"চম্পা হাউজ" নাটক রিভিউ
08-05-2022
২৫ বৈশাখ ,১৪২৯ বঙ্গাব্দ
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে
আশা করছি সবাই ভালোই আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। তো চলে এলাম আপনাদের সাথে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করার জন্য। ভৌতিক কাহিনী শুনতে বা পড়তে পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে। আজকে এমনই একটি ভৌতিক নাটক আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে এলাম। নাটকটির নাম হচ্ছে চম্পা হাউজ। এবারের ঈদে নাটকটি রিলিজ হয়েছে। ভিকি জাহেদের পরিচালনায় নাটকটি নির্মিত হয়েছে। নাটকটির মধ্যে একের পর এক টুইস্ট। যারা নাটকটি দেখেছেন তারা হয়তো বুঝে গেছেন নাটকটি কেমন! আর যারা দেখেননি আশা করি নাটকের রিভিউটা পড়ে হলেও আপনাদের নাটকটি দেখতে ইচ্ছে করবে।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | চম্পা হাউজ । |
---|---|
গল্প | নাজিম উদ দৌলা। |
পরিচালক | ভিকি জাহেদ। |
প্রযোজক | ফরিদুর রেজা সাগর । |
অভিনয়ে | আফরান নিশো, মেহজাবীন চৌধুরী, মাসুম আজিজ, হাসনাত রিপন, শশী আফরোজা, ইহতিশাম আহমেদ, ফারিয়া হাবিব রাইসা, আদনান চৌধুরীসহ আরো অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ৪৩ মিনিট ১৩ সেকেন্ড । |
মুক্তির তারিখ | ৮ই মে, ২০২২ ইং |
ধরন | ভৌতিক , কাল্পনিক । |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
মূল চরিত্রেঃ-
রাশেদ→ আফরান নিশো
চম্পা→ মেহজাবীন চৌধুরী
কাহিনী সারসংক্ষেপ
১৯৬৩ সালে ঢাকার নারিন্দায় চম্পা হাউজ তৈরি করা হয়। প্রভাবশালী ব্যবসায়ী হারুন রশিদ অনেক শখ করে বাড়িটা তৈরী করেছিলেন। তখনকার দিনে এটা নারিন্দার সবচেয়ে আলিশান বাড়ি ছিল। নিজের আদরের একমাত্র কন্যা চম্পার নামে তিনি বাড়িটার নামকরণ করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত হারুন সাহেব বেশিদিন এই বাড়িতে থাকতে পারেনি। লোক মুখে শোনা যায়, একদিন সকালে উঠে প্রতিবেশীরা বাড়ির ছাদ থেকে চম্পার লাশ ঝুলতে দেখে এবং সদর দরজায় তালা দেখতে পায়। এরপর হারুন সাহেব ও তারঁ পরিবারের অন্য সদস্যদের কোনো হদিস পাওয়া যায় নি। অবশ্য অনেকে বিষয়টাকে গুজব বলে উড়িয়ে দেয়। এতগুলো বছর পর বিষয়টার সত্যতা জানার এখন আর কোনো উপায় নেই।
নাটকের গল্পটা চম্পা হাইজকে নিয়েই। বাড়িটি লোক মুখে শোনা গেছে ভৌতিক। তো আমজাদ সাহেব বাড়িটা দালালদের কাছ থেকে কম দামে কিনে নেই। এরকম ডুপ্লেক্স বাড়ি নারিন্দায় কম দামে পেয়ে লোভ সামলাতে না পেরে কিনে নেয় দালালদের কাছ থেকে। তো আমজাদ সাহেব তাঁর পুরো পরিবার নিয়ে চম্পা হাউজে বসবাস করতে থাকে। প্রথম একমাস বাড়িতে ভালোই ভালোই কাটিয়ে দেয়। তেমন কোনো ভৌতিক ঘটনা ঘটেনি তাদের সাথে। তার ঠিক পরের মাস থেকেই ঘটতে থাকে একের পর এক রহস্যময় ঘটনা । আমজাদ সাহেব মাঝ রাতে হঠাৎ একদিন দেখতে পায়, তাঁর বাড়ির উঠানে কে যেন একটি লাশ নিয়ে কাদঁছে। আমজাদ এটা দেখে রীতিমত ভয় পেয়ে যায়। ঠিক তখন আমজাদ সাহেবের সামনে এক ভৌতিক সাজে মেয়ে এসে হাজির হয়। দেখেই তখন অজ্ঞান হয়ে যায় সেখানে। তারপর তাঁর ছেলে মেয়েদের সঙ্গেও এমন ঘটনা ঘটতে থাকে।
