আমার বাংলা ব্লগ
মহানাম সংকীর্তনের কিছু আলোকচিত্র
বাংলাদেশ🇧🇩
১১চৈত্র ১৪২৮ বঈাব্দ | ২৫শে মার্চ ২০২২ ইং |
নমস্কার
হ্যালো
একবার স্বরন করতে চাই @kingporosদাদা কে৷ আমার খুব ভালো ভাবে মনে আছে ৷দাদা আপনি বেশ কয়েকদিন আগে কোথায় যেনো কীর্তন শুনতে গেছেন ৷সেই কীর্তন শুনতে যাওয়ার একটি পোষ্ট দিছেন যেখানে আমি মন্তব্য করেছিলাম ৷ দাদা আমি কীর্তন শুনতে অনেক ভালোবাসি৷ আমার আশে পাশে কীর্তন তেমন একটা হয় না ৷তখন আপনি বলেছিলেন যে তোমাদের গ্রামে চাঁদা তুলে দিতে পারো আর আমি তখন বলেছি হে এবার আমরাও গ্রামের সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিছি যে আমরাও চাঁদা তুলে কীর্তনের আয়োজন করবো৷ আজকে আমি পোষ্টটি শেয়ার করতেছি ৷ গ্রামের সবাই মিলে চাঁদা তুলে এই শ্রী শ্রী তারকব্রহ্ম মহানাম সংকীর্তন যজ্ঞ অনুষ্ঠান৷
তো চলুন দেখে আসা যাক কীর্তন শুনার অভিজ্ঞতা
গ্রামের সবাই মিলে চাঁদা তুলে দিয়েছি এই মহানাম সংকীর্তন অনুষ্ঠান ৷আমি তো সকাল থেকে শুরু করে শেষ পযন্ত সেখানেই ছিলাম ৷ কারন গ্রামের সব ছেলে মিলে একটা কমিটি গঠন করেছি ৷একেক জনের একেক দায়িত্ব ৷তাই প্রথম থেকে শেষ পযন্ত ছিলাম
সকাল থেকে ১০ টা থেকেথেকে শুরু করি একদিন এক রাত হওয়ার সকাল ১০ শেষ করে আমরা ছয়টি কীর্তনিয়া দল আমত্রন করেছি ৷প্রতি দল দুই ঘন্টা করে কীর্তন চালাবে ৷এক দিকে কীর্তন শুরু তারপর থেকে যত কাজ এটা করো সেটা করো ৷তো কীর্তন সারাদিন চলার পর ঠিক বিকেল বেলা আমরা প্রসাদ রান্না করায় ব্যস্ত হয়ে পরি ৷ |
প্রসাদ রান্না করার পর ঠিক সন্ধা বেলা একটু কীর্তন শ্রবন করি৷ এই কলিযুগে কীর্তন শুনলে দেহ মন পবিত্র হয় ও সকল পাপ দুর হয় ৷ কীর্তন শুনার পর কিছু ছবি তুলি৷ পুরুষ দল মহিলা দল খুব সুন্দর করে কীর্তন করে ৷আমি অনেক মুগ্ধ হয়েছি ৷রাতের আধারে অনেক সুন্দর লাগছে লাইটিং সত্যি অনেক সুন্দর ৷ অনেক ভক্তবৃন্দ আগমন করেছে এবং অনেক দোকানে বসেছে৷বলতে গেলে বেশ জমে উঠেছে কীর্তনের মেলাতে ৷ রাতে আবার প্রসাদ বিতরন করি অনেক ভক্তবৃন্দ এসেছে ৷ এই মহানাম সংকীর্তন শুনতে ৷কীর্তন শ্রবন করার সময় ভিডিও করেছি ৷ |
আয়োজন বেশ সুন্দর হয়েছে তো! কৃষ্ণ নামেই মোক্ষ প্রাপ্তি হয়। প্রাণটা জুড়িয়ে গেলো ভাই। জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏾
হুম দাদা কৃষ্ণ নামই মোক্ষ অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য