এক ঢিলে অনেক পাখি মারলাম🤔🤔|| ১০% বেনিফিট বেনিফিট @shy-fox এর জন্য

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

নমস্কার বন্ধুরা ।আশা করছি সকলের সুস্থ আছেন। প্রথম ছবিতেই রবীন্দ্র ভারতী ইউনিভার্সিটি র ছবি দেখে আশা করি কিছুটা হলেও আইডিয়া করতে পেরেছেন ,যাই হোক তবুও আমি খোলাখুলি সবকিছুই বলি ।আমি রবীন্দ্র ভারতী ইউনিভার্সিটি তে বাংলায় পোস্ট গ্রাজুয়েট করব বলে ভর্তি হয়েছি বেশ অনেকদিন হলো ।তার ভেরিফিকেশনের জন্য কালকে আমাদের ডাকা হয়েছিল ।এ কারণে কাল আমাকে কলকাতা যেতে হয়েছিল।

প্রথমে ভেবেছিলাম ট্রেনে যাব ।আমাদের কৃষ্ণনগর থেকে দমদম ধরলেই আড়াই ঘন্টার মধ্যে পৌঁছে যাওয়া যায় ।আর দমদম থেকে বরাহনগর বেশি দূরে নয় ।আমার কৃষ্ণনগরের আরো দুটো বন্ধু আমার সাথেই ওখানে ভর্তি হয়েছে ।তো তাদের সাথে প্রথমে যাওয়ার প্ল্যান ছিল ।আমি সাধারণত একা দূরে কোথাও জার্নি করি না ।আর এই কারণেই হয়তো অনেক কিছুই বকেয়া থেকে গেছে ।বাবার কিছু কাজের প্রেসার এর জন্য আমি ভেবেছিলাম এবার অন্তত একা একা যেতে পারবো। আসলে বাবা-মা যা হয় ,একা ছাড়তেই চায় না ।

রবীন্দ্র ভারতী ইউনিভার্সিটি

20211129_122753.jpg

যেদিন কাশ্মীর গেলাম মায়ের সাথে ,বাবা যে আমাকে কতবার ফোন করেছিল তা শুধু আমি জানি। বড্ড বেশি টেনশন করে আমার বাবা-মা ।যাইহোক কিন্তু আমার দূর্ভাগ্য যে বাবার যে কাজের জন্য আমার সাথে যেতে পারছিলেন না, সেই কাজটা ক্যান্সেল হয়ে গেল ।তাই বাবা আগের দিন রাতে জানালেন যে আমাকে নিয়েই তিনি যাবেন কলকাতা ।

প্রতিবারের মতো সব জায়গায় যেমন যাই,গাড়ির পেছনের সিটে বসে গান শুনতে শুনতে ভ্যাদার মত কলকাতা রওনা দিলাম ।ট্রেনে গেলে সকাল ৭.৪ এ উঠলেই আরামসে ৯.৩০/ পৌনে দশটার মধ্যে দমদম পৌঁছে যাওয়া যায় ।সেখানে আমাকে যেহেতু গাড়ি করে যেতে হচ্ছে ,আমি উঠলাম ভোর পাঁচটার সময় ।রওনা দিলাম বাড়ি থেকে ছটা নাগাদ। আর যেতে যেতে আমার সময় লেগে গেল ১০.৩০।

যাওয়ার সময়

20211130_160451.jpg

কল্যাণীতে আমার বাবার এক বন্ধু র বাড়ি রয়েছে। তার সাথে পাঁচ মিনিটের জন্য কিছু কাজে বাবাকে একটু থামতে হয়েছিল। তো এক পক্ষে ভালোই হলো তাদের বাড়িতে পৌঁছানোর পরে জেঠু আমাকে একটি বই গিফট করলেন ।ওই জেঠু হলেন ফারাক্কা কলেজের প্রফেসর। উনি আমাকে প্রথম থেকেই খুব স্নেহ করেন ।এর আগেও আমাকে অনেক বই উপহার দিয়েছেন ।তো এবারে আমি একটি বই পেয়ে গেলাম ।

পাঁচ দশ মিনিট ওখানে কাটিয়েই সাথে সাথে আবার গাড়িতে উঠে রওনা দেওয়া হল। রবীন্দ্রভারতী পৌঁছাতে পৌঁছাতে সময় লেগে গেল ১০.৩০।আমি ভেবে পাইনা যেই রাস্তাঘাটগুলো এত খারাপ কেন ।কৃষ্ণনগর থেকে কলকাতা যেতে রাস্তা এত খারাপ যে বলে বোঝানোর নয় ।আজ আমি যত বছর ধরে যাতায়াত করছি ,রাস্তার হাল একই রকমই আছে ।বিরক্ত লেগে যায়।