মাঝ রাতে ভৌতিক সব ঘটনা ঘটে আবার দিনের বেলায়ও ঘটতে থাকে । আমজাদ সাহেবের ছেলে এসব ভূত বিশ্বাস করতো না। একদিন দুপুরবেলা আমজাদ সাহেবের ছেলে ধূমপান করতে যায় ছাদে। ঠিক তখন একজন অচেনা মেয়ে এসে তাঁর সামনে দাড়াঁয়। তখন সে বলে আপনি কে? মেয়েটি তখন বলে আমার নাম চম্পা। ছোটবেলা থেকেই তার স্বপ্ন ছিল ফিল্মে কাজ করবে। এজন্য সে অবশ্য অনেক ফটোগ্রাফি ফিল্মে পাঠানোর চেষ্টা করে। কিন্তু চম্পাকে তখন ফিল্মে জায়গা হয়নি, তাকে কিছু খারাপ লোক ধর্ষণ করে। এতে সে মানসিকভাবে দূর্বল হয়ে পড়ে। তখন চম্পা দুপুরবেলা ছাদ থেকে গলায় উড়না দিয়ে ফাসিঁ দিয়ে আত্নহত্যা করে। তখন থেকেই বাড়িটি পরিত্যক্ত। চম্পা নামের মেয়েটি চায় বাড়িতে কেউ এসে না থাকুক। তো আমজাদ সাহেবের সাথে এমন সব ভৌতিক ঘটনা ঘটতে থাকে এবং বাড়ি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এদিকে আমজাদ সাহেবের সাথে পরিচয় হয় একজন সায়ক্রিয়েটিস্ট রাশেদের সাথে। যে কিনা এসব ভূতটূত বিশ্বাস করেনা। পরীক্ষীতভাবে প্রমাণ করে আসলে ভূত বলতে কিছু নেই। সে মূলত এসব কারণের জন্য দায়ী করে মানুষের হ্যালোজেনেশন সমস্যার কারনে এমনটা নাকি ঘটে। তো আমজাদ সাহেব রাশেদকে সব কিছু বর্ণনা করে। রাশেদ মোটেও এসব বিশ্বাস করে না। সে আমজাদ সাহেবকে বলে যে এসব হচ্ছে মানুষের মনের ভুল। মানুষের মনের ভুলের কারণেই নাকি এমনটা ঘটে। কিন্তু আমজাদ সাহেব তা মানতে রাজি না। কারন তাঁর চোখের সামনে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলো মনের ভুল বলবে কি করে? তো আমজাদ সাহেব রাশেদকে আমন্ত্রণ জানায় তাঁর বাড়িতে। তো তার পরেরদিন রাশেদ আমজাদ সাহেবের বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসে অনেক কিছুই লক্ষ্য করে। ঠিক তখন রাশেদ দেখতে পায় রান্না ঘরের একটি পাইপ ফুটো করা। রাশেদের দাবি এ এই ফুটোর জন্যই এমনটা হচ্ছে। অর্থাৎ এ পাইপের ভিতর দিয়ে কার্বন মনোঅক্সাইড গ্যাস নির্গত হচ্ছে যার ফলে সবার হ্যালোসেনেশন হচ্ছে। যা তারা দেখতে চাচ্ছেনা তা তারা দেখতে পাচ্ছে আবার যা দেখতে চাচ্ছে তাই দেখছে তবে এটার বাস্তবিক কোনো অস্তিত্ব নেই। তো রাতে রাশেদের প্রিয় খাবার বিরিয়ানী রান্না করে। ঠিক তখন ঘটে আরেক ঘটনা।
