DIY-event- এসো নিজে করি : গ্লাস আর্ট(ফেলে দেওয়া কাঁচের বোতলের পুনরায় ব্যবহার)|| ১০% বেনিফিট @shy-fox এর জন্য

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago (edited)

নমস্কার বন্ধুরা, আশা করছি সকলে সুস্থ আছেন। আজ আমি আপনাদের সকলের সাথে শেয়ার করতে চলেছে একটু ভিন্ন ধরনের পোস্ট। আপনারা আশাকরি ছবি দেখেই বুঝতে পেরেছেন সেটা।

আমার বাড়িতে প্রায় এক বছর হল মানিপ্ল্যান্ট রয়েছে একটি। মানিপ্লান্টের গতিবেগ, হ্যাঁ, আমি গতিবেগ বলতে বাধ্য হচ্ছি, ওই ব্যাটা আমার সারা বাড়িতে যে ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে ।দেওয়াল বেয়ে বেয়ে কখনো এদিক, কখনো ওদিক।দেখতে যদিও ভালো লাগে।
20211121_142107.jpg

তো আমি সেদিনকে ভাবলাম অনেকজনের বাড়িতে দেখেছি রুমের ভেতরে মানিপ্লান্ট রাখতে। আমিও রাখব। সৌন্দর্য এর একটি আলাদা সম্মান আছে। তাই নয় কি? প্রথমে আমি মার সাথে জেদ করছিলাম,আমার একটি কাচের বোতল কিনে দাও। যেখানে আমি মানিপ্লান্ট রাখতে পারব এবং বেড়ে উঠবে ।

এইভাবে চলতে চলতে অনেকদিন পরে আমার নিজের মাথাতে খেয়াল হল যে, বাড়িতে তো অনেক সসের বোতল পড়েই থাকে, কিসান সস এর একটি বোতল আমার বাড়িতে পড়েছিল ।বোতলটা লোহা ভাঙ্গা টিন ভাঙ্গা তে হয়তো একদিন বিক্রি করে দিতে হতো। আইডিয়াটা যখনই চলে এলো। ওই বোতলের দাম আমার কাছে বেশ বড় হয়ে উঠলো।

20211121_174248.jpg

সত্যিই তাই। যতক্ষণ না আমরা একটি জিনিসকে ইউটিলাইজ করতে পারছি , ততক্ষণ তার মূল্য কিন্তু আমাদের কাছে চার আনাও থাকেনা। আমরা কত কিছুই না ফেলে দিই। একবার ভেবে দেখুন তো। সেই ফেলে দেওয়া জিনিস গুলোর মধ্য দিয়ে আপনারা কত কিছু তৈরি করতে পারেন ঠিক এইভাবে।

কাঁচের বোতল পরিষ্কার করলাম আর তারপরে আমি ঝটফট করে আমার পছন্দের অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট অর্থাৎ ফ্লিপকার্টে অর্ডার দিয়ে ফেললাম গ্লাস পেইন্টিং এর কালার্স গুলো। এর আগে ছোটবেলায় আমি কলকাতা থেকে গ্লাস পেইন্টিং এর অনেকগুলো কালার কিনেছিলাম ।এর জন্য গ্লাস পেইন্টিং সম্পর্কে আমার ভেতরে একটি ধারণা রয়েছে। কোথাও হেল্প নিতে হয় নি যে কিভাবে কি করব ।আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই জানেন না যে গ্লাস পেইন্টিং কি করে করে ,আবার অনেকের অনেক ধরনের ভুল ধারণা রয়েছে ।

