আমার পছন্দের গোলাপ পিঠা তৈরী🌹||আমার বাংলা ব্লগ কনটেস্ট - ৯|| ১০% বেনিফিট @shy-fox এর জন্য
নমস্কার বন্ধুরা ।আশা করছি সকলে সুস্থ আছেন। এবার একটু তাড়াতাড়ি ঠান্ডা ভাব চলে এসেছে। আবহাওয়ায় হালকা ঠান্ডা ঠান্ডা। যেন মনে হচ্ছে শীতের পরশ লেগেছে। এই ছোঁয়াতে শীতের পিঠার প্রতিযোগিতা দেখে চমকে উঠেছিলাম ।কিন্তু চারিদিকের প্রেসার অর্থাৎ আপনাদের তো আমি বলেছি কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী পুজো হয় ।আর বেশি দিন বাকি নেই। এই শনিবারে পুজো। পুজোর কেনাকাটা, গোছগাছ এর চাপে ভাবতে পারিনি যে পিঠের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারব ।
কিন্তু তবুও পিঠার স্বাদ যেখানে ,সেই সুযোগ কি ছাড়া যায় !তাই আজ দুপুরে বানিয়ে ফেলেছি আমার পছন্দের গোলাপ পিঠা ।আর আপনাদের সকলের সাথে আজকে এই রেসিপিটি শেয়ার করে নিলাম ।ভালোবাসার প্রতীক গোলাপ পিঠা আশা করছি সকলের চোখ আমার পোস্টের দিকে টেনে নেবে এবং গোলাপ এর মাধ্যমেই আমি সকলকে আমার তরফ থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা জানাচ্ছি ।তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক গোলাপ পিঠের রেসিপি ।
গোলাপ পিঠা আমি শিখেছি আমার প্রিয় মেজো পিসির কাছ থেকে। আমার পিসি খুবই ভাল রান্না করতে পারেন এবং তার অনেক রান্নায় দক্ষতা রয়েছে ।তিনি বিভিন্ন ধরনের পিঠার রেসিপি জানেন। ছোট থেকেই দেখে এসেছি পিসি এবং আমার ঠাম্মা মিলে শীতের সময় এই পিঠে বানাতেন আমাদের বাড়িতে শীতকালে প্রচুর ধরনের পিঠা বানানো হয়। আর সবকটা পিঠের মধ্যে এই গোলাপ পিঠে এবং তেলের পিঠে যেটিকে আমরা মালপোয়া বলে থাকি। আমার খুব প্রিয়।
বাঙালির ঘরে ঘরে শীতের সাথে সাথেই পিঠের আবির্ভাব যেন যুগ যুগ ধরে একটি নিয়ম হয়ে এসেছে। আর আমি যতদূর জানি আমাদের বহু যুগ আগে থেকে এই বিভিন্ন ধরনের পিঠের আবির্ভাব। এখন না হয় আমরা ডিজিটাল জগতে সবকিছু ডিজিটাল ভাবে শিখে ফেলতে পারছি ।কিন্তু আগে আমাদের দিদা , টাম্মারা নিজেদের মাথার বুদ্ধি ব্যবহার করেই নানান ধরনের পিঠার রেসিপি, আকৃতি-প্রকৃতি সৃষ্টি করতেন।
গোলাপ পিঠা ভালো লাগে কারণ ক্ষীর দুধের মধ্যে যে ড্রাই ফ্রুটস গুলো দেওয়া হয় তা মুখে আসলে একটা দুর্দান্ত অনুভূতি আসে, আর সাথে তেলেভাজার এই গোলাপগুলো আলাদা মজা দেয়।
ভিডিও লিংক
পিঠা তৈরি করতে, এর সমস্ত ধাপগুলি অত্যন্ত জরুরি বলে আমার মনে হয়। তাই প্রতিবারের মত আপনাদের সুবিধার্থে আমি এই রেসিপিটা উপর একটি ভিডিও বানিয়েছি এবং সদ্য মাত্র ভিডিওটি এডিটিং করে আমি ইউটিউবে পোস্ট করলাম। তারপর সেখান থেকে লিংক আপনাদের সকলের সাথে শেয়ার করছি, যাতে আপনারা খুব সহজেই ভিডিওটি দেখে তাড়াতাড়ি ঝটপট বাড়ীতে তৈরি করে ফেলতে পারেন ।সকলকে আমার এই ভিডিওটি দেখার অনুরোধ রইল ।ভিডিওটি করতে অবশ্যই খাটনি হয় ,তারপরে এডিটিং করতে আরো বেশি খাটনি ,তার উপর আমার শরীরটা খুব একটা ভালো নেই ঠাণ্ডা লেগে গেছে। গলা ব্যথা, নাক বন্ধ তবুও এর মধ্যে ভয়েস আমাকে দিতেই হয়েছে। আমি ক্ষমাপ্রার্থী আমার ভয়েসটা সেরকম হয়তো সুবিধাজনক মনে হচ্ছে না ।তবুও আপনাদের সকলকে রিকোয়েস্ট এই ভিডিওটা দেখার জন্য।
