রেসিপি: পুঁই শাকের মেছরি রান্না
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @fatema001 বাংলাদেশ থেকে
আজকে শুক্রবার ,৮ ডিসেম্বর ২০২৩
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গণ সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে বেশ ভালো আছি। আবারো আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব একটা রেসিপি পোস্ট। পুঁই শাকের মেছরি রান্না রেসিপি।এই রেসিপিটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। কিভাবে আমি রেসিপিটি তৈরি করলাম সেটা শুরু করছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ
ক্রমিক নম্বর | নাম |
---|---|
১ | পুঁই শাকের মেছরি |
২ | কাঁচা মরিচ |
৩ | পেঁয়াজ |
৪ | লবণ |
৫ | রসুন |
৬ | তেল |
৭ | পানি |
ধাপ-১
প্রথমে আমি কিছু পুঁই শাকের মেছরি কেটে নিলাম।
ধাপ-২
তারপর একটি কড়াই নিয়ে তার মধ্যে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম।
ধাপ-৩
পানিটা একটু গরম হয়ে গেলে পুঁই শাকের মেছরি দিয়ে দিলাম।
ধাপ-৪
তারপর কিছু কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ , রসুন ও লবণ ভালোভাবে বেটে নিলাম। বাটা উপকরণ গুলো কড়াই এর মধ্যে দিয়ে দিলাম।
ধাপ-৫
এরপর ভালোভাবে সিদ্ধ করে নিলাম।
ধাপ-৬
এরপর আবারো কড়াইয়ের মধ্যে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিলাম।
ধাপ-৭
পেঁয়াজ কুচিগুলো একটু ভেজে সিদ্ধ করে রাখা পুঁই শাকের মেছরি গুলো দিয়ে দিলাম।
এরপর কিছুক্ষণ ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে ভালোভাবে রান্না করে নিলাম। এরই মধ্যে দিয়ে আমার সম্পূর্ণ পুঁই শাকের মেছরি রান্না শেষ হলো। আপনাদের কাছে রেসিপিটা কেমন লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আশা করছি ভালোই লাগবে রেসিপিটি। আজকে এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আবারো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবার চেষ্টা করব।
পুঁই শাকের বিচি আমার খুব পছন্দের। তবে এভাবে রান্না করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। রান্না করার ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। এভাবে একদিন ট্রাই করে দেখব। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পুঁই শাকের বিচি রান্না সত্যি অনেক মজাদার হয়েছিল আপু। একদিন এভাবে রান্না করে দেখবেন অবশ্যই। ধন্যবাদ আপু।
পুইশাকের ফল খুবই চমৎকার ভাবে রান্না করা হয়েছে। এ ধরনের পুঁইশাকের ফল রান্না খেতে খুবই মজাদার লাগে। এটা শীতকালের অন্যতম প্রিয় একটি খাবার সকলের জন্য। পুইশাকের ফল রান্না পরোটা দিয়ে খেতে সব থেকে বেশি ভালো লাগে আমার। পুইশাকের ফল রান্নার দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পুইশাকের রেসিপি আমার খুবই প্রিয়।
বিশেষ করে পাকা ফল বেশি করে ঝাল দিয়ে চিংড়ি মাছ দিয়ে ভুনা করলে খেতে সবথেকে বেশি ভালো লাগে।
পুই ফলের নতুন একটি রেসিপি আপনার মাধ্যমে দেখতে পেলাম।
রেসিপি প্রস্তুত প্রণালী দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হবে।
পাকা ফল কখনো চিংড়ি মাছ দিয়ে ভুনা করে খাইনি। তবে অবশ্য একদিন চেষ্টা করবো এভাবে রান্না করার। ধন্যবাদ ভাইয়া।
পুইশাকের মেসড়ি খেতে বেশ ভালো লাগে আমিও কিছুক্ষণ আগে পুকুর থেকে তুলে আনলাম। খুব সুন্দর ভাবে রান্না করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপনি বেশ ভালো লাগলো আপনার এই মেসড়ি রান্না পর্যায়ক্রমে দেখতে পেরে।
চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে ধাপগুলো আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আপু বিশ্বাস করেন পোস্টের টাইটেল পড়ে ভাবছিলাম যে পুঁইশাকের মেছরি কি? বেশ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু পড়ে পোস্টের অন্দর মহলে ঢুকেই বুঝতে পারলাম এত আর কিছু নয় আমার প্রিয় পুঁইশাকের বিজ। যেটা আমার বেশ প্রিয় একটি খাবার । আর আপনি তো দেখছি বেশ দারুন করে বিজ রান্না করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
একেক অঞ্চলে এক এক রকম নাম আপু এই পুঁই শাকের। আপনি পোস্ট পড়ে বুঝতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপু।
আপনার এই রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে ইস যদি একটু খেতে পারতাম।অনেক আগে খাগড়াছড়ি থাকাকালীন সময়ে খেয়েছিলাম এই পুঁইশাকের ফল গুলো।স্বাদ ভুলে গেছি। আপনার রেসিপিটি দেখে আবার খেতে মন চাচ্ছে। ধাপ গুলো খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আমি পুই শাকের ফল খেয়েছি অনেক বার। তবে আপনার মতো এভাবে মেছরি কখনো রান্না করি নি। তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখেছেন। ধন্যবাদ আপনাদের সাথে একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু পুঁই শাকের মেছরি আর ফল একই কথা। ধন্যবাদ আপু।
পুঁইশাকের এ ধরনের রান্না কখনো খায় নাই আপু। আপনার রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে আপু। অনেক সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
দারুণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ৷ পুঁই শাক আমার বেশ পছন্দের ৷ বিভিন্ন ভাবে পুঁই শাক রান্না করে খেয়েছি ৷ তবে এভাবে কখনো পুঁই শাকের মেছরি রান্না করে খাওয়া হয়নি ৷ আপনার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ একদিন এভাবে চেষ্টা করতে হবে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এমন সুন্দর এবং ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ৷
আমরা শীতকালে প্রায় এই রেসিপিটা বাড়িতে রান্না করি। আপনিও একদিন বাড়িতে চেষ্টা করে দেখবেন বেশ ভালো লাগে রেসিপিটা খেতে।
পুঁই শাকের মেছরি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। তবে এগুলো বেশি একটা খেতে পারি না। আমি খুবই কম খাই।আপনি দারুণ ভাবে পুঁই শাকের মেছরি রান্না করছেন। রান্নার ধাপ গুলো দারুণ ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
প্রতিটি ধাপ আপনি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন জেনে খুশি হলাম।