শারদীয়া কনটেস্ট ১৪২৮|আমার নবমী পূজা দেখার কিছু ফোটোগ্রাফি|(10% বেনিফেসিয়ারী লাজুক খ্যাককে)
নমস্কার
বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন?আশা করি সকলেই ভালো আছেন।আজ আমি দাদার আয়োজিত শারদীয়া ১৪২৮ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি।আসলে করোনা মহামারীর জন্য প্রায় দুই বছর পর দুর্গাপূজা উদযাপন হচ্ছে ।সেটি আবার করোনা বিধি মেনে।কিন্তু এখনো যেহেতু করোনা পুরোপুরি নিরাময় হয় নি।তাই এই বছর দুর্গাপূজা দেখবার অতটা ইচ্ছে ছিল না আমার।তবে দাদার প্রতিযোগিতার জন্য একটু আগ্রহ জন্মেছিল মনে।কারণ সব প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আমার বেশ ভালো লাগে।এইজন্য দাদাকে জানাই অশেষ ধন্যবাদ।
★মা দূর্গার পৃথিবীতে আবির্ভাব নিয়ে কিছু কথা:
কলিযুগে যখন পৃথিবী ভরাক্রান্ত হয়,অর্থাৎ পৃথিবীতে যখন অরাজকতা,অধর্ম,অশান্তি ও হিংসা বিরাজ করে এবং চারিদিকে জীবন দুর্বিষহ হয়ে হাহাকার ধ্বনি হয়।তখনই মা দেবী দুর্গার আবির্ভাব হয় ধরাধামে।সকলের শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে কয়েকটি দিনের জন্য তিনি মর্ত্যলোকে আগমন করেন শত্রুদের বিনাশ করতে।দেবীদুর্গা তার বাহন সিংহ, দুই কন্যা ও দুই পুত্র সন্তানের সঙ্গে পৃথিবীতে অবতরণ করেন।তারা হলেন লক্ষ্মী,সরস্বতী এবং কার্তিক ও গণেশ।
1.লক্ষ্মীদেবীর বাহন লক্ষ্মীপেঁচা এবং তিনি ধনসম্পদের দেবী।
2.সরস্বতীদেবীর বাহন রাজহংস এবং তিনি বিদ্যার দেবী।
3.কার্তিক ঠাকুরের বাহন ময়ূর এবং তিনি হলেন যুদ্ধের দেবতা।
4.এবং গণেশ ঠাকুরের বাহন ইঁদুর এবং তিনি বাণিজ্যের দেবতা।
কয়েকটি দিন পর দেবীদুর্গা পৃথিবীর শান্তি রক্ষা করে আবার কৈলাশে তার স্বামী শিবের নিকট ফিরে যান সন্তানদেরকে নিয়ে।
★নবমী দুর্গাপূজা দেখার জন্য যাত্রা:
আমি টার্গেট করেছিলাম যে যদি দুর্গাপূজা দেখতে হয় তাহলে একটু দূরে অর্থাৎ আমাদের বর্ধমান শহরে দেখতে যাবো।বর্ধমান শহর আমাদের বাড়ি থেকে 20 কিলোমিটারের পথ।যাইহোক প্রথমে আমরা গুছিয়ে নবমী পূজার দিন বাড়ি থেকে বেরিয়ে আমি ,আমার দাদার সাইকেলে চেপে আমাদের স্টেশনে পৌছালাম 12 টার ট্রেন ধরবো বলে।কিন্তু টিকিট কাটতে গিয়ে শুনি 12 টায় ট্রেন না এসে 1 টাই আসবে ।ফলে দাদা বাসে যাওয়ার কথা বললো আমায়।কিন্তু আমার মাথা ঘুরে তাই ট্রেনে যাবো বলেই ঠিক করলাম।1 ঘন্টা স্টেশনে বসে ফোনটা বের করে কমিউনিটির মধ্যে কয়েকটি মন্তব্য করে দিলাম অন্যকে।তারপর 1 টার সময় ট্রেন আসলে বর্ধমানের দিকে যাত্রা করলাম।
★বর্ধমানের পূজা প্যান্ডেল ,ক্লাব ও থিমের নামসহ কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা :(তারিখ ও সময়সহ)
বর্ধমান স্টেশনে নেমে টোটো ধরলাম।যেহেতু আমরা বর্ধমানে নতুন তাই পূজার সময় টোটোওয়ালা ইচ্ছে মতো ভাড়া নিল।যাইহোক পৌঁছে গেলাম প্রথম দুর্গাপূজা মন্ডপে। তারপর আমরা একটি লোকাল পূজাসহ মোট 7 টি দুর্গামায়ের প্রতিমা দর্শন করেছিলাম টোটো করে।