চলুন তাহলে এই ভাবেই আমি একটু একটু করে আপনাদের শেখাতে থাকি ,কিভাবে আমি কি করেছি।

প্রথম ধাপ

প্রথমেই দেখুন আমি একটি সসের বোতল পরিষ্কার করে নিয়েছি। আর বোতলের গায়ে এক ফোটাও জল লেগে নেই কারণ আমি তারপরে বোতলটাকে শুকিয়েও নিয়েছি। এবারে আপনি আপনার দৃষ্টির অর্থাৎ আই লেভেল যেটাকে বলে সেই আন্দাজে একটি টুলের ওপর বোতলটাকে নিয়ে নিন। আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে।

20211117_125307.jpg

দেখুন এখানে ক্যামেল কোম্পানির গ্লাস পেইন্টিংস এর কালার গুলো রয়েছে। এই পুরো প্যাকেজের মধ্যে এই নিচের কালার গুলি ছিল ।আর এর দামটা ভারতীয় টাকায় যখন আমি কিনেছিলাম তখন দাম নিয়েছিল ১৫১ টাকা। এখানে একটি লাইনার দেওয়া থাকে অর্থাৎ কালো রংয়ের টিউবটি দিয়ে প্রথমেই আপনাদের কাজ করতে হবে ।তারপরে বাকি কালার গুলি থাকে ।আশা করছি ছবি দেখে বুঝতে পারছেন কি কি রং রয়েছে।

20211120_235910.jpg

প্রত্যেকটা জিনিস কেনার সময় তার সমস্ত কিছু ইন্সট্রাকশন দেখে নেওয়া উচিত বলে আমার ব্যক্তিগত মতামত। প্রতিবারই আমি সবসময় জিনিসপত্র পড়েই তারপরে কাজ করি। তো আপনাদের সাথে প্যাকেটটি পেছনে যে ইনস্ট্রাকশন দেওয়া রয়েছে ।সেটা শেয়ার করে নিলাম ।এখানে পুরোপুরি লেখা রয়েছে ।যে কিভাবে কি করতে হবে ।তো সেই প্রসেসে কিন্তু আমি কাজটি করেছি।

20211117_125511.jpg

দ্বিতীয় ধাপ

দেখুন আমি এখানে একটি নেলপলিশ রিমুভার নিয়েছি ।আমাদের নেলপলিশ রিমুভার এর ভেতরে থিনার থাকে । যদিও সেই জিনিস আমার বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ।কিন্তু আমাদের সকলের বাড়িতে এটা অ্যাভেলেবল থাকে না ।তাই আমি নেলপালিশ রিমুভার দিয়ে আপনাদের দেখাতে চেয়েছি ,প্রথমেই কয়েক ফোঁটা থিনার দিয়ে তুলো ভিজিয়ে পুরো কাঁচের বোতলের চারিধারে পরিষ্কার করে নিয়েছি। যাতে কোনকিছুনা লেগে না থাকে । এর ওপর ছবি আঁকলে সেটা চোখে পড়ে যাবে।

20211120_235958.jpg

তৃতীয় ধাপ

এবারের কালো রংয়ের যে লম্বা টিউবটি দেখতে পাচ্ছেন ,সেটার মুখে আমরা সেফটিপিন এর সাহায্যে একটি ছিদ্র করে নিয়ে আবার ঢাকনি টা আটকে দিলাম। পেন্সিল যেভাবে ধরে কাজ করে সেভাবে ধরেই আমরা বোতলের গায়ে আঁকবো।

20211121_000228.jpg

আপনি আপনার যেকোনো পছন্দসই ছবি এখানে আঁকতে পারেন। আমার মনে হয় আপনার খুব একটা সমস্যা হবে না ।খুব স্মুথ ভাবেই ,মনে হবে যে আপনি পেন্সিল ধরেছেন। আর এই ভাবেই আঁকতে পারবেন আশা করছি। তবে যেহেতু এটা শুকোতে টাইম লাগবে। আপনাদের খেয়াল রাখতে হবে বোতলের একপাশ যখন করছেন ,সেটা যেন কোনভাবে গড়িয়ে গিয়ে এদিক-ওদিক না লেগে যায়। তাহলে কিন্তু আপনার ছবিটি ড্যামেজ হয়ে যাবে।

