আবোল-তাবোল জীবনের গল্প [ মনের প্রকৃতি ]
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই? আশা ও বিশ্বাস সবাই ভালো এবং সুস্থ্য আছেন। আজ আবার ফিরে আসলাম আপনাদের মাঝে আবোল-তাবোল জীবনের গল্প নিয়ে। অনেক দিন হয়ে গেছে বিষয়টি নিয়ে কিছু লিখতে পারছি না। আসলে নতুন অফিসে যাওয়ার পর থেকে একটু বেশী ব্যস্ত থাকছি এবং যাওয়া আসার জার্নিতে কিছুটা দুবর্লতাও অনুভব করছি। মনের ভেতরে অনেক কথা জমে আছে কিন্তু সময়ের অভাবে সবটা শেয়ার করতে পারছি না।
আজকের বিষয়টি একটু ভিন্ন, হয়তো বিষয়টি দেখে অনেকেই কিছু বুঝতে ব্যর্থ হবেন। মনের প্রকৃতি সেটা আবার কি? মনের প্রকৃতির আরেক অর্থ হলো মনোভাব। আমাদের ভিন্ন ধরনের অনাংখিত মনোভাব নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করার চেষ্টা করবো আজ। দেখুন নানা কারনে কিংবা পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারনে আমাদের মনোভাব হুট করেই পরিবর্তন হয়ে যায়। আসলে অনাকাংখিত কারণ কিংবা পরিস্থিতিটা মেনে নিতে আমাদের খুব কষ্ট হয় আর সেই কষ্টটা প্রকাশিত হয় আমাদের মনোভাব কিংবা মনের প্রকৃতির মাধ্যমে। তাহলে চলুন দেখি সেই অনাকাংখিত মনের মনোভাবগুলো।
দরুণ আপনি কোন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছেন অর্ধেক পথ পাড়ি দেয়ার পর মনে হলো অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য আমন্ত্রণপত্রটি আনতে ভুলে গেছেন, তখন আপনার মনোভাবটা কেমন হবে এবং ঈশ্বরের প্রতি আপনি কতোটা আক্রোশ প্রকাশ করবেন। এই রকম অনেক ক্ষেত্রেই ঘটে, কোথায় পৌঁছানোর জন্য একটু বেশী তাড়াহুড়া করার চেষ্টা করছেন কিন্তু পথের মাঝে হুট করেই আপনার জুতো ছিড়ে গেলো এবং আশেপাশে কোথায় তা সেলাই করার সুযোগ নেই। ব্যস হুট করেই আপনার মনোভাব পরিবর্তন হয়ে যাবে এবং সর্ব প্রথম আপনার আক্রোশটা গিয়ে পড়বে ঈশ্বরের উপর।
আসলে আমরা এই রকম অনাকাংখিত বা অপ্রত্যাশিত বিষয়গুলোকে মেনে নিতে পারি না বা মেনে নেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকি না। যার কারনে আমাদের প্রথম আক্রোশটা গিয়ে পড়ে ঈশ্বরের উপর। পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা না করেই আমরা হুট করেই পুরো দোষটা ঈশ্বরের উপর ফেলে দেই এবং রাগ করে বলেই ফেলি, আল্লাহ এইডা কিছু করলো? মানে পুরো দোষ এবং দায়ভারটা আমরা আল্লাহর উপর দিয়ে দিলাম। তার সাথে এটাও প্রকাশ করলাম কেন আমার সাথে এই রকম হলো? আর সময় পেলো না? এই রকম একটা জরুরী অনুষ্ঠানে যাওয়ার সময় জুতোটা ছেড়ার দরকার ছিলো? এই রকম শতটা প্রশ্ন থাকে তখন আমাদের মনে।
দেখুন আদতে কিন্তু আমরা এটা স্বীকার করে নিয়েছি যে এটা আল্লাহর ইচ্ছায় হয়েছে বা ঘটেছে। মানে ভেতরে একটা বিশ্বাস ঠিকই ঈশ্বরের প্রতি আমাদের রয়েগেছে কিন্তু সমস্যা হলো ঘটে যাওয়া ঘটনাটা মেনে নেয়ার ক্ষেত্রে। আসলে আমরা সব সময় যা প্রত্যাশা করি, আমরা চাই সব কিছু সেটার পক্ষেই ঘটুক। যখনই তার উল্টোটা ঘটে তখনই আমরা ভিন্ন মনোভাব প্রকাশ করার চেষ্টা করি এবং আমাদের সকল ক্ষোভ আল্লাহর উপর দেয়ার চেষ্টা করি। কি দ্বিমুখী মনোভাব আমাদের! পক্ষে হলে সব ঠিক আছে আর বিপক্ষে গেলে সবটা বেঠিক।
আচ্ছা আপনার ক্ষেত্রে কখনো এই রকম হয়েছে, আপনি বাড়ী হতে সময় মতো বের হয়েছেন এবং বাসষ্ট্যান্ডে পৌছানো মাত্রই বাসটি ছেড়ে গেলো, আপনি বাসটা মিস করেছেন এবং যথা সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে পৌছাতে পারলেন না। খুবই জরুরী একটা কাজ করছেন, বহু কষ্টে সেই কাজটি আপনি সম্পূর্ণ করেছেন, এখন প্রিন্ট আউট করে সেটা নির্দিষ্ট জায়গায় জমা দিতে যাবেন কিন্তু প্রিন্ট করার ঠিক আগ মুহুর্তেই বিদ্যুৎ চলে গেলো এবং আপনার ব্যাকআপ না থাকার কারনে সেই রিপোর্ট জমা দিতে ব্যর্থ হলেন। এই রকম অসংখ্য ঘটনা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে থাকে কিন্তু আমরা কি এগুলোকে কখনো সাভাবিক হিসেবে মেনে নেই এবং আমাদের মনোভাবটা কিংবা মনের প্রকৃতি সাভাবিক থাকে?
না কখনোই সেটা আমাদের সঠিক অবস্থানে থাকে না, মানে মনের সঠিক প্রকৃতি বজায় থাকে না। কারনটা হলো আমরা এটা কখনো মেনে নিতে পারি না যে, যা ঘটেছে বা যা হয়েছে সেটা আমাদের জন্য বেশী মঙ্গলজনক। এই বিশ্বাসটা আমরা স্থাপন করতে পারি না, যা হয়েছে আমার ভালোর জন্য হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কোন একটা সময় আমরা সেটা বুঝতে পারি, যা হয়েছিলো সেটা আমার জন্য বেশী ভালো ছিলো। দেখুন এই সমস্যাটা আমার মাঝেও রয়েছে, আমিও অনেকটা অপ্রস্তুত হয়ে যাই এই রকম ক্ষেত্রে। আমিও সেদিন আফসোস করেছিলাম কেন হাইভ ব্লকচেইনে আমার সাথে এই রকম হলো? সেটাও যে আমার জন্য ভালো ছিল তা কিন্তু আজ ঠিকই বুঝতে পারছি।
যাইহোক, আমরা হয়তো তাৎক্ষনিক বিষয়টি বুঝতে পারি না, কিন্তু একটা সময় পার করার পর ঠিকই বুঝতে পারি অনাকাংখিত সেই ঘটনাটি আমাদের জন্য বেশী মঙ্গলজনক ছিলো। বহু ঘটনার এই রকম স্বাক্ষী আছে, অনাকাংখিত ঘটনার কারনে বাস মিস করেছে কিন্তু পরবর্তীতে শুনা যায় সেই বাসটি মারাত্মক দূর্ঘটনার স্বীকার হয়েছিলো। অনাকাংখিত ঘটনার কারনে বেঁচে যাওয়া সেই লোকটি ঠিক বুঝতে পেরেছেন, যা ঘটেছে তার জন্য সেটা বেশী মঙ্গলজনক ছিলো। একটু গভীরভাবে দেখার চেষ্টা করলে আমরাও সেটা খুব সহজেই বুঝতে পারবো, যা ঘটেছে বা ঘটছে তা আমাদের অধীকতর মঙ্গলের জন্যই ঘটছে। আসুন সাভাবিকভাবে না একটু গভীরভাবে বিষগুলোকে নিয়ে চিন্তা করার চেষ্টা করি।
Image Taken from Pixabay 1 and 2
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
আপনার এই লেখা যে পুরোটা পড়বে সে আর কোনো ছোট দূঘটনার জন্য আল্লাহকে দোষারোপ করবে না। আপনি একদম ঠিক বলছেন আমি নিজেও এমন পরিস্থিতির শিকার হয়েছি। এটা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে ছোট খাটো কোনো সমস্যায় পড়লে আল্লাহকে এর জন্য দ্বায়ী করি। তবে সেই ছোট সমস্যার জন্য বড় সমস্যা থেকে বেঁচে যাওয়ার পর শুকরিয়া আদায় করতে ভুলে যাই। যাইহোক সর্বোশেষ বলবো, আল্লাহ যা করে বান্দার ভালোর জন্যই করে। কেউ ভালোটা আগে বুঝতে পারি আবার কেউ কিছু দিন পর।
