স্বরচিত কবিতা - বৃষ্টি ঝরাও
নমষ্কার বন্ধুরা।আশা করছি সকলে সুস্থ আছেন। আমার আজ শরীরটা আবার কেমন যেন খারাপ করে আছে। যাইহোক শরীর আছে, তাই ভালো খারাপ তো লেগে থাকবেই। তবুও চলতে হবে । বৃষ্টি হচ্ছে না ।তাইতো? আর বৃষ্টি হলেও ছাগল তাড়ানো বৃষ্টি হচ্ছে। তাই তো? কি করার হয়তো মেঘ জমছে, প্রকৃতি দম ধরে আছে, বৃষ্টি ধরে আছে। যেদিন বাস্ট করবে।সেদিন হুড়মুড়িয়ে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হবে।
কবিতাটা বৃষ্টি নদী মেঘ নিয়ে হলেও আরও কিছু আছে, যা বলতে চেয়েছি। মজার ব্যাপার এখানেই। পাঠক কি মনে করছে। তো আপনারা কবিতা পড়ুন। কেমন লাগলো অবশ্যই জানান। আমি টুকটাক যখন তখন কবিতা লিখে ফেলি। এটা তো আপনারা জানেনই। তো যাইহোক এবারেও কাল সকাল বেলা হুট করে পড়তে বসে কি চিন্তা হলো। কবিতা গড়ে ফেললাম। চলুন কবিতা পড়া যাক।
বৃষ্টি ঝরাও
ভুবন মাঝি বর্ষা মুড়েছে
হাট-বাজারে, বাগান-বাড়িতে।
নদীর বুকে মেঘ করেছে।
বিষ কালো মেঘ।
বর্ষা মালিক! বৃষ্টি ঝরাও!
মাঝ নদীতে যে উথাল-পাথাল!
নৌকো মাঝি মেঘ আঙ্গিনায়
চুপটি করে বসে।
আরও কিছু মেঘ আঁকতে লাগে।
বন্যা ভয়ে,
নদীর ওপার জুড়ে-
আর কিছু মেঘ এঁকে রাখে।
বর্ষা মালিক!বৃষ্টি ঝরাও!
টলমলে জল বলতে থাকে।
- ঈশা
আশা করছি আমার আজকের পোস্ট আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। সকলে ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। কবিতায় থাকুন ।বাংলায় থাকুন ।লিখতে থাকুন।
শরীর ভালো না থাকায় রবীন্দ্র জয়ন্তীর পরের পার্টটা আজকে লিখতে পারলাম না ,কালকে চেষ্টা করব পোস্ট করার।
আমি কবিতা লিখতে যেমন পছন্দ করি, ঠিক তেমনি কবিতা পড়তেও বেশি পছন্দ করি। তবে এত ছোট কবিতা আমার কাছে মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। আপনি চাইলে আরেকটু বেশি বড় করে সুন্দর কবিতা রচনা করতে পারতেন। শুরুতেই যার শেষ হয়ে যায় তা পড়তে গেলে একটু কষ্ট লাগে। কবিতা লেখার ধরনটা খুব সুন্দর ছিল, তবে ছোট হওয়ায় কবিতার পাঠের ফিলিংস পেলাম না।
চারদিকে বৃষ্টির তরে শুধু হাহাকার। এ মুহূর্তে এক পশলা বৃষ্টি বড় প্রয়োজন। একটু বৃষ্টি জনজীবনে এনে দেবে অনেক স্বস্তি।
হ্যাঁ,সেটাই, বৃষ্টি দরকার।