মসুর ডাল এবং চালের গুঁড়া দিয়ে মুচমুচে বড়ার রেসিপি
"হ্যালো"
বন্ধুরা সবাইকে আমার নতুন একটি রেসিপি ব্লগে স্বাগতম। আজকে আমি রেসিপির ভিডিও আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আসলে যেদিন লিখিত রেসিপি দেওয়া হয় সেদিন ভিডিও শেয়ার করা হয়না। আর যেই রেসিপির ভিডিও করি সেই রেসিপির খুব বেশি ছবি তোলা হয়না।সেদিন ভিডিওটাই ভালো ভাবে করার চেষ্টা করি।
তো বন্ধুরা আজকের শেয়ার করবো মসুর ডালের বড়া। আমি এই কিছু মসুর ডাল সিদ্ধ করেছিলাম ডাল রান্না করার জন্য কিন্তু সেদ্ধ করার পর তা পরিমাণ আরেকটা হয়ে গেছিল যা আমার প্রয়োজনের থেকে বেশি ছিল তো আমি কিছুটা সেদ্ধ ডাল আলাদা করে রেখেছিলাম। যা আমি পরবর্তীতে চালের গুঁড়া দিয়ে মুচমুচে বড়া বানিয়েছি। আর সেই রেসিপিটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
ডাল সিদ্ধটা আমি তুলে রেখে ভেবেছিলাম ডীপ ফ্রীজে রেখে দেবো। পরবর্তীতে একদিন ডাল রান্না করবো কিন্তু আমার মা বললেন যে এটা দিয়ে বড়া বানিয়ে দিতে।তাই আমি মায়ের কথামতো পেঁয়াজ কুচি মরিচ কুচি এবং আরো যেসব মসলা লাগে সবকিছু দিয়ে এটাকে চালের গুঁড়া দিয়ে মেখে বড়া বানিয়ে দিয়েছি। যা আমার মা খুবই পছন্দ করেছেন এবং আমাদের কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
যেকোনো পাকোড়া বা বড়ার মধ্যে চালের গুঁড়া দিলে খেতে খুব ভালো লাগে এবং মুচমুচে হয়। আর এই রেসিপিটা আমি সন্ধ্যায় বানিয়েছিলাম চায়ের সাথে। তাই আরো বেশি ভালো লেগেছিলো। রেসিপি টা আপনাদের কাছে ভালো লাগলে অবশ্যই আপনাদের সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। দেখা হবে পরবর্তী সময়ে নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে।
মুচমুচে বড়া খেতে সবাই পছন্দ করে। ডাল রান্না না করে সেই ডালগুলো দিয়ে সুন্দরভাবে বড়া তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আসলে এই ধরনের বড়া গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। সাথে চালের গুঁড়া দিলে আরো বেশি মচমচে হয় খেতে। আপু আপনার তৈরি করা রেসিপি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে আপু মসুরের ডাল এবং চালের গুড়া দিয়ে বড়া ভাজলে খেতে খুব দারুণ লাগে। বিশেষ করে গরম ভাতে খেতে বেশি মজা লাগে। এভাবে বড়া ভেজে বাসায় অনেক বার খেয়েছি।আপনার তৈরীর পদ্ধতি গুলো খুবই সুন্দর ভাবে আমাদেরকে ধাপে ধাপে দেখিয়েছেন এবং খুবই সুন্দর বর্ণনাও করেছেন। এত সুন্দর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাইয়া গরম ভাতের সাথে এ ধরনের বড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মসুর ডালের বড়া খেয়েছি অনেক কিন্তু এর সাথে চালের গুঁড়ো যুক্ত করে যে চমৎকার এরকম একটা রেসিপি তৈরি করা যায় সেটি জানতাম না, বড়া বরাবরই খাবারের টেস্ট বৃদ্ধি করে, ভর্তা ভাজির সাথে মসুর ডালের বড়া খেতে আমার খুবই ভালো লাগে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনি ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে বেশ মাজার করে ডালের বড়া করেছেন দেখতে দারুণ হয়েছে।আপনি যেহেতু অনেক বেশি ডাল সিদ্ধ করে ফেলেছেন নষ্ট না করে বেশ মজার একটি রেসিপি তৈরি করছেন। এভাবে মচমচে ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে বড়া খেতে দারুণ হবে আশা করি।আপনার রেসিপি দেখে একদিন এভাবে মসুরের ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে বড়া তৈরি করে খেয়ে দেখবো।
জ্বি আপু এটা খেতে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মসুর ডালের বড়া খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। অনেক দিন হয়েছে এই বড়া খাওয়া হয়না। আপু আপনার রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসল। আমি তো বড়া বানাতে গেলে একটা একটা বানাই আর খেতে থাকি। সব বড়া বানানোর পর দেখা যায় অল্প কয়টা বড়া হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে বড়া তৈরির পদ্ধতি ভিডিওর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপির ভিডিও দেখানোর জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
শীতের দিনে মসুরের ডাল চালের গুড়া দিয়ে এই ধরনের বড়া রেসিপি করলে গরম খেতে দারুন মজা লাগে। যেটা আমার প্রিয় খাবার গুলোর মধ্যে একটি ।আপনার তৈরি বড়া রেসিপি ধাপ গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দারুন উপস্থাপনা ছিল যেটা দেখে খাওয়ার ইচ্ছে পোষণ হয়েছে।
রেসিপি টা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম আপু। আশাকরি ভালো আছেন।
আপনি আজ মুচমুচে মসুরের ডালের বড়ার রেসিপি শেয়ার করেছেন, খুব মজার রেসিপি।ডাল রান্না করতে গিয়ে ডাল সিদ্ধ করার সময় আপনার মনে হল ডাল বেশি হয়ে যাবে, তাই কিছু তুলে তা দিয়ে এই মজার বড়া করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, দেখে ভাল লাগলো। আপনি ঠিক বলেছেন, চালের গুড়া দিলে খেতে দারুন হয়।মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। অনেক অভিনন্দন আপু আপনার জন্য।
জ্বি আপু আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপনি বরাবরই আমাদের মাঝে অনেক মজাদার মজাদার রেসিপি নিয়ে হাজির হন প্রতিনিয়ত। মসুরের ডালের বড়া খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে আর তার সাথে যদি চালের গুড়া যোগ করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। মজাদার এই রেসিপিটা বিকেল বেলা আড্ডা দেওয়ার মুহূর্তে সকলে মিলে একত্রে খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে বলে আমার মনে হয়।
এমন মুখরোচক খাবার সবার সাথে বসে খেতে খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।