ধানসিঁরি রেস্টুরেন্টে কিছু সময়
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ বাসি, সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনাদের সবার দোয়ায় আমিও ভাল আছি। সবার সময় ভালো কাটুক এই কামনাই করছি।
বেরাতে আসলে সবারই সময় খুব ভালো কাটে। যদিও অনেক মানুষের ভিড়। তারপরও খুব উপভোগ করছি। সবার সাথে আনন্দ মজা করছি এবং অনেকদিন পর অনেক পরিচিত মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে যেটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আর কত শত জমানো গল্প এতদিন পর তাদের সাথে করছি। আমার কলেজেরও কিছু বড় আপাদের সঙ্গে মানে আপুর সাথে জব করে তাদের সাথে দেখা হচ্ছে। যে আমার কাছে আরো বেশি ভালো লাগছে।
ভেবেছি এতদিন পর জয়পুরহাট শহরে এসেছি। যেহেতু আমার এটা খুব প্রিয় জায়গা ছিল একসময় এখনো আছে তাই ভাবলাম একটু বিকেলে আমার কলেজ হোস্টেল থেকে ঘুরে আসি। তো এদিকে কাজ সারতে সারতে অনেকটা সন্ধে হয়ে গিয়েছিল। আর সন্ধ্যার পর হোস্টেলের গেট বন্ধ হয়ে যায। তাই আর হোস্টেলে যাওয়া হয়নি।
পরে ভাবলাম আসছি যখন একটু ঘোরাফেরা করি। তো রেল স্টেশনের আশেপাশে একটু ঘোরাফেরা করলাম। অনেক পরিচিত জায়গা কত শত স্মৃতি আছে আমার এখানে। এখানে যখন আমি থাকতাম তখন আমরা একটা রেস্টুরেন্টে প্রায় খেতে যেতাম। যদিও ছোট্ট একটা দোকান ছিল কিন্তু এখন সেটা দেখে আমি বেশ অবাক হয়ে গেছি। বেশ উন্নত হয়েছে এবং অনেক সুন্দর ডেকোরেশন করেছে। আর করবে নাই বা কেন দেখতে দেখতে তো পাঁচটি বছর কেটে গেছে। ভাবলাম যেহেতু এটা প্রিয় রেস্টুরেন্ট আমি এটাতেই যাব। তো আমি সেখানে গিয়ে অনেক কিছু খাবার দেখি এবং আমি ফুচকা অর্ডার করি। কারণ এখানকার ফুচকা খেতে খুবই মজা লাগে।
সেখানে আমার সাথে ছিলো ছেলে, মা ছিলেন এবং আমার ছোট খালামণি ও তার ছেলে ছিলেন। তো আমরা সবাই খেয়ে বাসায় আর সবার জন্য চিকেন ফ্রাই প্যাক এনেছিলাম।আমার ছেলে ঘুরতে পেরে খুব খুশি। আমারও বেশ ভালো লেগেছে এতদিন পর পছন্দের জায়গায় গুলোতে ঘুরতে পেরে।
মনে করি এসব সামাজিক অনুষ্ঠান বিশেষ করে বিয়েতে অথবা অন্য কোন অনুষ্ঠানে যাওয়াই ভালো। কারণ এসব অনুষ্ঠানে গেলে সব আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা হয় এবং অনেক পুরনো কথাবার্তা হয়। আপনার সেই কলেজে থাকতে সেই হোস্টেলে গিয়ে দেখা করার চেষ্টা করেছেন এবং আগের পরিচিত রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেছেন অনেক ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন এবং আমাদের সাথে শেয়ার করে নিয়েছেন।
জ্বী আপু ঠিক বলেছেন এরকম সামাজিক অনুষ্ঠানে গেলে অনেক পুরোনো আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা হয় যেটা অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সত্যি আপু অনেক দিন পর এভাবে সবাই এক জায়গা, হলে অনেক ভালো লাগে। আর চেনা জায়গা চেনা মানুষ তাহলে তো অনেক কথা থাকে।কলেজ লাইফের পরিচিত রেস্টুরেন্টে গেলে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আর আপনি যেহেতু অনেক পর গেলেন তাহলে তো অনেক মজা করেছেন।যাইহোক আপু সুন্দর মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
হ্যাঁ আপু অনেকদিন পর অনেক আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা হয়েছে এবং তাদের সাথে গল্প গুজব করে খুবই ভালো লেগেছে। সবথেকে ভালো লেগেছে আমার পরিচিত জায়গা গুলোতে ঘুরতে পেরেছি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ফেলে আসা পুরনো জায়গায় গেলে আসলেই খুব ভালো লাগে। পুরনো স্মৃতিগুলো মনে পড়লে আরো বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যেতে হয়। আপনি দেরি করে ফেলার কারণে হোস্টেলের মধ্যে ঢুকতে পারলেন না। তা না হলে হোস্টেলের পুরনো স্মৃতিগুলো মনে করতে পারতেন। আসলে ৫ বছর তো কম সময় নয় এজন্য হোটেলের ডেকোরেশনে অনেক চেঞ্জ করেছে। আপনার পছন্দের ফুচকা খেয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
জ্বী আপু অনেকটা দেরি হয়ে গেছিল আর পাঁচটার পর গেট বন্ধ হয়ে যায় যার কারণে তার ভিতরে ঢুকতে পারিনি। তবে পছন্দের জায়গায় খেতে পেরে আমার খুব ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু।
জি আপু আমিও বেশ ভালই আছি। আসলে পুরানো যায়গা আর পুরানো মানুষগুলোর সাথে যেহেতু আত্নার টান থাকে তাই সব মানুষের কাছেই তার পুরানো যায়গা টা বেশ ভাল লাগে। আপনি পুরানো যায়গা আর পুরানো মানুষগুলোর সাথে বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন আপু। আসলে পুরানো কে কেউ ভুলেতে পারেনি আর পারবেও না।
হ্যাঁ আপু ঠিক বলেছেন আমরা পুরনো কোন জিনিসকে খুব সহজে ভুলতে পারি না। আর এগুলো আমার খুবই পরিচিত জায়গা এবং ভালোলাগার জায়গা। তাই ভুলার কোন প্রশ্নই ওঠে না। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বেড়াতে গেলে সবারই খুব ভাল লাগে। আপনি ও খুব আনন্দ করছেন।সবার দেখা পাওয়া যায়। মন খুলে সবার সাথে কথা বলছেন। আপনি আপনার কলেজ জীবনের হোস্টেলে গিয়েছিলেন কিন্তু দেরী হওয়াতে ঢুকতে পারেননি। আপনি আপনার পছন্দের ফুচকা খেয়েছেন,জেনে ভাল লাগলো। সুন্দর কিছু মূহুর্ত শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
জ্বী আপু অনেক আনন্দ করেছি। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।