নাটক রিভিউ // ফজলুল সেলিমের "ভাড়ায় চালিত" নাটকের রিভিউ।।

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আসসালামু আলাইকুম

কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালই আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও আল্লাহর মেহেরবানীতে ও আপনাদের দোয়ায় বেশ ভাল আছি। আসলে পড়ালেখার ব্যস্ততার কারণে এখন তেমন একটা নাটক সিনেমা দেখাই হয় না। তবে আমি আজকে যে নাটকটি রিভিউ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছি এই নাটকটি অনেক শিক্ষনীয় একটি নাটক এ নাটকের যারা অভিনয় করেছেন সবাই আমার খুব প্রিয়। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে মোশারফ করিম ও রোবেনা রেজা জুই আমার খুবই প্রিয় অভিনেতা অভিনেত্রী। যখনই সুযোগ পাই তাদের নাটকগুলো আমি খুব স্বাচ্ছন্দে দেখে থাকি আমার কাছে এই দুইজনের অভিনয়টা অনেক অনেক ভালো লাগে। আসলে মানুষ বেধে যেরকম একটা ভিন্নতা আছে তেমনি প্রতিটা মানুষের অভিনয় ক্ষেত্রে অনেক ভিন্নতা রয়েছে সেই ভিন্নতার মাঝে এই দুইজনের অভিনয় গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।

Screenshot_2023-07-18-13-54-54-469_com.google.android.youtube.jpg

তাহলে চলুন বন্ধুরা নাটকটি রিভিউ আকারে দেখে আসবেন। অবশ্যই এই রিভিউ দেখার পর আপনারা নাটকটি ইউটিউবে দেখে নেবেন আমার বিশ্বাস অনেক ভালো লাগবে, অনেক কিছু জানতেও শিখতে পারবেন।

নাটক রিভিউ
নাটকের নামভাড়ায় চালিত
রচনাজুয়েল এলিন
পরিচালনায়ফজলুল সেলিম
অভিনয়েমোশারফ করিম, রোবেনা রেজা জুই সহ আরো অনেকে।
সময়কাল৪৪:৩৫ মিনিট।
কাহিনী সংক্ষেপ

IMG_20230718_143455.jpg

IMG_20230718_143536.jpg

নাটকটির প্রথমেই দেখা যায় মোশারফ করিম সৌদি আরব বসবাসরত তাদের মত পোশাক পরিধান করে সৌদিতে থাকে এমন ভাবে বেশ পোশাক তৈরি করে তার স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বলার জন্য একটি ব্যানার তৈরি করে যেখানে অনেকগুলো খেজুর গাছ এবং সৌদি আরবের একটা প্রাকৃতিক পরিবেশ তৈরি করে কিন্তু তার সাথে থাকা তার সহকারি ব্যানারটি উল্টো করে লাগানোতে তাকে ধমক দেয় এবং সেটা ঠিক করতে বলে। তারপর সে তার স্ত্রীকে বুঝাতে চায় যে সে অনেক ব্যস্ত এবং তার কপিল তাকে অনেক ব্যস্ততার মাঝে রাখে সে বেশি সময় ধরে কথা বলতে পারবে না। তার স্ত্রী রোবেনা রেজা জুই সেও তার কথা বিশ্বাস করে এবং তার সাথে অনেক কথা বলে তাকে আসতে বলে সব মিলিয়ে তাদের কথা শেষ হওয়ার পর মোশারফ করিম সে ব্যানার খুলে ফেলে এবং তার সাথে থাকা তার সহকারিকে তার বাসায় খিচুড়ি রান্নার কথা বলে এবং তার বাসায় সে খাবে।

