পড়ন্ত বিকেলে বেলার কিছু ফটোগ্রাফি ৷৷
আজ ২১শে, ফাল্গুন |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্ম-কাল |
নমস্কার - আদাব। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভালো আছেন।
সউ-প্রইয়, আমার বাংলা ব্লগের সকল ব্লগার ভাই বোন বন্ধুগণ আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন সুস্থ আছেন। যদিও বা বর্তমান আবহাওয়া জনিত নানান অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত । তারপরও আশা করছি সবাই সবকিছু অপেক্ষা করেও নিজেকে প্রতিনিয়তই সুস্থ রাখার জন্য প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন । মা হোক সারাদিন অনেক ব্যস্ত সময় পার করেছি । আসল মাঝেমধ্যে ব্যস্ততা এতটাই ঘিরে ধরে যে চারদিকেই সে ব্যস্ততার মাঝে নিজের জন্য একটু সময় বের করা যেন অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তবুও ওই যে একটা পরিবারের টান সেটা হলো এই আমার বাংলা ব্লগ । যেখানে প্রতিনিয়তই শত ব্যস্ততার মাঝেও চেষ্টা করি নিজেকে একটিভ রাখার। প্রতিদিনের মতো আজকেও আপনাদের মাঝে একটি নতুন ইউনিক ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি ।যেখানে থাকছে পড়ন্ত বিকেলের কাটানো মুহূর্তে কিছু ফটোগ্রাফি।
আজকে প্রায় সারাদিনই অনেক ব্যস্ত সময় মধ্য দিয়ে ই চলেছি । কিন্তু বিকেলের শেষ মুহূর্তে নিজের জন্য একটু সময় পেয়েছিলাম ঠিক সেই মুহূর্তেই বিকেল বেলা ঘোরাঘুরি করার সময়ে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছি । বর্তমানে এই ফাল্গুনী হাওয়ায় হালকা শীত ও গরমের মিশ্রণে বিকেলের মুহূর্তটা বেশ প্রাণবন্তর লাগে। বিশেষ করে বিকেল বেলা সেই আকাশের সূর্যাস্তের রঙিন এবং লাল টকটকে সূর্যের শেষ সূর্যাস্ত সব মিলে পরিবেশটা বেশ চমৎকার তা বলতেই হয়।
যাহোক আজকে বিকেলে শেষ মুহূর্তে চেষ্টা করছি কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি করার । আজকে প্রায় প্রতিটি ফটোগ্রাফি ছিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি সেই সাথে শেষ পড়ন্ত বিকেলের প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালোই লেগেছে। তবে আমার ফোনের ক্যামেরা খুব একটা ভালো না তার জন্যই হয়তো বা একটু ব্যাঘাত ঘটলেও ঘটতে পারে ।তবে আশা করছি সবার কাছে ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে।
তো চলুন আর দেরি না করে দেখে আসা যাক পড়ন্ত বিকেলের শেষ সূর্যাস্তের কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি।
ক্যামেরাঃ realme C12
লোকেশনঃ https://w3w.co/slotted.inward.quartered
বসন্তের নতুন আবহে ফাগুনের রঙ্গে অনেক গাছ নতুন পাতা সবুজ প্রকৃতির রূপ সৌন্দর্য । কিন্তু আবার কিছু কিছু গাছ এখনো সেই পাতাবিহীন শুকনো ডাল হয়ে আছে । তবে দেখার মধ্যে একটা অন্যরকম সৌন্দর্য আছে এই গাছগুলো। তবে আর কিছুদিন পরেই হয়তোবা নতুন পাতা রূপান্তরিত হবে।
ক্যামেরাঃ realme C12
লোকেশনঃ https://w3w.co/slotted.inward.quartered
এটি হলো আমাদের এলাকার সবচেয়ে বড় মসজিদ যার নাম দেওয়া হয়েছে মডেল মসজিদ। যেখানে মুসলমান ধর্মী সকল ভাই তাদের ধর্মস্থান পবিত্র স্থান নামাজ আদায় করে । এ মসজিদে কিছুদিন আগে নির্মাণ সম্পন্ন হল তবে শেষ সন্ধ্যার মুহূর্তের ছবি খুব একটা ক্লিয়ার আছে নি ।তবে সত্যি বলতে বাস্তব চোখে অনেক সুন্দর একটি মসজিদ ।
এটি একটি শুকনো গাছের সাথে সূর্যের শেষ আলোক রশ্মীর তীর্যক রশ্নি তার প্রতিচ্ছবি।
ক্যামেরাঃ realme C12
লোকেশনঃ https://w3w.co/slotted.inward.quartered
করতোয়া নদীতে এখন পানি হাঁটু সমান। তবে বর্ষার সিজন এলে নদী এপার থেকে ওপার জল আর জল ।মানুষ যাতায়াতের জন্য কাঠের ব্রিজ তৈরি করে চলাচল করছে।
ক্যামেরাঃ realme C12
লোকেশনঃ https://w3w.co/slotted.inward.quartered