1.আলমগঞ্জ বারোয়ারী ক্লাবের দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: (আঁধারের আলো)
আঁধারের আলো থিমটি প্লাস্টিকের হালকা কাগজের আদলে তৈরি।এটি কিন্তু রাত্রে অনেক সুন্দর দেখাবে ।কারণ আমাদের দেশে আলোকসজ্জা ও প্যান্ডেলকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।কিন্তু করোনার জন্য ভিড় এড়াতে আমরা দিনেরবেলায় নির্বিঘ্নে পূজা দেখেছি।
এখানে বোঝানো হয়েছে-এই পৃথিবীর সকল অন্ধকার কেটে গিয়ে অর্থাৎ মহামারী করোনা থেকে আবার পৃথিবী আগের মতোই আলোকিত হয়ে উঠবে এবং আগের মতোই শান্ত হবে।অন্ধকারের মাঝে আবার আমরা আলোর দিশা খুঁজে পাবো।
(দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
2.শ্যামলাল দুর্গাপূজা কমিটির দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: (শান্তির দেশ)
শান্তির দেশ থিমটি পুরোটাই সাদা তুলো ও টিস্যু পেপারের আদলে তৈরি করা হয়েছে।তুলো দিয়ে পেঁচা ,ঘোড়া ইত্যাদি তৈরি করা হয়েছে।এছাড়া প্রবেশ দ্বারের দুইপাশে দুটি পরি ছিল।সত্যিই এই পূজামণ্ডপের ভিতরে ঢুকে একটি শান্তি ও নীরবতা অনুভব করছিলাম।একইভাবে ভিতরে দুইপাশে দুটি পঙ্খিরাজ ঘোড়া ছিল এবং মাথার উপরে সাদা মেঘের ভেলায় ভেসে বেড়ানো দুই দিক থেকে দুটি পরি উড়ে আসছিল।
এখানে বোঝানো হয়েছে-মাঝে মাঝে আমাদের মন কল্পনার রাজ্যে চলে যায়।যেখানে কোনো দুঃখ থাকবে না শুধু শান্তি বিরাজ করবে আর পরির মতো মেঘের মধ্যে উড়ে বেড়াবো পাখনা মেলে আর কখনো বা পঙ্খিরাজ ঘোড়ায় চড়ে। এইরকম কল্পকাহিনি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এখানে এবং এইসব ভাবনার মধ্যে দিয়ে আমাদের মন শান্তি অনুভব করে।
(দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
(ময়ূরমহল কমিটির পাশে লোকাল দুর্গামা দর্শন)
3.ময়ূরমহল মাতৃসংঘ কমিটির দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: (বুদ্ধবিহার)
বুদ্ধবিহার থিমটি বুদ্ধদেবকে নিয়ে করা হয়েছে।যখন আমরা সেখানে পৌঁছায় তখন সারাদিন প্রচন্ড গরমের জন্য আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায় আর চারিদিক মুহূর্তেই অন্ধকার হয়ে যায়।
এখানে বোঝানো হয়েছে-বুদ্ধদেব নির্জনে তার শিষ্যদের নীতিশিক্ষা দেন।যেমন - ধর্মের পথে চলতে,অহিংসার পথে চলতে, সংযমী হতে, লোভ পরিহার করতে এবং সর্বদা সত্য ও ন্যায়ের পথে চলতে ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান প্রদান করেন।যা আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে।
(দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
4.সবুজ সংঘ ক্লাবের দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: (দিল্লির লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির)
দিল্লির লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দিরের আদলে থিমটি তৈরি করা হয়েছে।আসলে এই মন্দিরটি পরিদর্শন করতে আসার সময় যখন আমরা টোটোতে ছিলাম তখন প্রবল গতিতে বৃষ্টি, সেইসঙ্গে ঝরোহাওয়া ও বজ্রপাত হতে থাকে।আমার দাদা ও আমি প্রায় অর্ধভেজা হয়ে যায়।তারপর টোটোওয়ালা আমাদেরকে সবুজ সংঘ ক্লাবের পাশে একটি জায়গায় নামিয়ে দেয়।সেখানে আরো মানুষ বৃষ্টিতে আশ্রয় নিয়েছিল।আমরা তাদের থেকে অনেকটা দূরে দাঁড়িয়ে ছিলাম।তারপর টানা 1 ঘন্টা ধরে বৃষ্টি হয়ে একটু থামার পর এই ক্লাবের মাকে দর্শন করতে গেলাম।
মাকে দর্শন করতে গিয়েই দেখি ভালই ঝড় ও বৃষ্টিতে পূজা মন্ডপের সৌন্দর্য্য একেবারে অগোছালো হয়ে গিয়েছে।সাজানো গাছের টপগুলি সব পড়ে রয়েছে এবং মাঠে জল বেঁধে গিয়েছে।তারপর জলের মধ্যে দিয়ে মাকে দর্শন করতে ঢুকলাম মন্দিরের ভিতরে।গিয়ে দেখি কারেন্ট না থাকার দরুন মন্দিরের ভিতরে ঘুটঘুটে অন্ধকার এবং ছবি তোলার অযোগ্য।অগত্যা মায়ের মুখ ভালোভাবে দর্শন করা হল না ।কিন্তু প্রসাদ বিতরণ হচ্ছিল।তাই ফিরে আসার সময় মায়ের খিচুড়ি প্রসাদ নিয়ে এলাম ।
(অন্ধকারে দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
লোকেশন
5.পদ্মশ্রী ক্লাবের দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: (চিত্ৰ পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের ফিল্ম)
পদ্মশ্রী ক্লাবের থিমটি চিত্ৰ পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের পুরোনো ফিল্ম এর আদলে তৈরি হয়েছে।এখানে তিনি একটি ফিল্ম তৈরির জন্য পুরোনো একটি ঘর বেছে নেন।এই থিমের ঘরটি কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।এই প্রতিমাটি দেখতে গিয়েছিলাম পায়ের পাতা ডুবানো জলের মধ্যে দিয়ে।
(দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
এখানে বোঝানো হয়েছে-সত্যজিত রায়ের পুরোনো ফিল্ম যেভাবে পরিচালনা করতেন তা ফুটিয়ে তুলেছেন।এছাড়া প্রচুর পরিমানে বৃষ্টি হওয়ায় চলচিত্রের মূর্তিগুলি পলিথিন পেপার দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল। সত্যজিৎ রায়ের বিভিন্ন ছবির উপর কাগজের নৌকা তৈরি করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।সত্যজিৎ রায়ের বিভিন্ন সাবেকি কায়দা-কানুন তুলে ধরা হয়েছে।যেমন-তিনি যেভাবে সিগারেট ফুকছেন, যেভাবে ক্যামেরায় ফটোশুট করছেন, যেভাবে মুখে হাত দিয়ে ভাবছেন ইত্যাদি বিষয়।
(পদ্মশ্রী ক্লাবের মাঠে মেলা)
পদ্মশ্রী ক্লাবের মাঠের দুইপাশে মেলা বসেছিল।দুই থেকে তিনটি সিটিগোল্ডের দোকান,একটি কাঁসার জিনিসপত্রের দোকান ,ফুচকার দোকান, একটি পানের দোকান এবং বিশাল বড়ো রেস্টুরেন্টের দোকান।দিনের বেলায় অধিকাংশ দোকানদারেরা ঘুমাচ্ছিল কারণ রাতে বেশি লোকের ভিড় জমে।তাই আমরা রেস্টুরেন্ট থেকে দুই ধরনের চপ খেয়েছিলাম।
6.পুলিশ কমিটির দুর্গামা দর্শন
◆থিমের নাম: ( আদিবাসীদের সংষ্কৃতি)
সবশেষে আমরা জিডি রোড পার হয়ে গেলাম পুলিশ কমিটির দুর্গাপূজা দেখতে।এই থিমটি আদিবাসীদের সাধারণ সংস্কৃতি বা জীবনযাত্রাকে অনেকগুলো পেইন্টিং এর আদলে তুলে ধরা হয়েছে।অনেক ছবি ক্যামেরাবন্দি করে ও একটি পোস্টে দেওয়া সম্ভব নয় তাই কয়েকটি ছবি দিলাম।
(আদিবাসী মহিলারা মেটে কলসি মাথায় বা হাতে করে নিয়ে যাচ্ছে)
লোকেশন
(আদিবাসী মহিলাদের পোশাক ও মেটে পাত্র মাথায় )
(আদিবাসী নর্তকী বা বাইজি)
লোকেশন
(শিকারের জন্য আদিবাসীদের প্রধান অস্ত্র - তীরধনুক)
(একঝাঁক বক নদীর জলে মাছ ধরছে)
(সাঁওতাল আদিবাসী মহিলারা তাদের পরনের কাপড়ের ঝোলায় বেঁধে বাচ্চাদের নিয়ে যাচ্ছে)
(জংলী আদিবাসী পুরুষ ও মহিলার একসঙ্গে নৃত্য)
লোকেশন
(মেটে হাঁড়ি ,কলসী দিয়ে তৈরি দেবীমায়ের মূর্তি)
(দেবী দুর্গামায়ের প্রতিমা)
(আদিবাসীদের মুখোশ ও বাঁশের চাচারি দিয়ে তৈরি ঘর)
(আদিবাসী এক গৃহিণী)
লোকেশন
(ফলমূল নিয়ে এক আদিবাসী বৃদ্ধা)
লোকেশন
(কাঠ সংগ্রহ করে এক আদিবাসী গৃহিণীর ঘরে ফেরা)
সবমিলিয়ে ট্রেন লেট থাকা ও বৃষ্টির জন্য আমাদের পূজা দেখতে দেখতে গোধূলি হয়ে গিয়েছিল।আর পূজা দেখতে দেখতে আমরা ট্রেন স্টেশনের ওপোজিট সাইডে চলে গিয়েছিলাম।তাই ডাবল টোটো ভাড়া দিয়ে দাদা আর আমি স্টেশনে ফিরে এসে অপেক্ষা করতে লাগলাম।কিছুক্ষণ পরে হাওড়া যাওয়ার ট্রেনে অর্থাৎ 4 নং প্ল্যাটফর্ম থেকে বাড়ি ফেরার জন্য উঠে বসলাম।কিন্তু সেখানে ও আধ ঘন্টা দেরি করে ট্রেন ছাড়লো।সবমিলিয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছিল।আমার মা- বাবা সন্ধ্যার আগেই আমাদের বাড়ি ফেরার কথা বলে দিয়েছিলেন।এছাড়া আবার নবমীর রাতে @hangout এ যোগদানের চিন্তা ছিল আমাদের মনে।তাই সবমিলিয়ে বেশি ব্যস্ততা ছিল।অবশেষে ট্রেন ছেড়ে দিলে আমাদের স্টেশনে পৌঁছে গেলাম।তারপর ট্রেন থেকে নেমে দাদা গ্যারেজ থেকে সাইকেল নিয়ে আসলে তাতে চেপে বাড়ির সামনে বাস চলা রাস্তায় নামলাম। বাড়ির সামনে 2 মিনিটের মেঠো রাস্তায় তখন হাটুসমান কাঁদা হয়েছে বৃষ্টিতে।আস্তে আস্তে অনেক কষ্টে 2 মিনিটের রাস্তা 8 মিনিট ধরে কাঁদা মেখে বাড়িতে ঢুকলাম।ফ্রেশ হতে হতে প্রায় 7.30 বেজে গিয়েছিল।এটিই ছিল আমার এই বছরের নবমীর দিনে দুর্গাপূজা দেখার অভিজ্ঞতা।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার ফোটোগ্রাফিগুলি ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
সকলেই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন।
অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন।আর ফটোগ্রাফী গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।আপনার পোস্ট দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ তোমাকে।
অনেক ধন্যবাদ বৌদি,আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।অনুপ্রেরণা পেলাম বৌদি।
আসলে কখনো কি কেউ ভেবেছে যে ছোট ছোট কাগজের নৌকা দিয়ে কত সুন্দরভাবে একটা মণ্ডপ সাজানো যায়
অথবা যেকোনো কিছু সাজানো যায়! ক্রিয়েটিভিটি আসলে অনেক বড় একটি ব্যাপার। যা এখানে তুলে ধরা হয়েছে, অনেক সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো।
ঠিক বলেছেন আপু।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জিনিস ও অনেক সুন্দরতা বহন করে।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
অনেক কিছু দেখতে পারলাম দিদি। আদিবাসীদের মুখোশ ও বাঁশের চাচারি ঘরের ছবিটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। পূজোতে ভালো সময় কাটিয়েছেন দিদি। সবগুলো ছবিই অসাধারণ ছিল। শুভেচ্ছা রইল দিদি।
হ্যাঁ ভাইয়া ,মোটামুটি ভালো কাটিয়েছি।আর ও অনেক মুখোশের ছবি ছিল কিন্তু দেওয়া সম্ভব হয়নি।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
এক কথায় অসাধারণ একটা পোষ্ট।পূজোতে কাটানো আপনার মুূহূর্ত গুলো খুব সুন্দর ভাবে ফুটে ওঠেছে এবং সকল ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। পূজোতে সাজানো সকল মন্ডপগুলো যেন দেখতেই ইচ্ছে করে। শুভ কামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
নতুন শহর নতুন পূজা দেখা নতুন শহরে সবমিলিয়ে ভালো অভিজ্ঞতা হলো। ভালোই পূজা দেখা হচ্ছিল কিন্তু হঠাৎ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আনন্দ কিছুটা মাটি করে দিয়েছিলো। তবুও যতটুকু দেখা যায় দেখা গেছে। দারুন ভাবে উপস্থাপনা করেছো। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
ঠিক বলেছো দাদা।তোমাকে ও অনেক ধন্যবাদ।
এই তথ্যগুলো জানা ছিল না এবং আপনার পোষ্টের মাধ্যমে জেনে গেলাম। ধন্যবাদ। অনেকগুলো ছবি শেয়ার করেছেন এবং অনেক সুন্দর সুন্দর বেশ কিছু চিত্রকর্ম দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার মূল্যবান মতামত জানানোর জন্য।
মারাত্মক পোস্ট করেছেন আপু👌👌👌👌👌👌❣️❣️❣️অনেক ইনফরমেশন নিয়ে পোস্ট টা এক কথায় সেই হয়েছে। ভালোবাসা রইল প্রিয় আপু🥰🥰🥰❣️❣️❣️
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।আপনার পোষ্টটিও সুন্দর হয়েছে।👌
ভারতের পূজা গুলো অসাধারণ হয়ে থাকে তার প্রমাণ আপনার এই ছবিগুলো। কত সুন্দর করে সাজিয়েছে প্রতিমাগুলোকে। এছাড়াও আদিবাসীদের ছবিগুলো দারুণ ভাবে তুলে ধরা হয়েছেম
অনেক ধন্যবাদ আপু,আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
অসাধারণ একটা পোষ্ট।পুজোতে কাটানো আপনার মুূহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য।
এক কথাই অসাধারণ, অনেক সুন্দর সুন্দর অংকন তুলে ধরেছেন। যেটা আমার কাছে সব চেয়ে বেশি ভাল লেগেছে। আপনার পোস্টটি পরে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু,সময় নিয়ে পড়ে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।