রবিবারের আড্ডা-১২ || ABB Stage Show: Episode-12
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-১২তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @green015 আপু, আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য। সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর @green015 আপুর সম্পর্কে কিছু কথা শুনি এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
স্ক্রিনশট ক্রেডিটঃ @alsarzilsiam সিয়াম ভাই
প্রশ্নঃ স্টিমিটের সন্ধান পেলেন কিভাবে?
উত্তরঃ সময়টা ছিলো ২০১৮ সালের ৩ই জানুয়ারী। আমি আমার দাদা (@simaroy) এর কাছ থেকে স্টিমিট সম্পর্কে প্রথম জানতে পারি। আমার একাউন্টও আমার দাদা থেকেই খুলে দিয়েছিল। সেখানে তখন এতটা সুসজ্জিত নিয়ম ছিলনা এবং সার্পোটও বেশ কম ছিল। স্টিমিট সম্পর্কে আমার ধারণা খুবই কম ছিলো এবং আমি খুবই কম এ্যাক্টিভ ছিলাম। সত্যি বলতে সেরকম আগ্রহ ছিল না কাজ করার প্রতি।
উত্তরঃ সময়টা ছিলো ২০১৮ সালের ৩ই জানুয়ারী। আমি আমার দাদা (@simaroy) এর কাছ থেকে স্টিমিট সম্পর্কে প্রথম জানতে পারি। আমার একাউন্টও আমার দাদা থেকেই খুলে দিয়েছিল। সেখানে তখন এতটা সুসজ্জিত নিয়ম ছিলনা এবং সার্পোটও বেশ কম ছিল। স্টিমিট সম্পর্কে আমার ধারণা খুবই কম ছিলো এবং আমি খুবই কম এ্যাক্টিভ ছিলাম। সত্যি বলতে সেরকম আগ্রহ ছিল না কাজ করার প্রতি।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগে কেন এবং কিভাবে যুক্ত হলেন?
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার পেছনে একটা গল্প আছে। কারণ করোণাকালীন সময়ে লকডাউনে আমরা সবাই যখন ঘর বন্দি জীবন অতিবাহিত করছিলাম। তখন আমার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাও শেষ হয়ে গিয়েছিল তাই অনেকটা ফ্রি সময় কাটছিল আমার। ঠিক ওই সময়ে আমার দাদা আমাকে বললো- ‘তোকে একটা উপহার দেব, যো তুই সারা জীবন মনে রাখবি।’ আমি প্রথমে বেশ অবাক হয়েছিলাম, তখন আমার দাদা আমাকে ‘আমার বাংলা ব্লগে’ যুক্ত করিয়ে দিয়েছিল। আর মন খুলে মাতৃভাষায় লেখালেখি, আঁকাআকি করতে বলেছিল। তো সেই শুরু থেকেই এখনো অব্দি আমার পথ চলা বাংলা ব্লগে। আশা রাখি ভবিষ্যতের দিনগুলিও আপনাদের অর্শিবাদে আপনাদের সঙ্গেই থাকতে পারবো। যাইহোক এটাই আমার দাদার কাছ থেকে পাওয়া সবথেকে বড় সারপ্রাইজ বা উপহার ছিল। এজন্য আমি খুবই খুশি এবং আমার দাদার প্রতি খুবই কৃতজ্ঞ।
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার পেছনে একটা গল্প আছে। কারণ করোণাকালীন সময়ে লকডাউনে আমরা সবাই যখন ঘর বন্দি জীবন অতিবাহিত করছিলাম। তখন আমার উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষাও শেষ হয়ে গিয়েছিল তাই অনেকটা ফ্রি সময় কাটছিল আমার। ঠিক ওই সময়ে আমার দাদা আমাকে বললো- ‘তোকে একটা উপহার দেব, যো তুই সারা জীবন মনে রাখবি।’ আমি প্রথমে বেশ অবাক হয়েছিলাম, তখন আমার দাদা আমাকে ‘আমার বাংলা ব্লগে’ যুক্ত করিয়ে দিয়েছিল। আর মন খুলে মাতৃভাষায় লেখালেখি, আঁকাআকি করতে বলেছিল। তো সেই শুরু থেকেই এখনো অব্দি আমার পথ চলা বাংলা ব্লগে। আশা রাখি ভবিষ্যতের দিনগুলিও আপনাদের অর্শিবাদে আপনাদের সঙ্গেই থাকতে পারবো। যাইহোক এটাই আমার দাদার কাছ থেকে পাওয়া সবথেকে বড় সারপ্রাইজ বা উপহার ছিল। এজন্য আমি খুবই খুশি এবং আমার দাদার প্রতি খুবই কৃতজ্ঞ।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগ আপনার মাঝে কোন পরিবর্তন আনতে পেরেছে?
