মজাদার নুডুলস এর পাকোড়া রেসিপি।
হ্যালো সবাইকে
কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি । আজকে আমার পোস্টটি হলো রেসিপি পোস্ট । আমার খুবই প্রিয় একটি রেসিপি । আমি তৈরি করেছি আজকে আমি নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজকেও আপনাদের সাথে নতুন একটি রান্নার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতি সপ্তাহে চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করতে আমার বাংলা ব্লগে অনেকেই অনেক সুন্দর সুন্দর ইউনিক রেসিপি শেয়ার করে যেগুলো দেখতে সত্যি অনেক লোভনীয় আরো অনেক ইউনিক। আজকে আমি নতুন আরেকটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আমার আজকের রেসিপি পোষ্ট টি হল। নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি। আশা করি আপনাদের কাছে আমার এই রেসিপিটি ভালো লাগবে।
উপকরণ
নুডুলস
পেঁয়াজ
কাঁচামরিচ
ধনেপাতা
আটা
ডিম
মসলা
লবণ
মরিচ
তেল
তৈরি করার পদ্ধতি:-
প্রথমে আমি একটা কড়াই এর মধ্যে পানি দিয়ে নুডুলস সিদ্ধ করে নিয়েছি।
এরপর আমি একটি বাটির মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা, ও মরিচ কুচি নিয়ে ভালো করে মেখে নিয়েছি।
এরপর আগে থেকে সিদ্ধ করা নুডুলস গুলো নিয়ে নিলাম একটা বাটির মধ্যে এবং নুডুলসের এক প্যাকেট মসলা দিয়ে দিলাম।
তারপর পরিমাণ মতো লবণ ও মরিচের গুঁড়ো দিয়ে দিলাম।
এরপর একবার সবকিছু ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছি। তারপর একটা ডিম দিয়ে দিলাম এবং পরিমাণ মতো আটা দিয়ে দিলাম।
এরপর সব কিছুকে ভালো করে মেখে নিয়েছি। সবকিছু ভালো করে মেখে নেওয়ার পরে একটু একটু করে পাকোড়া গুলো ভেজে নিব।
এরপর একটা কড়াইয়ের মধ্যে তেল গরম করতে দিয়ে একে একে পাকোড়া গুলোকে তেলের মধ্য দিয়ে ভেজে নিয়েছি।
আর এভাবেই তৈরি করে নিয়েছি মজাদার নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি। কালকে বিকেল থেকে সারারাত বৃষ্টি হয়েছিল আমাদের এদিকে বিকেলবেলা বৃষ্টি দেখে নুডুলসের পাকোড়া তৈরি করেছি। খেতেও খুবই ভালো লেগেছে গরম গরম সস দিয়ে পরিবেশন করেছি সবাই মিলে খেয়েছি খুবই মজা হয়েছিল।
শ্রেণী | রেসিপি |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @fasoniya |
ডিভাইস | Vivo Y15s |
লোকেশন | ফেনী |
আমার পরিচয়
আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।
মজাদার নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেই আমার খুবই খেতে ইচ্ছে করতেছে। এরকম পাকোড়া গুলো যদি মুচমুচে করে তৈরি করা হয়, তাহলে সস দিয়ে খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে খেতে। বিভিন্ন রকমের পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়েছে, তবে কখনো নুডুলসের পাকোড়া তৈরি করে খাওয়া হয়নি। গরম গরম পাকোড়া গুলো খেতে নিশ্চয়ই অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। এই ধরনের মজাদার রেসিপি গুলো তৈরি করে আমাদেরকেও দাওয়াত দিবেন।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
https://twitter.com/APatwary88409/status/1750549699273306568?t=ydrlYeOhkdi09ZTK0mm7YQ&s=19
নুডুলস এর পাকোড়া বলতে গেলে ভিন্ন ধরনের একটি রেসিপি আজকে দেখতে পেলাম। তবে মজার বিষয় নতুন রেসিপির সাথে পরিচিত হয়ে বেশি ভালো লাগলো যাইহোক বাসায় ট্রাই করে দেখা যাবে আসলে কেমন টেস্টি হয়।
নুডুলসের পাকোড়া রেসিপিটি চমৎকার লোভনীয় হয়েছে আপু।কখনো এভাবে নুডুলসের রেসিপি খাইনি তবে আপনার নুডুলসের পাকোড়া গুলো দেখে মনে হচ্ছে অনেক খেতে মজা ও মুচমুচে হয়েছে। তৈরি পদ্ধতি চমৎকার করে তুলে ধরেছেন পোস্টে।সব মিলিয়ে অসাধারণ সুন্দর। ধন্যবাদ সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
শীতের সময়টাতে যেকোনো ভাজা ভুজি খেতে ভীষণ মজার হয়। নুডুলসের পাকোড়া করা যায় জানি।খেতেও মজার শুনেছি কিন্তু আমার কখনও করা হয়ে উঠেনি।আপনার শেয়ার করা রেসিপির ধাপগুলো দেখে নিলাম।আশাকরি একদিন করে খেয়ে দেখবো।আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপির প্রতিটি ধাপ শেয়ার করেছেন। এজন্য আপনাকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
বিকেল বেলায় যেকোনো ধরনের পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। যেহেতু আপনি বেশ মজার করে নুডুলসের পাকোড়া তৈরি করলেন। অবশ্যই খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল আপু এই রেসিপি। আমি এর আগেও কয়েকটা নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি দেখেছি আপু। তবে এখনো নুডুলসের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করা হয়নি। ভাবছি কোন একদিন তৈরি করে আমিও খেয়ে নিবো।
পকোড়া খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আজকে আপনি অনেক সুন্দর করে নুডুলস এবং ডিম দিয়ে চমৎকার পকোড়া রেসিপি বানিয়েছেন। তবে পকোড়া যে কোন সময় খেতে খুব ভালো লাগে। সত্যি বলতে আপনার পকোড়া রেসিপি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল খাওয়ার জন্য। খুব সুন্দর করে নুডুলস পকোড়ার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
নুডুলস এর পাকোড়া আমার বেশ পছন্দের। গরম গরম পাকোড়া খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আপু আপনি এত সুন্দর করে এই পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন আর উপস্থাপন করেছেন দেখে ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল।
নুডুলস এবং পকোড়া দুটো খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আজকে আপনি নুডুলস দিয়ে খুব সুন্দর করে পকোড়া রেসিপি করেছেন। শীতকালে এ ধরনের পকোড়ার মধ্যে দরিয়া পাতা দিলে খেতে খুব মজা লাগে। আর পকোড়া যেকোনো সময় খাওয়া যায়। দেখে বোঝা যাচ্ছে সবাই মিলে খুব মজা করে পকোড়া বানিয়ে খেয়েছেন। খুব সুন্দর করে পকোড়া তৈরি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।