20211121_000329.jpg

দেখুন আমি এখানে ছোটখাটো আলপনা বলতে পারেন অথবা ডিজাইন বলতে পারেন সেটাই করছি ।আমার মন থেকে যেটা বেরিয়েছে সেটাই সেই মুহূর্তে আমি এঁকেছি। এবার বাকিটা আপনাদের ব্যাপার। এইভাবে কিন্তু প্রথমে আমি বোতলটাকে কাত করে রেখে ছবি আঁকছিলাম।
তারপরে যখন বোতলটি চারিধারে করার সময় আসলো। আমি একটি টুলের ওপর দেখুন বোতলটিকে দাঁড় করিয়ে নিয়েছি ।আর আমার আই লেভেল করে বোতলটিকে রেখেছি যাতে চারিধারে আমার ছবি আঁকতে সুবিধা হয়। এভাবে যেটুকুনি আমার ইচ্ছা হয়েছে আমি ডিজাইন করেছি ।

20211121_000452.jpg

ডিজাইন শেষ হয়ে যাওয়ার পর আপনাকে বোতলটিকে রেখে দিতে হবে প্রায় দু'ঘণ্টা শুকানোর জন্য। এই কালো রংয়ের যে বেস্ লাইন আপনারা তৈরি করলেন, সাথে সাথেই যদি আপনারা কালার করা শুরু করেন ,তাহলে কালারের সাথে কালো রং মিশে যাবে ।তাই ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী দু ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।

চতুর্থ ধাপ

এবার রং করার পালা। ঠিক একইভাবে যে লিকুইড রং গুলো আপনারা দেখতে পাচ্ছেন। সেই গুলোর মুখটাতে ছিদ্র করে নিতে হবে সেপটিফিন এর সাহায্যে। তারপরেই আপনারা রংগুলো ইউজ করতে পারবেন ।এবার এখানে একটু বলে রাখি। প্রতিটি রং বেশি ইউজ করা যাবে না ।একটা জিনিস দেখুন।

20211121_000536.jpg

আমি যেখানে হলুদ রং করছি ,ওখানে আমি জায়গা বুঝে যতটা পরিমাণ রং ফেলার দরকার ততটাই ফেলছি। যদি খুব অল্প জায়গার মধ্যে হলুদ রং করতে হচ্ছে, সেখানে আমি এক ফোঁটা দিয়ে বোতলের মুখের সাহায্যে পুরো জায়গাটা কভার করে দিচ্ছি। আবার যেখানে যেখানে বেশি রং দিতে হচ্ছে, একটু রঙের ফোঁটা বেশি ফেলে ।তুলির সাহায্যে চারিদিকে সেটা স্প্রেড করে দিচ্ছি ।

20211121_000628.jpg

আপনি যদি বেশি রং একটি জায়গায় ব্যবহার করে ফেলেন ।তাহলে কিন্তু গরিয়ে আপনার জিনিসটা নষ্ট করে দেবে ।একটি ঘর থেকে আরেকটি ঘরে স্প্রেড করে যাবে ।তাই বুঝেশুনে কাজ করতে হবে। আর এখানে বলে রাখি ,তুলি ব্যবহার করলে কোন সমস্যা হবে না।

20211121_000702.jpg

তুলি যখন আপনি ইউজ করবেন ।ধরুন আপনি হলুদ রং নিয়ে কাজ করছেন তারপর যখন লাল রং নিয়ে কাজ করবেন ।অথবা লাল রং নিয়ে কাজ করতে করতে যদি হঠাৎ করে নীল রং নিয়ে কাজ করেন ।সেই মুহূর্তে ঐ থিনার এর সাহায্যে আপনাকে তুলিকে পরিষ্কার করে নিতে হবে। থিনার এবং তুলো দিয়ে জল ব্যবহার করলে হবে না।
আপনাদের পছন্দসই রং ব্যবহার করার পরে যখন পুরোপুরি রং করা হয়ে যাবে পুরো কাজটিকে শুকানোর জন্য ২৪ ঘন্টা রেখে দিন।
20211117_160607.jpg