অসাধারণ লিখেছেন ভাই। সবাইকে পুরো লেখা পড়ার অনুরোধ রইলো। ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্য ভাগ করে নেয়ার জন্য, আসলে ভাই আমরা সবই বুঝি কিন্তু নিজেদের কন্ট্রোল করতে পারি না।
আমাদের জীবনে এমন কিছু কথা আছে যেগুলো চিরন্তন সত্য। আসলে আমরা কোন একটি বিপদে পড়লে বা খারাপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে সবসময় সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করি। আসলে এটা সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করার কোনো কারণ নেই। কারণ আমাদের জীবনে এমন কিছু ঘটনা রয়েছে যেগুলো ঘটার কথাই ছিল। হয়তো যা কিছু আমাদের জীবনে ঘটে সবকিছুই আমাদের মঙ্গলের জন্য ঘটে। সবকিছুর পেছনেই হয়তো আমাদের মঙ্গল লুকিয়ে রয়েছে। গভীর ভাবে সবকিছু যদি আমরা চিন্তা করি তাহলেই হয়তো সেটা বুঝতে পারব। অনেক সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। অনেক ভালো লেগেছে আপনার লেখনী পড়ে।
সেটাই তো আমরা বুঝতে চাই না আপু, যার কারনে আমরা ঘটনার মূলে না গিয়ে বরং সৃষ্টিকর্তাকে দোষারোপ করার চেষ্টা করি।
ভাইয়া আপনি আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা তুলে ধরেছেন। আসলে আপনার লিখা প্রতিটি কথা আমাদের বাস্তব জীবনের সাথে মিল রয়েছে। আমাদের এই বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট থেকে আপনি এই কথাগুলো তুলে ধরেছেন। আসলে আমরা বিভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হয়ে ঈশ্বরকে দোষারোপ করি। আপনি যে কথাগুলো তুলে ধরেছেন সেগুলো প্রতিটি ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায়। আসলে আমাদের জীবনে যাই ঘটুক না কেন সবকিছুই আমাদের জন্য মঙ্গলকর। জীবনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাগুলো থেকে আমরা অনেক সময় অনেক বেশি উপকৃত হই। তাই নিজেদের মনোভাবকে সব সময় স্থির রাখতে হবে এবং সব কিছুকে মেনে নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই চলতে হবে। অনেক সুন্দর একটি পোষ্ট এবং অনেক সুন্দর কিছু লেখা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন সেজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভাইয়া সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
জ্বী তা ঠিক বলেছেন, আমি চেষ্টা করি বাস্তব জীবনের কিছু আপনাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার। ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনি আমাকে তেমন জীবনের গল্পে যে বিষয়গুলো আমাদের মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন তার প্রতিটি ঘটনা বাস্তব জীবনে পরিলক্ষিত। এইসব ঘটনা কারো না কারো সাথে প্রতিনিয়ত ঘটছে। আমার অনেক সময় হয়েছে খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ করছি কিন্তু হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেল মেজাজ খারাপ হয় তখন। বিশেষ করে আমার যেটা হয় পরীক্ষার খাতায় রোল লিখলাম কি লিখলাম না মনে করতে পারিনা ।