পচ্ছন্দের খাবার ও আমার অভিজ্ঞতা
এমন কোন বাঙালি মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে নুডুলস আর চটপটি পছন্দ করে না। আর যদি এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে আমার মনে হবে সে বাঙালি কিনা সেটা নিয়ে আমার একটু সন্দেহ লাগবে।এই খাবারগুলো যদিও আগে বাঙালির খুব একটা বেশি পছন্দের তালিকায় ছিল না, তবে সাম্প্রতিক সময়ে বাঙালির মুখের টেস্ট ও রুচির পরিবর্তনের কারণে এই খাবারগুলো এখন বাঙালির পছন্দের তালিকায় শীর্ষের দিকে।
যাইহোক আমার স্বজাতির কথা আমি আর না বললাম। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে, এই সাম্প্রতিক সময়ে আমার কলেজ জীবন, স্কুল জীবন ও ভার্সিটি জীবনে যতগুলো মানুষের সঙ্গে আমার উঠা বসা ছিল প্রায় সব মানুষ গুলোই এই খাবারগুলোর প্রতি আসক্ত ছিল। কারণ আমাদের কলেজের সামনে যে ক্যান্টিন ছিল সেখানে প্রতিনিয়ত এইসব খাবার বিক্রি হতো। আর এই খাবারগুলোর প্রতি আমার আগ্রহ তখন থেকে একটু বেশি কাজ করত। যদিও বাড়িতে এইসব খাবার বানানো হলে, সেই খাবারগুলোতো খুব একটা বেশি আগ্রহ কাজ করতো না। তবে সেই কলেজের সামনের ক্যান্টিনের দোকানের খাবার গুলোর প্রতি আমার বেশি আগ্রহ কাজ করতো।
আজকে যখন কলেজ জীবনের কথা গুলো মনে পড়ছিল, বিশেষ করে সেই খাবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো সেই সময় গুলো। যাইহোক আজকে বাসায় এই খাবারগুলো বানানো হয়েছে, আমি যদিও সিওর এই স্বাদ গুলো আমার কলেজ জীবনের কাটানোর সময় গুলোর মত হয়নি, তবে আমি সেই দিন গুলোকে মনে করে এই খাবারগুলো বানিয়েছি এবং পরিবারের সঙ্গে খেয়েছি এটাই বা কম আত্মতৃপ্তির কোথায়।
কলেজ জীবনের যে সময় সেটা আর কখনো ফিরে আসবে না। বর্তমানে যত আনন্দ এবং ভালো খাবার দাবারে উপভোগ করি না কেন সেই সময় এর স্বাদ এবং উপভোগ অন্যরকম ছিল। আপনার লেখাটি পড়ে আমারও কলেজ জীবনের কথা কিছু মনে পড়ে গেল। সে সময়ে একসাথে খাওয়া দাওয়া সেটা একটা অন্যরকম অনুভূতি এবং জীবনের অন্যতম ভালো কিছু সময়
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
অনেক সুন্দর লিখেছেন আপু ধন্যবাদ
উফ! জীবে জল চলে আসছে ভাবী।