কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকে আপনাদের সাথে একটি রেসিপি শেয়ার করতে যাচ্ছি। এটি হচ্ছে বাসায় তৈরি মচমচে ফুচকা রেসিপি। ফুচকা কম বেশি সবাই খুব পছন্দ করে। তবে বাইরে ফুচকা খাওয়ার চেয়ে বাসায় নিজ হাতে তৈরি করে খাওয়া অনেক ভালো এবং সাস্থসম্মত। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার আজকের রেসিপিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
রেসিপিটির সর্বশেষ ফটোগ্রাফি
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- ময়দা
- সুজি
- লবণ
- বেকিং পাউডার
প্রথম ধাপ
- প্রথমে আমি একটি বাটিতে পরিমাণ মতো ময়দা নিয়ে নিয়েছি। এরপর সেখানে পরিমাণমতো সুজি, লবণ এবং বেকিং পাউডার দিয়ে দিয়েছি।
দ্বিতীয় ধাপ
- এরপর সেখানে পরিমাণমতো পানি দিয়ে দিয়েছি। এবং পানি দিয়ে ভালোভাবে মেখে একটি ডো তৈরি করে নিয়েছি।
তৃতীয় ধাপ
- এরপর সেখানে সামান্য পরিমাণ তেল দিয়ে দিয়েছি। এবং সবকিছু খুব ভালোভাবে মথে নিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
- একটি ঢাকনা দিয়ে ডো টি প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মত রেখে দিতে হবে।
পঞ্চম ধাপ
- ঢাকনা খোলার পর ডো টি একদম পারফেক্ট ভাবে তৈরি হবে।
ষষ্ঠ ধাপ
- এরপর ডো টি দিয়ে বড় করে কয়েকটি রুটি বানিয়ে নিয়েছি।
সপ্তম ধাপ
- বড় রুটি থেকে গোল ধারালো কিছু দিয়ে ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি।
সর্বশেষ ধাপ
- এরপর আমি ফুচকা গুলো গরম তেলে ভালো করে ভেজে নিয়েছি।
তৈরি হয়ে গেল আমার আজকের রেসিপি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে ফুচকার ভেতরের পুর তৈরি করতে হয়।
এই ছিল আমার আজকের রেসিপি। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার আজকে রেসিপিটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
বাসায় তৈরি করলে স্বাস্থ্যসম্মত বটে,কিন্তু বানাতে অনেক কষ্টকর। 😉।তবে আপনার ফুচকা দেখে খাওয়ার লোভ হচ্ছে। প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ভালো ছিলো।বাসায় বানিয়ে একদিন দাওয়াত দিবেন😉
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
ফুচকা তেমন একটা ফেভারেট না মাঝেমধ্যে হঠাৎ খাওয়া হয় আপনি বাসায় প্রস্তুত করে সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন খুবই ভালো লাগলো দেখে তবে ঘরোয়া পরিবেশে প্রস্তুত করে খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম যে কোন রেসিপি
সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করেছেন। আপনি সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
আসলেই আপু ফুচকা সবারই কম বেশি পছন্দের। আমার কাছেও খেতে খুব ভালো লাগে, সেই ফুসকা ঘরে তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে তো খুবই ভালো হয়। আজকে আপনি খুব সহজে আমাদের মাঝে ফুচকা তৈরীর রেসিপি শেয়ার করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিকই বলেছেন আপনি ফুচকা কম বেশি সবারই পছন্দ। বাহিরের কেনা ফুচকা থেকে ঘরের তৈরি ফুচকা খুবই স্বাস্থ্যসম্মত। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
আপনার বাসায় তৈরি করা মুচমুচে পুচকা রেসিপি দেখে আমার খুবই লোভ পেয়ে গেছে। বাজারের ফুচকা না খেয়ে ঘরে তৈরি করে ফুচকা খেলে আমার মনে হয় খুবই ভালো হবে। আমি ফুচকা খেতে একটু বেশি পছন্দ করি। খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে এই রেসিপিটি উপস্থাপনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনি ঠিকই বলেছেন বাহিরের ফুচকা খাওয়া থেকে ঘরের ফুচকা খাওয়া আরো বেশি ভালো হয়। ফুচকা আমার খুব পছন্দ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে বাসায় তৈরি মুচমুচে ফুচকা রেসিপি শেয়ার করেছেন যদিও আপনার মত করে কখনো বাসায় এখন পর্যন্ত তৈরি করা হয়নি তবে আপনার এই প্রক্রিয়া দেখে শিখে নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আশা করি আপনি একদিন বাসায় তৈরি করে দেখবেন। আমি বাসায় অনেকবারই তৈরি করেছি। তাই ভাবলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করি মচমচে ফুচকা রেসিপি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুন্দর ও গঠনমূল মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল।
আপনি বাসায় অনেক চমৎকার ফুচকা তৈরি করেছেন। ফুচকা আমার খুবই প্রিয়। তবে বাসায় এইভাবে কখনো তৈরি করে দেখিনি। রেডিমেড ফুচকা গুলো কিনে এনে আমি ফুচকা বানিয়েছি। আপনার দেখাদেখি এখন আমি শিখে নিলাম।
বাসায় একদিন তৈরি করে দেখবেন। বাহিরের চেয়ে ঘরের বানানো ফুচকা অনেক স্বাস্থ্য সম্মত এবং শরীরের জন্য ভালো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি এভাবে অনেক বার তৈরি করেছিলাম ফুচকা। মচমচে হলে খেতে একটু বেশি ভালো লাগে। এমনিতে ফুচকা তো আমার অনেক প্রিয়। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ফুচকা তৈরীর মজাদার রেসিপি টা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ফুচকা খেতে আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে। ঘরের তৈরি হলে তো আরো বেশি ভালো লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ফুচকা আমার অনেক পছন্দ। আর ফুচকা পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া খুবই কষ্টকর। আমিও একবার তৈরি করেছিলাম। ফুচকার জন্য আলুর ডো ও টক এগুলো তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনার রেসিপিটি দেখে বেশ ভালো লাগলো খুব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ফুচকা আমারও খুব প্রিয়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুন্দর এবং গঠনমূলক মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি ঠিক বলেছেন আপু বাহিরে খাওয়ার চেয়ে বাসায় যেকোনো জিনিস তৈরি করে খাওয়া অনেক স্বাস্থ্যকর। আর আপনি ফুচকা তৈরি প্রতিটি ধাপ এত সুন্দর ভাবে ছবি সহ বর্ণনা করেছেন যা দেখে খুব সহজেই ফুচকা তৈরি করা শিখে ফেলেছি।
আপনাদের ভালো লাগাই আমার সার্থকতা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
বাসায় এভাবে ফুচকা রেসিপি তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি । যেটা মেয়েদের খুবই ফেভারিট খাবার। আমিও মাঝে মাঝে এই খাবার উপভোগ করতে পছন্দ করি ।বন্ধুদের সাথে প্রায় খাওয়া হয়ে থাকে। বাড়িতে খুব সুন্দর করে ফুচকা রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
ঠিকই বলেছেন ভাইয়া ফুচকা আমাদের খুবই পছন্দের। বাসায় স্বাস্থ্যসম্মতভাবে তৈরি করে খেলে তো কথাই নেই। ফুচকা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।