বৃষ্টির অনুভূতির গল্প || আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-১৯
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করছি সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকারই কথা কারন সময় এখন বর্ষাকাল। আমি পছন্দ না করলে কি হবে আপনারাতো ঠিক পছন্দ করেন এই সিজনটা, এটা আমি জানি। তবে বর্ষাকাল পছন্দ না করলেও বৃষ্টি কিন্তু বেশ ভালোভাবে পছন্দ করি। বৃষ্টির দিনগুলোতে বাড়ীতে থাকলে বৃষ্টির শব্দগুলো যেমন দারুণভাবে উপভোগ করি ঠিক তেমনি বৃষ্টির সাথে সাথে আধুনিক বাংলা গান শুনতেও অনেক বেশী পছন্দ করি। হ্যা, আমি হয়তো অতোটা ভালো কবি কিংবা লেখক না তাই লেখা বা কাব্যচর্চা বাদ দিয়ে গান শুনায় বেশী মনোযোগী থাকার চেষ্টা করি। আসলে বৃষ্টি একটা উপভোগ্য বিষয়, আমি হয়তো গান শুনে সেটা উপভোগ করি, কিন্তু অন্যরা হয়তো সেটাকে ভিন্নভাবে উপভোগ করার চেষ্টা করেন। কারন মানুষ হিসেবে আমরা যেমন ভিন্ন ঠিক তেমনি রুচির দিক হতেও আমরা সবাই ভিন্ন ।
তবে আপনাদের দারুণ সকল অনুভূতি শেয়ার করার চমৎকার একটা সুযোগ কিন্তু আমার বাংলা ব্লগ ঠিক তৈরী করেছে, এবারের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে যা এখনো চলমান আছে। সুতরাং যেহেতু এখন বৃষ্টির সিজন, যেহেতু এখন বৃষ্টি হচ্ছে হুট হাট করে, সেহেতু আপনার দারুণ সকল অনুভূতি কিংবা অতীতের মজার কোন স্মৃতি বৃষ্টি নিয়ে লিখতে পারেন। আমি আজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার নিমিত্তে কিছু অনুভূতি ভাগ করে নিবো। একটা উত্তপ্ত সত্য অনুভূতি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, আমি জানি উত্তপ্ত কথাটা শুনে আপনাদের আগ্রহটা একটু বেড়ে গিয়েছে হি হি হি । না এই বিষয়টি ইতিমধ্যে আমি কখনো শেয়ার করি নাই । কিন্তু তবুও আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, কেন শেয়ার করছি সেটা শেষে বলবো।
তখন আমি সবে মাত্র ক্লাশ টেন এ উঠেছি, আমরা যেটাকে নিউ টেন নামে অভিহিত করতাম। আর আমার বোন ক্লাস নাইন এ। অর্থাৎ আমার বোন আমার চেয়ে তিন বছরের ছোট হলেও মাত্র এক ক্লাশ নিচে ছিলো, আসলে ছোট বেলা হতেই আমি একটু বেশী দুষ্টু টাইপের ছিলাম বলে একটু দেরীতে স্কুলে ভর্তি করেছিলো আমাকে। আমার বোন আবার শান্তশিষ্ট ছিলো এবং বেশ মেধাবীও ছিলো। ছাত্রী ভালো হওয়ার কারনে এলাকার সকল মেয়েদের নয়নের মনি ছিলো সে এবং সবার বেশ ভালো যাতায়াত ছিলো আমাদের বাড়ীতে। আর একটা কথা বলে রাখছি আমি কিন্তু মোটামোটি মেয়েদের দেখলে একটু বেশী ভীত হয়ে যেতাম, খুব কম তাদের সম্মুখে যেতাম, বলতে পারেন এই ক্ষেত্রে খুব লাজুক ছিলাম। আরে ভাই দুষ্টুরা একটু বেশী লাজুক টাইপের হয়, এখনো কিন্তু এই ভাবটা আছে। সেদিন ছিলো বৃষ্টিময় দিন, প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছিল বাহিরে। বোনসহ তার আরো দুই বান্ধবি একেবারে কাক ভেজা হয়ে বাড়ীতে প্রবেশ করলো। অনাকাংখিতভাবে সেই সময় আমি বাড়ীতে মানে আমার রুমে ছিলাম।
