DIY - খেজুরের গুড় দিয়ে নারিকেল পুলি পিঠার রেসিপি || ১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
❤️হ্যালো খাদ্যপ্রেমীরা ❤️
সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। রান্না করতে আমার অনেক ভালো লাগে। তাই আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজের কিছু রান্না করার পদ্ধতি সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। যাতে সবাই আমার মত করে রান্না করতে পারে। আজকে আমি আপনাদের সাথে যে রান্নাটি শেয়ার করতে যাচ্ছি এটি আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি রেসিপি। আজকে আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে খেজুরের গুড় দিয়ে নারিকেল পুলি পিঠার রেসিপি করতে হয়। আমি সব কিছু বিবরণ দিয়ে দিয়েছি কিভাবে আমি রান্না করেছি। আশা করছি আপনাদের সবার কাছে আমার রান্না ভালো লাগবে💞।
উপকরণ :
- চালের গুড়ি
- লবণ
- নারিকেল
- তেজপাতা
- দারুচিনি
- খেজুরের গুড়
প্রথমে একটি কড়াইতে পরিমাণ মতো নারিকেল নিয়ে নিলাম। এরপর এর মধ্যে তেজপাতা, দারুচিনি এবং খেজুরের গুড় দিয়ে দিলাম।
এরপর প্রায় ত্রিশ মিনিট সময় নিয়ে এগুলো সব কিছু একসাথে ভেজে নিলাম। যত সময় নিয়ে ভাজবো, ততটাই মজাদার হবে।
এরপর একটি পাত্রে ফুটন্ত গরম পানি করে নিলাম এবং এতে চালের গুড়ি ও লবণ দিয়ে দিলাম। এরপর সব কিছু একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে রুটির আটা তৈরি করে নিলাম।
এরপর আটা দিয়ে একটি রুটি তৈরি করে নিলাম। রুটিটি মাঝ বরাবর কেটে নিলাম। এর একপাশে পরিমাণ মতো নারকেলের তৈরি পুড় দিয়ে দিলাম। এরপর অপর রুটিটি দিয়ে ঢেকে দিলাম।
এরপর ডিজাইন করে পিঠা তৈরি করে নিলাম।
একই ভাবে অনেক গুলো পিঠা তৈরি করে নিলাম। এবং ডুবো তেলে পিঠা গুলো ভেজে নিলাম।এই ভাবে আমি আমার পিঠার রেসিপিটি সম্পন্ন করলাম।
খেজুরের গুড় দিয়ে নারিকেল পুলি পিঠার রেসিপি :
বাংলাদেশ থেকে
এই পোস্টটি @gorllara দ্বারা নির্মিত মূল বিষয়বস্তু এবং অক্টোবর ১১ , ২০২২ এ স্টিম ব্লকচেইনে প্রকাশিত।
আমি আশা করি আপনি এটি পছন্দ করবেন এবং আমার পরবর্তী রেসিপির জন্য আমাকে সমর্থন করবেন
ধন্যবাদ
আন্তরিক শুভেচ্ছা
@gorllara
বাহ তাহলে তো দেখছি আমার আর আপনার পিঠার পছন্দের মিল রয়েছে। কারণ আমার নিজেরও খেজুরের গুড়ের তৈরি নারকেল পুলি পিঠা খুবই পছন্দ। অনেক রকমের পিঠে খেতে পছন্দ করি। তবে এই পিঠাটি সর্বোচ্চ পছন্দের তালিকায় রয়েছে। আর মূলত এ কারণেই আপনাদের সাথে এই পিঠার রেসিপিটি আমি শেয়ার করেছি।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
খেজুরের গুড় দিয়ে প্রস্তুত করা নারিকেলের পুলি পিঠা সত্যি দেখতে অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে।।
এরকম প্রস্তুত করা পিঠাগুলো আমার খুবই ফেভারেট বিশেষ করে আমাদের অঞ্চলে শীতের সময় এই পিঠা গুলার ধুম পড়ে যায়।।
আপনার প্রস্তুত করা পিঠার রেসিপি দেখেই খুব লোভ হচ্ছে খেতে খুব মজা হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।।
তাছাড়া উপস্থাপনা খুব সুন্দর ভাবে করেছেন যে কেউ প্রস্তুত করতে পারবে আপনার মত।।
শীতের সময় যখন নানু বাড়িতে বেড়াতে যেতাম। তখন এই পিঠা সকালের নাস্তায় খেতেই হবে। আর সত্যিই খেতে দারুন লাগতো। আমার তো এখন সেই সময়ের কথা মনে পড়ে খুব লোভ লাগছে। হুট করেই এ পিঠা খুব খেতে ইচ্ছে করল তাই বানিয়ে ফেললাম। আর আমার এত পছন্দের জিনিস তৈরি করব সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করব না তা তো হতেই পারে না।
শীতকাল আসলেই খেজুরের গুড় দিয়ে নারিকেলের পুলি পিঠা খুবই খাওয়া হয়। তবে এই গরমে খাওয়া হয়ে ওঠেনি। তাই অনেকদিন পর আপনার পোস্টে খেজুরের গুড় দিয়ে নারকেলের পুলি পিঠা রেসিপি দেখে ভীষণ খাওয়ার লোভ লেগে গেল। আপনার তৈরি পিঠা দেখে মনে হচ্ছে আজ বিকেলেই তৈরি করে খেতে হবে। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপির প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এটা ঠিক বলেছেন ভাইয়া শীতকাল আসলেই খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি নারকেল পুলি পিঠা সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। কারণ শীতের ঋতু হলো পিঠাপুলির ঋতু। অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার রেসিপিটি অনুসরণ করে এমন লোভনীয় পিঠা আপনিও তৈরি করে ফেলুন।
