একজন লোভী ব্যবসায়ীর গল্প।

কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। একজন লোভী ব্যবসায়ীর গল্প আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশা করি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্টটি ভালো লাগবে।

আজকে আর একটি নতুন গল্প নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। গল্প পড়তে এবং গল্প লিখতে দুটোই আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। বিশেষ করে গল্প পড়তেই অনেক ভালো লাগে। সবাই খুবই সুন্দর সুন্দর গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করে থাকে যেগুলো আমি পড়ে থাকি এবং আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে গল্পের মধ্যে সবথেকে বেশি ভালো লাগে ভূতের গল্প। আপনাদের মাঝে আমি অনেক ভূতের গল্প শেয়ার করেছি আগে তা ছাড়া অন্য গল্প গুলো শেয়ার করেছি। আজকে আরেকটি নতুন গল্প নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার আজকের একজন লোভী ব্যবসায়ীর গল্পটি শেয়ার করব। আসলে গল্প বলতে এটা একটি বাস্তবিক ঘটনা বেশ কয়েকদিন আগেই ঘটেছে আমি নিজেও এটার দেখে খুবই কষ্ট পেয়েছি কয়েকদিন।

আজকের নতুন একটি গল্প নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আজকে একজন লোভী ব্যবসায়ীর গল্প আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। এই লোভী ব্যবসায়ীর একটা ভাতের হোটেল ছিল তার ভাতের হোটেল ব্যবসা খুবই সুন্দরভাবেই চলছিল। কিন্তু সে অনেক বেশি লোক ছিল ভাতের হোটেল দিয়ে সবাইকে খাইয়ে দাইয়ে যে টাকা ইনকাম করত সেই টাকা সে সবকিছুই নিজের কাছে রেখে দিত। তার হোটেলে কর্মচারীরা খুবই কম বেতন পেতো তাদেরকে সে খুবই কম বেতন দিত। কিন্তু সব কাজই তাদেরকে করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করত। আর কম বেতনে অনেক বছর ধরেই তাদেরকে তার হোটেলে কাজ করিয়ে যাচ্ছে।

বেশ কিছুদিন যাবে তার হোটেলে বেচাকেনা অনেক বেশি ভালো যাচ্ছিল। তার ইনকামও অনেক বেশি করছিল এটা দেখে কর্মচারীরা সবাই মিলে একসাথে কোন এবং বলল যে তাদের বেতন কিছুটা বাড়িয়ে দিতে। সবাই মিলে ভাবে একসাথে বেতন বাড়ানোর কথা বলাতে ওই ব্যবসায়ী অনেক বেশি রেগে যায় এবং সবাইকে অনেক কথা শোনায়। তার মধ্য থেকে একজন বলে উঠল যে যদি বেতন না বাড়ে তাহলে সে কাজ আর করবে না চলে যাবে অন্য জায়গায় কাজ করবে। তখন মালিক বলল যে ঠিক আছে যা আমার এখানে কাজ হবে করে টাকায় না পোষালে অন্য জায়গায় চলে যায়। বলল যে একবার ভেবে দেখবেন কারণ আপনার হোটেলের বিশেষ বিশেষ খাবার গুলো কিন্তু আমি তৈরি করি।

টাকার লোভে দিয়ে তার গুরুত্বপূর্ণ মানুষটিকে হারালো। তারপর রাঁধুনী কে সে তাড়িয়ে দিল তারপর সেই রাঁধুনী পাশে একটা হোটেলের কাজ করতে শুরু করে। সেখানে কাজ করতে শুরু করার পর থেকে এ লোকগুলো ব্যবসায়ী হোটেলে সেরকম কেউ খবর খেতে চায় না কারণ সেই খাবার গুলো ভালো মজা হয় না। সেজন্য সেই হোটেলে মানুষজন যাওয়া কমিয়ে দিয়েছে এবং টাকা পয়সা ইনকাম খুবই কম হয়ে গিয়েছে। তার পাশের হোটেলের লোকজন অনেক বেশি হয় এবং সেই হোটেলটা পেয়েছেন জমজমাট ভাবে চলছে। তার হোটেলে এই অবস্থা দেখে সে অনেকটাই ভেঙে পড়ে তার হোটেল অনেকটাই বন্ধ হয়ে যাওয়ার পথে এসে দাঁড়িয়েছে। তখন লোকটি বুঝতে পারে যে অতিরিক্ত টাকার লোভ করতে গিয়ে সবকিছুই সে হারিয়েছে।

আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।