আমার মামার বাড়ি অর্থাৎ কৃষ্ণনগর থেকে রায়গঞ্জ যেতে এখন খুবই কম সময় লাগে ।কৃষ্ণনগর থেকে কলকাতা যেতে গাড়িতে যতটা সময় লাগে ।সেই সময়ে আমি কৃষ্ণনগর থেকে রায়গঞ্জ পৌঁছে যাই ।শুধুমাত্র ওখানকার রাস্তাটা ভালো থাকার কারণে ।কবে যে সরকার থেকে রাস্তার জন্য পদক্ষেপ নেবে তা আমি জানিনা। তবে সত্যিই খুবই অসুবিধা হয়।

বন্ধুরা

20211130_161128.jpg
আমার দুই বন্ধু আরামসে ৭.৪ এ ট্রেন ধরেছে ,এদিকে আমি কম ঘুমিয়ে পাঁচটার সময় উঠেছি ।যাই হোক ওরা তো পৌঁছে গিয়েছিল অনেকক্ষণ আগেই ।ইউনিভার্সিটি পৌছেই ওদের সাথে দেখা হল ।তারপর দেখলাম বেশ লাইন পড়েছে ভেরিফিকেশনের জন্য। ওরা দুজন আমার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল ।সাথে সাথে ওর পিছনে গিয়ে দাঁড়িয়ে পরলাম ।ওরা মাত্র তিনজনের পরেই ছিল। আমাদের ভেরিফিকেশনের টাইম ছিল সাড়ে এগারোটা থেকে ।

তো এখনো এক ঘন্টা বাকি, তাই জন্য প্রথমবার ইউনিভার্সিটির ক্যান্টিনে ঢুকে পড়লাম । আমার সাথে আমাদের গাড়ির ড্রাইভার কাকু এবং আমার বাবাও খাওয়া-দাওয়া করলেন ।ইচ্ছে ছিল ইউনিভার্সিটির চারিদিকটা একটু ভালোভাবে ঘুরেটুরে দেখব। কিন্তু জানতাম বাবা সাথে আছে,তাই সেই কাজ দুঃসাধ্য। সবকিছুতেই বাবা তাড়া দেয় ,আর একটাও ছবি তুলতে দেয়না। হাতে ফোন দেখলেই মাথা গরম করে ।তো আপনাদের কত কিছু দেখানোর ইচ্ছা ছিল, কিন্তু হয়ে উঠলো না।

লাইনে দাঁড়িয়ে কাজ না থাকলে টুকুস করে সেলফি

20211129_111119.jpg

আমার ভেরিফিকেশন শেষ হবার পরে, আমি বাবাকে একটু জেদ করাতে বাবা কয়েকটা ছবি আমার তুলে দিলেন ।আর যেগুলো একদমই আমার পছন্দ হয়নি ।তার পরে বাবার সাথে বায়না করে স্কাল্পচার ডিপার্টমেন্টে গেলাম।আমার খুব ইচ্ছা ছিল, রবীন্দ্রভারতীর মিউজিক নিয়ে তো অনেক কথা শুনেছি ,কিন্তু স্কাল্পচার ডিপার্টমেন্টে কি আছে তাই দেখার।

স্কাল্পচার ডিপার্টমেন্ট

20211130_161012.jpg

ডিপার্টমেন্টের সামনে যাওয়ার পরে দেখলাম যে জায়গাটা খোলা রয়েছে ,তাই আমি আর বাবার ঢুকে গেলাম ভেতরে। চারিদিকে নানান ধরনের মূর্তি ছড়িয়ে রয়েছে। বাবা সেগুলো দেখে একটু ইন্টারেস্ট বোধ করলেন ।তাই আমার সাথে ঘুরে ঘুরে এটা ওটা দেখতে থাকলেন ।বেশ অনেকদিন ধরে ইউনিভার্সিটি বন্ধ ।সেভাবে কাজ চলছে না। পড়াশোনা সবারই বন্ধ। অনলাইন সবকিছু। চারিদিকে ধুলো বালি ।মাটি, ফাইবার এসব পড়ে রয়েছে। যদি ও আমাদের কারখানাতে ও ঠিক এরকম ভাবে পড়ে থাকে। অনেকদিন ধরে ব্যবহার না করাতে হয়তো জায়গাটা অত্যাধিক নোংরা হয়ে পড়ে আছে ।