খেজুরের গুড় দিয়ে যেকোনো পিঠা তৈরি করলেই খেতে ভালো লাগে। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পিঠাগুলো খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি তৈরি করতেও ভালো লাগে। আপু আপনার শেয়ার করা এই মজার পিঠা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পিঠা তৈরির পদ্ধতি তুলে ধরেছেন এবং আমাদের সকলকে শেখার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
খেজুরের গুড়ের তৈরি পিঠার মজাই আলাদা। পিঠা খেতে খেতে যখন খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরি করা নারকেলের পুরটা মুখে আসে অসম্ভব মজাদার লাগে। আমি চেষ্টা করেছি খুব সহজ এবং সুন্দরভাবে এই পিঠা তৈরি করার পদ্ধতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার।
যেকোনো পিঠায় খিচুড়ির গুর ব্যবহার করলে আলাদা একটা টেস্ট লাগে। খেজুরের গুড় ব্যবহার করে নারিকেল পুলি পিঠা রেসিপি দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। রেসিপিটি শিখে নিলাম এভাবে দেখি একদিন তৈরি করব। ধাপে ধাপে খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন যা বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে। এত সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার রেসিপি পোষ্ট থেকে একটি নতুন রেসিপি শিখে নিলেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের এই কমেন্টগুলোর মাধ্যমে আমি আমার কাজের সার্থকতা খুঁজে পাই। এভাবে সুন্দর মন্তব্য গুলো নিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন ভাইয়া। এবং বানানের প্রতি আরো একটু সতর্ক হবেন। এতে করে কমেন্টগুলো পড়তে আরো বেশি ভালো লাগবে।
খেজুর গুড় দিয়ে নারিকেল পুলি পিঠার রেসিপি দেখে আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনি খুবই মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। খুবই মজা করে খেয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে। গরম গরম পুলি পিঠা খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছে করতেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমি সবসময় চেষ্টা করি ভালো ভালো এবং নতুন নতুন রেসিপি গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করার। আপনাদের কাছে আমার রেসিপিটা এত ভালো লেগেছে জেনে সত্যি খুব আনন্দিত বোধ করছি। এ পিঠা এত বেশি খেতে ইচ্ছে করলে আমার রেসিপি ধাপ গুলো অনুসরণ করে নিজেও বাসায় তৈরি করে খেয়ে ফেলুন এবং পরিবার কেও ইমপ্রেস করে ফেলুন।
খেজুরের গুড় দিয়ে নারিকেল পুলি পিঠার রেসিপি ইউনিক ছিলো। খেজুরের গুড় দিয়ে পুলি পিঠা খেতে ভীষণ মজা লাগে। ভিন্ন রকম একটি রেসিপি দেখলাম। রেসিপি দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে আপু। দাওয়াত তো দিতে পারতেন। ধন্যবাদ আপনাকে
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। এটা সত্যিই ভীষণ মজাদার খাবার। এই পুলি পিঠা খেতে খেতে যখন নারকেলের পুরটা মুখে আসে তখন অসম্ভব মজাদার লাগে। অবশ্যই বাসায় এটি তৈরি করে খেয়ে দেখবেন। ভালো থাকবেন এবং অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অনেকদিন ধরেই খেজুরের গুড় দিয়ে নারকেল পুলি পিঠা খেতে ইচ্ছা। আপনি অনেক সুন্দর করে খেজুরের গুড় দিয়ে নারকেল পুলি পিঠার রন্ধন প্রণালী উপস্থাপন করেছেন। আপনার রেসিপিটি দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ আপু। অনেকদিন ধরেই যেহেতু খেতে ইচ্ছা করছে তাহলে আমার দেওয়ার রেসিপি ধাপটি অনুসরণ করে বাসায় তৈরি করে নিন। আশা করছি আপনার কাছে দেখতে যেমন লোভনীয় লাগছে খেতেও খুব ভালো লাগবে। আমি সব সময় চেষ্টা করব আপনাদেরকে খুব ভালো ভালো রেসিপি উপহার দেওয়ার এবং আশা করছি আপনারা সব সময় এমন সুন্দর মন্তব্য নিয়ে পাশে থাকবেন।
খেজুরের গুড় দিয়ে নারকেল পুলি পিঠা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। নানুর বাসায় গেলেই এই পিঠাটি খাওয়া হয়। অনেকদিন খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। খুব সহজ ও সুন্দরভাবে পিঠা তৈরির করা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ও সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আরে আমারও তো নানার বাড়ি গেলেই এই পিঠাটি সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। আমার বড় মামী এই পিঠাটি অনেক মজা করে তৈরি করতে পারে। আমরা গেলে আমার নানু তাকে আগে থেকে বলে রাখে এবং সে সকালের নাস্তায় আমাদের জন্য এ পিঠা তৈরি করে। আর আমরা সব ভাই বোন মিলে জমিয়ে পিঠা খেতাম। সত্যিই আপনার কমেন্টসটি পড়ে পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল।