বাবা-ছেলের আনন্দঘন মহূর্তের ভিডিওগ্রাফি
"হ্যালো",
যে পরিমাণে গরম পড়েছে এতে করে কারো ভালো থাকার কথা না আসলে আমি নিজেও ভালো নেই ভালো আছি কথাটা বলতে হয় তাই বলা আরকি। তার মধ্যে কারেন্টের তো ঝামেলা আছেই। আজ কয়দিন থেকে ফোনটাও ফুল চার্জ করতে পারছি না। ৪০% পর্যন্ত কোনো মত করতে পারছি তারপরে কারেন্ট চলে যাচ্ছে। আবার ছেলে দেখছে আমি কাজ করছি চার্জ চলে যাচ্ছে আবার চার্জে বসাচ্ছি। কি একটা বিরক্তিকর অবস্থা। আমরা গৃহিণী মানুষ বাহিরে খুব একটা ঘোরাফেরা করা হয় না যার কারণে ফটোগ্রাফি করা হয় না। বেশিরভাগ সময় রেসিপি পোস্ট করার চেষ্টা করি।
কিন্তু যে পরিমাণে গরম পড়েছে রান্নাঘরে গিয়ে সময় নিয়ে যেকোনো রেসিপি তৈরি করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। কোনো মতো নিজেদের খাবারগুলো তৈরি করে নিচ্ছি এবং প্রয়োজন ছাড়া রান্নাঘরে যাওয়াই যাচ্ছে না।ভাবছিলাম কি পোস্ট করব। আজকে সকালে বাবু এবং বাবুর বাবার একটি ভিডিওগ্রাফি করেছিলাম। এই প্রচন্ড গরমে বাবুর বাবা মেঝেতে ঘুমাই আমি আর বাবু বিছানায়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই সে বাবার কাছে গিয়ে দুষ্টুমি শুরু করে দিয়েছিল। অজান্তে হাতের কাছে ফোন ছিল ফোনটা নিয়ে একটা ভিডিও তৈরি করেছিলাম।
ভিডিও টা দেখতে নিচে ক্লিক করুনঃ
সে সবসময় বাবার সাথে এমন দুষ্টুমি করে।আর আমি মাঝেমধ্যেই সেগুলো ফোনে ক্যামেরাবন্দি করে রাখি। বাবু ওর বাবাকে সব সময় কাছে পায় না কিন্তু যখন কাছে পায় একদম এই কাছ ছাড়া হতে চায় না। এবং প্রত্যেকদিন বিকেলবেলা তাকে বাহিরে নিয়ে ঘুরতে যেতে হবে। তার বাবাও প্রতিদিন বিকেল বেলা ছেলেকে নিয়ে রিক্সা করে ঘুরে বেড়াবে। সারা জীবন অটুট থাকুক বাবা ছেলের এই মিষ্টি সম্পর্ক।
আজকে এই পর্যন্তই। আশা করছি বাবা ছেলের আনন্দঘন মুহূর্তটা আপনারা বেশ উপভোগ করবেন।দেখা হবে পরবর্তী সময়ে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
বাবা-ছেলে আনন্দঘন মুহূর্তগুলো দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। প্রিয় শুভ ভাই এবং বাবুকে দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে বাবা ছেলের ভালোবাসা অতুলনীয়। ছেলে বাবার কাঁধে উঠে নাচানাচি করতেছে একজন বাবার কাছে এই বিষয়টা কি যে ভালো লাগতেছে তা সত্যি ভাষা প্রকাশ করা যায় না। বাবা ছেলে এত চমৎকার মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। দোয়া রাখবেন আমাদের জন্য।
খুব ভালো লাগলো আপু মুহুর্তটুকু দেখে।ভিডিও করে রেখে ভালোই করেন।এ সময়টা আসলে সত্যি খুব সুন্দর সময় বাচ্চাদের। বড় হয়ে গেলে এটাই স্মৃতিতে থাকবে।বাবা - ছেলের সুন্দর মূহুর্ত শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। দোয়া রাখবেন আমার পরিবারের জন্য।
খুব ভালো লাগলো ভিডিওগ্রাফি টা দেখে। বাবা এবং ছেলের অনেক আনন্দময় মুহূর্ত। আসলে বাবা ছেলের ভালোবাসা অতুলনীয়। ছেলে বাবার কাঁধে ওঠে নাচানাচি করছে এটা বাবার কাছে অনেক আনন্দময়ী মুহূর্ত।বাবা-ছেলের আনন্দঘন মহূর্তের ভিডিওগ্রাফি। বাচ্চাদের সাথে হাসি ঠাট্টা করতে অনেক বেশি ভালো লাগে।আমারও বোনের ছেলে আছে ওর সাথে হাসিঠাট্টা ইয়ার্কি খুব বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য।
বাবু যখন এই খুনসুটি গুলো করে তখন আমি এবং ওর বাবা বেশ উপভোগ করি। অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করে তখন।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ছেলেরা সব সময় বাবা কে কাছে চায়।বাবা এবং ছেলের খুনসুটি দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো ।বাবা এবং ছেলের আনন্দময় মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ওলে কি মিষ্টি করে টাটা দিল 😍😘। ফোনের চার্জ যতোই কম থাকুক না কেন আপু, এত চমৎকার একটা মুহূর্ত যে ধারণ হয়েছে এটাই অনেক । শুভ ভাইয়ের চুল তুলে নাই তো একটাও 🤪। ভাতিজা তো দেখি দুষ্টুমি করেই না একদম 😅। খাওয়া দাওয়া করিয়ে বেশি বেশি শক্তি করতে হবে, যেন একবার মাথায় হাত দিলেই পঞ্চাশ টা করে চুল তুলে ফেলে 😀😀😀
হ্যাঁ হ্যাঁ আপনার ভাতিজা তো খুবই শান্ত। একদমই কোন দুষ্টামি করে না একদম ভদ্র ছেলে হয়ে থাকে। যার নমুনা এই ভিডিওতে দেওয়া আছে। 🤪
ঠিক বলছেন আপু আসলে গরমের যন্ত্রণায় রান্না ঘরে যাওয়া সম্ভব না। যতটুকু সম্ভব তাড়াহুড়ো করে রান্না গুলো শেষ করে আসতে পারলেই হয়। তবে আপনি বাবা ছেলের সুন্দর একটি ভিডিওগ্রাফি করলেন আসলে বাচ্চারা এমনই সুযোগ পেলে বাবাদের পিঠের উপর বসে পড়ে। আমার বাচ্চা দুইজন এমন ছিল আপু এখনো ছোটটা কিন্তু বাবার পিঠের উপর উঠে অনেক খেলা করে। ভিডিও টা দেখে অনেক ভালো লাগলো।
জ্বি আপু ওর বাবা কাজ করুক বা ঘুমাক এভাবে পিঠে উঠে বসে থাকে এবং খেলা করে। গরমের কথা নতুন করে কি বলবো। যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।