প্রিয় মানুষের জন্মদিনে কাটানো কিছু মুহূর্ত❤️
"হ্যালো",
গতকাল আমার প্রিয় মানুষের জন্মদিন ছিল। অনেকেই শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এভাবেই দোয়া করবেন যেন সারা জীবন একসাথে পাশাপাশি থাকতে পারি সুখে-দুঃখে। তো আমি কত পরবে বলেছিনা আমার বরের জন্মদিন উপলক্ষে ছোট্ট একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে সেখানকার কিছু মুহূর্ত আজকে আমি শেয়ার করব।
প্রথমে ঠিক করেছিলাম বাসায় রান্না করবো।কিন্তু বাবু থাকার কারণে সেই চাপ নিতে পারেনি। প্রত্যেকবারই যেটা করা হয় সেটা হচ্ছে রেস্টুরেন্ট বুক করা। এবারও সেটাই করলাম আমাদের এখানকার অনেক সুন্দর একটি রেস্টুরেন্ট "মিড স্ট্রিড ক্যাফে" বুক করা হয়েছিলো।প্রত্যেক বার যেটা করা হয় সেটা হচ্ছে আপনাদের ভাইয়ার বন্ধু-বান্ধবকে দাওয়াত করা হয়।তবে এবার সেটি একদমই করা হয়নি। কাছের কিছু লোক এবং আপনাদের ভাইয়া প্রতিদিন বাবুকে নিয়ে যে রিকশাগুলোতে ঘুরে বেড়ায় রিকশাওয়ালা ভাইদের কে নিয়ে এই ছোট্ট অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।
যেহেতু হ্যাংআউট ছিল গতকাল তাই অনুষ্ঠানটি দুপুরবেলা থেকে চারটার মধ্যে সেরে ফেলা হয়েছিল। তো আমরা প্রথমে রেডি হয়ে রেস্টুরেন্টে যাই।আমরা যাওয়ার কিছুক্ষণ পরই ডেলিভারি ম্যান কেক দিয়ে যায়।এর মধ্যে প্রায় সবাই চলে এসেছিল। যে দু একজন বাকি ছিল তাদের জন্য অপেক্ষা করি।এরপর যখন সবাই চলে আসে তখন সবাই মিলে কেক কাটা হয়। এরপর চলে খাওয়া-দাওয়ার পর্ব।
খাবারের মেনুতে ছিল ভেজিটেবল ফ্রাইড রাইস, চিলি চিকেন, চাইনিস সালাদ এবং কোক।খাবারের টেস্ট মোটামুটি ভালো ছিল। এরপর খাওয়া-দাওয়া সেরে নিজেদের মতো সময় কাটিয়ে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করে আমরা আমরা বাসায় চলে আসি। তো এই ছিল আমার বরের জন্মদিনে কাটানো কিছু মুহূর্ত। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।
আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে পরবর্তীতে। সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
আসলে বাসায় একজন ছোট বাবু থাকলে রান্নাবান্নার ক্ষেত্রে খুবই কষ্ট হয়ে যায়। আমার মনে হয় ভালই হয়েছে বাহিরে আয়োজন করায়। ভাইয়াকে জন্মদিনে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। ছোট বড় সকল শ্রেণীর মানুষকে নিয়েই তিনি তার জন্মদিন উদযাপন করেছেন। আসলে ভালো লাগার একটি বিষয়। আর খাবারগুলো অনেক লোভনীয় ছিল।
হ্যাঁ আপু ছোট বাবু থাকলে বাসার রান্নাই করা যায় না ঠিক মতো আর অনুষ্ঠানের রান্নার তো প্রশ্নই ওঠে না।তাই বাহিরেই আয়োজন করেছিলাম।ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাবি এবার জন্মদিন পালন করার থিমটি কিন্তু আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আমি যদি অনুষ্ঠানে থাকতে পারতাম, তাহলে হয়তো কাছ থেকে অনেক ভালো একটি দৃশ্য দেখতে পারতাম। সমাজের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে ভাইয়া ঠিক কাজটি করেছে। শুভকামনা রইল আপনাদের দুজনের জন্যই।
হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন আপু তার এই কাজে আমরাও অনেক গর্বিত। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু শুভ ভাই আসলে আমাদের সবারই অনেক প্রিয়। আর এই প্রিয় মানুষের জন্মদিনে আপনি অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন জেনে ভালো লাগলো। শুভ ভাই জন্মদিনের খাবারের আইটেম টা বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনাদের পরিবার সুখে শান্তিতে থাকুক সৃষ্টিকর্তার কাছে এটাই প্রার্থনা করি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম ভাইয়া।
প্রথমে জানাই শুভ ভাইয়ের জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু। ভাইয়া যেন আপনাকে আর বাবুকে নিয়ে অনেক সুখে থাকে। এটা দেখে বেশ অবাক হলাম। কারণ শুভ ভাইয়ার জন্মদিন থাকার পরেও ভাইয়া হ্যাংআউটের কারণে দুপুরবেলা কেক কেটে ফেললো। তা দেখে বোঝা যায় শুভ ভাই আর আমাদের জন্য কতই না টান। জন্মদিন এমন একটা দিন সবার জন্যই আনন্দের একটা দিন। কিন্তু সেই সময়টাই ভাইয়া আপনাদেরকে না দিয়ে আমাদেরকে দিয়েছে। হ্যাংআউটে ভাইয়াকে উইশ করেছিলাম কালকে আজকে আবার উইশ করলাম হ্যাপি বার্থডে ভাইয়া।
হ্যাঁ আপু হ্যাংআউট থাকার কারণে দুপুর বেলা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হইছিলো। সব মিলিয়ে ভালো সময় কাটিয়েছি। ধন্যবাদ আপু।
ভাইয়াকে জন্মদিনে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানাই। আসলে বাড়িতে ছোট বাসা থাকলে বাড়ির প্রতিদিনের কাজকর্ম একটু কষ্ট হয়ে থাকে। সকল মানুষকে নিয়ে ভাইয়ার শুভ জন্মদিনটি চমৎকারভাবে উদযাপন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাইয়া সব মিলিয়ে অনুষ্ঠান টা বেশ ভালোভাবে উদযাপন করেছি।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।