20211130_160933.jpg

পেইন্টিংয়ের জায়গাটাও দেখলাম ।সবকিছু যেন অবশ হয়ে রয়েছে এই করোনার কারণে ।বেশি এদিক-ওদিক ঘুরতে পারিনি। বন্ধুদের সাথে থাকলে হয়তো ঘুরতে পারতাম। কিন্তু কিছু করার নেই, বাবার সাথে আবার রওনা দিতে হলো।

রওনা দিয়ে যখন আমরা বিরাটি অব্দি পৌঁছেছি ।তখন বাজে দুপুর দুটো। সকালবেলায় কোনরকমে একটা পরোটা খেয়েছি। পেটের মধ্যে খুব খিদে ছিল। আর ওদিকে বাবা এবং কাকুর খুব খিদে পেয়েছিল। বিরাটি তে আমাদের একটি কাজ ছিল ।সেখানেও আমার জেঠুর বাড়ি রয়েছে। তোর সেখান থেকে কয়েকটা জিনিস আমাদের নেওয়ার ছিল ।তাই ওদের বাড়িতে গিয়েছিলাম।

ওদের বাড়িতে যাওয়ার সাথে সাথেই ইউনিভার্সিটি থেকে আমার বান্ধবীরা ফোন দিয়ে বলল যে ,একটি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে, ভেরিফিকেশনের সময় যে ডকুমেন্টস টা হাতে পেয়েছি অর্থাৎ যেখানে রোল নাম্বার , এটা-সেটা লেখা রয়েছে সেটা নাকি জেরক্স করে সাইন করে ডিপার্টমেন্টে জমা দিয়ে আসতে হবে ।

20211129_122243.jpg

আচ্ছা বলুনতো এই কথাটা যদি আগে বলতো! তাহলে !?তৎক্ষণাৎ করা যেত। আমি না হয় বিরাটি অব্দি পৌঁছেছি। আর আমার বাবার কাছে গাড়ি রয়েছে। আমি ওখানে যাওয়ার পরে দেখেছি অনেকে কোচবিহার ,জলপাইগুড়ি, পুরুলিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর এরকম অনেক জায়গা থেকে এসেছে। তাহলে তাদের কি হবে ।তারা তো অনেকে বাড়ির দিকে রওনা দিয়েছে। এতো মাথা গরম হয়ে গেল ।

কিন্তু বাবা বললেন যে কোন সমস্যা নেই চল ,আমরা আবার পৌঁছে যাব অসুবিধা হবে না ।সেইমতো কুড়ি মিনিটের মধ্যেই আবার আমি ইউনিভার্সিটিতে ঢুকলাম। জেরক্স করে ডিপার্টমেন্টে গিয়ে জমা দিলাম ।তখন আমার পেটের মধ্যে রীতিমতো ইঁদুর দৌড়চ্ছে।

ইউনিভার্সিটি থেকে ফেরার পথে এবং যাওয়ার সময়ও আমি লক্ষ্য করেছি রাস্তার পাশে চিনামাটির অনেক টব বিক্রি হচ্ছে। যেগুলো দেখতে অপূর্ব লাগছে। আপনাদের বলে বোঝাতে পারবোনা ।রাশি রাশি সুন্দর পট গুলো কেনার এত ইচ্ছা ছিল ,কিন্তু রাস্তায় যেখানে সেখানে পার্কিং করা যাচ্ছিল না বলে সব জায়গায় দাঁড়াতে পারেনি।

ফেরার পথে কিনেছি পট গুলো

20211130_152842.jpg

অবশেষে একটি জায়গায় গাড়িটা রাখার জায়গা পেলাম ।তাই রাস্তার পাশেই যে দোকানদার টি কতগুলো পট নিয়ে বসেছিলেন, তাঁর কাছে গিয়ে দামদর শুরু করে দিলাম। সেখান থেকে আমি আট ধরনের পট কিনলাম। তিনটে বড় গোল টাইপের। দুটো গ্লাসের মত দেখতে বড়। আর একটা কাপের মত দেখতে, আর দুটো। সবমিলিয়ে এই আটটা টবের দাম নিল ২৭০০ টাকা ।