IMG_20230718_143607.jpg

IMG_20230718_143804.jpg

মূলত আসল বিষয় হচ্ছে মোশারফ করিম সৌদি আরবে কখনো যায়নি, সে যেতেও পারেনি তাই সে ঢাকা শহরে থেকে তার স্ত্রীকে বুঝাতে চাচ্ছে সে সৌদি আরবে আছে। এরপর দেখা যাচ্ছে সে বিভিন্ন জায়গায় টাকার বিনিময়ে মানুষের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছে এমনকি একটি হোমিও ওষুধের বিজ্ঞাপনেও অংশগ্রহণ করতে দেখা গেছে। ঢাকায় এসে সে যার কাছে আশ্রয় পেয়েছিল একটি মহিলা তাকে সাথে নিয়ে এই বিজ্ঞাপনে অংশগ্রহণ করেছিল এবং সেখানে পাওয়া টাকা তারা একটি চার দোকানে বসে ভাগাভাগি করে নিল।

IMG_20230718_143840.jpg

IMG_20230718_144018.jpg

IMG_20230718_144045.jpg

এরপর দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মহিলার আশেপাশে এলাকার পোলাপানের উত্তপ্ত থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন রকম পাট নিয়ে সে অভিনয় করার মাধ্যমে তাদের সমাধান করে দিচ্ছে টাকার বিনিময়। কিন্তু সে এসব কাজ ঢাকার বিনিময় করলেও নিজের চরিত্রকে আজেবাজে মহিলাদের কাছে বিলিয়ে দেয়নি শুধুমাত্র তার স্ত্রীকে ভালোবাসে বলে যদিও তার হাতে এরকম অনেক সুযোগ এসেছিল কিন্তু সে নিজের চরিত্র কে ঠিক রেখে নিজের কাজকে প্রাধান্য দিয়ে এসেছিলেন।

IMG_20230718_143909.jpg

IMG_20230718_143941.jpg

অন্যদিকে তার স্ত্রী বাড়ি থেকে তার ছোট ভাইকে ডাক্তার দেখানোর জন্য ঢাকায় এসেছে। ঢাকায় এসে রাস্তাঘাটে অনেক মানুষ ও যানজট দেখে তারা অনেকটা বিরক্ত মোটামুটি তার ছোট ভাই বলেই ফেলল এত মানুষ নিশ্চয়ই ঢাকার এখানে আজকে মনে হয় হাট বসেছে। হঠাৎ তারা যখন ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিল তখন তার ছোট ভাই মোশারফ করিমকে দেখে ফেলে এবং তার বোনকে ডেকে দেখাতে দেখাতে সে সেখান থেকে চলে যায় যার কারণে তার বোন তার কথা বিশ্বাস করেনি। বলল যে তোর দুলাভাই তো সৌদি আরবে থাকে সে কিভাবে ঢাকায় আসবে তুই নিশ্চয়ই ভুল দেখেছিস চল আমরা বাসায় যাই একথা বলে তারা চলে যায়।

![IMG_20230718_144109.jpg]()

IMG_20230718_144133.jpg

IMG_20230718_144156.jpg

বাসায় গিয়ে তারা বিশ্রাম করা অবস্থায় টিভি দেখবে দুই ভাই বোন কে কি দেখবে সেটা নিয়ে রিমোট কাড়াকাড়ি করতে করতে বোন ভাইকে ধমক দিয়ে সে তার টা দেখার জন্য টিভি ছাড়ে। টিভি ছাড়তেই সেই হোমিও ওষুধের বিজ্ঞাপনের তারা মোশারফ করিমকে দেখতে পায় তখন তার ছোট ভাই বলেছিল দেখেছিস আপু আমি দুলাভাইকে আগেই দেখেছিলাম এখন তুই টিভিতে দেখ তখন তার স্ত্রী অনেক রেগে গিয়ে তারা দুজন সেখান থেকে ঠিকানাটা নিয়ে তাকে খুঁজে বের করার জন্য বেরিয়ে পড়ল। মোশারফ করিমের স্ত্রী রোবেনা রেজা জুই ধরে নিয়েছে যে মোশারফ করিম এখানে বিয়ে করেছে অনেক বাচ্চাকাচ্চা নিয়েছে সে তাকে ঠকিয়েছে এগুলো বলে অনেক ক্ষেপে গিয়ে তাকে খুঁজে বের করার জন্য বেরিয়ে পড়ল।