উত্তরঃ আসলে আমি আমার বাংলা ব্লগে যখন কাজ করি তখন মনে আলাদা একটা অনুভূতি ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়। মনে হয় যেন আলাদা এক নতুন জগতে পদার্পণ করেছি। এখানে কাজ করে আমার মাঝে অনেক পরিবর্তন এসেছে। প্রথমত, আমি নিজেকে চিনতে পেরেছি এবং নিজের মাঝে সুপ্ত প্রতিভাকে উন্মোচন করতে পারছি প্রতিনিয়ত। এছাড়া বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেয়েছি, বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি, আর্ট, কবিতা, রেসিপি, সমস্ত বিষয়েই নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সম্ভার করতে পেরেছি। আর আমার জন্য বড় প্রাপ্তি হল সকলের কাছ থেকে সম্মান ও ভালোবাসা পাওয়াটাই।
উত্তরঃ আসলে আমি আমার বাংলা ব্লগে যখন কাজ করি তখন মনে আলাদা একটা অনুভূতি ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়। মনে হয় যেন আলাদা এক নতুন জগতে পদার্পণ করেছি। এখানে কাজ করে আমার মাঝে অনেক পরিবর্তন এসেছে। প্রথমত, আমি নিজেকে চিনতে পেরেছি এবং নিজের মাঝে সুপ্ত প্রতিভাকে উন্মোচন করতে পারছি প্রতিনিয়ত। এছাড়া বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেয়েছি, বিভিন্ন ক্রিয়েটিভিটি, আর্ট, কবিতা, রেসিপি, সমস্ত বিষয়েই নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সম্ভার করতে পেরেছি। আর আমার জন্য বড় প্রাপ্তি হল সকলের কাছ থেকে সম্মান ও ভালোবাসা পাওয়াটাই।
প্রশ্নঃ ব্যক্তি জীবনে আপনার ব্যর্থতা নিয়ে কিছু শেয়ার করেন?
