DIY - চিংড়ি 🍤 কচুরমুখীর ঝোল তরকারির রেসিপি || ১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
❤️হ্যালো খাদ্যপ্রেমীরা ❤️
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। রান্না করতে আমার অনেক ভালো লাগে। তাই আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজের কিছু রান্না করার পদ্ধতি সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। যাতে সবাই আমার মত করে রান্না করতে পারে। আজকে আমি আপনাদের সাথে যে রান্নাটি শেয়ার করতে যাচ্ছি এটি আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি রেসিপি। আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে চিংড়ি 🍤 কচুরমুখীর ঝোল তরকারির রেসিপি করতে হয়। আমি সব কিছু বিবরণ দিয়ে দিয়েছি কিভাবে আমি রান্না করেছি। আশা করছি আপনাদের সবার কাছে আমার রান্না ভালো লাগবে💞।
উপকরণ :
- কচুর মুখী
- চিংড়ি মাছ
- পেঁয়াজ
- কাঁচামরিচ
- রসুন বাটা
- হলুদের গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- জিরা গুঁড়া
- লবণ
- টমেটো পেস্ট
একটি ফ্রাই প্যানে পরিমাণমতো তেল গরম করে নিলাম। এরপর এতে পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ খুব ভালোভাবে ভেজে নিলাম। এরপর একে একে সবগুলো মসলা দিয়ে দিলাম।
এরপর মসলাগুলোর মধ্যে চিংড়ি মাছ দিয়ে দিলাম। সবকিছু ভালোভাবে একসাথে ভেজে নিলাম, এরপর সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে কষাতে শুরু করলাম। এরপর এতে কচুর মুখী দিয়ে দিলাম।
সবকিছু একসাথে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নিলাম এবং একটি ঢাকনার সাহায্যে ঢেকে দিলাম। এভাবে পায়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট তরকারি ভালোভাবে কষিয়ে নিলাম।
কষানো হয়ে গেলে এতে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম। এবং একটি ঢাকনার সাহায্যে ঢেকে দিলাম।যাতে সবকিছু খুব ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে আসে।
তরকারি ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে আসলে এর মধ্যে টমেটো পেস্ট দিয়ে দিলাম। এবং সবকিছু ভালোভাবে নেড়েচেড়ে আবারো কিছুক্ষণ রান্না করতে শুরু করলাম।
তরকারির সবকিছু একসাথে ভালোভাবে হয়ে আসলে এবং ঝোল কিছুটা শুকিয়ে আসলে নামিয়ে নিলাম। এবং এভাবেই আমি আমার আজকের মজাদার রেসিপিটি প্রস্তুত করে নিলাম।
চিংড়ি 🍤 কচুরমুখীর ঝোল তরকারির রেসিপি:
বাংলাদেশ থেকে
এই পোস্টটি @gorllara দ্বারা নির্মিত মূল বিষয়বস্তু এবং সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২ এ স্টিম ব্লকচেইনে প্রকাশিত।
আমি আশা করি আপনি এটি পছন্দ করবেন এবং আমার পরবর্তী রেসিপির জন্য আমাকে সমর্থন করবেন
ধন্যবাদ
আন্তরিক শুভেচ্ছা
@gorllara
আপু আমার প্রিয় একটি রেসিপি।বিশেষ করে কচুর মুখীটা আমার অনেক ভাল লাগে।আমি প্রায় সব মাছে কচুর মুখী খেয়ে থাকি।চিংড়ির সাথে হলে স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়।রেসিপির পরিবেশন টা বেশ সুন্দর হয়েছে। তাছাড়া ধাপ গুলো ও ক্লিয়ার ছিল।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।।
আপু চিংড়ি মাছ দিয়ে আপনার কচুর মুখীর ঝোল তরকারি রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ।রেসিপিটির কালারটা এত চমৎকার এসেছে যে দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হবে। তারপর আপনি এর মধ্যে টমেটো দিয়েছেন টমেটো দিলে আমার কাছে যে কোন তরকারি অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু। টমেটো যেকোনো তরকারির স্বাদ বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এবং টমেটো ব্যবহার করলে তরকারির কালার টাও বেশ সুন্দর আসে। ধন্যবাদ এত সুন্দর করে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন এবং শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার একটা পছন্দের মাছ চিংড়ি ।