মেলা থেকে সংগ্রহ করা কিছু ফটোগ্রাফি 📸📸
"হ্যালো",
সবাইকে আমার নতুন একটি ফটোগ্রাফি পোস্টে স্বাগতম।যারা মিষ্টি জাতীয় খেয়ে খাবার খেতে বেশি পছন্দ করেন আজকে পোস্ট টি তাদের জন্য। দুদিন আগে যে মেলার মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম সেখানে বলেছিলাম আমি মেলা থেকে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছি। তো আজ সেখান থেকে কিছু মিষ্টি জাতীয় খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করব। বাকিগুলো অন্য একদিন শেয়ার করার চেষ্টা করব। তো বন্ধুরা চলুন শুরু করি।
ফটোগ্রাফি-১
প্রথমের যে ফটোগ্রাফি টি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে মতিচুরের লাড্ডু। আমার ছেলে লাড্ডু খেতে ভীষণ পছন্দ করে। তাই বৃষ্টি চাকি বৌদি ভালোবেসে লাড্ডু ডাকে।😁এটা আপনার হয়তো অনেকেই জানেন। আমরাও তখন থেকে ওকে লাড্ডু বলেই বেশিরভাগ ডাকি। যাইহোক মেলায় গিয়ে লাড্ডু কিনেছিলাম বাবুর জন্য তখনই এই ফটোগ্রাফিটা করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি-২
এবারে যে খাবারের ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন এটা কার পছন্দ সেটা অবশ্যই জানাবেন। আমার তো ভীষণ পছন্দের। এগুলোকে আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় গজা বলি। আপনার এটাকে কি নামে জানেন অবশ্যই জানাবেন।
ফটোগ্রাফি-৩
যে কোন মিষ্টির সাথে নিমকির কম্বিনেশন অসাধারণ। মেলায় মিষ্টি পাওয়া যাবে নানান রকম আর নিমকি পাওয়া যাবে না এটা তো হতেই পারে না। নিমকি খেতেও আমার খুবই ভালো লাগে। মাঝেমধ্যে বাসায় বানিয়ে খাওয়া হয় কিংবা দোকান থেকে কিনে আনা হয় বাসায়।এটা মিষ্টি ছাড়াও এমনি খেতেও ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি-৪
মেলায় এই খাবারের ফটোগ্রাফি টা দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গিয়েছিল। ছোটবেলায় গ্রামে এই মিষ্টি খাজাগুলো দোকানদাররা নিয়ে আসতেন আমরা পাঁচ টাকা করে কিনে খেতাম। এখন গ্রামে আর তেমন দেখাই যায় না। অনেকদিন পর মেলায় দেখে আর লোভ সামলাতে পারিনি। তাইতো খাওয়ার সাথে সাথে ফটোগ্রাফি করে ফেলি।
ফটোগ্রাফি-৫
মেলার প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে জিলাপি। এগুলো হচ্ছে গুড়ের জিলাপি। ফুলের জিলাপি আমার মায়ের খুব পছন্দের। আগে আমিও পছন্দ করতাম। তবে এখন আর খেতে খুব একটা ভালো লাগে না কারণ গুড়ের সাথে ফুড কালার মিশিয়ে আকর্ষণীয় করে যার কারণে প্রকৃত স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।
ফটোগ্রাফি-৬
এগুলো হচ্ছে চিনির জিলাপি। আমাদের হ্যাংআউটে প্রতিনিয়ত সবাই জিলাপি খেতে চায় এই ফটোগ্রাফি টা তাদের জন্য। যাইহোক মজা করলাম এই ফটোগ্রাফিটাও মেলা থেকেই করা।আপনারা কে কে জিলাপি খেতে পছন্দ করেন জানাবেন।
ফটোগ্রাফি-৭
মেলায় যে জিনিসটা প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয় সেটি হচ্ছে মিষ্টি। এই মেলায় গিয়েও বেশ কয়েক প্রকার মিষ্টি দেখেছিলাম। তার মধ্যে এই মিষ্টিগুলো আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছিল। এর আগে আমি এই মিষ্টির ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছিলাম বলেছিলাম এগুলো আমাদের এখানে মেলায় পাওয়া যায় এগুলোকে কলা মিষ্টি বলি আমরা।
তো বন্ধুরা এই ছিল আমার কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি। আশা করছি ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। আর আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনাদের সুন্দর মতামতের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য পেয়ে খুবই ভালো লাগে।আজ এ পর্যন্তই। দেখা হবে পরবর্তীতে নতুন কোন বিষয় নিয়ে।
মেলা থেকে খুব সুন্দর সুন্দর লোভনীয় মিষ্টি খাবারগুলো ফটোগ্রাফি করেছেন। এ জাতীয় মিষ্টি ফটোগ্রাফি গুলো আমার অনেক ভালো লাগে আমিও কিছুদিন আগে মেলা ভ্রমণ করতে গিয়েছিলাম এবং চেষ্টা করেছিলাম এভাবে ফটোগ্রাফি করতে। অনেক ভালো লাগলো আপনার সুন্দর এই মিষ্টি খাবার গুলোর ফটো।