প্রিয় গুলো

20211130_152701.jpg

আমরা আবার রওনা দিলাম। ব্যারাকপুরে এসে তখন বাজে হয়তো চারটে অথবা সাড়ে চারটে। আমার ঠিক টাইমটা খেয়াল নেই ।আমরা দাদা বৌদির বিরিয়ানির দোকানে ঢুকলাম। এই প্রথমবার আমি দাদা বৌদির বিরিয়ানি খাচ্ছি ।এর আগে কখনো খাইনি। বিরিয়ানির উপর আমার খুব একটা আগ্রহ নেই। তবে আমাদের কাকু খেতে খুবই ভালোবাসেন। তো সেই মতই ওখানে আমার প্রথম যাওয়া।

20211130_152758.jpg
গিয়ে দেখি ওখানে দু'রকম লাইন পড়েছে, একটা লাইনে পার্সেল দেওয়া হচ্ছে। আর একটা লাইনে লোকজন দাঁড়িয়ে আছে ভেতরে ঢোকার জন্য। তো যাই হোক ধীরেসুস্থে গাড়ি পার্কিং করতে করতে লাইনটা কমে গেল ।তারপর আমরা ভেতরে ঢুকলাম ।ভেতরে ঢুকে দেখি মানুষ দিয়ে কুল পাচ্ছে না। এত মানুষ খাচ্ছে আর এত তাড়াতাড়ি সবকিছু হচ্ছে বলে বোঝানোর নয়। আমি চিকেন বিরিয়ানি অর্ডার করলাম। আর বাবা ও কাকু মাটন বিরিয়ানি অর্ডার করলো। চিকেন বিরিয়ানির দাম ২০০ টাকা এবং মটন বিরিয়ানির দাম ২৭০টাকা ।

আমি চারি দিকে তাকাচ্ছি আর দেখতে পাচ্ছি মানুষ এক থালা থালা বিরিয়ানি ওই পাহাড়ের সাইজের বিরিয়ানি একাই খেয়ে খতম করছে। আমিতো জানতামই আমি এত খেতে পারব না। আর আমি খুবই কম খাই। এক হাতা কি দেড় হাতা আমি ভাত খাই ,তো সেই মতই আমি খেলাম ।তারপরে আমি হয়তো একটি মাত্র মেয়ে যে খাবার পরে পার্সেল করে নিয়ে আসলাম ।যাইহোক এই বিরিয়ানির কথা এত বিখ্যাত আমাদের এই কলকাতার দিকে তার পুরোপুরি অনুভব আমি করেছি আর সত্যিই বিরিয়ানি দারুন খেতে ছিল।

দাদা বৌদির বিরিয়ানি প্রথমবার

20211129_163152.jpg
বিরিয়ানি খাওয়ার পরে আমরা যখন রওনা দিলাম, তখন থেকেই আমার শরীরটা কেমন একটা করতে শুরু করল। ঘুম ঘুম পাচ্ছিল। আমি যে ঘুমোবো তারও উপায় ছিল না। কারণ রাস্তা এত খারাপ ।আর এত ঝাঁকুনি দিচ্ছিল যে বিরক্তিকর লাগছিল। তবুও ঘুমে ঢুলুঢুলু চোখে কিছুটা সময় কাটালাম ।

সাড়ে সাতটার পর যখন একটু শরীরটা ভাল লাগল ,তখন আমি স্টিমিট এর জন্য পোষ্ট লিখতে বসলাম। গাড়ির মধ্যে থাকাকালীনই পোস্ট করে ফেললাম ।বাড়িতে আস্তে আস্তে ৮.৩০ বেজে গেছে। ফ্রেশ হয়ে তারপরে সাড়ে নটা বাজে, তাহলে আপনারা তো বুঝতেই পারছেন আমি একটা ভেরিফিকেশন করতে গিয়ে কত কাজ ,কতো জায়গায় গিয়েছি। তো এই জন্যই আমি টাইটেলে লিখেছি এক ঢিলে অনেকগুলো পাখি মারলাম ।

হ্যাঁ হয়তো ট্রেনে গেলে তাড়াতাড়ি বাড়ি পৌঁছাতে পারতাম ,সব কাজ তাড়াতাড়ি হয়ে যেত। তবে গাড়ি থাকলে অনেক ইচ্ছা মতো জায়গায় যাওয়া যায়। ইচ্ছা মত জিনিস বহন করে আনা যায় ।সবমিলিয়ে কালকে খুবই ক্লান্ত ছিলাম ।আসলে কাজ হয়তো সেরকম কিছুই ছিল না। কিন্তু এত পরিমাণে জার্নি হয়ে ছিল, শরীর টাই খারাপ করছিল।