এছাড়াও বাস মিস হওয়ার ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক। বা আমি যদি কোন কিছু করতে চাই তাড়াহুড়া করি আমার কিছু না কিছু ছেড়ে যাবেই । এই যেমন কয়েকদিন আগে বাসা।থেকে ঢাকায় এসেছি । এসেই ল্যাপটপের ব্যাগ খুলে দেখি ল্যাপটপের চার্জার নিতে ভুলে গেছি কি যে রাগ ধরছিল কি বলব। আমি আর একটা কথা বলি স্যার এসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার লাস্ট ডেট দিয়েছেন, দেখা গেল এসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার লাস্ট সময় রাত ১২ টা কিন্তু আমি খুব কষ্ট করে অ্যাসাইনমেন্টে করে যেই সাবমিট করতে যাব আর ওয়াইফাই কাজ করছে না সেই সময় এত মেজাজ খারাপ হচ্ছিল বুঝাতে পারব না । যাইহোক আপনি বাস্তবিক কিছু বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
হ্যা, এগুলো আমাদের জীবনের অংশ এবং নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা কিন্তু আমরা এগুলোকে প্রায় ক্ষেত্রে স্বীকার করতে পারি না। কিন্তু তবুও এই বিষয়গুলোকে আমাদের স্বীকার করে নিতে হবে এবং সেই মানসিকতা তৈরী করার চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। ধর্মভীরু মানুষের কাছে এ ধরনের একটা কথা প্রচলিত আছে। আর আমি মনে করি কথাটি 100 ভাগ সত্যি। আমরা ভবিষ্যৎ জানিনা। বর্তমানে ঘটে যাওয়া ঘটনা কে আমরা অনেক সময়ই খারাপ ভেবে থাকি কিন্তু ভবিষ্যতের আলোকে দেখা যায় ঘটনাটি হয়তো মঙ্গল জনকই ছিল। মোটকথা সব সময় যে আমাদের সাথে ভালো হবে এমন ভাবার কোন কারণ নেই। খারাপটা কেউ আমাদের মেনে নিতে শিখতে হবে। আবোল তাবোল জীবনের গল্পের মাধ্যমে আপনি এই সুন্দর সুন্দর বিষয় গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেন যা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
জ্বী ভাই মুল বিষয় হলো আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরী এবং বর্তমানকে স্বীকার করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
ভাই আপনি আমাদের সমসাময়িক মনের এই বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।আমরা সবসময় আমাদের সাথে ঘটে যাওয়া বিষয়গুলো নিয়ে আপসোস করি।অনেক সময় অনেক বড় কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য হতাশও হয়ে যাই।পরবর্তীতে অনেক পরে বুঝতে পারি যে ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলের জন্য ঘটে।আপনার হাইভের বিষয়টিও ঠিক তেমন।যাইহোক ভাই সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুধু আফসোস না ভাই মাঝে মাঝে খুব বেশী হতাশ হয়ে পরি এবং তার জন্য সৃষ্টিকর্তাকে দায়ী করার চেষ্টা করি, যা মোটেও ঠিক না।
@tipu curate
আসলেই ঠিক ভাইয়া।আমরা কখনো মন দিয়ে ভাবিনা। যদি কখনো মনোযোগ দিয়ে ভাবি, তাহলে এই কথাগুলোই আমাদের মন থেকে বেরিয়ে আসতো।
এটা স্বীকার করার কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই, তাই স্বীকার করার মানসিকতা তৈরী করা জরুরী।