আমরা এখন যেখানেই যাই না কেনো ফটোগ্রাফি করা টা আসল উদ্দেশ্য থাকে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মেলার খাবার গুলো খুবই লোভনীয় হয় আপু। বিশেষ করে এই জাতীয় খাবার গুলো আমার খুব পছন্দের। আমি মেলায় গেলে এই খাবার গুলো অনেক পরিমাণ নিয়ে রাখি। তাছাড়া খুব সহজে নষ্ট হয় না এই খাবার গুলো। আপনি বেশ মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি নিলেন। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন আপু মেলার এই খাবার গুলো খুবই লোভনীয় এবং সুস্বাদু। আমারও খুবই ভালো লাগে এই খাবার গুলো খেতে।
এ যে সব লোভনীয় মিষ্টির সমাহার। আপনার আঞ্চলিক ভাষায় যেগুলোকে গজা বলে আমাদের এখানে ওগুলোকে বালুসা বলে।তাইতো বলি আপনার ছেলের নাম লাড্ডু কেন আজকে ক্লিয়ার হইলাম লাড্ডু নামের পেছনের কারণ। সবগুলো মিষ্টি অনেক লোভনীয় এবং সুন্দর।খাজা আমার খেতে খুব ভালো লাগে।ধন্যবাদ সুন্দর লোভনীয় মেলার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
জ্বি আপু আমার বাবু লাড্ডু খেতে খুবই পছন্দ করে তাই সবাই ভালোবেসে লাড্ডু ডাকে।
মেলা থেকে বেশ লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন আপু। খাবারগুলো দেখে তো আমার ভীষণ খেতে ইচ্ছে করছে। এই ধরনের মুখোরচর খাবার গুলো খেতে বেশ মজা লাগে। এত সুস্বাদু আর লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
জ্বি আপু এ ধরনের মুখরোচক খাবারগুলো আমিও খুবই পছন্দ করি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু দুর্দান্ত হয়েছে। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো সব সময় দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার ফটোগ্রাফির মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো বেশ লোভনীয় লাগছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
বাহ বাবুকে আদর করে লাড্ডু নামে ডাকেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। আপনারা মেলায় যেয়ে দারুন সব মিষ্টি জাতীয় খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন ।যা আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দেখে কিন্তু লোভ লেগে গেল। আসলে মিষ্টি জাতীয় জিনিসগুলো দেখতে বেশ ভালই লাগে। তবে গজা জিনিসটা দেখে কিন্তু ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আমার আত্মীয় কাছের লোকরা সবাই লাড্ডু বলেই ডাকে আপু।এই গজা খেতেও অনেক মজা আপু।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
দ্বিতীয় ছবিটা আপনার কাছে ভালো লেগেছে কারণ গজা নামটা অনেক শুনেছি এবং খাওয়া হয়েছে কিন্তু এটাই যে সেই গজা তা জানতাম না। সেই সাথে মিষ্টি খাজার ছবিটাও কিন্তু বেশ লোভনীয় লাগছে।
জ্বি ভাইয়া এইগুলোই গজা।আমারও খুবই পছন্দের।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু শায়ানের মতো আমিও লাড্ডু খেতে ভীষণ পছন্দ করি।মেলায় গিয়ে তো বেশকিছু মিষ্টি খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। যা খুব ই লোভনীয় খাবার।যদিও মিষ্টি কম পছন্দ। তারপরেও দেখলে তো লোভ হয়।ধন্যবাদ আপনাকে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
শায়ানের নাম যেহেতু লাড্ডু আপনার নাম তাহলে কি রাখা যায় বলেন তো।যাইহোক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনি মেলায় গিয়ে খুবই মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। মতিচূড়ের লাড্ডু দেখে তো জিভে জল চলে আসলো। এছাড়া মেলা মানেই জিলাপি আর মেলাতে গেলেই জিলাপি না খেলে ভালোই লাগে না। আপনি প্রতিটা খাবারের ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর ভাবে তুলেছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু মেলায় গিয়ে জিলাপি না খেলে একদম ভালো লাগে না। আমি খেয়েছি আবার বাসার জন্যও এনেছিলাম।ধন্যবাদ আপু।