বিভিন্ন প্রকার খাবারের ফটোগ্রাফি
কেমন আছেন আপনারা? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে ভালো আছেন সকলে। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম, আমার প্রিয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি নিয়ে। আশা করি আমার প্রিয় খাবারগুলো আপনাদের ভাল লাগবে।
আসলে আমি এই সমস্ত পিঠাগুলো খেতে অনেক বেশি পছন্দ করি। বিশেষ করে ভাবা পিঠা আমার অনেক বেশি পছন্দ। অন্য যে কোন পিঠার তুলনায় ভাপা পিঠা একটু বেশিই পছন্দ আমার। ভাপা পিঠা খাওয়ার জন্য আমার কোন সিজন লাগে না। সাধারণত আমরা শীতকালে পিঠা পুলির আয়োজন করে থাকি কিন্তু আমার কোন শীতকাল লাগে না পিঠা খাওয়ার জন্য যেকোনো সময় পিঠা খেতে আমার অনেক ভালো লাগে।
চিতই পিঠাও আমি পছন্দ করে থাকি। শীতকাল আসলে আমাদের দেশে পিঠাপুলির ধুম লেগে যায়। আগে গ্রামে দেখেছি নতুন ধান তুলে সুন্দর করে এই সমস্ত পিঠা তৈরি করত। চিতই পিঠা খেতে অসাধারণ লাগে। পিঠাটি আটা এবং দুধের সাহায্যে সুন্দর করে বানালে খেতে অনেক মজা লাগে।
নুডুলস পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে।তেমনি করে আমারও পছন্দের খাবারের মধ্যে নুডুলস ও আছে। নুডুলস খেতেও আমার অনেক ভালো লাগে। প্রায়ই নুডুলস রান্না করে খেয়ে থাকি তবে সব সময় ফটোগ্রাফি করার সুযোগ হয়ে ওঠেনা। তবে আজকে ভাবলাম একটা ফটোগ্রাফি করে নেই। তাই নুডুলস খাওয়ার সময় সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করে নিয়।
ডিমের চপ সাধারণত আমাদের বাসায় রোজার মধ্যে বানানো হয়। তবে ডিমের চপ ও খেতেও ভালোই লাগে। এই ডিমে চাপগুলো শসার সাথে খেতে ভালো লাগে। তবে শসার সালাদ সব খাবারের সাথে অনেক মজা লাগে।
এটাকে আমাদের গ্রামে খুরমা বলে থাকি ।খুরমা খেতেও আমার কাছে অনেক ভালো।লাগে তবে এই খুরমাটি বাসায় বানানো বাসায় বানানো খুরমা কিন্তু খেতে বেশ ভালই লাগে।একদম পারফেক্ট ভাবে দোকানের মতই হয়।তাই আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে খুরমা বানিয়ে রেখে দেওয়া হয়।কারণ এগুলা খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি।ভাতের চেয়ে ফাস্টফুড জাতীয় খাবার আমার অনেক ভালো লাগে।
ডিভাইস | realme c25-48mp |
---|---|
বিষয় | ফুড ফটোগ্রাফি |
লোকেশন | ঢাকা- সাভার |
ক্রেডিট | @helal-uddin |
দেশ | বাংলাদেশ |
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি হেলাল উদ্দিন, আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম নাগরিক। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুরে। আমার বর্তমান ঠিকানা ঢাকা সাভার, বিশ-মাইল। আমি বিবাহিত,একজন বেসরকারি চাকুরীজীবী। আমার স্টিমিট আইডির নাম হচ্ছে @helal-uddin।
সুস্বাদু এই খাবার গুলোর ছবি দেখে তো জীভে পানি চলে আসলো ভাই!!
আমার মনে হয় এগুলো সকলেরই পছন্দের তালিকায় থাকবে!
খেতে থাকুন। এনজয়!
দুই ধরণের ব্যায়ামের ( exercise) সাথে আমরা পরিচিতঃ এরোবিক (aerobic exercise) এবং এনএরোবিক (anaerobic exercise)! সহজভাবে বললে, জিমে (Gym) বাইচেপ্স বানাতে (Muscle build-up) বা ৬ প্যাক (6-Pack abdomen) বানাতে যে ব্যায়াম করা হয় তাকে বলে এনএরোবিক এক্সারসাইজ। আর বাইরে মুক্ত পরিবেশে হাটা, দৌড়ানো, জগিং করা, সাইকেল চালানো, সাতার কাটা ইত্যাদি কে বলে এরোবিক এক্সারসাইজ। দুই ধরনের ব্যায়ামেরই উপকারীতা আছে। তবে যদি টার্গেট হয় উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension), রক্তের সুগার (DM), রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণ (blood lipids), তাহলে এরোবিক এক্সারসাইজই বেশী উপকারী এনএরোবিক এক্সারসাইজ এর তুলনায়। দুইটায় পাশাপাশি করলে তো সোনায় সোহাগা!
দুই ধরণের ব্যায়ামের মধ্যে আরো পার্থক্য জানতে এই লেখাটি পড়তে পারেন।
খুব মজার মজার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বাসায় এভাবে খুরমা বানিয়ে কখনো খাওয়া হয়নি। মাঝেমধ্যে এ ধরনের খাবার গুলো বেশ ভালো লাগে খেতে। ডিমের চপ আমার খুব পছন্দের একটা খাবার। লোভনীয় খাবারের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।পুলি পিঠা,ভাপা পিঠা,চিতই পিঠা, নুডলস্ সব মিলিয়ে দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন। পিঠা গুলো ভীষণ লোভনীয়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ভালো লাগলো এত সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে। আসলে মাঝেমধ্যে এই জাতীয় পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। ঠিক তেমনি নুডুলস টাও বেশ প্রিয় ছিল। সুন্দর খাবারের ফটো গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
মজার মজার সব খাবারে ছবিগুলো দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। বিভিন্ন রকমের পিঠাগুলো দেখে আরও বেশি ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর করে খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া। অনেক লোভনীয় লাগছে খাবারগুলো।
এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন পিঠা খাওয়ার জন্য কোন সিজন লাগে না। পিঠা যেকোনো সময় খাওয়া যায়। আর মজার মজার পিঠার ছবিগুলো অনেক আকর্ষণীয় লাগছে। খাবারের ফটোগ্রাফি দুর্দান্ত হয়েছে ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।