একটু পরই আম্মু ডাক ছাড়লেন আমার ডাক নাম ধরে (সেটা এখানে প্রকাশ করা হতে বিরত থাকলাম) আমি তখনও জানি না যে বোন এবং তার দুই বান্ধবি ভিজে ভিজে বাড়ীতে প্রবেশ করেছে। আমি সামনে আসার পর দেখলাম আপুসহ তার দুই বান্ধবি বসে আছে, তাদের মাঝে একজন যার স্বাস্থ্য সবচেয়ে ভালো, খুব স্বাস্থাবান ছিলো। মানে চাইলে আমাকে উঠিয়ে ছুড়ে মারতে পারতো সুতরাং বুঝে নিন আমি কতটা স্বাস্থ্যবান ছিলো হে হে হে। আমি ছোট বেলা হতেই চিকনা টাইপের ছিলাম এখনো সেই রকম আছি। তো আম্মু তার নাম ধরে বললো ও বাড়ীতে চলে যাবে তাই এই অবস্থায় ওকে একা ছাড়া যাবে না, তুই একটা ছাতা নিয়ে ওর সাথে যা ওদের বাড়ী পর্যন্ত দিয়ে আয়। তখন আমার মনের অবস্থা কতটা খারাপ হয়েছিলো সেটা বলে বুঝাতে পারবো না। কিন্তু যেহেতু মা বলেছে সেহেতু না করার উপায় নেই, কিন্তু বোন বললে সত্যি যেতাম না।
আমি ছাতা নিয়ে বাহিরে গিয়ে দাঁড়ালাম, তার কিছুক্ষণ পর আপুর সেই বান্ধবি বের হলো, তাদের বাড়ী আমাদের বাসা হতে বেশ দূরে ছিলো। তার পড়নে ছিলো সবুজ রং এর স্কুল ড্রেস এবং পড়নে সাদা সেলোয়ার। সেদিন আমি ভয়ে ভয়ে তার সাথে গিয়েছিলাম কিন্তু জীবনের প্রথমবার ভিন্ন একটা উষ্ণতা ভেতরে ভেতরে অনুভব করেছিলাম। সত্যি বলতে বৃষ্টিময় একটা দিন, তারপর এক ছাতায় দুইজন মানুষ, হঠাৎ করে তার শরীরের সাথে আমাদের শরীরের খানিকটা ধাক্কা, তারপর বৃষ্টি উপেক্ষা করে হেঁটে চলা। সে বার বার আমার দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছিলো আর আমি সামনের দিকে, লাজুকতা বলে একটা জিনিষ ছিলো আমার ভেতর। সেই সময়টুকু আমার জন্য সত্যি বড্ড বেশী কঠিন ছিলো, কতটা কঠিনময় ছিলো হয়তো সেটা আপনাদের বলে বুঝাতে পারবো না। একদম তাদের বাড়ী পর্যন্ত গিয়ে হাঁপ ছাড়লাম, বাবা আজ জীবনের বড় একটা পরীক্ষা দিলাম। সত্যি বলতে সেটা আমার জন্য কঠিন একটা পরীক্ষা ছিলো, আপনারা কি অনুমান করছেন কিংবা কি ভাবছেন, সেটা জানার কোন ইচ্ছা আমার নেই, যদিও এই রকম পরিস্থিতিতে ছেলেদের মনে অনেক কিছুই উঁকি দিয়ে থাকে কিন্তু আমার পরিস্থিতি ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন। বৃষ্টির দিন, দারুণ একটা মুহুর্ত ছিলো কিন্তু আমার ভিতরে উষ্ণতার একটা ঢেউ, লাজুকতার একটা প্রভাব, একটা কঠিনতম পরীক্ষা ছিলো। প্রকৃত ঘটনাটা আমি শুধু আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম। তবে এতটুকু বলতে পারি, আমি সেই পরীক্ষায় আমি পাশ করেছিলাম এবং তার সাথে সাথে মেয়েদের প্রতি ভীতিটা দারুণভাবে কেটে গিয়েছিলো। মেয়েদের প্রতি কিছুটা আকর্ষণবোধ তৈরী হয়েছিলো, আর তারপরই অন্য একটা কারণে অন্য একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছিলাম, সেটা অন্যকোন দিন শেয়ার করবো।
যাইহোক, বৃষ্টির ভিন্ন অনুভূতির সাথে আজ কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছি। বেশ কয়েক দিন পূর্বে অফিসের এক কলিগের বিয়ে খেতে গিয়েছিলাম। কিন্তু যাওয়ার পথেই বৃষ্টির বিড়ম্বনার স্বীকার হতে হয়েছিলো। যেহেতু সাথে বউ এবং বাচ্চা ছিলো সেহেতু বিড়ম্বনাটা একটু বেশী যন্ত্রণাদায়ক ছিলো। তবে শেষ পযন্ত এখানেও আমি বিজয়ী হয়েছিলাম, বৃষ্টির শেষে অনুষ্ঠানের কেন্দ্রে পৌঁছাতে পেরেছিলাম এবং বেশ কিছু ফটোগ্রাফির সাথে খাবারগুলোও তৃপ্তিসহকারে খেয়েছিলাম। যদিও বৃষ্টির কারনে সকল অতিথি সেদিন উপস্থিত ছিলেন না, তাই খাবারের ক্ষেত্রে কোন চাপ ছিলো না। না না খাবারের কোন দৃশ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করবো না আজ, তবে বৃষ্টির সাথে সেই সেন্টারের কিছু দৃশ্য আপনাদের সাথে এখন ভাগ করে নিয়েছি, আশা করছি দৃশ্যগুলো আপনারা উপভোগ করবেন।