IMG_20230718_144253.jpg

IMG_20230718_144224.jpg

IMG_20230718_144322.jpg

IMG_20230718_144354.jpg

বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করতে করতে মানুষকে ঠিকানা এবং ছবি দেখাতে দেখাতে কেউ কোনো খোঁজ দিতে পারছিল না। হঠাৎ মোশারফ করিম তার একটি কাজ শেষ করে বাসায় ফেরার পথে তার স্ত্রীর ফোন আসে এবং সে ফোনটা দেখে তাড়াহুড়া করে তার সহকারীকে বলে ব্যানারটা বের করে লাগানোর জন্য। ব্যানারটা বের করে লাগানো অবস্থায় তার স্ত্রী কিছুটা দূরে তাকে দেখতে পায় সে ব্যানারটা লাগাচ্ছে এবং তার ফোনটা কেটে দিচ্ছে। সে বুঝতে পারে এবং পরে আবারো ফোন দেয় তখন ব্যানার লাগানোর শেষে ফোন ধরে বলে যে সে অনেক ব্যস্ত আছে এবং তার সাথে সুন্দর সুন্দর করে কথা বলতে থাকে। এদিকে তার স্ত্রী তার সাথে কথা বলতে বলতে তার পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সে বলছে আমি তোমার সৌদি আরবে খেজুর গাছের খেজুর পারতিস তোমার পাশে এসে গেছি এই কথা বলতেই মোশারফ করিম দেখতে পেল যে তারাও সৌদি আরব চলে এসেছে এবং বলল সুমনও তার সাথে এসেছে সুমন বলতে তার শ্যালক হঠাৎ দেখতে তারা তার পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে এটা দেখে সে অনেক ঘাবড়ে গিয়েছে ।সে কি বলবে কিছু বোঝার আগেই তার স্ত্রী তার কলার ধরে তাকে বাসায় নিয়ে চলে গেল।

IMG_20230718_144421.jpg

IMG_20230718_144556.jpg

IMG_20230718_144639.jpg

বাসায় গিয়ে তার সাথে বোঝাপড়া করতে লাগলো এবং সে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করল প্রথমে তারা বুঝতে চাইলো না তারপরে অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে কান্না কান্না ভাব নিয়ে মোশারফ করিম বলতে লাগলো যে সে তার শ্বশুরের কাছ থেকে অনেক জোর করে টাকা নিয়ে সৌদি যাওয়ার জন্য এসেছিল কিন্তু সৌদির ভিসা জাল থাকায় সে পুরো টাকাটা মার খেয়ে যায় এজন্য সেই কোন মুখ নিয়ে বাড়ি যাবে সেজন্য সে ঢাকা শহরে থেকে যায়। আর এই ঢাকা শহরে থেকে কত কষ্ট করে খেয়ে না খেয়ে এখন সে মোটামুটি অনেকটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তবে তার ইচ্ছা ছিল তার শ্বশুরের সমস্ত টাকা শোধ করে তারপর সে বাড়ি যাবে। এই কথাগুলো তার স্ত্রী এবং তার শ্যালক শুনতে পেয়ে দুজনেই কান্না জড়িত কন্ঠে তারপর তারাই বলতে লাগলো যে তোমাকে আর ঢাকা শহরে থাকতে হবে না তুমি গ্রামে চলো আমরা সেখানেই কিছু করে আমাদের সংসার চালিয়ে নেব আর তার সেলোক সুমন তাকে বলল যে আমি আমার বাবাকে বুঝিয়ে বলবো সে যাতে তোমার কাছে আর টাকা না চায়। আর বলল যে দুলাভাই তুমি আমাদের সাথে বাড়ি চলো। তখন মোশারফ করিম বলল যে না আমি এখান থেকে যাব না আমি টাকা পয়সা ম্যানেজ করে আমি এখান থেকে যাব এই কথা শুনে মোশারফ করিমের স্ত্রী সেও আর গ্রামে ফিরে যাবে না সুমনকে বলল যে তোকে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিব তুই বাড়িতে বাবাকে বলে দিস আমি গার্মেন্টসে চাকরি করব আমি এখানে ওর সাথে থাকবো।

