[প্রসঙ্গঃ বোনের বাসা থেকে সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ// জিয়া সেতু ব্রীজ// ১০% পে-আউট @shy-fox]
১১ই পৌষ, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
হ্যালো বন্ধুরা,
আমি @hayat221 বাংলাদেশ🇧🇩🇧🇩 থেকে
সবাই কেমন আছেন?
ব্রীজের চতুর্পাশে অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্য। যত দূরে দেখা যাচ্ছে পানি আর পানি এর যেন শেষ কিনার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পানি সুবর্ণতা দেখে মনে হচ্ছে যেন মুখে তুলে দেই। পানির গভীরতা হাওয়ায়- এখানে অনেকেই নৌকা নিয়ে মাছ ধরতেছে। কেউ এটা পেশায় পরিণত করেছে অন্যথা মাছের চাহিদা পূরণের জন্য মাছ ধরতেছে।
নদীটা বিশাল হওয়ায় একপাশে বালির চর জমেছে আর একপাশে পানি। বালির উপরে বাদাম চাষের পরিকল্পনা করতেছে, আমার মনে হয়। কেননা, সাদা বালির উপরে বাদাম ছাড়া অন্য কোন ফসল হওয়া দেখা যায় না। চারপাশে ঘুরে দেখার পরে দেখলাম- দুজন লোক ছোট ছোট গর্ত করে তার মাঝখানে কিছু সংখ্যক স্যার দিয়ে কোপাচ্ছে। গর্ত গুলো ছিল বেশ সারিবদ্ধ ভাবে। সব মিলিয়ে আসলে অনেক ভালো লাগলো।
নিজেকে একটু কিছুটা সময় আনন্দের সাথে কাটানোর কিছু দৃশ্যের ছবি শেয়ার করে নিলাম আপনাদের সাথে। আসলে আমি এত সুন্দর সময় পার করেছি যে চারপাশ দেখে।যা আপনাদের বুঝাতে পারব না। সেখানে হারিয়ে গিয়ে অভিনব কায়দায় একটু ছবি তোলার প্রচেষ্টায় ছিলাম। তবে তাদের সঙ্গে মিশে গিয়ে ছবি তুলে অনেক ভালো লাগলো। পরিবেশটা ছিল বেশ চমৎকার, যা নিজেকে হারিয়ে ফেলার মত।
ব্রীজটি অবস্থানরত খানসামা থানায়। খানসামা থানা থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে। আমি ভ্রমণে তথা আপুর বাসায় মোটরসাইকেল নিয়ে গেছিলাম। বিশেষ করে আমার পরিবেশ অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে যারা এখানে সন্ধ্যা না বিকাল বেলায় আসবে তারা অনেক ভালো সময় কাটিয়ে যাবে।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি ধৈর্য্য সহকারে দেখার জন্য।
শুভেচ্ছান্তে-
@hayat221
জিয়া সেতু এই সুন্দর মনোরম দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। প্রতিটি ফটোগ্রাফি সত্যিই মন ছুয়ে যাওয়ার মতন। বাস্তবে দেখতে না জানি আরো কত সুন্দর জায়গা!