দেখুন আমি এই ভাবেই আমার প্রিয় মানিপ্লান্টের জন্য একটি সুন্দর জায়গা তৈরী করে ফেলেছি। যে বোতলটি আমি ফেলে দিতে যাচ্ছিলাম। সেই কাচের বোতলটা কে পরিষ্কার করে তাকে সাজিয়ে গুছিয়ে আমি আমার ঘরে রেখে দিয়েছি ঠিক এইভাবে।

20211121_142002.jpg

বন্ধুরা আশা করছি আমার আজকের পোস্টটি আপনাদের সকলের ভাল লেগেছে ।আর আমি এটাও আশা করি যে আমি আপনাদের বোঝাতে পেরেছি ,কিভাবে কি করতে হবে। খুবই সুন্দর একটি প্রোডাক্ট। ফ্লিপকার্ড কে আমার অনেক অনেক ধন্যবাদ।

প্রোডাক্টের জন্য আমি আশা করছি আরো নতুন নতুন গ্লাস পেইন্টিং আমি করতে পারব। কারন আমার কাছে এখনো অনেক রং বাকি আছে ।আমি আবারও বলছি রং কিন্তু একেবারেই বেশি ব্যবহার করবেন না। বেশি লাগেই না রং অতো। আপনাদের সকলের মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম ।নমস্কার।

Sort:  
 3 years ago 

ওয়াও আপু!
কি যে সুন্দর হয়েছে তা জাস্ট বলার ভাষাই নেই আমার।
আমি কখনো এই গ্লাস এর উপর ডিজাইন করাটি ট্রাই করিনি।আপনার আজকের কাজ দেখে আমার ও ট্রাই করতে ইচ্ছে হচ্ছে।কি পরিমাণ চমৎকার যে হয়েছে কি আর বলবো!

 3 years ago 

হ্যাঁ, আমার মানি প্লান্টের জন্য চমৎকার একটা প্লেস হয়েছে , আশা করি সেও পছন্দ করছে ওর বাসস্থান। ধন্যবাদ দিদি

 3 years ago 

অসাধারণ হয়েছে কাচের তৈরি বোতল দিয়ে এরকম ড্রাই করা যায় এবার প্রথম দেখলাম আমি একদিন আপনার মত চেষ্টা করব ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

ধন্যবাদ

 3 years ago 

তুমি এই বোতলটা সুন্দর করে দাও তোমার ফুলে ভরার জন্য, আমি দেখতে ভালোবাসি।

 3 years ago 

ধন্যবাদ

 3 years ago 

আসলে অনেক সময় আমাদের বাসায় অনেক কাজের জিনিস পড়ে থাকে যেটা আমাদের চোখে পড়ে না। যাক অবশেষে আপনার খেয়াল হলো যে আপনার বাসায় কাচের বোতল রয়েছে তার ওপরে আপনি যে এঁকেছেন সেটা কিন্তু খুবই সুন্দর হইছে এককথায় আপনার প্রতিভা আছে বলতে হবে ধন্যবাদ আপনাকে এবং আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

হ্যাঁ দাদা, ব্যস্ততার মাঝে অত দিকে চোখ কারোরই যায়না। আমি নিজে লাকি যে আমি নিজে কাজ করতে পেরেছি। ধন্যবাদ আপনাকে

 3 years ago 

গ্লাসের উপর অংকন এটা মুখে বলা যত সহজ আসলে করে দেখানো ততটাই কঠিন। আপনি দারুণভাবে অংকনটি করেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। অনেক ভালোলাগলো দিদি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল

 3 years ago 

হ্যাঁ দাদা, আসলে ঐ পটের ওপর যেমন হয় , তেমন লাগে করতে। কাগজে আঁকা আর এই টিউব গুলো দিয়ে গ্লাসে , একটু তো প্রবলেম হবেই। তবুও আমি মজা পেয়েছি।
আপনাকে ধন্যবাদ দাদা

 3 years ago 

আমি যখন ক্লাস সিক্সে পড়তাম তখন আমাদের স্কুলে এই গ্লাস পেইন্টিং এর উপর অনেক হাতের কাজ করিয়েছিল। আজ প্রায় ১0 বছর পর এই গ্লাস পেইন্টিং এর কাজ আবার দেখলাম। খুব ভালো লাগলো।আপনি সসের বোতলের ওপর কি সুন্দর ভাবে গ্লাস পেইন্টিং এর কাজ করেছেন। আপনার প্রশংসা আমি যতই করবো ততই মনে হয় যে কম হবে। অনেক নিপুণতার সাথে ধৈর্য্য নিয়ে এই শিল্পকর্মটি করেছেন। কাজটা দেখতেও যেমন অসাধারণ লাগছে তেমনভাবে সসের বোতল টাও ব্যবহারযোগ্য হয়ে গেল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা শিল্পকর্ম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 3 years ago 

হ্যাঁ দিদি ধৈর্য্য জিনিস টা আসলেই থাকতে হয় সব কাজ করতে গেলে। ভগবান আমার ভেতরে সেই শক্তি আরও দিক , কারণ প্রতি টা কাজের ভালো একটা রেজাল্ট পেতে অবশ্যই সেটা জরুরি। ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।

 3 years ago 

ওয়াও আপু খুবই চমৎকার হয়েছে আপনার গ্লাস আর্টটি ।আমি তো প্রথমে দেখে মনে করেছিলাম গ্লাস গুলো আপনি বাজার থেকে কিনে এনেছেন একেবারে দেখে বোঝা যাচ্ছে না যে হাতে তৈরি ।অসাধারণ সুন্দর লাগছে। খুব সুন্দর ভাবে আপনি আর্টগুলো করলেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। গ্লাসের উপরে যে এত নিখুত ভাবে ডিজাইন করা যায় তাতো না দেখলে বিশ্বাসই করতাম না। আপনার আঁকার হাত খুবই দারুণ চমৎকার হয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দিদি। এত সুন্দর করে বললেন, হ্যাঁ, যদিও এরকম বাজারেও পাওয়া যায়। তবুও নিজের হাতে করার মর্যাদা আলাদাই।

 3 years ago 

সুন্দর হয়েছে। আসলে যারা হাতে মেহেদি সুন্দর ভাবে আকঁতে পারে তাদের কাছে এই ধরনের কাজ সুবিধা হবে। ডিজাইন গুলো কিন্তু হতে মেহেদী দেয়ার মতই করতে হয়। রং এর টিউব গুলো দেখে তাই মনে হলো। দারুন হয়েছে আপনার তৈরী গ্লাস আর্ট। ধন্যবাদ।

 3 years ago 

বাপরে, সব খেয়াল করেছেন দেখি। অনেক ধন্যবাদ দাদা আমার পোস্ট গুলো ভালো ভাবে পড়ার জন্য।

 3 years ago 

অসাধারণ একটা আইডিয়া ❣️
আমি জানি কাজটি কতটা কঠিন, আমি একবার এই ধরনের কাজ করতে যেয়ে বেশ কষ্ট পেয়েছিলাম। আপনাকে সাধুবাদ জানাই কাজটি সুন্দরভাবে শেষ করার জন্য 🥀
অনেক ধন্যবাদ আপু 💌

 3 years ago 

অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনার মন্তব্য পড়ে আলাদাই একটা অনুপ্রেরণা পাই প্রতিবার।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 57440.82
ETH 3108.89
USDT 1.00
SBD 2.42