IMG_20230718_144712.jpg

IMG_20230718_144758.jpg

IMG_20230718_144834.jpg

মোটামুটি মীমাংসা হয়ে গিয়েছে, পরের দিন হঠাৎ মোশারফ করিমের ফোনে ফোন আসছিল ফোনে সেভ নাম্বার ছিল বৌ নাম্বার ৩ এটা দেখে সে আবারও ক্ষেপে যায় এবং একটা সমিতির ঋণের নেওয়ার কার্ড টেবিলে খুঁজে পায় যেটাতে একটা মেয়ের ছবি দেওয়া ছিল এবং মোশারফ করিমের ছবি দেওয়া ছিল এবং সেখানে মেয়েটির নামের পাশে তার স্বামীর নাম লেখা ছিল মোশারফ করিমের নাম। এটা দেখে আবারও সে অনেক রাগান্বিত হয়ে যায়। তারপর এখন সে তাকে সরাসরি কিছু না বলে তার ছোট ভাইকে ডেকে আর তার পিছনে পাঠিয়ে দিল এবং বলল সে কোথায় যায় কি করে তাকে খোঁজখবর দেওয়ার জন্য।

IMG_20230720_100240.jpg

IMG_20230720_100549.jpg

IMG_20230720_100633.jpg

এরপর দেখা গেল যে সে দুইটা মেয়ের সাথে রিকশায় করে কোথায় যাচ্ছিল ওই মুহূর্তে তার স্ত্রী একটি বাঁশ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মেয়ে দুটি রিকশা থেকে নেমে সেই চম্পট তো মোশারফ করিম উপরে থাকাতে সে ধরা পড়ে গেল এবং তাকে রিক্সা থেকে নামিয়ে কলার ধরে বাসায় নিয়ে গেল। এইবার তো তাকে কি দিয়ে বোঝাবে এখনকার কোন সুযোগ নেই তারপরও অনেক চেষ্টা করেছে তাকে বোঝানোর জন্য কিন্তু কোন ভাবেই তার স্ত্রী বুঝতে চাইলো না। এরপর ওই সমিতির কার্ডে যে মেয়েটির ছবি তার সাথে কি সম্পর্ক সেটা জানতে চাইলে তখন মোশারফ করিম বলে যে যখন সে ঢাকায় এসেছিল তখন তার খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল না থাকার ব্যবস্থা ছিল না এই মেয়েটি তাকে সব রকম সহযোগিতা করে কাজ পাইয়ে দিয়েছিল। এসব কথা ও তার স্ত্রী বিশ্বাস করে করতে পারছিল না তখন বলল যে ঠিক আছে তোমাকে তার কাছে নিয়ে যাবো। ঠিক যাওয়ার ওই মুহূর্তেই তার সহকারি এসে তাকে বলল যে সে মেয়েটি মারা গিয়েছে তখন মোশারফ করিম তার স্ত্রী দৌড়ে গিয়ে তার বাসায় গেল এবং গিয়ে দেখে যে মারা গিয়েছে।

