তিতা করলার ভাজি রেসিপি ||[১০% লাজুক খ্যাঁকের জন্য ]||
আসসালামুআলাইকুম
আমার বাংলা ব্লগ এর সকল সদস্যবৃন্দ, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
🥙 চলুন তাহলে শুরু করা যাক🥙
ক্যানভা দিয়ে বানানো 🍱 প্রয়োজনীয় উপকরণ 🍱
| উপাদান | পরিমাণ |
|---|---|
| করলা | ১ কেজি |
| আলু | ১/২ কেজি |
| কাচা মরিচ | ১০০ গ্রাম |
| রসুন কুচি | ৫০ গ্রাম |
| পেয়াজ কুচি | ১০০ গ্রাম |
| হলুদের গুড়ো | ৫০ গ্রাম |
| মরিচের গুড়ো | ৫০ গ্রাম |
| তেল | পরিমানমতো |
| পানি | পরিমানমতো |
| লবণ | পরিমানমতো |
🥗 ধাপঃ০১ 🥗
- প্রথমেই করলাগুলো পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিলাম। তারপর কুচি কুচি করে কেটে নিলাম। সাথে কিছু আলুও কেটে দিলাম। এতে করে খেতে আরেকটু ভালো লাগবে।
🥗 ধাপঃ০২ 🥗
- তারপর চুলাটা অন করে নিলাম। তারপর কড়াই বসিয়ে দিলাম। বসানোর পর তেল, কুচি পেয়াজ, কাচামরিচ দিয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ চামচ দিয়ে নেড়ে নিলাম। তারপর আবার চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। পেয়াজের কালারটা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকলাম।
🥗 ধাপঃ০৩ 🥗
- তারপর এক চামচ হলুদের গুড়ো, এক চামচ জিরার গুড়ো এবং এক চামচ মরিচের গুড়ো দিয়ে দিলাম। তারপর চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম।
🥗 ধাপঃ০৪ 🥗
- তারপর কুচি করলা করলা সেখানে দিয়ে দিলাম। দেওয়ার পর চামচ দিয়ে ভালো করে মশলার সাথে মিশিয়ে নিলাম।
🥗 ধাপঃ০৫ 🥗
*তারপর চুলার ভলিউমটা কমিয়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম। এভাবে ১৫-২০ মিনিট থাকার পর দেখা যাবে করলা সিদ্ধ হয়ে যাবে। তারপর চুলা অফ করে কড়াই নামিয়ে নিলাম।
🥗 ধাপঃ০৬ 🥗
- তারপর দুপুরের খাবারে পরিবেশনের জন্য একটি বাটিতে নিয়ে নিলাম।
| বিষয় | তিতা করলা ভাজির রেসিপি |
|---|---|
| ডিভাইস | oppo A12 |
| ফটোগ্রাফার | @haideremtiaz |
| লোকেশন | Feni,Bangladesh |
ধন্যবাদ
আমি কে?
আমার নাম হায়দার ইমতিয়াজ উদ্দিন রাকিব। সবাই আমাকে ইমতিয়াজ নামেই চিনে। পেশায় আমি একজন ছাত্র। নিজেকে সবসময় সাধারণ মনে করি। অন্যের মতকে গুরুত্ব দেয় এবং তা মেনে চলার চেষ্টা করি। বাংলা ভাষায় নিজের অভিমত প্রকাশ করতে ভালো লাগে। তাছাড়া ফটোগ্রাফি,ব্লগিং,কোকিং,রিভিউ,ডাই ইত্যাদি করতে ভালো লাগে। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালো লাগে। বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি। ভবিষ্যৎ এ প্রিয় মাতৃভূমির জন্য কিছু করতে চায়।
আপনার করলা ভাজি রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি করলা ভাজি খুব একটা খাই না। কারণ এটি আমার কাছে অনেক তিতে লাগে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
আগে আমি করলা ভাজি কম খেতাম তবে এখন খাই অনেক ভালো লাগে খেতে আর শরীরের জন্য উপকারী। অনেক সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করেছেন দারুন হয়েছে ভাই দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
করলা ভাজি খেতে একটু তিতা হলেও এটি কিন্তু মানসম্মত একটি খাবার এবং অনেক পুষ্টি গুনে সম্পূর্ণ তো বটেই। ভাই অসাধারন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন, আপনি অনেক সুন্দর এবং গুছিয়ে মাত্র ৬ টি ধাপে আমাদের মাঝে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর এবং পুষ্টিকর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য।
এটি একটি সুস্বাদু খাবার, আপনিও দেখান কিভাবে এই খাবারটি তৈরি করতে হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
করলা ভাজি আমার খুবই প্রিয়। এটি আমার সব ঋতুতে খেতে খুবই ভালো লাগে। আমিও এভাবে করোলা ভাজি করে করি। আপনার ভাজি দেখে মনে হচ্ছে এটা খুবই মজার হবে ভাইয়া।
আপনার ভালো লাগে শুনে খুশি হলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।
করোলা ভাজি আমার একদমই পছন্দ না। আপনি ঠিকই বলেছেন তিতা করলা। এটা আসলে আমার কাছে অনেক বেশি তিতা লাগে। কেন যেন আপনার পোস্টটি পড়ার সময় মুখের মধ্যে তিতা লাগছিল এটির নাম শুনেই। কিন্তু আপনার করলা ভাজি দেখে মনে হচ্ছে যে আপনার করলা ভাজিটি মজাদার হয়েছে।
আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
করোলা ভাজি অনেক মজা লাগে। তবে খুব বেশী তিতা হলে আমি খেতে পারি না, আপনার রেসিপি টা দেখে ভাল লাগল, ধন্যবাদ।
আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।