গোলাপ পিঠার উপকরণ
১.দুধ - বড়ো হাফ কাপ
২.ময়দা -বড় এক কাপ
৩.নুন - ছোট চা চামচ
৪.দুধ - ৬০০
৫.চিনি - ১কাপ
৬.কেশর
৭.তিনটে এলাচ এর গুঁড়ো
৮.কাজুবাদাম, কাঠ বাদাম কুচি
৯.খোয়া ক্ষির - ১০০ গ্রাম
১০.তেল
প্রথম ধাপ
প্রথমে আমি এখানে নিয়ে নিয়েছি এক কাপ ময়দা, তারমধ্যে অ্যাড করেছি ছোট চামচের এক চামচ নুন, এরপর হাফ কাপ মত দুধ একটু গরম করে নিয়েছি উষ্ণ উষ্ণ গরম দুধ দিয়ে ময়দা মেখে নিয়েছি ভালোভাবে।
ভালোভাবে মাখার পর আমি আটার মতো এইযে ডো তৈরি হয়েছে সেটাকে একটা থালায় ট্রান্সফার করেছি এবং তার মধ্যে অ্যাড করেছি তিন চামচ ঘি। তারপর আবার ভালোভাবে মেখে নিয়েছি।
এবারে একটা রুটির ডলার মত করে কয়েকটা লেচি কেটে নিয়েছিস এখান থেকে।
দ্বিতীয় ধাপ
এই ধাপে আমরা গোলাপ তৈরি করবো ।যার জন্য আমি এখানে চাকতি বেলনা নিয়ে নিয়েছি ।সাথে নিয়ে নিয়েছি দুই চামচ ঘি ।ছোট ছোট পাপড়ি কাটার জন্য আমি এখানে একটি বাটি নিয়ে নিয়েছি ।আশা করছি ছবি দেখলে আপনারদের বুঝতে সুবিধা হবে। আরেকটি ছোট থালা নিয়ে নিয়েছি।
গোলাপ বানাতে আমি এখানে দুটো পদ্ধতি দেখাবো।
প্রথম পদ্ধতি
এবারে একটি লেচি আমরা চাকতির উপর বসালাম। ঠিক যেমন রুটি বেলি, ঠিক সেইভাবেই বেলে নেব কিন্তু এই রুটিটা পাতলা হলে হবে না। খুব মোটা হও না খুব পাতলা ও না।
তারপরে ওই বাটির খোলা মুখের সাহায্যে, চারটি গোল পাপড়ি কেটে নেব, পাপড়িগুলোকে ছবিতে আপনারা যেমন দেখছেন সে ভাবে পর পর বসিয়ে দেব। আমি পাপড়িগুলোকে একটি থালার ওপর বসিয়েছি।
তারপর এই দেখুন আমি কিভাবে আস্তে আস্তে রোল করে নিলাম। রোল করে নেওয়ার পর একটা চাকর সাহায্যে মাঝখান দিয়ে কেটে দেবো। আর এই ভাবেই দুটো গোলাপ তৈরি হয়ে যাবে। গোলাপের মুখের পাপড়িগুলোকে একটুখানি ছাড়িয়ে নেব যাতে দেখতে ভালো লাগে। কিন্তু এক্ষেত্রে কুড়ি গোলাপ তৈরি হবে।
দ্বিতীয় পদ্ধতি
ঠিক একইভাবে রুটি বেলে নেব। এক্ষেত্রে কিন্তু আমাদের তিনটি পাপড়ি লাগবে। থালার উল্টোদিকে সামান্য ঘি লাগিয়ে নিয়ে তিনটে পাপড়ি একটার উপর একটা করে বসিয়ে দেব।
তারপরে চাকুর সাহায্যে মাঝ খান বাদ দিয়ে, চারধারে তিন ভাগে সমান ভাবে কেটে নেব। আপনারা চাইলে ছবিটি ভালোভাবে দেখতে পারেন ,এর সাথে আমি অনুরোধ করব সকলকে ভিডিওটি দেখার জন্য। তারপরে মাঝখানে একটু ঘি লাগিয়ে নেব।
প্রথম পাপড়ির একটি অংশ আমি যেভাবে দেখাচ্ছি ঠিক সেইভাবে মুড়িয়ে বসিয়ে দেবো। তারপর প্রত্যেকটা অংশ ছবিতে এবং ভিডিওটিতে যেভাবে আমি দেখিয়েছি
ওভাবে বসাতে থাকুন।
এভাবেই কিন্তু তৈরি হয়ে যাবে ফুটে যাওয়া গোলাপ। এই গোলাপের পাপড়িতে কিন্তু চারিদিকে ছড়িয়ে থাকছে তাই দেখতে ভালো লাগছে, এই পদ্ধতিতে খাটনি বেশি হলেও ফল দুর্দান্ত হয়। তবে হ্যাঁ শেষের পাপড়িগুলো মোড়ানো সময় একটু চেপে মোরাবেন।
এভাবে কিন্তু আমার ১৪ টি গোলাপ তৈরি হয়ে গেছে। আপনারা চাইলে রং ব্যবহার করে গোলাপ তৈরি করতে পারেন ।আমি যেমন লাল রঙ ব্যবহার করে গোলাপ তৈরি করেছি দুটো ।ভিডিওটি দেখার অনুরোধ রইলো।