IMG_20230720_100739.jpg

IMG_20230720_100811.jpg

IMG_20230720_100845.jpg

IMG_20230720_100914.jpg

IMG_20230720_100942.jpg

এটা দেখে মোশারফ করিম অনেক কান্নাকাটি করে এবং তার স্ত্রীকে তখন সে বলে যে এই মেয়েটির কোন স্বামী ছিল না কোন সংসার ছিল না কিন্তু তার অনেকগুলো টাকার দরকার ছিল তাই তাকে সমিতি থেকে টাকাগুলো তার স্বামী সেজে নিয়ে দিয়েছিল যদি এই ধরনের কাজগুলো সে বেশি করত মানুষকে সহযোগিতা কত টাকার বিনিময়ে। তাই এই মেয়েটির জন্য সে স্বামী সেজে সমিতি থেকে লোন পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল কিন্তু এই লোনের টাকা সে শোধ করতে পারছিল না তাই তাকে মারা যাওয়ার আগে বলে গিয়েছিল এই লোনের টাকা যাতে সে শোধ করে দেয়। তখন সে দায়িত্ব মোশারফ করিম নিয়েছিল। এগুলো শুনে তার স্ত্রী অনেকটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে এবং তার কানের স্বর্ণের দুল গুলো খুলে মোশারফ করিমের হাতে দিয়ে দেয় এটা দিয়ে সমিতির টাকা শোধ করার জন্য বলে এভাবে আমরা নাটকের শেষ দেখতে পেলাম।

বিঃদ্রঃ সকল ছবি মোবাইলে স্ক্রিনশট নেওয়া।

নিজস্ব মতামত
মোশারফ করিম অভিনীত খুবই চমৎকার একটি নাটক সাথে রয়েছে রোবেনা রেজার জুঁই দুজনের অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। তাই নাটক নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মতামত হল নাটকটি দেখতে ভালই লাগলো এবং সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো মোশারফ করিম তার স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও বাইরে কোন মেয়েদের সাথে নিজের চরিত্রকে বিলিয়ে দেয়নি। এছাড়া সে যে কাজগুলো করেছে প্রত্যেকটা কাজ নিজের মতো করে দায়িত্ব নিয়ে করেছে যদিও সে টাকার বিনিময় করেছে কিন্তু নিজের মতো করে করেছে এই জন্য তাকে সবাই ভালবেসেছে এবং সে এই ধরনের কাজগুলো অনেক পেয়েছে এবং নিজেকে মোটামুটি স্বাবলম্বী করার সুযোগ পেয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে সে তার চরিত্র কে ঠিক রাখতে পেরেছে এবং তার ন্যায় নীতি ঠিক ছিল বলেই সে তার স্ত্রীর সন্দেহ দূর করতে পেরেছে। সন্দেহ করা স্বাভাবিক তা তো অনেক কারণ রয়েছে সন্দেহ করার। কিন্তু তার সততা নিষ্ঠা তাকে তার সঠিক জায়গায় থাকতে সহায়তা করেছে।

রেটিংস
১০/৮
-
নাটকের ইউটিউব লিংক

Sort:  
 last year 

মোশারফ করিমের নাটক আমি আগে প্রচুর পরিমাণে দেখতাম। তবে এখন তার নাটক গুলো একেবারেই দেখা হয় না। বলতে গেলে কোন নাটকই দেখতে পারিনা সময়ের কারণে। কিন্তু আপনার এই রিভিউ পোস্ট পড়ে খুব ভালো লেগেছে। সময় পেলে তো আমি অবশ্যই চেষ্টা করব নাটকটা দেখে নেওয়ার। কারণ রিভিউটা পড়তে খুব ভালো লেগেছে।

 last year 

ঠিকই বলেছেন সবার স্বল্পতার কারণে এখন আগের মতো আর নাটক দেখা হয় না। তবুও মাঝে মধ্যে নাটক দেখতে আমার কাছে ভালোই লাগে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে ভাড়ায় চালিত নাটকটি অনেক সুন্দর ভাবে রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আসলে নাটক দেখতে আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। আসলে নাটকটি দেখে মনে হচ্ছে বেশ রোমান্টিক একটি নাটক। সময় পেলে অবশ্যই দেখার চেষ্টা করবা আপনার শেয়ার করা এই নাটকটি। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 last year 