বিরিয়ানী পাত্রে দেখতে পায় কাশির মাথা রাখা। এটা দেখে রাশেদসহ সবাই ভয় পেয়ে যায়। ঠিক তখন সবাই চম্পার সেই ভৌতিক রূপ দেখতে পায়। রাশেদ এ ঘটনা দেখার পরেও বিশ্বাস করতে পারেনি যে ভূত বলে কিছু আছে। তো পরের দিন রাশেদের সহকারী একজন কর্মচারী আসে। একটি ইলেক্ট্রা ম্যাগনেটিক ফিল্ড মেশিন দিয়ে হ্যালোজেনেশন এর তীব্রতা পরিমাপ করতে পারা যায়। ঠিক তখন ই এম এফ যন্ত্রের সিগনাল বাজতে শুরু করে। সবাই তখন আবার ভয় পেয়ে যায়। রাতে যখন রাশেদ ঘুমাচ্ছিল তখন চম্পা এসে তাকে চলে যেতে বলে। রাশেদ এটাকে মনের ভুল বলে উড়িয়ে দেয়। ঠিক তখন চম্পা রাশেদকে অনেক ভয় দেখায়।
রাশেদের দুর্ঘটনার পর আমজাদ সাহেব চম্পা হাউজ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। তিনি সপ্তাহ খানেকের মধ্যে দালালদের কাছে বাড়িটা বিক্রি করে পরিবার নিয়ে আবার উত্তরা চলে যান। দালালরা খুব অবাক হয় আমজাদ সাহেবের এমন আচরণে। আমজাদ সাহেব চম্পা হাউজ ছাড়ার জন্য এতটাই উদগ্রীব ছিলেন যে, দালালদের কাছ থেকে বাড়ির পুরো টাকা বুঝে নেয়ার আগেই তিনি বাড়ি ছেড়ে দেন।
এবার একটু পিছনে ফিরে তাকানো যাক। এতোক্ষন তো ভূতের কাহিনীর মধ্যেই ছিলেন। এখন হবে টুইস্ট । মূলত রাশেদ ও নিপুন ভূতের অভিনয় করেছে এই বাড়ি থেকে আমজাদ সাহেবকে সরানোর জন্য। কারন আমজাদ সাহেব এ বাড়িটি কম টাকায় দালালদের কাছ থেকে কিনেছে। আর এ বাড়ির প্রকৃত মালিকের ছেলে বাড়িটি উদ্ধার করতে আমেরিকা থেকে আসে। আমজাদ সাহেব যে টাকা দিয়ে বাড়িটি কিনেছিল সে টাকা দিয়ে তিনিও কিনতে চান বলেছিল। কিন্তু আমজাদ সাহেব বাড়িটি বিক্রি করবেনা যার জন্য নিপুণ ও রাশেদ মিলে এ অভিনয় করেছে। তবে ফাইনালি কাহিনীটা আরও ইন্টারেস্টিং লেগেছে। কারণ শেষ দৃশ্যে নিপুণকে একটি বক্সে আটকে রাখা হয় আর চম্পা তখন নিপুণ সেজে রাশেদের কাছে আছে। টুইস্টের মধ্যে দিয়েই নাটকটির সমাপ্তি ঘটে।
ব্যক্তিগত মতামত
প্রথমে ধন্যবাদ দিতে চাই ভিকি জাহেদকে যারা পরিচালনায় নাটকটি নির্মিত। বর্তমান সময়ে এসেও এত কম বাজেটের মধ্যে এতো ভালো একটি হরর নাটক উপহার দিয়েছে যা সত্যিই অসাধারণ। কি নেই নাটকটিতে! থ্রিলার, টুইস্ট, মিস্ট্রি সবই যেন নাটকটিতে বিদ্যমান। আর আফরান নিশো আর মেহজাবীন এর কথা নাই বললাম। আহ! এতো সুন্দর করে ডায়লগ ডেলিভারী দিলো আফরান নিশো যেন একজন রিয়েল সাইক্রিয়াটিস্ট। আর মেহু আপু ভৌতিক অভিনয় এক কথায় অনবদ্য।
ব্যক্তিগত রেটিং
🔕এলার্টঃ-🔕
~রাতে দেখার সময় পাশে কাউকে নিয়ে দেইখেন। বেশি সাহসী হলে একাই দেখতে পারেন 🤫।
নাটকটির লিংক
আশা করি নাটকটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। নাটকটি দেখে না থাকলে লিংকে প্রবেশ করে দেখতে পারেন। ভৌতিক নাটকের মধ্যে অনবদ্য একটি নাটক। চেষ্টা করেছি মূল কাহিনীটা শেয়ার করার জন্য। আশা করি বুঝেছেন। তবে নাটকটটি দেখলে তার চেয়ে বেশি উপভোগ করতে পারবেন।
যায়হোক, সকলের সু্স্থ্যতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।
10% beneficiary for @shyfox❤️
ধন্যবাদ
আমি কে?
আমার নাম হায়দার ইমতিয়াজ উদ্দিন রাকিব। সবাই আমাকে ইমতিয়াজ নামেই চিনে। পেশায় আমি একজন ছাত্র। নিজেকে সবসময় সাধারণ মনে করি। অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দেয় এবং তা মেনে চলার চেষ্টা করি। বাংলা ভাষায় নিজের অভিমত প্রকাশ করতে ভালো লাগে। তাছাড়া ফটোগ্রাফি,ব্লগিং,কুকিং,রিভিউ,ডাই ইত্যাদি করতে ভালো লাগে। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালো লাগে। বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি। ভবিষ্যতে প্রিয় মাতৃভূমির জন্য কিছু করতে চাই।
ভুতের অভিনয় করতে গিয়ে সত্যি ভুতের খপ্পরে। দারুন ছিল নাটক টি । আমি সেদিন দেখেছি দুপুরে । দুপুর বেলাতেও আমার ভয় লেগেছিল। আমি কিন্তু প্রথমে একটুও বুঝতে পারিনি যে ওরা অভিনয় করছে। কিন্তু লাষ্ট মোমেন্টে কিনুত আরো চমকপ্রদ করেছে নাটকটি। মেহেজাবিন কে সতি ভুত মেহেজাবিন আটকে রেখেছিল কাঠের বাস্কে। দারুন একটি নাটকের রিভিউ দিয়েছেন। সবার দেখা উচিত। ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
লাস্টে কিন্তু টুইস্ট ছিল একটা যারা দেখবে তারাই বুঝতে পারবে নাটকটি।
এই ধরনের নাটক দেখতে আমার খুব ভালো লাগে সব সময় একটা টানটান উত্তেজনা থাকে। নাটক টা দেখতে দেখতে কখন সময় শেষ হয়ে গেল বুঝতে পারলাম না। শুধু মনে হচ্ছিল আরেকটু থাকলে ভাল হত। আমি আগে অনেক হরর মুভি দেখতাম তাই সেদিন নাটকটি দেখতে খুব ভাল লেগেছিল। আজকে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে আরও একবার দেখা হয়ে গেল। সবাইকে নাটকটি দেখার আহবান জানাচ্ছি। আশাকরি সকলের ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
এই নাটকটা আমি এখনো দেখিনি। কিন্তু ডাউনলোড করে রেখেছি আজকে রাতে দেখব। আজকে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে চম্পা নাটকের রিভিউ দিলেন। যা দেখে এই নাটকটি দেখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে গেল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রিভিউ দেওয়ার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
যদিও নাটক পেয়ে আমি এখন পর্যন্ত দেখি নাই। তবে মেহজাবিন এবং নিশো আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেতা। তাদের অভিনয় বেশ পছন্দ আমার। খুব ভালো লাগলো ভাই আপনার নাটকের রিভিউ টি। মনে হচ্ছে যে দেখতে হবে অতি দ্রুত। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাই।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই নাটকটি দেখার আগ্রহ জাগলো।
আরফান নিশোর নাটক গুলো অনেক ভাল লাগার কারণে নাটক মুক্তি পাবার সাথেসাথেই দেখে ফেলি। আপনি খুবই চমৎকার ভাবে চম্পা হাউজ নাটকটি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। নাটকটি আমার ইতিমধ্যে দেখা শেষ হয়ে গিয়েছে তাই আপনার এই রিভিউ টি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
Link
আপনার নাটকের রিভিউ সবসময়ই ভীষণ ভালো লাগে।
আপনার রিভিউ দেখে আমি নাটক দেখতে অনুপ্রাণিত হই।
ভালো রিভিউ ছিল।
আপনার মন্তব্য সবসময় আমাকে অন্যরকম একটা অনুপ্রেরণা দেয়। ধন্যবাদ ভাইয়া ❤️
এইতো কয়েকদিন আগেই দেখেছিলাম এই নাটক টি। ভাবতেও পারিনি শেষে এতবড় একটা টুইস্ট থাকবে। শেষটা দেখে আমি অনেক হেসেছিলাম😁। এই প্রথম এরকম কোন বাংলা নাটক দেখলাম। তবে একদম শেষের কাহিনীটা আসলেই অনেক ইন্টারেস্টিং। কাহিনী টা কেমন শেষ হয়েও শেষ হয় না। আপনি খুব সুন্দর ভাবে নাটক টির রিভিউ দিয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
হুমম একদম ঠিক বলেছেন আপনি 😐। ধন্যবাদ আপনাকে
চম্পা হাউজ" নাটক রিভিউ করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। অবশ্যই আমি নাটকটি দেখবো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
জি ভাইয়া আপনাকেও ধন্যবাদ নাটকের রিভিউটি পড়ার জন্য।
কিছুদিন আগে এই নাটকটি দেখেছি, আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে নাটকটি। নাটকের শেষের দিকে এসে পুরা অবাক করার মত কিছু ঘটলো। ভিকি জাহেদের পরিচালিত নাটক গুলো সব সময়ই একটু ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আশা করা যাচ্ছে নাটকের আরো একটি পর্বে বের হবে।
তবে সত্যি বলতে আপনি বেশ ভালো রিভিউ দিয়েছেন নাটকটির।
জি ভাইয়া আসলে ঠিক বলেছেন। ভিকি জাহেদের নাটক বরাবরই অন্যরকম হয়ে থাকে। পরের পর্বটি বের হলে আরও দর্শক জনপ্রিয়তা লাভ করবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য ❤️