কচুর মুখি রান্নার রেসিপি।১০% লাজুক শেয়ালের জন্য।
আসসালামু-আলাইকুম।
কেমন আছেন বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব ভিন্ন একটি রেসিপি। এই রেসিপিটি আমিও মনে হয় এর আগে কখনো খাইনি। প্রথম আমি রান্না করেছি এবং সে রেসিপিটি আজ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। এই রেসিপিটা হলো কচুর মুখি রান্নার রেসিপি। এ রেসিপি আমার কাছে খেতে বেশ ভালই লেগেছিল। কোন মাছ ছাড়াই যে এভাবে কচুর মুখি রান্না করা যায় তা আগে আমার জানা ছিল না। আমার শাশুড়ির কাছ থেকে আমি রেসিপিটি শিখেছি। দেখতে যেমনই হোক খেতে কিন্তু বেশ ভালই হয়েছিল। তাহলে চলুন এবার দেখে নেয়া যাক আমি কিভাবে কচুর মুখি রান্না করেছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
কচুর মুখি | পরিমাণ মতো |
পেঁয়াজ কুচি | ১ কাপ |
কাঁচা মরিচ | ৫/৬ টি |
আদা বাটা | ২ চা চামচ |
রসুন বাটা | ১ চা চামচ |
হলুদের গুঁড়া | ১ চা চামচ |
জিরার গুড়া | আধা চা চামচ |
শুকনা মরিচের গুড়া | পরিমাণ মতো |
লবণ | পরিমাণমতো |
সয়াবিন তেল | আধা কাপ |
প্রস্তুত প্রণালী
ধাপ ১ঃ
ধাপ ২ঃ
ধাপ ৩ঃ
ধাপ ৪ঃ
ধাপ ৫ঃ
ধাপ ৬ঃ
|Photographer | @iraniahmed||
|-|-|
| Device| Samsung M01s|
কচুর মুখি রান্না আমার কখনো খাওয়া হয়নি। মাঝে মাঝে বাসা থেকে কিনতে বলে কিন্তু আমি পছন্দ করি না এজন্য কেনা হয় না। আপনার আজকের রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুব ভালো লাগবে। আপনি অত্যন্ত সহজভাবে রেসিপির প্রত্যেকটি ধাপ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
কচুর মুখী খেতে আমার আবার বেশ ভালই লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কচুর মুখী রান্নার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। কালার টা দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে খেতে। কচুর মুখী এভাবে কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। বাসায় একদিন ট্রাই করে দেখব। রান্নার প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ সুস্বাদু একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমি এই প্রথম কচুর মুখি এভাবে রান্না করে খেয়েছি। আপনিও একদিন বাসায় খেয়ে দেখবেন। খেতে বেশ ভালোই লাগে।
ওয়াও কচুর মুখি রান্নার রেসিপি দেখে আর লোভ সামলাতে পারছিনা। এরকম রেসিপি দেখলে মনে হয় বারবার খেয়ে আসি। মাঝেমধ্যে গলা ধরে কিন্তু খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনার উপস্থাপনা অসাধারণ ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমার রেসিপিটি আপনার এত ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি কচুর মুখি দিয়ে নতুন ভাবে মজাদার একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন এভাবে কখনো প্রস্তুত করে খাওয়া হয়নি তবে আপনার রন্ধন প্রণালী ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলাম খেতে খুবই সুস্বাদু হবে বলে মনে হচ্ছে
এভাবে প্রস্তুত করে আমারও আগে কখনো খাওয়া হয়নি। এই রেসিপিটি আমার কাছেও একদম নতুন।
কচুর মুখি আমার অনেক প্রিয় তবে এটি অনেকভাবে রান্না করা যায়। কিন্তু আজকে আপনার রন্ধন প্রণালী টা বেশি ইউনিক মনে হলো, ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমার এই রেসিপিটা আপনার ভাল লেগেছে যেনে আমার খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
কচুর মুখী খেতে আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লাগে। বিভিন্ন তরকারির সাথে কচুর মুখী খাওয়া যায়। আপনার রেসিপিটি অসাধারণ হয়েছে ।দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে ।।শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
কচুর মুখী দিয়ে কোন তরকারি রান্না করলে আমার কাছে খেতে বেশ ভালোই লাগে।
আপু কচুর মুখি আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝে কচুর মুখি রান্না করে খাই। তবে এইভাবে করে কখনো কচুর মুখি রান্না করে খাওয়া হয়নি। কচুর মুখির মজাদার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কচুর মুখী দিয়ে মাছ রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। তবে এভাবে রান্না করে খেতেও ভালোই লেগেছিল।
কচুর মুখি রান্নার রেসিপি আমার প্রিয় একটি রেসিপি। আসলে আমি গ্রামে গেলে এই রকম রেসিপি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করি। আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো।
এরকম রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আসলে কখনো এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি তবে মায়ের হাতে কয়েকবার খেয়েছিলাম খেতে ভালোই লাগে। আপনি আজকে খুবই মজার কচুর মুখি রান্না রেসিপি শেয়ার করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আপনি অনেক সুন্দর করে কচুর মুখি রান্নার রেসিপি করেছেন। আমি এভাবে কখনো রান্না করে খাইনি। আপনার রেসিপিটি দেখে আমি বানানোর চেষ্টা করব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য।