উত্তরঃ আসলে ব্যর্থতা তো সফলতা পূর্বধাপ। তো ব্যর্থতা বলতে আসলেই কিছু হয়না, ওটা আমাদের ধারণা মাত্র। সকলের জীবনে ব্যর্থতা রয়েছে কমবেশী। তেমনি আমার জীবনেও ছোটো ছোটো ব্যর্থতা রয়েছে কিছু। কিন্তু একটি বড় ব্যর্থতা হল Gramfree নামে একটি প্ল্যাটফর্ম। ওটাতে ৫০০ গ্রাম করতে পারলে ইউথড্র করা যাবে। ছোটো ছোঠো কয়েকটি স্টেপ পার করে ওটা আমি প্রতিনিয়ত করতাম। কিন্তু ইউথড্র করলেই যে টাকা পাওয়া যাবে এমন নিশ্চয়তা ছিলনা। কেউ পেত আবার কেউ পেত না। অনেকটা লটারির মতো ছিল। তো স্বল্প সময়ের কাজ হলেও আমি ওটা ধৈর্য ধরে ২ বছর চালিয়ে ৫০০ গ্রাম করতে সক্ষম হই। কিন্তু ইউথড্র দেওয়ার পর আমি কিছুই পায়নি। এটাই ছিলো আমার বড় একটি ব্যর্থতা।
উত্তরঃ আসলে ব্যর্থতা তো সফলতা পূর্বধাপ। তো ব্যর্থতা বলতে আসলেই কিছু হয়না, ওটা আমাদের ধারণা মাত্র। সকলের জীবনে ব্যর্থতা রয়েছে কমবেশী। তেমনি আমার জীবনেও ছোটো ছোটো ব্যর্থতা রয়েছে কিছু। কিন্তু একটি বড় ব্যর্থতা হল Gramfree নামে একটি প্ল্যাটফর্ম। ওটাতে ৫০০ গ্রাম করতে পারলে ইউথড্র করা যাবে। ছোটো ছোঠো কয়েকটি স্টেপ পার করে ওটা আমি প্রতিনিয়ত করতাম। কিন্তু ইউথড্র করলেই যে টাকা পাওয়া যাবে এমন নিশ্চয়তা ছিলনা। কেউ পেত আবার কেউ পেত না। অনেকটা লটারির মতো ছিল। তো স্বল্প সময়ের কাজ হলেও আমি ওটা ধৈর্য ধরে ২ বছর চালিয়ে ৫০০ গ্রাম করতে সক্ষম হই। কিন্তু ইউথড্র দেওয়ার পর আমি কিছুই পায়নি। এটাই ছিলো আমার বড় একটি ব্যর্থতা।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের কথা বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ আসলে কম বেশী আমরা সকলেই গান শুনতে পছন্দ করি। তবে গান আমার শুনতে ভালো লাগলেও গানের কথা সেভাবে মনে রাখার চেষ্টা করা হয়নি সেভাবে। যাইহোক পুরনো দিনের গান আমার কাছে বেশি ভালো লাগে শুনতে যেমন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, লতা মঙ্গেশকর, নচিকেতা প্রভৃতি মানুষের। তো এই মুহুর্তে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের এই গানটির কথা মনে পড়ছে যেটা আমার খুব পছন্দের-
“চন্দন পালঙ্কে শুয়ে একা একা কি হবে
জীবনে তোমায় যদি পেলাম না”
উত্তরঃ আসলে কম বেশী আমরা সকলেই গান শুনতে পছন্দ করি। তবে গান আমার শুনতে ভালো লাগলেও গানের কথা সেভাবে মনে রাখার চেষ্টা করা হয়নি সেভাবে। যাইহোক পুরনো দিনের গান আমার কাছে বেশি ভালো লাগে শুনতে যেমন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, মান্না দে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, লতা মঙ্গেশকর, নচিকেতা প্রভৃতি মানুষের। তো এই মুহুর্তে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের এই গানটির কথা মনে পড়ছে যেটা আমার খুব পছন্দের-
“চন্দন পালঙ্কে শুয়ে একা একা কি হবে
জীবনে তোমায় যদি পেলাম না”
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শক সাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গন সবাই মিলে উপভোগ করি।
এখন আমরা @green015 আপুর কাছে জানতে চাইবো আজকের প্রশ্নোউত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান তিনটি বিজয়ী কারা? আপুর বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন- @nevlu123, @kingporos এবং @monira999। অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। এখানে আমরা @green015 আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা ইউজারদের উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। @green015 আপু তার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সকলের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু কথা বলেন । তারপর আমরা শেষ করার পূর্বে অনুষ্ঠানটির সম্পর্কে তার অনুভূতি শুনার চেষ্টা করি।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আ্ড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথমা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শোটিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথি @Isratmim আপু।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
খুব অল্প সময় শো-তে থাকতে পেরেছিলাম।হঠাৎ করে একটা ফ্রেন্ডের এক্সিডেন্টের খবর পেয়ে চলে যেতে হয়েছিল শো-থেকে।
বেশ ভালো একটা মুহুর্ত কেটেছিল শো-তে বুঝাই যাচ্ছে।
Green অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে। আমার প্রশ্নের উত্তর বেশ ভালো ভাবেই দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। বিশেষ করে green এর পছন্দের গানটা আমার বেশ ভালো লেগেছিলো। সব মিলিয়ে পুরো সময়টা বেশ উপভোগ করেছিলাম।
অনেক ধন্যবাদ দাদা💝😊.