সময় পেলে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন আশা করি আপনার কাছে ভালো লাগবে। সুন্দর ও গঠনমূল মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

 last year 

এই নাটকের কিছু অংশ ফেসবুকে দেখেছিলাম।দেখবো দেখবো করে সময় হয়ে উঠেনি।আপনার নাটকের রিভিউ পড়ে দেখার খুব ইচ্ছে হচ্ছে।আর মোশাররফ করিমের নাটক আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। দেখ নেবো সময় করে।নাটকের সুন্দর রিভিউ পোস্ট শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

 last year 

সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন। আশা করি আপনার কাছে দেখতে ভালো লাগবে। আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 last year 

বর্তমানে সময় স্বল্পতা ও ব্যস্ততার কারণে তেমন একটা নাটক দেখা হয় না।তবে নাটকটি যে খুব চমৎকার এতে কোন সন্দেহ নেই। আশা করছি খুব শীঘ্রই নাটকটি দেখব। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।

 last year 

সময় করে নাটকটি দেখবেন। আশা করি আপনার কাছে ভালো লাগবে। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 last year 

মোশারফ করিমের নাটক দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে নাটক দেখে হাসতে হাসতে শেষ। স্বামী স্ত্রী দুজন মিলে চমৎকার অভিনয় করেছেন। এধরনের নাটক গুলো দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। চমৎকার ভাবে নাটকটি রিভিউ করেছেন। কয়েকদিন আগে নাটকটি আমি দেখেছি। নাটকটির গল্প আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

মোশারফ করিমের নাটক গুলো আমারও খুবই পছন্দের। এই নাটকটি আমার কাছেও খুবই ভালো লেগেছে। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 last year 

ফজলুল সেলিমের ভাড়ায় চলতি নাটকটা রিভিউ দেখছি অনেক সুন্দর করে করলেন। আসলে এই নাটকটিতে তার স্ত্রীর সন্দেহ সে দূর করতে পেরেছিল। তার চরিত্র এবং নীতি ঠিক থাকার কারণে সে এই সন্দেহটা দূর করতে পেরেছে। নাটকটির সম্পূর্ণ রিভিউ টা বেশ ভালো উপভোগ করে পড়েছি। ভীষণ ভালো লাগলো কিন্তু।

 last year 

আপনার মূল্যবান মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 last year 

বাংলাদেশ নাটকের বিখ্যাত। নাটকের অভিনয়ের মধ্যে মোশারফ করিমকে আমার দারুন লাগে। তিনি খুবই সুন্দর সুন্দর নাটক করে থাকেন। এই নাটকটি যে অনেক সুন্দর সেটা পড়ে বুঝতে পারলাম। বর্তমানে নিজের স্ত্রী ঘরে থাকা সত্বেও পুরুষেরা নিজের চরিত্র কে বাইরে মেয়েদের কাছে বিলিয়ে দেয়। কিন্তু নাটকটিতে তার বিপরীত ধর্মী তুলে ধরেছে। অনেক ভালো লাগলো নাটকটি পড়ে ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা অবিরাম।

 last year 

দারুন একটি নাটক আজ আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন। আপনার এই সুন্দর নাটকের ভিডিও দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। অবশ্যই নাটকটা আমার পূর্বে কখনো দেখা হয়নি। এমনিতেই আমি মোশারফ করিমের নাটক দেখতে বেশি পছন্দ করে থাকি। তবে এই নাটকটা কবে কখন যেন মিস হয়ে গেছে তবে দেখার সুযোগ করে দিলেন তাই ধন্যবাদ।

 last year 

সম্ভব হলে সময় করে নাটকটি দেখার চেষ্টা করবেন। আশাকরি আপনার কাছে ভালো লাগবে দেখতে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.029
BTC 56697.29
ETH 2390.51
USDT 1.00
SBD 2.29