শিশুরা হচ্ছে অনুকরণ প্রিয় ||@shy-fox 10% beneficiary
শিশুরা হচ্ছে অনুকরণপ্রিয়, ছবির যে পিচ্চি বাচ্চাটিকে দেখতে পাচ্ছেন সে আমার ভাস্তি। তাকে নিয়ে আমি বিগত সময়েও, বহুবার বহু রকম পোস্ট করেছি। তবে আজকের পোস্টটা সম্পূর্ণ ভিন্ন আর আশাকরি আমার যারা পাঠক আছে, তাদের কাছে বিষয়টি ভালো লাগবে এবং আমি মনে করি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ আমার নিজস্ব ব্যক্তিগত চিন্তা ধারা থেকে করা হচ্ছে।
ওরা ঢাকায় থাকে, এটা আমি বিগত সময়েও বলেছি। এখন সবথেকে বড় বিষয় হচ্ছে, ও দিন দিন বড় হচ্ছে এবং বিভিন্ন কিছু দেখছে এবং সেই গুলো অনুকরণ করার চেষ্টা করছে। পাশের বাসার ফ্ল্যাটে নাকি নতুন এক ভাবি এসেছি,তার নাকি একটা কলেজ পড়ুয়া মেয়ে আছে। সেই বাসায় ও মাঝে মাঝেই যায় এবং সে ওই মেয়েটাকে দেখে এবং সে নাকি প্রতিনিয়ত সাজুগুজু করে কলেজ যাওয়ার সময়, এইটা আমার ভাস্তি দেখেছে এবং যার কারণে বাড়িতে এসে ওর মায়ের সাজার জিনিস গুলো দিয়ে নিজে নিজে কালকে চেষ্টা করেছে এমন ভাবে সাজার জন্য।
যদিও গত রাতে যখন ভাবি আমাকে মেসেঞ্জারে ছবিটা দিয়ে দিয়েছিল এবং আমাকে বলল যে, দেখো তোমার ভাস্তির কর্মকাণ্ড। তখন আমি ভাবীকে বললাম যে, ঠিক আছে বিষয়টা। বিষয়টি অনেক মজার, তবে বিষয়টির পেছনে কিছু কারণ আছে, সেটা আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার চেষ্টা করবো এবং যেটা আমি গতরাতে ভাবি কেউ বলেছি।
মেয়েরা পরিপাটি থাকতে পছন্দ করে, সাজুগুজু করতে পছন্দ করে এটা ভীষণ স্বাভাবিক। এটা আমি নিজেও করি। আমি মনে করি যে, আমার ভাস্তির যে বয়স চলছে তা হচ্ছে অনুকরণ করার বয়স। আর আমি মনে করি, শিশুরা অনুকরণ প্রিয়, তাই তাদের সামনে ভালো ভালো জিনিস গুলো বেশি উপস্থাপন করতে হবে এবং বেশি তুলে ধরতে হবে, তাহলে প্রতিটি শিশুই ভালো জিনিস দেখে বড় হবে এবং ভালো কিছু শিখবে। আমি অবশ্য ভাবিকে বলেছি সাজুগুজু করছে ঠিক আছে, তবে তার সামনে আরো ভালো ভালো ব্যাপার গুলো উপস্থাপন করতে হবে, সেগুলো যেন দেখে সে যেন ভালো কিছু শিখতে পারে।
বাহ, তোমার সন্তান কিউট, আমার বন্ধু, আমি তোমার সন্তানের স্টাইল পছন্দ করি, আমার বন্ধু
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শিশুরা অনুকরণ প্রিয়। বড়রা যা করে; তা দেখে দেখে শিশুদের মাঝে সে অভ্যাস গঠন হয়। তাই শিশুদের সঙ্গে পরিবারের সদস্য,বাবা-মা অথবা অভিভাবকের আচরণ মার্জিত, সুন্দর এবং শিক্ষণীয় হওয়া আবশ্যক।
আপু আপনার উপস্থাপনা দারুন ছিল।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমিও আপনার সাথে একমত। শুধুমাত্র এই কারণেই আমি আমার ছোট বোনের সামনে যেকোনো জিনিষ বা কাজ করতে খুব খেয়াল করতে করি। কারণ সে একদক চোখের পলকেই রপ্ত করে নেয়। তার বয়সটাই এমন।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই অনেক সুন্দর একটি বিষয় আপনি তুলে ধরেছেন আপু। শিশু রা আসলেই অনুকরণীয়। তারা অন্যকে কপি করতে ভালোবাসে। আমাদের উচিত তাদেরকে সবসময় ভালো কিছু উপহার দেওয়া। তাহলেই তারা ভালো কিছু অনুকরণ করে শিখতে পারবে।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
জী আপু আপনি ঠিকই বলেছেন শিশুরা অনুকরণ প্রিয়। শিশুরা হলো নরম কাঁদার মতো আপনি তাকে যে রুপ দিতে চাইবেন সে রুপেই থাকবে।
আপনি তার সামনে ভালো কিছু করলে সে সেটাই গ্রহণ করবে এবং খারাপ করলে খারাপ। ভালো একটি বিষয়ে সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখেছেন।।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমরা বড়রা যা করব ছোট বাচ্চারা আমাদের অনুকরণ করে তাই করবে। তাই আমাদের বড়দের প্রত্যেকের ছোটদের ভালো কিছু শিখানো। যাই হোক এরকম পোষ্ট আমাদের শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শিশুর সঠিক ব্যক্তিত্ব গঠনে পরিবারের ভূমিকা পালন করে। পরিবার থেকে একটা শিশু যেই কাজ গুলোর শিক্ষা পায় ব্যক্তি জীবনে সেই কাজ গুলো করে। একটি ভালো বিষয়ে সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখেছেন আপু।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ছোট বাচ্চারা সব সময় অনুকরণ প্রিয় হয়। তারা তাদের কাছের মানুষকে অনুকরণ করতে ভালোবাসে। অনুকরণ এর মাধ্যমেই তারা তাদের কাছের মানুষের অভ্যাসগুলো আয়ত্ত করে। ছোট বাচ্চারা সাজুগুজু করতে একটু বেশি পছন্দ করে। বিশেষ করে ছোট মেয়ে বাচ্চারা লিপস্টিক এবং পাউডার একটু বেশি পছন্দ করে। আমার ছোট বোন যখন অনেকটা ছোট ছিল তখন সে মাথাসহ পাউডার দিতো আর পুরো মুখে লিপস্টিক।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন।যেহেতু শিশুরা অনুকরণ করতে ভালোবাসে, তাই তাদের সামনে আমাদের উচিৎ ইতিবাচক কাজগুলো করা এবং নেতিবাচক কাজগুলো এড়িয়ে চলা।তাহলে ভবিষ্যতে ঐ শিশুটি কুপথে যাবে না বা নষ্ট হবে না।
ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর লেখার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু।শিশুরা অনুকরণ প্রিয়। বড়রা যা কিছু করে বাচ্চারা তাই করার চেষ্টা করে। শিশুরা বড়দের কপি করতে পছন্দ করে।আপু আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর ছিল।আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
বৌদি আমি কৃতজ্ঞ। শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।