তৃতীয় ধাপ
কড়াই বসিয়ে, গ্যাসের আঁচ হাই তে দিয়ে ডুবোতেলে আমরা গোলাপগুলো কে বার ভেবে নেবো। আমি এখানে সাদা তেল ব্যবহার করেছি।
প্রায় দশ পনের মিনিট পরে যখন গোলাগুলি লাল হয়ে যাবে তখন একটি থালায় তুলে নিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
এখানে আমাদের ক্ষীরের মতো ঘন দুধ তৈরি করতে হবে। গ্যাসের আঁচ মিডিয়ামে রেখে দুধ বসিয়ে দিলাম। এখানে আমি ৬০০ এম এল দুধ নিয়েছি। দুধ টাকে কিছুক্ষণ জ্বাল দেওয়ার পরে এর মধ্যে দিয়ে দিচ্ছি একটু কেশর, তিনটে এলাচ গুঁড়ো করে, তারপরে দিয়ে দেব এক কাপ চিনি। দিয়ে দিচ্ছি ১০০ গ্রাম খোয়া ক্ষীর।
এইভাবে প্রায় দশ পনেরো মিনিট ধরে দুধ টাকে জ্বাল দেব ।এই সময় আমি কাজু বাদাম আর একটু কাঠ বাদাম নিয়ে ছোট ছোট কুচি করে নিয়েছি। নামানোর ঠিক ৫মিনিট আগে এগুলো দিয়ে তারপরে নামাবো।
আপনারা বুঝতেই পারবেন দুধটা ঘন হয়ে এসেছে তখন আপনারা গ্যাসের আঁচ বন্ধ করে দেবেন।
তারপর দুধটাকে আমরা একটু ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দেব।
পঞ্চম ধাপ
গোলাপ গুলি ভাজার পর একটা থালায় তুলে নিয়েছিলাম । এবারে এই ক্ষীর দুধ একটি বড় চামচের সাহায্যে গোলাপ গুলির ওপর দিয়ে ঢেলে দেবো এবং প্রায় এক ঘন্টার জন্য পিঠে গুলিকে দুধের মধ্যে ভিজতে দেব।
আর এই ভাবেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের গোলাপ পিঠা। তারপর আপনারা আপনাদের পছন্দমত এত সুন্দর পিঠের থালা টিকে সাজিয়ে নিন।
ফাইনাল ছবিগুলি
ভালোবাসার গোলাপ
আশা করছি আমার আজকের পোস্ট এবং এই গোলাপ পিঠা তৈরী করার রেসিপি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। সকলে ঝটপট বাড়িতে চেষ্টা করুন। প্রতিযোগিতার পাল্লায় পড়ে আমারও পিঠা খাওয়া হয়ে গেল। আপনাদের গুলো এই থালা থেকে টপাটপ তুলে নিন।
সকলে ভালো থাকুন। নমস্কার।
@isha.ish
আপনার ভালোবাসার গোলাপের উপরের রঙ বেরঙ এর ড্রাই ফ্রুটস গুলো দেখে ইচ্ছে করছে টুপ করে একটা মুখে দিয়ে দি। কত যে মজা লাগছে দেখতে কি আর বলবো। আপনার পিঠাগুলো দারুণ হয়েছে।
খেতেও কিন্তু অনেক মজার হয়েছে দিদি। অনেক ধন্যবাদ দিদি
আপনার গোলাপি পিঠা খুবই সুন্দর হয়েছে। এটি আমার কাছে একদম নতুন মনে হয়েছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই পিঠাটি তৈরি করেছেন। আমার দেখে খুবই ভাল লেগেছে। অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। আপনাদের ও শুভকামনা রইল।
খেয়ে নিন টুপ করে, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য।
গোলাপ পিঠা আমি কখন ও খাইনি। আপনার তৈরী করা এই পিঠা গুলো দেখতে কি সুন্দর লাগছে, পুরো গোলাপ ফুলের মতো।আর খুব লোভনীয় হয়েছে বলে মনে হচ্ছে।আপনার পিঠা রেসিপিটি একদমই ইউনিক। এত সুন্দর পিঠা দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে🤭। আপনি খুব সুন্দর ভাবে পিঠা রেসিপিটি ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। শুভকামনা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে সাপোর্ট করার জন্য।