আসলে রবিবারের আড্ডা-১২ তে অতিথি হিসেবে থাকতে পেরে আমার ভীষণই ভালো লেগেছে।তাছাড়া কিছু ইউজারের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অবশ্য একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলাম।তো সেক্ষেত্রে আমি আপনার সহযোগিতায় অনেকটা সাহস সঞ্চার করতে পেরেছি। নিজের অনুভূতিগুলি প্রকাশ করতে পেরেও খুবই আনন্দ হচ্ছে।আশা করি সকলেই দারুণ উপভোগ করেছেন এবং আমি নিজেও বেশ উপভোগ করেছি।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া,এত সুন্দর করে রবিবারের আড্ডার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিষয়গুলি তুলে ধরার জন্য।এছাড়াও ধন্যবাদ বাকি সকলকে।💝
অতিথিকে প্রশ্ন করে বিজয়ী হতে পেরে অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া। আমার বাংলা ব্লগের রবিবারের আড্ডা দারুন একটি উদ্যোগ এবং সফল একটি উদ্যোগ। পুরোটা সময় জুড়ে খুবই উপভোগ করেছি। অতিথির সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমার কাছে সময়টা বেশ দারুন কেটেছে। আগে শুধুমাত্র বৃহস্পতিবার অপেক্ষায় থাকতাম কখন হ্যাংআউট শুরু হবে। এখন রবিবারেও অপেক্ষায় থাকি কখন রবিবারের আড্ডা হবে।
প্রতিবারের মতো রবিবারের আড্ডা-১২ খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে এই আড্ডার মাধ্যমে অন্তত একজন ব্যক্তিকে খুব কাছে থেকে চেনা যায় বিভিন্ন আলোচনার মাধ্যমে। যাই হোক আগামী পর্বে ইসরাত মিম আপুকে কে দেখতে পাবো সে অপেক্ষায় রইলাম।
প্রতি সপ্তাহের মতো এবারেও রবিবারের আড্ডা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। কিন্তু এই সপ্তাহে অনেক বেশি অসুস্থতার কারণে রবিবারের আড্ডায় জয়েন হতে পারিনি। কিন্তু পোস্টের মাধ্যমে সবকিছুই জানতে পারলাম যে গ্রীন আপু কালকে কি কি বলেছে। এইজন্য রবিবারের আড্ডার পরেও আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রবিবারের আড্ডা মানে একটি ভিন্ন ধরনের অনুভূতি আমাদের গেস্ট অতিথির কাছ থেকে আমরা তার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারি।।
এ সপ্তাহে গ্রীন আপু তার সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে।।
রবিবারের আড্ডায় জয়েন দিতে পারিনি! তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে গ্রিন দিদির মনের অনুভূতি জানতে পারি। দিদির ব্যর্থতার গল্পের মতো আমারও এমন হয়েছে। তবে আমার বাংলা ব্লগ সব সময় অন্যরকম এক অনুভূতির জন্ম দিয়েছে 🦋
রবিবারের আড্ডা মানে অনেক মজা অনেক বিনোদন অনেক কথোপকথন। অনেক বিনোদনের মাধ্যমে একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তির সম্পর্কে অনেক বিষয়ে জানতে পারা যায়। সেখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পারা যায় সত্যিই এই আড্ডা আমাদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে।