কিছু সুন্দর মূহুর্ত কাটানোর অনূভুতি ❤️
"হ্যালো",
সবাইকে আমার নতুন একটি ব্লগে স্বাগতম। হঠাৎ করে সেদিন একজন ভাবির থেকে ট্রিট পেয়েছিলাম আর সেই অনুভূতি আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমি মাঝেমধ্যে বৃষ্টি চাকি বৌদির বাসায় বেড়াতে যাই।বিশেষ করে যেদিন আপনার ভাইয়ার হ্যাংআউট এবং রবিবারের আড্ডা থাকে ওই দিন।আপনার ভাইয়া যখন ল্যাপটপের সামনে বসে বাবু তখন ওকে ভীষণ বিরক্ত করে। তা হয়তো একটু হলেও আপনারা হ্যাংআউটে থাকা অবস্থায় বুঝতে পারেন। তো গত বৃহস্পতিবারে আপনার ভাইয়ার জন্মদিনের পার্টি শেষ করে আসার পর রাত আটটায় গিয়েছিলাম বৌদির বাসায়।
সেখানে গিয়ে দেখে বেশ কয়েকজন ভাবিরা মিলে বৌদির বাসায় বসে গল্প করছেন। তারা ওই বিল্ডিংয়ে অন্যান্য বাসায় ভাড়া থাকেন।তো এরপর আমিও তাদের সঙ্গে যোগ দেই। আমরা মেয়েরা বুঝতেই পারছেন এক জায়গায় হলে কত গল্প। গল্প যেন শেষই হতে চায় না। বৌদি তো মাঝে মধ্যে মজা করে বলেন গল্পের যদি কোন প্রতিযোগিতা হতো তাহলে আমরা প্রথম হতাম।যাইহোক গল্প করতে করতে জানতে পারি এক ভাবি অলরেডি ফুচকার অর্ডার দিয়েছেন।
যেহেতু হোম ডেলিভারি ছিল তাই অনেকটা দেরি হয়ে যাচ্ছিল। প্রায় দশটা বেজে গিয়েছিল ডেলিভারি আসতে। এরপর ফুচকা আসার পর বৌদির ছোট মেয়ে অনেক সুন্দর করে পরিবেশন করছিলেন। মেয়েগুলো খুবই লক্ষী।বানানোর মুহূর্তে আমি কিছু ফটোগ্রাফি করি। বাচ্চাদের জন্য ভাবি আলাদা করে চিকেন পপকর্ন অর্ডার করেছিলেন।কারণ ফুচকা অনেক ঝাল তারা খেতে পারবে না। বাচ্চারা তা দেখে তো মহা খুশি। বেশ আনন্দ করে খাচ্ছিল সবাই।
যাইহোক এদিকে ফুচকা বানানো শেষ হয়ে গেলে আমরা সবাই মজা করে ফুচকা খেয়েছিলাম। বেশ ভালো ছিল ফুচকা গুলো। আমরা মেয়েরা যখন গল্প করতে বসি তখন বাচ্চারা অনেক আনন্দ করে তাদের মতো করে। তারা ভাবে আমাদের মায়েরা তো গল্প করছেন এখন আমাদের কেউ বারণ করবে না। যাইহোক ফুচকা খাওয়ার পর আমার আমাদের মত গল্প করছিলাম। আর বাচ্চারা খেলাধুলা করছিল। এভাবেই আমার কিছু সুন্দর মূহুর্ত কাটিয়েছি।
দারুন একটি মুহূর্ত পার করেছেন আপনারা সবাই মিলে। আসলে সবাই একসাথে বসে গল্প করতে সত্যি অনেক বেশি মজা লাগে। আর এই গল্পের মাঝে যদি এমন খাবার-দাবার থাকে তাহলে আড্ডাটা পুরা জুমে খির হয়ে যায়। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
জ্বি ভাইয়া সবাই মিলে খুব ভালো একটি মুহূর্ত কাটিয়েছি। গল্প আড্ডা হাসি মজা খাওয়া দাওয়া সব মিলিয়ে বেশ ভালো ছিল সময়টা।
আমাদের ভাইয়া জন্মদিনের উৎসব শেষ করে আপনার বৌদির বাসাতে গিয়ে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলেন জেনে অনেক ভালো লাগলো আপু। আহা ফুচকা দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু। আপনার বৌদির বাচ্চা দুটি তো বেশ কিউট দেখছি। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
সত্যি আপু আমরা মেয়েরা সবাই এক জায়গা হলে গল্পের শেষ থাকে না। তবে আপনারা ফুসকার অর্ডার করেছিলেন। আসলে এক সাথে গল্প আর ফুসকা দুটো মিলে বেশ ভালো জমেছিল। আসলে বৌদির বাচ্চারা অনেক লক্ষ্মী। ধন্যবাদ আপু পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু গল্প আর সাথে এমন মজাদার খাবার যদি থাকে তাহলে তো অবশ্যই ব্যাপারটা জমে যায়।আর বৌদির মেয়েরা আসলেই অনেক লক্ষী আপু। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সবাই মিলে ঐশীদের বাসায় আড্ডা দিয়েছেন এবং ফুচকা,চিকেন পপকন অর্ডার দিয়েছে ও সবাই মিলে মজা করে ফুচকা খেয়েছেন এবং সবাই গল্পে মশগুল ছিলো।আসলে মেয়েদের গল্পের কোন শেষ নেই।আর অর্থী,ঐশী সত্যি খুব লক্ষী মেয়ে।সব মিলিয়ে খুব সুন্দর মূহুর্তের অনুভূতি ও ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অনেক মিস করেছি। সময় করে চলে আসেন এমন মুহূর্ত আবারো কাটাবো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই সমবয়সীরা কিংবা মায়েরা একসাথে হলে গল্পের শেষ হয় না।দিন রাত মিলে ২৪ ঘন্টা গল্প করলেও মনে কিছুই বলা হয়নি।যাই হোক ফুচকা গুলো দেখে বেশ লোভ লাগছে। ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
আমরাও মাঝে মাঝে ভেবে পাইনা এত গল্প কোথা থেকে আসে। একটার পর একটা চলতেই থাকে।আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো আপু।
হ্যাং আউটের সময় মাঝেমধ্যে শুভ ভাইয়া আপনাকে বাবুকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলে। আমরা সেগুলো শুনি। আসলে এ সময় বাচ্চারা একটু বিরক্ত করেই। যাই হোক আপনি আপনার পুরনো বিল্ডিং এ গিয়ে ভাবিদের সঙ্গে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন। তাছাড়া মজাদার ফুচকাও খেয়েছেন দেখছি। অনেকদিন পর এরকম আড্ডায় বসলে বেশ ভালো সময় কাটে। আপনারা বেশ ভালো সময় কেটেছিল বোঝা যাচ্ছে।
হ্যাংআউটের সময় ওর বাবাকে বেশি বিরক্ত করে আপু।তাইতো মাঝেমধ্যে চেষ্টা করি পুরনো বিল্ডিং এ গিয়ে ভাবিদের সঙ্গে আড্ডা জমানোর। এদিনও বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সবাইকে নিয়ে অসাধারণ মুহূর্ত পার করেছেন। আপনার বৌদির বাসাতে গিয়ে বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলেন আপু। খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি সবাই মিলে বেশ আনন্দ করেছেন জেনে ভালো লাগলো। ছোট বাচ্চারা তো বেশ খুশিতে আছে দেখে ভালো লাগলো। এত সুন্দর মুহুর্তের অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আমরা যতটা মজা করি সবাই মিলে গল্প করে তার থেকে বেশি মজা ছোট বাচ্চারা করে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া জন্মদিনে শেষে ভাবীরা সবাই মিলে একসাথে গল্প করেছেন সাথে ফুচকা খেয়েছেন এর থেকে মজার সময় আর কি হতে পারে। আপনার এই ফুচকার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো কমেন্টই করতে পারছিনা জিভ দিয়ে জল পড়ছে। যেকোনো আড্ডায় ফুচকা হলে তো আর কোন কথাই নেই। খুবই মজাদার সময় কাটিয়েছেন তাছাড়া বাচ্চারা খুবই মজা করে দেখছি চিকেন পপকন খাচ্ছে।
আমাদের বড়দের জন্য ফুচকা ছিল আমরা গল্পের সাথে সাথে ফুচকা টা বেশ মজা করে খেয়েছি। আর ছোটরাও খুব মজা করে চিকেন পপকন খেয়েছে।