আপনার পিঠাগুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে।পিঠাগুলো একেবারে গোলাপের মতোই হয়েছে ।এইটা আমি আগে কখনো খাইনি ।মনে হচ্ছে পিঠাটা খেতে খুবই মজা হয়েছে ।এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করার ফলে একদিক দিয়ে লাভই হয়েছে অনেক মজার মজার পিঠা রেসিপি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ভিডিওর মাধ্যমে আমাদেরকে দেখিয়েছেন পিঠা বানানোর পদ্ধতি । অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের পিঠা রেসিপি দেখতে পাচ্ছি, আর শিখতে পারছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
পিঠাটি দেখতে অনেক সুন্দর ও কালারফুল হয়েছে। আমি গোলাপ পিঠা খেয়েছি । কিন্তু ওই পিঠাগুলো আপনার এই পিঠা থেকে কিছুটা ডিফারেন্ট। আমার খাওয়া ওই পিঠা গুলোতে ভেজে নেওয়ার পর চিনির সিরাতে দেওয়া হয়েছিল। আর আপনি যদি দুধের সিরাতে দিয়েছেন।
দেখে খুব লোভ লাগছে। মনে হচ্ছে খেতেও খুব মজা হয়েছে।
সত্যিই অনেক দারুন খেতে হয়েছে। আমি বেশ অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেছিলাম ।কারণ দুধের মধ্যে পিঠে গুলো কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হয় ।তারপর যখন মুখে দিলাম আমার পরিশ্রম সার্থক। খেতে দুর্দান্ত , দুধের মিষ্টি আর গোলাপের ক্রাঞ্চি স্বাদ।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন।
আপু গোলাপ পিঠা কিন্তু আমার অনেক পছন্দ আপনি আমার পছন্দের একটি পিঠা তৈরি করে করেছেন। আমার অনেক ভালো লেগেছে কিন্তু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক সুন্দর ভাবে এই গোলাপ ফুলের পিঠা তৈরি করেছে। আমি আগে কখনো গোলাপ ফুলের পিঠা বানাতে দেখে নি। আমার কাছে খুব ইউনিক মনে হয়েছে। অনেক ভালো লাগলো আপনার পিঠে তৈরি টা দেখে আপু। আপনার পিঠার নকশা তৈরি করা দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। আমি বাড়িতে চেষ্টা করব একবার এই গোলাপ ফুলের পিঠা তৈরি করতে। অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর পিঠা তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
বাড়িতে অবশ্যই একবার চেষ্টা করুন দিদি। ঠিক 3এভাবেই তৈরি করলে দারুন ফল পাবেন।ধন্যবাদ ।
আরে বাহ দারুন তো আগে কখনো এমন পিঠা দেখিনি নতুন কিছু শিখলাম আপনার কাছ থেকে আপু। আপনার যেমন গানের গলায় জাদু আছে ঠিক তেমনি আপনার হাতেও জাদু আছে যার জলজ্যান্ত উদাহরণ এই পিঠা । দারুন হয়েছে নতুন কিছু শিখতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আপনাকে অনেক বেশি ধন্যবাদ আপু
এবার ঝটপট বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন। অনেক ধন্যবাদ আপনার মিষ্টি মন্তব্যের জন্য।
দিদি অসাধারণ হয়েছে গোলাপ পিঠা, অনেক সময় নিয়ে নিয়ে করেছেন বোজাই যাচ্ছে
ইনশাআল্লাহ কিছু একটা হবেন।
শুভকামনা দিদি💓💓💓💓
হ্যাঁ, অনেক সময় লেগেছে সবটা করতে। ধন্যবাদ দাদা বোঝার জন্য।
এত সুন্দর গোলাপ ফুল দেখে সাজিয়ে রাখতে ইচ্ছে হচ্ছে খেতেও নিশ্চই দারুন হয়েছে
খেতে সত্যিই দুর্দান্ত এক কথায়