||আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ১১ || "শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি"

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

(এখানে প্রত্যেকটি ছবির আলাদা আলাদা বিশেষত্ব রয়েছে ।তাই সকলেই প্রত্যেকটি ছবি মন দিয়ে দেখুন ও শীতের সকাল থেকে রাতের প্রাকৃতিক দৃশ্য পর্যন্ত দারুণভাবে উপভোগ করুন🙏🙏)

নমস্কার

বন্ধুরা,কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি সকলেই ঈশ্বরের আশীর্বাদে ভালো ও সুস্থ আছেন।যদিও আমি ফটোগ্রাফিতে অদক্ষ তবুও আমি প্রকৃতি নিয়ে লিখতে ভীষণ ভালোবাসি।তাই আজ @rme দাদার আয়োজিত শীতকালীন প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি।এই সুন্দর প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য দাদাকে জানাই আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।আসলে যেকোনো ঋতুর প্রকৃতির সৌন্দর্য্য সম্পর্কে যা কিছু বলা বা লেখা হোক না কেন সেটি খুবই সংক্ষিপ্ত বা কম বলে মনে হয় আমার কাছে।তবুও শীতের প্রকৃতি সম্পর্কে আমার ক্ষুদ্র মনের ভাব প্রকাশ করার চেষ্টা করছি কিছু ফটোগ্রাফির সাহায্যে আপনাদের সামনে----

IMG-20220131-WA0043.jpg
আমার লোকেশন

★ভূমিকা:

ষড়ঋতুর এই বাংলায় এখন সব ঋতু চোখে না পড়লে ও চারটি ঋতুর বেশ প্রাধান্য রয়েছে।তার মধ্যে শীতকাল একটি অন্যতম ঋতু,যেটি সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী আমেজ বহন করে মানুষের মনে।আর এই শীতকাল আমার ভীষণ প্রিয়।কারণ এই শীতকালের প্রকৃতি নতুনভাবে সেজে উঠে।ফলে এই শীতকালে ভ্রমণ করতে, খেলাধুলা করতে,ভোজন করতে এবং নিদ্রাজগতে সবচেয়ে বেশি মজা অনুভূত হয়।সবমিলিয়ে দারুণ উপভোগ্য শীতকাল ঋতু।

★ভোরের কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক দৃশ্য:

IMG_20220201_144634.jpg

IMG_20220201_144617.jpg
আমার লোকেশন

IMG_20220201_144656.jpg

IMG_20220201_144600.jpg

শীতকালে সবচেয়ে যে প্রাকৃতিক দৃশ্য চোখে পড়ার মতো,সেটি হলো-ভোরের কুয়াশা।ঘন কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে হাড় কাঁপিয়ে আসে শীত।এই শীতে উত্তরে হিমেল হাওয়া বয়ে যায় ভোরে।আর এই ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ে সমগ্র প্রকৃতি।যার দৃশ্য দেখলে আমার মনে হয় কোনো কল্পনার সাদামেঘের ভেলার দেশে প্রবেশ করছি।যেখানে সাদা ধোঁয়া উড়ে বেড়াচ্ছে হাড় কাঁপিয়ে আর মেঠো পথ ধরে মানুষেরা পিপীলিকার মতো দলবেঁধে হেঁটে চলেছে কাজের উদ্দেশ্যে।কিন্তু এই প্রচন্ড শীতকে উপেক্ষা করে দলে দলে মানুষ কাজের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছে ঘর ছেড়ে।নিজ নিজ কর্মব্যস্ত জীবনে কৃষকেরা ছুটে চলে মাঠের পানে।

★ঘনকুয়াশার বুক চিরে সূর্যোদয়:

IMG-20220131-WA0002.jpg

IMG-20220131-WA0004.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0037.jpg

শীতের সকালের একটি আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে,যেখানে ভিন্ন সৌন্দর্য্য চোখে পড়ে বার বার।ঘন কুয়াশার বুক চিরে ফুটে ওঠে সূর্যমামার আলোর দীপ্তরেখা।শীতের সকালে বেলা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের উত্তাপও বাড়তে থাকে।

★সকালের মিষ্টি রোদে সরিষা ফুলের ক্ষেত:

IMG-20220131-WA0000.jpg

IMG-20220131-WA0013.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0036.jpg

IMG-20220131-WA0042.jpg

শীতকালের মিষ্টি রোদের এক অফুরন্ত সৌন্দর্য্য লুকিয়ে থাকে সরিষা ফুলের ক্ষেতে।যেখানে এক মনোরম দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।সেই মনোরম ও মুগ্ধ প্রকৃতি মানুষকে আকৃষ্ট করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ নির্মল পরিবেশ পায়।এই সরিষা ফুলের ক্ষেতে মানুষের আনাগোনা চলতেই থাকে শীতের সময়ে সুন্দর সুন্দর ছবি তোলার এবং হলুদ দৃশ্য উপভোগ করার।তাছাড়া বিকেলে এই সরিষা ফুলের ক্ষেত থেকে দারুণ এক মিষ্টি সুগন্ধ পাওয়া যায়।

★কুয়াশায় ভেজাশিশির বিন্দু:

IMG-20220131-WA0041.jpg

IMG-20220131-WA0040.jpg
আমার লোকেশন

IMG_20220201_150636.jpg

IMG-20220131-WA0038.jpg

শীতের সকাল কুয়াশাচ্ছন্ন।সূর্যের ফিকে আলোয় কুয়াশার শিশির বিন্দুগুলি উজ্জ্বল হয়ে হাসে।দিগন্ত বিস্তৃত প্রকৃতির মাঝে শিশির ভেজা সকাল এক অপূর্ব রূপ ধারণ করে।প্রত্যেকটি গাছের ও উদ্ভিদের পাতা থেকে ঝরে পড়া শিশির বিন্দু এক অপরিসীম সুন্দরতার সৃষ্টি করে।যা দুই চোখ ভরে দেখলে মনে এক অজানা আনন্দ অনুভব হয়।সরিষা পাতায় জমা শিশির বিন্দু, শিম ফুলের পাতার ঘামের মতো ভেজা শিশির বিন্দু ও কলার মোচা ফুল থেকে ঝরে পড়া এক ফোঁটা শিশির বিন্দু আমার হৃদয়ে এক অনাবিল প্রশান্তি জাগিয়েছিল।

★খেজুর গাছের রস সংগ্রহ:

IMG-20220131-WA0017.jpg

IMG-20220131-WA0014.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0010.jpg

CollageMaker_20220201_151318860.jpg

বাংলার প্রকৃতিতে ষড়ঋতুগুলি প্রত্যেকেই নিজের মতো করে সাজিয়ে তোলে আকর্ষণীয় দৃশ্যের।যা দেখে সকলেই আকৃষ্ট হয়,তেমনি শীতকাল আসলেই গ্রামবাংলার ঐতিহ্য খেজুর গাছের রস ।শীতের সকালে মিষ্টি রোদে উঠানে বসে খেজুরের টাটকা রস খাওয়ার যে কী তৃপ্তি তা মুখে বলে বোঝানো যাবে না।খেজুর গাছে চড়ে রস নামানোর মধ্যে আলাদারকম অনুভূতির সৃষ্টি হয় মনে।টাটকা খেজুর গাছের রস পাখি ও মাছিরাও পান করে।সেটিকে পরিষ্কার করেই ঘরে ঘরে তৈরি হয় খেজুর রসের পিঠা ও পায়েস।সেই পিঠা বা পায়েস রোদে বসে গরম গরম খাওয়ার মাঝে ভারী মজা পাওয়া যায়।এছাড়া চিড়া, মুড়ি ও কুল/বড়ই খেতেও খুবই মজা শীতের সময়।শীতের সকালে এটি দারুণ উপভোগ্য বিষয়।

★মাছ ধরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে:

IMG-20220131-WA0035.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0034.jpg

শীতকাল গ্রামের মানুষের জন্য খুবই কষ্টকর।গ্রামের মানুষ ভিন্ন ভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত ।সারাদিন পরিশ্রম করে জীবিকা নির্বাহ করে গ্রামের সহজ-সরল মানুষেরা।তেমনি মেঠো পথ ধরে চলা এই মানুষেরাও সারাবছর মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে ।শীতের ঠান্ডাশীতল জলকে উপেক্ষা করে তারা চলেছে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ।কাঁধে একটি লাঠির মাথায় মাছ ধরে রাখার খারুই ও মাথায় একটা বাঁধা পুটলি নিয়ে।

★গরমের ধান লাগানোর পূর্বপ্রস্তুতি:

IMG_20220201_150619.jpg

IMG_20220201_151047.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0018.jpg

শীতকালে দিনে খুবই কম সময় পাওয়া যায়।আর এই সল্প সময়ে গ্রামের মানুষ খুবই কর্মব্যস্ত হয়ে পড়ে মাঠের কাজে।হাড় কাঁপানো তীব্র শীতের মাঝে মাঠে কাজ করে কৃষকেরা কাঁপতে কাঁপতে।শীতের সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির কোলে কৃষকেরা গরমের ফসল ফলানোর পূর্ব প্রস্তুতি নেয় ।ফসলের জমি ট্রাক্টর দিয়ে চাষ করে মাঠের মধ্যে সাবমারসেল ঘর নির্মাণ করে রাখা হয়।যেটির দ্বারা কারেন্টের সাহায্যে মাটির ভূগর্ভ থেকে জল তোলা হয় মাঠের ফসল চাষ করা ও ফসল ফলানোর জন্য।

★মাঠে চড়ে বেড়ানো ছাগল ও ভেড়া:

IMG-20220131-WA0031.jpg
আমার লোকেশন

IMG_20220201_150654.jpg

বেলা গড়িয়ে দুপুর হয়, আর শীতের দুপুরে ফসলের মাঠে কচি ঘাস খেয়ে তৃপ্তি মেটাচ্ছে ছাগল ও ভেড়ার দল।শান্ত -শীতল প্রকৃতির মাঝে তৃণভোজী জীবদের বড়োই বিচিত্র লাগে দেখতে।ছাগলগুলি বিভিন্ন রঙের ছিল।

★বিকেলে খেজুর গাছ কাটার দৃশ্য:

IMG-20220131-WA0009.jpg

IMG-20220131-WA0016.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0020.jpg

IMG-20220131-WA0019.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0022.jpg

IMG-20220131-WA0011.jpg

এখানে গাছির খেজুর গাছ কাটার সুন্দর দৃশ্য ফুটে উঠেছে।প্রকৃতির এই সুন্দর দৃশ্য হাজারো শিল্পীর মনের খোরাক যোগায়।যেখানে তারা তুলিতে ফুটিয়ে তোলে অপরূপ শীতের এই দৃশ্যগুলি।সাধারণত গাছি বিকেলে শুধুমাত্র গাছ ও একটি রশিকে ভর করে খেজুর গাছ কাটেন।

★গোধূলি বেলায় বাড়ির উদ্দেশ্যে:

IMG-20220131-WA0008.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220201-WA0004.jpg

চলমান জীবনে শীতের দিনে ও রাখালেরা গরু নিয়ে যায় মাঠে।তাড়াতাড়ি বেলা গড়িয়ে দুপুর হয় তারপর ধীরে ধীরে গোধূলি হ্য়।উত্তরের হিমেল হাওয়া বহমান ধারায় বইয়ে চলে এবং প্রকৃতিকে শীতল করে।গরুরাও মাঠ থেকে বাড়ির পানে ছুটতে থাকে রাখালের সঙ্গে।রাখালেরা মাঠ থেকে ঘাস কিংবা খড়ের বোঝা মাথায় করে গরু নিয়ে গোধূলি বেলায় বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়।সারাদিনের কাজ শেষে রাখাল ও চাষীরা তাদের গরু ও ছাগল নিয়ে ঘরে ফিরে গোধূলি বেলায়।ভারী সুন্দর দৃশ্য ফুটে উঠে।

★শীতের সবজি ক্ষেতের দৃশ্য:

IMG_20220201_150609.jpg

IMG_20220201_150627.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0039.jpg

IMG-20220131-WA0033.jpg

IMG-20220131-WA0032.jpg
আমার লোকেশন

শীতকালে হরেক রকমের টাটকা শাকসবজি পাওয়া যায়।যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী।আমি এখানে মাঠে চাষ করা আলুর ক্ষেত, উচ্ছে ক্ষেত এবং আমাদের বাড়ির ছোট শিম,লালশাক,বেগুন ও ওলকপি ক্ষেতের দৃশ্য ক্যাপচার করলাম।

★শীতকালে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য:

IMG-20220131-WA0043.jpg
আমার লোকেশন

IMG_20220201_151918.jpg

শীতকালের অস্তমিত সূর্যের দৃশ্য সত্যিই মনমুগ্ধকর।সূর্য ডুবে যায় ধীরে ধীরে নীল আকাশে ,আর সুবিশাল আকাশে এক রেখা অঙ্কন করে দেয়।এছাড়া মাঝে মাঝে রংধনুর আবির্ভাব ও দেখা যায় আকাশে।পৃথিবীর বুকে ক্লান্তি দূর হয়ে এক শান্তি ও নীরবতা ফিরে আসে।আবার হালকা কুয়াশায় ঢেকে যায় গ্রাম্য প্রকৃতি।

★রাতে আগুন পোহানোর দৃশ্য

IMG-20220201-WA0002.jpg

IMG-20220201-WA0003.jpg
আমার লোকেশন

IMG-20220131-WA0007.jpg
(শীতের রাতে জন্মদিন পালন)

শীতে রাতের প্রকৃতি এক নীরবতার সাক্ষ্য হয়ে জীবন্ত রূপ ধারণ করে।শীতের রাতে আরেকটি মজার বিষয় গ্রামবাংলায় খুবই চোখে পড়ে।সেটি হলো -ছোট ছোট কাঠ কিংবা খড় জড়ো করে আগুন জ্বেলে আগুন পোহানোর দৃশ্য।হাত-পা আগুনে সিকে নিজেকে শীতের হাত থেকে রক্ষা করার অন্যতম উপায় এটি।এই দৃশ্যটি গ্রামীণ জনজীবনে খোলা প্রকৃতির মাঝে রাতে খুবই দেখা যায়।আর শীতকালে কারো জন্মদিন হলে তো কথাই নেই।তেমনি আমার ও জন্মদিন ছিল তাই শীতের রাতে শুধু কেকটি ভাগ করে নিলাম আপনাদের সঙ্গে।

★আমার অনুভূতি:

IMG_20220201_172021.jpg
আমার লোকেশন

IMG_20220201_172629.jpg
(প্রকৃতির সান্নিধ্যে আমার ছবি)

যেকোনো ঋতুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবে না এবং তার সৌন্দর্য্যকে কোনো সীমানায় পরিমাপ করা যাবে না বলে আমার মনে হয় ।শীতের প্রকৃতি আমাদের প্রত্যেক মুহূর্তে নতুন কিছু শেখানোর পাশাপাশি জীবনকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে শেখায়।জীবন সংগ্রামে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা জোগায়।শীতকালের প্রকৃতির শোভা থেকে অনেক কিছু দেখা ও উপভোগ করার পাশাপাশি আমাদের মানবমনকে দারুণভাবে প্রভাবিত ও করে।যে মুগ্ধতা মানুষকে ভাবুক করে তোলে।

আশা করি আমার আজকের ফটোগ্রাফি ও আমার অনুভূতিগুলি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।সকলেই ভালো ও সুস্থ থাকবেন।

🌸🌸🌸ধন্যবাদ সকলকে🌸🌸🌸

(10% বেনিফেসিয়ারী লাজুক খ্যাককে)

ক্যামেরা: poco m2 এবং redmi note 10 pro max

অভিবাদন্তে: @green015

Sort:  

আপনার প্রতিটি ফ্যাট ফটোগ্রাফি সত্যিই অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। আপনার কথা আমি ফটোগ্রাফি সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে আমার। আপনি প্রতিটি ফটোগ্রাফি অত্যন্ত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। আপনার আগামীর জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

আপনি অসাধারণ অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি মনমুগ্ধকর। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে একটি বিষয় আমার ভালো লেগেছে সেটা আপনি শীতের সময় সচরাচর একজন মানুষের যা যা করণীয় ।বা মানুষ যা করে সেগুলো তুলে ধরেছেন ধারাবাহিকভাবে। আপনি যে ফসলের ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন সেগুলো অনেক ভালো হয়েছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

আপনার কাছে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

শীতকালে সবচেয়ে যে প্রাকৃতিক দৃশ্য চোখে পড়ার মতো,সেটি হলো-ভোরের কুয়াশা।

আপনি একদম ঠিক বলেছেন দিদি সকালবেলা কুয়াশা দেখলে বুঝা যায় যে শীত এখনও আছে । আপনি শীতকালীন অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো । বিশেষ করে খেজুর গাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করার দৃশ্য এটি অনেক ভালো লেগেছে । কারণ এরকম দৃশ্য এখন প্রায় দেখাই যায়না ।

 2 years ago 

আপনার কাছে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

সেরার সেরা বলতে গেলে আপু।অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে চিত্র গুলো আপনি নিখুত দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।খুব ভালো লেগেছে অগ্রিম শুভেচ্ছা।

 2 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার প্রশংসাভরা মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

শীতকালীন অপরূপ সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফিক গুলো দেখে মন ভাল হয়ে গেল। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে আপনি খুবই দক্ষতার সাথে শীতকালীন এই সৌন্দর্য প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন।খেজুরের রস দেখে খুব খাইতে মন চাচ্ছে।অসাধারণ ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লাগলো। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।

 2 years ago 

আপনার কাছে শীতের প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

দিদি সব ফটোগ্রাফি অসাধারণ খুব সুন্দর ভাবে তুলেছেন৷ শীতকালের প্রাকৃতিক প্রতিটি দৃশ্য অসাধারণ ৷সব মিলে খুব সুন্দর৷ ধন্যবাদ এতো সুন্দর ছবি শেয়ার করার জন্য

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ দাদা,আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

দারুন ছিল সবগুলো ছবি। প্রতিযোগিতা জমে উঠেছে। উপস্হাপনাও সুন্দর। ধন্যবাদ বোন।

 2 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা,অনুপ্রেরণা পেলাম আপনার সুন্দর মন্তব্য দ্বারা।

 2 years ago 

অসাধারণ হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো।খেজুর গাছ থেকে রস পড়ানোর দৃশ্য থেকে সরিষা ক্ষেত সব গুলোই। বেশ ভালই।তবে খেজুর এর রসে যেভাবে পোকা মাছি মোর পড়ে আছে ওগুলো কি ওভাবেই খেতে দেয় সবাইকে?।কিছু মনে করবেন না দিদি মনে প্রশ্নটি জাগলো তাই করেই ফেললাম।আর প্রযোগিতায় আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।🖤

 2 years ago (edited)

@munna101 ভাইয়া খেজুর গাছের টাটকা রসে জ্যান্ত মাছি তো থাকবেই।তবে অবশ্যই সেটা পরিষ্কার করে খেতে হয় ছাকনি দিয়ে ছেকে রসটি ভালোভাবে জ্বালিয়ে গরম করে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

ধারাবাহিকভাবে আপনার ছবিগুলো খুবই ভালো ছিল। ভোরের সূর্যদয় থেকে রাত পর্যন্ত ছবিগুলো যেভাবে সাজিয়েছেন তাতে একটি ভিন্নতা এসে গেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.21
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 68220.71
ETH 3321.59
USDT 1.00
SBD 2.74