বাংলাদেশের মধ্যে চতুর্থ মৈত্রীয় সেতু যেটা চীন মানুষ এসে তৈরি করেছিল । এই ব্রিজটি করতোয়া নদীর সবচেয়ে বড় ব্রীজ যা সারা বাংলাদেশের মধ্যে চতুর্থ নাম্বার যেটা চীন বানিয়েছে। এটি আমাদের পঞ্চগড় জেলার দেবগঞ্জ সদর উপজেলায় অবস্থিত ।
তো প্রিয় বন্ধুরা সর্বোপরি এই ছিল আমার আজকের বেশ কিছু পড়ন্ত বিকেলে ঘোরাঘুরি মূহুর্তে তোলা
ইউনিক ফটোগ্রাফি । কতটা ভালো লেগেছে জানি না আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লেগেছে ।
এমনটাই আশা প্রত্যাশা রেখে শেষ করছি আমার আজকের ব্লগ।আবারো হাজির হইবো অন্য কোন নতুন ইউনিক ফটোগ্রাফি ব্লগ নিয়ে সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন৷
বিষয় : | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ছবিঃ | @gopiray |
ক্যামেরাঃ | realme C12 |
লোকেশন: | বাংলাদেশ 🇧🇩 |
ওয়াও ভাইয়া আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন। শুকনো গাছের সাথে সূর্যের ফটোগ্রাফি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
https://twitter.com/gopiray36436827/status/1765029989974433929?t=ONL0PmP-SEIhwGKp8aA9_g&s=19
আপনি ঠিক বলেছেন আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে জ্বর ঠান্ডা যেনো বেরেই চলেছে। যাইহোক সবমিলিয়ে আমাদেরকে ভালো থাকতে হবে। আপনি আজকে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। বিশেষ করে মসজিদ এবং চার নাম্বার ফটোগ্রাফি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
পড়ন্ত বিকেলের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন। ফটোগ্রাফি পোস্ট আমি অনেক ভালবাসি ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
পড়ন্ত বিকাল বেলার বেশ কিছু চমৎকার ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আজকের শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফিতে রয়েছে প্রাকৃতিক ছোঁয়া। সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে সেই সাথে বর্ণনাগুলো। শুকনো গাছের সাথে সূর্যের শেষ আলোক রশ্মীর তীর্যক রশ্নি তার প্রতিচ্ছবি এবং কাঠের ব্রিজের প্রতিচ্ছবিটি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে।
পড়ন্ত বিকেলের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি ধারণ করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। মাঝেমধ্যে প্রাকৃতিক পরিবেশে এমন ফটোগ্রাফি ধারণ করতে আমার অনেক ভালো লাগে। খুব সুন্দর ভাবে প্রত্যেকটা ফটো ধারণ করেছেন।
পড়ন্ত বিকেলের অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাইয়া। সত্যি ভাইয়া আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে। আমার কাছে তো ভীষণ ভালো লেগেছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে পড়ন্ত বিকেল বেলার বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন । আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। তবে আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে পাতাবিহীন গাছের ডালের ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
পড়ন্ত বিকেলে বেলার কিছু ফটোগ্রাফিগুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। আপনি বেশ চমৎকারভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন ও আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। করতোয়া নদীতে করা ফটোগ্রাফিগুলো আমার অনেক ভালো লেগেছে। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
পড়ন্ত বিকালে করতোয়া নদীর পাড়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। সেই দৃশ্যগুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন। এত সুন্দর এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে, আর এই সৌন্দর্যময় বিকেলবেলার দৃশ্যগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।