আপনাকে এত সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। ্্ শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাইয়া।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। সুন্দর একটা গঠনমূলক কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য। আসলে আপনাদের সবার কাছে যে ভাল লেগেছে এটা শুনে আমি অনেক খুশি। আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
ভাইয়া আমি ভ্রমন করতে যেমন পছন্দ করি তেমন ভ্রমণের গল্প গুলো পড়তেও অনেক ভালোবাসি। আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে এই সমস্ত সুন্দর স্থানে খুবই দারুন ভাবে উপভোগ করেছেন এবং মুহূর্তগুলো কাটিয়েছেন। আর ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ সুন্দর হয়েছে দেখতে। এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রথমে আপনাকে জানাই আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। জি ভাইয়া ভ্রমণ পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া অসম্ভব বা নিজেও ভ্রমণ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য পেশ করার জন্য।
দারুণ ভ্রমণ করেছেন ভাইয়া।মনে হচ্ছে আপনি চাঁদের দেশে গিয়েছেন।ছবিগুলো খুবই সুন্দর।আসলে প্রকৃতির সুন্দরতা না থাকলে ও দারুণ কিছু দেখার আছে।ছোট ছোট গর্ত আর সাদা ওগুলো কি মাটি না বালি ভাইয়া।ঠিক বুঝতে পারলাম না।তবে বেশ বরফের মতো দেখতে লাগছিল।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটা মন্তব্য পেশ করার জন্য। আপনার মন্তব্যটা পড়ে আমি অনেক খুশি হলাম। যে আপনি চাঁদের দেশের কথা বলেছিলেন। শুভেচ্ছা ভালোবাসা রইল আপু।
আমার কাছে নতুন নতুন স্থান ভ্রমণ করতে বেশ ভালো লাগে। পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনি জায়গা টা বেশ উপভোগ করেছেন। বিশেষ করে বালুর মধ্যে বাদাম লাগানোর দৃশ্য টা সব চেয়ে বেশি ভালো লাগছে। সুন্দর সময় কাটানোর দৃশ্য গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
জি ভাইয়া নিত্য নতুন জায়গা ভ্রমন করতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। আমারও অনেক ভালো লেগেছে এই দৃশ্য গুলো, তাই শেয়ার করেছে সবার সাথে। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
ভাই আপনি বোনের বাসা থেকে অনেক সুন্দর প্রকৃতির দৃশ্য দেখতে সক্ষম হয়েছেন, আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফির মধ্যে প্রকৃতির রূপ ভেসে ওঠে, বালির ফটোগ্রাফি দেখে আমি তো অবাক এগুলো কি বুঝতে পারলাম না, দুটি মানুষ কি করছে? শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভাইয়া আমরা ওখানে গর্ত করে ফসল ফলানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তবে বালির উপরে তো আর অন্য ফসল হবেনা বাদাম ছাড়া। ধন্যবাদ সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য।
ভ্রমণ করতে আমার যেমন ভালো লাগে তেমনি ভালো লাগে ভ্রমণের গল্প গুলো পড়তেও। ছোটবেলা নৌকা ভ্রমণের রচনা পড়েছিলাম যেখানে ঈদের ছুটিতে বন্ধুরা মিলে বোনের বাসায় বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল।আপনার পোষ্টটি পড়ে সেই রচনার কথা মনে পড়ে গেল। গল্পের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু সুন্দর ছবি দিয়েছেন আপনি। ছবিগুলো খুবই চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার গল্পগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জি ভাইয়া ভ্রমণ করতে সবারই ভালো লাগে। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর একটা কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
বোনের বাসা থেকে সুন্দর জায়গা ভ্রমন করেছেন আমার অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। জিয়া সেতু অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। সবথেকে ভালো লাগলে নদীর ভিতর নৌকা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে
ধন্যবাদ সুন্দর একটা মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে।
সময় কি সুন্দর কাটিয়েছেন বোঝা যাচ্ছে। নদীর ছবিগুলো দারুন লেগেছে। বাদাম চাষের প্রক্রিয়া টি আমার কাছে দারুন লেগেছে। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনি সবসময় ভালো থাকবেন। আমাদের সাথে কিছু নিত্য নতুন শেয়ার করবেন প্রত্যাশাই করি।
খুব সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করেছেন। আমাদের কিশোরগঞ্জে নিকলিতে এমন একটি রাস্তা আছে। যেখানে পরিবেশ অনেক সুন্দর।গড়ি চলাচল খুব কম হয়। একদম র্নিরজন জায়গা। এসব জায়গায় গেলে অনেক শান্তি লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে!
আসলে ভাইয়া জায়গাটা ছিল অনেক সুন্দর। বটে প্রাকৃতিক পরিবেশ চতুর পাঁশটা ছিল। আমার অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য।
ব্রীজটা যে অনেক আগের তৈরি দেখে বোঝা যাচ্ছে না। খুবই সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেখছি ব্রীজটা। এবং নদী টাও দারুণ। বেশ কিছু ভালো জায়গা দেখতে পেলাম। ফটোগ্রাফি এবং উপস্থাপনা টা খুব ভালো হয়েছে। সময়টা বেশ উপভোগ করেছেন সেটা বোঝায় যাচ্ছে।।