, (৩-২৯-২০২২)আশা করি আপনারা ভালো আছেন। ইনশাল্লাহ আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আলু দিয়ে হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। তাহলে চলুন ধাপে ধাপে শুরু করা যাক রেসিপির আলোচনা।
রেসিপি তৈরির উপাদানের নাম
ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
---|---|
১ | আলু এবং হাঁসের ডিম |
২ | সরিষার তৈল |
৩ | ঝালের গুড়া |
৪ | হলুদের গুঁড়া |
৫ | লবণ |
৬ | দারচিনি |
৭ | এলাচ |
৮ | পেঁয়াজ বাটা |
৯ | রসুন বাটা |
১০ | পানি |
🔽-১🔽
প্রথমে আমি হাঁসের ডিম গুলি কড়াই এর উপরে সিদ্ধ করতে দিলাম। দেওয়ার অনেকক্ষণ পরে ডিমগুলো সিদ্ধ হয়ে গেছে। এবার আমরা ডিমগুলোর গায়ের খোসা ছাড়িয়ে নিলাম। নেওয়ার পরে একটা নির্দিষ্ট গামলায় রাখা হলো। আমরা জানি হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগান দিয়ে থাকে। আমাদের দেহ এবং মন ভালো রাখে হাঁসের ডিমে হাঁসের ডিম খেলে পেশার বৃদ্ধি পায়।
🔽-২🔽
এবার আমরা কড়াই এর উপরে সরিষার তৈল ঢেলে নিলাম। নেওয়ার পরে সরিষার তৈল গরম করে নেওয়া হলো। আমরা জানি হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকে তাই আমাদের প্রতিনিয়ত একটি করে হাঁসের ডিম খাওয়া উচিত আমাদের শরীর ভালো থাকার জন্য। যাদের পেশার লো তারা প্রতিদিন একটি করে হাঁসের ডিম খেতে পারে।
হাঁসের ডিমের উপরে ঝালের গুড়া হলুদের গুঁড়া দিয়ে খুন্তি দিয়ে নাড়াচাড়া করা হলো। এবার হাঁসের ডিমের কালার এর পরিবর্তন হলো। আমরা জানি হাঁসের ডিমের অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
হাঁসের ডিম ভালোভাবে গড়গড়ি করে নেওয়ার পরে একটি গামলায় রাখা হলো। এরপরে আমরা যা করলাম। হাঁসের ডিম অনেকেই সিদ্ধ খেতে পারে না। তাই গড়গড়ি করে খেয়ে থাকে। হাঁসের ডিম যেভাবেই খাওয়া যায় না কেন পুষ্টির পরিমানে একি থাকে।
এবার আমরা আলুগুলো ছুলে নিয়ে ছোট ছোট করে টুকরো করা হলো। কারণ আলু ছোট ছোট করে টুকরো করলে খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে যায়।রেসিপির বেশি টাইম লাগে না। আলুতে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে যেমন আমিষ এর প্রধান উৎস হল আলু। মজার একটি কথা হল আলু সব রেসিপির ভিতরে দেওয়া যায়।
এবার গরম কড়াই এর ওপরে আলুগুলো ঢেলে দেওয়া হল দেওয়ার পরে ঝালের গুড়া হলুদের গুঁড়া লবণ দেওয়া হল। এবার খুন্তি দিয়ে ভালোভাবে মিক্স করে নিতে হবে। হাঁসের ডিমের সাথে আলুর রেসিপি খেতে অনেক মজার হয়। হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। তাই আমরা এই হাঁসের ডিম নানা কৌশলে রেসিপি তৈরি করে খেতে পারি।যেমন ডিমের ভর্তা ভাজি সিদ্ধ ইত্যাদি সব ভাবেই খেলে এর উপকার আছে।
আমরা রেসিপির প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। আসলে রেসিপি তৈরি করতে আমার খুব ভালো লাগে। এবার সিদ্ধ আলুর ভিতরে পানি ঢেলে দেওয়া হল পরিমাণমতো। এবার পানির ভিতর হাঁসের ডিম, ঝালের গুড়া,হলুদের গুড়া,লবণ,পেঁয়াজ বাটা,রসুন বাটা,দারচিনি এলাচ একসঙ্গে বেটে দেওয়া হল। আমরা জানি আলু এবং হাঁসের ডিমের রেসিপি খেতে প্রায় সবাই ভালবাসে। তাই আমি আপনাদের মাঝে আজ হাঁসের ডিম এবং আলুর রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
হাঁসের ডিম এবং আলুর রেসিপি খেতে অনেক মজার হয়ে থাকে। আমরা সবাই জানি আলুতে আমিষ থাকে। এবং হাঁসের ডিমে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে। আমরা যদি প্রতিনিয়ত বাচ্চাদের একটি করে হাঁসের ডিম খাওয়িয়ে থাকি তাহলে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এটা শুধু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নয় বড়রাও খেতে পারে এবং খেলে তাদের শরীরে নানা সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। প্রতিদিন ডিম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শরিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং যাদের প্রেসার লো আছে তারা প্রতিদিন একটা করে ডিম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এবং যাদের পেশার হাই তারা ডিম খাবেন কিন্তু প্রতিনিয়ত নয়।
হাঁসের ডিম এবং আলুর রেসিপির সাথে আমার একটি সেলফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আশা করি আমার হাঁসের ডিম এবং আলুর রেসিপি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। এই বলে আমি আমার আলোচনা সমাপ্ত করলাম ইনশাআল্লাহ।
ডিম খেতে অনেক ভালো লাগে। আমারও ডিম আমার অনেক পছন্দের যেকোন রেসিপি আমার খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনি হাঁসের ডিম দিয়ে আলু ভুনা রেসিপি তৈরি করেছেন খুবই ভালো লাগছে। কিন্তু আমাদের জন্য আরো বেশি উপকারী ধন্যবাদ আপনাকে।
আলু এবং হাঁসের ডিম খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আলু সাথে হাঁসের ডিম রান্না করলে আমি অনেক ভালবাসি খেতে। সত্যি আপনার রেসিপিটি খুবই লোভনীয় ছিল। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আপনার এই রেসিপিটি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
আপনি অনেক মজাদার একটি ডিম রান্নার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ডিম বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাধু লাগে আর এই দিন যদি আলু দিয়ে রান্না করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। ডিম রান্নার এই মজাদার রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে চমৎকারভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
দারুণ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। হাঁসের ডিম আলুু দিয়ে খুবই সুস্বাদু লাগে খেতে।আমিও আপনার মতো প্রায় সময় এই রেসিপি তৈরি করে থাকি। আমার অনেক পছন্দের একটি রেসিপি। আপনার রেসিপির কালার দেখেই বুঝা যাচ্ছে কতটা সুস্বাদু হয়েছিল।রেসিপির প্রতিটা ধাপ খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে আলু দিয়ে হাসের ডিম কখনো খাওয়া হয়নি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আলু দিয়ে হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি দারুন হয়েছে ভাইয়া। হাঁসের ডিম আমার অনেক প্রিয়। আলু দিয়ে এভাবে হাঁসের ডিম রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝেই এই রেসিপি তৈরি করি। অনেক মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
আলু দিয়ে হাঁসের ডিমের রেসিপি অনেক লোভনীয় মনে হচ্ছে। ঝটপট মজাদার রেসিপি তৈরি করতে গেলে ডিম রান্নার জুড়ি নেই। লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আলু দিয়ে হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি দেখেই মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে। আলু দিয়ে হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি আমার খুবই ভালো লেগেছে। কারণ আমি হাঁসের ডিম খেতে ভীষণ ভালোবাসি। আর আমার ভালোলাগার রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি খুবই সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন হাঁসের ডিম রান্নার রেসিপি। আপনার রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হাঁসের ডিম দারুণ পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যসম্মত। হাঁসের ডিম খেতে আমার বেশ ভালই লাগে আরো যদি তরকারি হিসেবে হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই। দারুন হয়েছে আপনার রেসিপিটি এবং খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।