প্রতিযোগিতার ক্রমিক: আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-১৯।
প্রতিযোগিতার বিষয়: শেয়ার করো তোমার বৃষ্টির দিনের মজার অনুভূতি।
মোট পুরস্কার: ১১৫ স্টিম।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
![Banner.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmV44ipDFZ9PNUMtyufYoaoMvPW4QZqAZUvWi9TkCh9NWx/Banner.png)
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/standard_Discord_Zip.gif)
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/standard_Discord_Zip.gif)
শুরুর দিকে পড়ে ভেবেছি হয়তো মেয়েটি একটু মোটা ছিলো বলে এক ছাতায় যায়গা হয়নি আপনি ভিজে ভিজে গিয়েছিলেন। শেষে দেখি অন্যরকম ভাবে শেষ হলো। যাক ভাই আপনার সাহস আছে বলা চলে। আমি হলে তো যেতেই পারতাম না। আপনার প্রেমের গল্প শুনার অপেক্ষায় রইলাম।
হা হা হা আরো কি কি ভাবছেন আল্লাহই ভালো জানে, আপনাগো মনে ভালো কিছুর জায়গা হয় না কেন?
ভাইয়া আজকে বৃষ্টির দিনে আপনার এই রোমান্টিক গল্প জানতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। সত্যি মুহূর্তটা ছিল অসাধারণ। আপনার বোন এবং আপনার বোনের বান্ধবী বৃষ্টিতে ভিজো আপনাদের বাড়িতে আসলো আপনি আসলে লাজুক ছিলেন এটা আপনার গল্প পড়ে বুঝতে পারলাম। আসলে লাজুক টাইপের ছেলেরা মেয়েদের সামনে আসলে কতটা যে ভয় লাগে এবং কি রকম পরিস্থিতি হয় সেটা আমি ভালো করেই বুঝি। আপনি যেহেতু তাকে দেখে লজ্জা পেতেন তারপরেও আপনার মা আপনাকে তার সাথে তাদের বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিতে বললো। আসলে এক ছাতার নিচে ওই মুহূর্তটা যে আপনার কিরকম লাগতে ছিল সেটা আমি কল্পনা করছি। সত্যি মুহূর্তটি আপনার মধ্যে অনেক ভয় কাজ করতে ছিলাম একসাথে মুহূর্তটা সত্যি অসাধারণ। বৃষ্টির দিনে এই অনুভূতিটা খুবই ভালো লাগে। তারপরেও আপনি এই পরীক্ষায় পাশ করেছেন। শেষমেশ তাদের বাড়িতে পৌঁছে হাফছেড়ে বাঁচলেন। অন্যদিন অন্য মেয়ের সাথে কিভাবে প্রেমে পড়েছিলেন সেটা জানতে পারব, এই আশায় রইলাম।
ভাই জীবনের চলার ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে আমাদের কিছু কঠিন মুহুর্ত পার করতে হয়, আমার ক্ষেত্রে সেটা ছিলো খুবই কঠিন একটা মুহুর্ত। ধন্যবাদ
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
![default.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmNwBDPMPvL1yaKWTYF4wxyUmxWiEJgAy1WZWTJyCha5wE/jswit_comment_initial.w320.jpg)
আসলে ভাইয়া উত্তপ্ত কথাটা শুনে আমি আবার মনে মনে ভাবছি কোন দিক থেকে কেয়ামত শুরু হলো আল্লাহই জানে। পরবর্তীতে পুরো গল্পটা পড়ে বুঝতে পারলাম যে কেয়ামত তো নয় যেন মহাপ্রলয় ছিল। ভেবেছিলাম আপনার আপুর বান্ধবী পা স্লিপ করে আপনার উপরে পড়েছে। যাক আল্লাহ আপনাকে বাঁচাইছে সেরকম কিছু হয়নি। আর আপনি না বললেও আমি শিওর আপনি একেবারে ভিজে গিয়েছিলেন, হাহাহা। তবে শেষ পর্যন্ত লাজুক লতার লজ্জা একটু কমেছে সেটাও জানতে পারলাম এবং মনের অনুভূতি গুলোর উছিলায় আপনার ভালোবাসার প্রথম গল্পটা ও শুনতে পারবো। অপেক্ষায় রইলাম প্রিয় ভাইয়া, আমাদের সাথে আপনার বৃষ্টির ভেজা দিনের অনুভুতি গুলো শেয়ার করার জন্য, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
হা হা হা আমি জানতাম তো এটাই হবে, আপনাদের মনে যে শয়তানি আছে সেটাও আমি জানি।
জি ভাই বৃষ্টির দিনের অনুভূতি টা খুবই ভালো লাগে। ঝিম ঝিম শব্দ টা শুনতে মন কেরে নেয়।তবে সব থেকে, বৃষ্টির দিনে ঘুমাতে আমার বেশি ভালো লাগে।
হুম, বাঙালিতো একটু আলসেমি বেশী তাই ঘুমানোর সুযোগটা নষ্ট করতে রাজি না।
উত্তপ্ত সত্য অনুভূতি এই কথাগুলো পড়ে আমি কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম। তবে ভাই একটা কথা স্বীকার করতেই হবে বৃষ্টির দিনে একটি মেয়ের সঙ্গে হাঁটতে বেশ মজাই পেয়েছিলেন। যদিও আপনার উদ্দেশ্য ছিল নিরাপদে বাসায় পৌঁছে দেয়া। এটা বুঝতে পেরেছি আপনি অনেক বড় একটা পরীক্ষায় পাশ করেছেন। আপনার উত্তপ্ত অনুভূতিগুলো আশেপাশে ছড়িয়ে গেলে বিপদ হয়ে যেত। যাইহোক ভাই বৃষ্টির দিনের অনুভূতি নিয়ে আপনার গল্পটি পড়তে বেশ মজাই লেগেছে। আসলে এরকম বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই আছে। আমরা সব সময় উপেক্ষা করে গিয়েছি। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সে ঘটনা গুলো সবার সামনে চলে আসছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
হুম সেটাতো আমি আগেই আন্দাজ করে রেখেছি, আপনারা কি কি আন্দাজ করতে পারেন হি হি হি। আপনি মজা খুঁজেন আমার দম বাহির হওয়ার উপক্রম হয়েছিলো তখন।
বুক চিন চিন করছিল নাকি?
আসলে এটার জন্য তো আপনি প্রস্তুত ছিলেন না তাই বুকটা ধুক ধুক করেছে।
আপনি প্রেমে পরেছিলেন,ব্যপার ভাববার বিষয়।যাই হোক,আপুর বান্ধবীর সাথে এক ছাতায় ঐ সময় আপনার মুখখানা যদি দেখতে পারতাম।তারপর ধাক্কা লাগাতে কি লা লা লা বেজে উঠছিলো 😉😉।মজা করলাম।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
খুব শখ জাগছে তাই না, অন্যের বিপদে এতো বেশী খুশি হওয়া মোটেও ভালো না।
কিছু কিছু বিপদ দেখতে ভালোই লাগে🤪🤪।হি হি হি
আসলে ভাই ওই বয়সটাই এমন। মনে রং লাগার মত একটা বয়স। তবে ওই আপুটা যদি আরেকটু স্লিম হত তাহলে হয়তো ঘটনা আরো রোমান্টিক হতে পারত। যাইহোক এমন জায়গায় এনে লেখাটা শেষ করলেন। মনে হল শেষ হইয়াও হইল না শেষ। আবার যে কাহিনীর হিন্ট দিলেন সেটা না শোনা পর্যন্ত শান্তি পাওয়া যাবে না। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হা হা হা, তাহলে হয়তো ভয়টা একটু কম লাগতো তাই না। তবে যার প্রেমে পড়েছিলাম সে কিন্তু আমার মতো স্লিমই ছিলো।
আয়হায়!!🤦♂️
হোয়াট এ সিইন ভাই😵।জেনে ভালো লাগলো ছোট থেকেই আপনি অনেকটা লাজুক।এই ঘটনা প্রবাহ যে আপনার জীবনে পরবর্তীতে প্রেম এনে দিয়েছে সেটা জানার পর অনেক কৌতূহল হচ্ছে প্রেমকাহিনী শোনার।
বেশি দেরি করাইয়েন না😑।শুনতে চাই।
বেশ ভালো লাগলো আপনার কাহিনীটা জেনে।শুভ কামনা জানাই
খুব মজা পাইলেন মনে হচ্ছে, বেশী বেশী মজা নেয়া ভালো না, পরে আবার বমি টমি হতে পারে, হি হি হি।
যাক শেষ পর্যন্ত আপনার অনুভূতির কথা পড়তে পারলাম। তবে আমি ভাবছি আপনার অনুভূতির যাই হোক না কেন ভাবী আপনাকে কি করবে। আমাদের কিন্তু লাইভ দেখানোর কথা।🤪
হুম, দেন এখন টিকেট এর দামটা ঝটপট দিয়ে দেন। লাইভ না হয় পরে দেখবেন।