ক্রিয়েটিভ রাইটিংঃ আবহাওয়া পরিবর্তন
আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন
আমি @fatema001 বাংলাদেশ থেকে
আজকে রবিবার ,১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গণ কেমন আছেন আপনারা সবাই। আশা করছি ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে বেশ ভালো আছি। আজকে আবারো আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় শেয়ার করার জন্য হাজির হয়ে গেলাম। আপনারা যদি একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন আপনাদের বাড়ীর আশেপাশে অথবা পরিবারে অনেকেই অসুস্থ হতে শুরু করে দিয়েছে। আর এই অসুস্থ হবার কারণটা কি আপনাদের জানা আছে। যদি অসুস্থ হওয়ার এই সঠিক কারণটি আপনাদের জানা না থাকে তাহলে একটু আমার এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন । তাহলে খুব সহজে জানতে পারবেন এখন মানুষেরা একটু বেশি পরিমাণে অসুস্থ হবার কারণটা কি?
আপনারা যদি একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন যে এখন কিছু কিছু সময় গরম পড়তে শুরু করেছে আবার কিছু সময়ে প্রচুর পরিমাণে শীত। যেহেতু শীতকাল প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে তাই এই দুইটা জিনিসের কম্বিনেশন আমরা এখন খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করতে পারছি। আমার কথাটার অর্থ যদি সহজ ভাবে আপনাদেরকে বলতে চাই তাহলে সেটা দাঁড়াবে আবহাওয়ার পরিবর্তন। যেহেতু এখন আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে তাই রাতের বেলা অথবা দিনের অন্যান্য সময়ে আমরা গরম অনুভব করতে শুরু করেছি। বিশেষ করে রাতের বেলায় এই সমস্যাটা আমাদের সকলের ক্ষেত্রেই সবথেকে বেশি পরিমাণে লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেটা হচ্ছে রাতের বেলায় গরম লাগা। যেহেতু রাতের বেলায় আমাদের গরম লাগতে শুরু করেছে তাই আমরা লেপ অথবা কম বলবে ব্যবহার করা অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছি আর এটাই আমাদের সব থেকে বড় ভুল। শুধুমাত্র এই ভুলটার কারণেই বর্তমান সময়ে মানুষেরা সবথেকে বেশি পরিমাণে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু আমরা গরম অনুভব করছি আর গায়ে থাকা লেপ অথবা কম্বলটাকে ফেলে দিচ্ছি আর তখনই পরিবেশের যে ঠান্ডা আবহাওয়া এখনো বিদ্যমান তা আমাদেরকে দ্রুততার সাথে অসুস্থ করে দিচ্ছে।
এই ধরনের পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদেরকে প্রথমত প্রচুর পরিমাণে সচেতন থাকতে হবে যেন আমরা কোনভাবেই এই পরিস্থিতিতে না পড়ে যাই। আর যারা এই পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই পড়ে গিয়েছেন তাদের জন্য আমার পরামর্শ হবে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা। এই পরিস্থিতিতে যদি আপনারা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ না করে ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে খেতে শুরু করে দেন তাহলে হি তে বিপরীত হতে পারে। দেখা যাচ্ছে আপনার একটা সমস্যা হয়েছে আর না জানার কারণে আপনি অন্য ওষুধ খেতে শুরু করে দিয়েছেন তাহলে দেখা যাবে আপনার শরীরে ভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আর এই বিষয়টা হবে আপনার জন্য খুবই মারাত্মক এবং হুমকি স্বরূপ। এজন্য এই সময়টাতে আমাদের সকলকেই ভালোভাবে নিজেদের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে যেন এই পরিস্থিতিতে অসুস্থ হয়ে না পড়ে।
আমার শেয়ার করা এই পোস্ট আপনাদের যদি একটু উপকারে লাগে তাহলে আমার পোস্ট লেখাকে সার্থক বলে মনে করব। আজকে আর আমি আপনাদের মাঝে বেশি কিছু শেয়ার করছি না। আজকের মত এ পর্যন্তই পরবর্তী সময় আপনাদের মাঝে হাজির হবো নতুন কোন একটা পোস্ট এর মধ্য দিয়ে।
আমি মোছাঃ ফাতেমা খাতুন। আমি একজন গৃহিণী। আমি এই প্লাটফর্মে ২০২৩ সালের জুন মাসের ২৩ তারিখে যুক্ত হয়েছি। বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। যখনই সময় পাই এজন্য আপনাদের মাঝে আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করে থাকি। এছাড়াও রঙিন কাগজ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করতে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নানা ধরনের চিত্র অঙ্কন করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
হ্যাঁ এখন শীত বিদায় নিচ্ছে কখনো গরম কখনো আবার ঠান্ডা যার কারণে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে তাই নিজেদেরকে সচেতন রাখতে হবে তাহলে অসুস্থতার হাত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করা যাবে।
তবে এই শীত গরম আবহাওয়া তে বড়দের থেকে ছোটদের বেশি সমস্যা হচ্ছে ভাইয়া। কেননা ছোট বাচ্চাদের কে তো আর বোঝানো যাচ্ছে না।
বর্তমানে মানুষ অসুস্থ হওয়ার প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে আবহাওয়া পরিবর্তন। হুটহাট করেই আবহাওয়া পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে,আর আগের মত ঋতুও নেই। যার কারণে আবহাওয়া মানুষের প্রতিকূলে যাচ্ছে দিন দিন। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।
বর্তমানে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অনেকেই অনেক ধরনের অসুস্থতায় ভুগছে এবং শীতকাল এখন বিদায় নিয়ে নিচ্ছে এবং গরমের আগমন ঘটছে৷ এর ফলে আবহাওয়া অনেকটাই পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে এবং এই আবহাওয়া আমাদের শরীর ঠিকভাবে মানিয়ে নিতে পারছে না৷ এর ফলে আমরা অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি৷ তাই আমাদের সকলেরই এই আবহাওয়া মোকাবেলা করার জন্য সচেতনা থাকতে হবে এবং সব ধরনের পদক্ষেপ মেনে চলতে হবে৷ যাতে করে আমরা অসুস্থতা থেকে বেঁচে থাকতে পারি। অনেক ভালো লাগলো আপনার কাছ থেকে এই পোস্ট পড়ে৷
এই কথাটা একদম সত্যি যে, আবহাওয়ার পরিবর্তনের সাথে সাথে আমরা অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছি। এই ঠান্ডা গরম লাগার ব্যাপারটা কিন্তু একদমই সঠিক। আমাদের হঠাৎ করেই রাতের বেলা গরম লাগছে, পরে আমরা কম্বল ব্যবহার করা ছেড়ে দিলে তারপর আবার ঠান্ডা লাগছে শরীরে। আমরা সবসময় ব্যালেন্সহীন ভাবে চলছি, এই জন্য আমাদের শরীর খুব দ্রুত খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তবে সচেতনতার জন্য যা যা বললেন সেটাও কিন্তু অত্যন্ত জরুরী ছিল। আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত এই সময় ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া, না হলে হয়তো অসুস্থতা আমাদের ঘিরে ধরতে পারে। বেশ শিক্ষামূলক একটা পোস্ট ছিল আপু।
ঠিক বলছেন আপু আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে সবার কিন্তু এখন অসুখ-বিসুখ হচ্ছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে আমাদের একটু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। বিশেষ করে যাদের ঘরে ছোট বাচ্চার আছেন তাদেরকে অনেক বেশি সাবধান থাকতে হবে। এখন যেহেতু হালকা শীত আছে এবং হালকা গরম অনুভব করতেছি। দুইটা মিলেই অসুখ বেশি হয়ে যাচ্ছে ঘরে ঘরে।