এই ছিল আমার কালকের দিন ।আশা করছি আপনাদের পোস্টটি ভাল লেগেছে ।আর আমি যে পট গুলো কিনেছি সেগুলো হয়তো আপনাদের পছন্দ হয়েছে। খুব শিগগিরই পদগুলোতে নতুন নতুন গাছ লাগাব।আপনাদের সকলের কমেন্টের অপেক্ষায় থাকলাম। সকলে ভাল থাকুন নমস্কার।

@isha.ish

Sort:  
 3 years ago 

রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় টার অনেক শুনেছি। আজ দেখলাম। ছবিগুলো খুবই সুন্দর ছিল। অসাধারণ ছবি তুলেছেন দিদি। এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশটা দেখছি দারুণ।

এবং বাবা মায়ের কথা আর কী বলব। সন্তানের কিছু হলে উনারা ঠিক পেয়ে যান। পিতা মাতার এই কেয়ার করা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর মনে হয়।

এবং দূরের জার্নি একা না করাই ঠিক দিদি। কারণ পথের মাথে যেকোন দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

সর্বসমেত দারুণ একটি পোস্ট ছিল।।

 3 years ago 

হ্যাঁ দাদা, পরিবেশ ভালো। সবটাই জানি, তবুও বড়ো হচ্ছি যখন একা তো চলতেই হবে।

 3 years ago 

আমি এক ঢিল দুই পাখি মারতে শুনেছি কিন্তু আপনি সবার রেকর্ড ভেঙে এক ঢিলে অনেক পাখি মেরে ফেলেছেন।সকাল পাঁচটা থেকে শুনে অনেক জায়গায় গিয়েছেন সেটা খুবই ভালো ছিল। একটি দিনের সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু। 😍😍

 3 years ago 

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য

 3 years ago 

আপনার পোষ্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানতে পারলাম ও এর সৌন্দর্য দেখতে পেলাম। আপনার দিনটি অনেক সুন্দর হয়েছে। অনেক জায়গায় ভ্রমণ করেছেন এক ঢিলে দুই পাখি মারা অনেক শুনেছি কিন্তু আপনি একদিনে অনেকগুলো পাখি মেরেছেন এই খুবই হাস্যকর। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

ধন্যবাদ আপনাকে

 3 years ago 

এতোদিন নাম শুনে এসেছি আজ দেখলামও।রেকর্ডের খাতায় নাম তো তুলে নিলেন,এবার ট্রিটটা দিয়েন😁😁😁
কথা হচ্ছে,ছবিগুলো কিন্তু অস্থির হইছে🥰আর লেখা নিয়ে বলার কিছুই নেই।
শুভ কামনা রইলো 😊

 3 years ago 

আচ্ছা দেবো দেখা হলে।ধন্যবাদ😜

 3 years ago 

রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এর নাম শুনেছি দেখা হয় নি ।এখন দেখে ফেললাম আপনার মাধ্যমে ।আর আপনার কালকের দিন এতোই চমৎকার কেটেছে ভাষায় বলতে পারবোনা ।নিজের গাড়ি থাকলে সুবিধা মতো সব কাজ করা যায় ।ধন্যবাদ এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।

 3 years ago 

হ্যাঁ ঠিক তাই। ধন্যবাদ আপনাকে

 3 years ago 

সবটা পড়ে বুঝলাম বেশ দখল গিয়েছে আপনার উপরে। তবে আপনার ইউনিভার্সিটির কয়েকটি ছবি দেখে বুঝা যাচ্ছে যে আপনার ইউনিভার্সিটি অনেক বেশি সুন্দর। আর প্রতিটি ছবি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনার কেনা পট গুলো অনেক বেশি সুন্দর।

 3 years ago 

অনেক ধন্যবাদ দিদি ।

 3 years ago 

রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এর নাম অনেক শুনেছি এবং বিভিন্ন পাঠ্যবইয়ের পড়েছি। কিন্তু আজ আপনার পোস্টটি পড়ে স্বচক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় টি দেখতে পারলাম। মনে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণটি অত্যন্ত সুন্দর। আপু আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনার ক্রয় কৃত টপ গুলো বেশ চমৎকার হয়েছে। আপু আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

হ্যাঁ অনেক সুন্দর।ধন্যবাদ আপনাকে

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 68148.86
ETH 2640.29
USDT 1.00
SBD 2.70