মাছ দিয়ে যে কোন তরকারি রান্না করলে সেটা খেতে ভালো লাগে ।চিংড়ি দিয়ে লাউ খেতে বেশি ভালো লাগে। চিংড়ি দিয়ে কচুর মুখী ও খেয়েছি অনেকবার। আপনার চিংড়ি দিয়ে কচুর মুখী রান্না দেখে বোঝাই যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে ।ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমার কাছে চিংড়ি মাছ দিয়ে লাউ, মিষ্টি কুমড়া, ধুন্দুল, চাল কুমড়ো এবং কচু জাতীয় যেকোনো খাবার খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্টে এত সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য। ভালো থাকবেন এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার মত কচুরমুখী আমারও বেশ পছন্দের একটা রেসিপি। তবে আমরা কচুরমুখী রান্না করার আগে সেটাকে সেদ্ধ করে নেই, তারপর রান্না করি। এইদিকটাতে আপনার রান্নার ভিতর কিছু ব্যতিক্রম দেখতে পেলাম। চিংড়ি মাছ এবং কচুর মুখির কম্বিনেশনে তৈরি করা তরকারি সুস্বাদু হয়। এখানে আপনি একটা এক্সট্রা জিনিস ব্যবহার করেছেন সেটা হলো টমেটো পেস্ট যেটা আমরা সাধারণত দিই না।
কচুমুখির সাথে চিংড়ি রেসিপি দেখে অনেক মজাদার মনে হচ্ছে। সত্যিই আপনার রেসিপির পরিবেশন আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আর চিংড়ি মাছ আমার খুব প্রিয়। তাই রেসিপিটা আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
চিংড়ি মাছ ও কচুর মুখির ঝোল খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে চিংড়ি মাছ খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমি মাঝে মাঝে বাসায় চিংড়ি মাছ ও কচুর মুখির ঝোল রান্না করি। আপনার রেসিপিটি অনেক লোভনীয় হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু আপনার এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আপনাদের কাছে ভালো লাগলে আমি আমার যে কোন কাজের সার্থকতা খুঁজে পাই। আপনার এবং আমার দেখছি এই খাবারের প্রতি পছন্দের মিল রয়েছে। কচুর মুখী দিয়ে খুব সহজে ভাত খেয়ে ফেলা যায় তাই এই খাবারটি আমারও খুব পছন্দের। ভালো থাকবেন আপু এবং অনেক ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
কচুর মুখে খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি তা যেভাবে রান্না করা হোক। আপনি তো আমার প্রিয় দুটি খাবার একসাথে রান্না করেছেন দেখে তো জিভে জল চলে এসেছে। চিংড়ি মাছ এবং কচুর মুখি দুইটি আমার প্রিয়। দেখে তো মনে হচ্ছে খুবই লোভনীয় হয়েছে। অসম্ভব ভালো লাগলো দেখে।
ভাইয়া কচুর মুখি সবার পছন্দ করার কারণ হচ্ছে এই খাবারটি দিয়ে সহজেই ভাত খাওয়া যায়। তবে আমার কাছে চিংড়ি মাছ এবং ইলিশ মাছ দিয়েই রান্না করলে সবচেয়ে ভালো লাগে খেতে। আমাদের বাসায় এই দুটো মাছ ছাড়া কচুরমুখী তেমন একটা রান্না করে না বললেই চলে।
ওয়াও খুবই অসাধারণ চিংড়ি কচুরমুখীর ঝোল তরকারির রেসিপি করেছেন। চিংড়ি মাছ এবং কচুর মুখি আমার খুব প্রিয় খাবার। আপনার সাথে এটি আমার খুব মিলে গেলো। আপনিও লিখেছেন এটি আপনার খুব প্রিয় খাবার। রিসিভের কালার দেখে মনে হয় খুব সুস্বাদু হবে। সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কচুর মুখি এবং চিংড়ি মাছ দুটি আমার খুব প্রিয় খাবার আর প্রিয় খাবার দুইটির একসঙ্গে রেসিপি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার রেসিপির কালারটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে মনে হচ্ছে রেসিপিটি অনেক মজাদার এবং টেস্টি ছিল।
কচুর ছড়া এবং চিংড়ি মাছ দুটোই আমার ভীষণ পছন্দের খাবার। কচুর ছড়া বেশ পুষ্টিকর এবং খেতেও বেশ ভালো লাগে। আপনি চমৎকার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন, খেতে সুস্বাদু হয়েছে বোঝাই যাচ্ছে 😋