আমার তোলা কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি।
হ্যালো সবাইকে
কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি । আজকে আপনাদের সাথে ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। ফটোগ্রাফি করতে আমি অনেক পছন্দ করি। কোথাও ফুলের বাগান দেখলে সাথে সাথেই ফটোগ্রাফি করে ফেলি। আজকে কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশাকরি আপনাদের কাছে খাবারের ফটোগ্রাফি ভালো লাগবে।
আজকে আমি বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি করলাম। এ খাবারের ফটোগ্রাফি আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করেছি। খাওয়া-দাওয়া তো নিত্য দিনের সঙ্গী কিন্তু যখন থেকে ফটোগ্রাফি করতে ভালো লাগা শুরু হল সেই থেকে খাবারের ফটোগ্রাফি করা শুরু করেছি। তবে খাবারের ফটোগ্রাফি শুধু লাইফস্টাইল বা রেসিপি পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হতো।এখন অনেকেই দেখছি খাবারের ফটোগ্রাফি করে থাকে অন্যান ফুল বা প্রাকৃতিক ফটোগ্রাফি পাশাপাশি। তাই আমি ভাবলাম আজকে আমিও আপনাদের মাঝে খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করি। প্রতি সপ্তাহে তো ফুলের আর প্রকৃতির রেনডম ফটোগ্রাফি করি।আশা করি আপনাদের কাছে আমার আজকের এই খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে।
device : vivoy15s
লোকেশন
এই ফটোগ্রাফিটি হলো হালিমের ফটোগ্রাফি। হালিম খেতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। সেজন্য চিন্তা করলাম একদিন বাড়িতে তৈরি করব সে হিসাবে একদিন তৈরি করেছিলাম তখনই হালিমের ফটোগ্রাফিটি এবং রেসিপি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছিলাম। হালিম এর রেসিপিটি ডেকোরেশন করে খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি করেছিলাম। সেই ফটোগ্রাফিটি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে আমার ফটোগ্রাফি করে হালিমের ফটোগ্রাফিটি ভালো লাগবে।
device : vivoy15s
লোকেশন
এই ফটোগ্রাফিটি হলো চায়ের ফটোগ্রাফি। চা খেতে আমি অতটা পছন্দ করি না তবে মাঝেমধ্যে চা খেতে খুবই ভালো লাগে। আমাদের এলাকায় খুবই সুন্দর একটা চায়ের দোকান আছে যেখানে প্রায় অনেক রকমের চাওয়া পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের। তাদের চায়ের মেনু দেখে আমি প্রথমবার অবাকই হয়েছিলাম যে এত কিছু দিয়ে ও যে চা তৈরি করা যায়। সেজন্য সেখানে গিয়েছিলাম একদিন চা খাওয়ার জন্য সেখানে গিয়ে তাদের স্পেশাল দুধ চা টা অর্ডার করেছিলাম। এত বেশি সুস্বাদু ছিল তাদের চা গুলো খেতে সেটা কি আর বলব। আপনারা ফটোগ্রাফিতে দেখেই বুঝতে পারছেন চা গুলো খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল দেখতে অনেক বেশি সুন্দর।
device : vivoy15s
লোকেশন
এই ফটোগ্রাফিটি হলো থাই সুপের ফটোগ্রাফি। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া এবং বিভিন্ন ধরনের খাবারও খাওয়া হয়। এই থাই সুপ আমি প্রথমবার খেয়েছিলাম সেদিন। প্রথমবার থাই সুপ খাওয়ার অভিজ্ঞতা খুবই বাজে ছিল। থাই সুপের টেস্ট আমার কাছে একদমই বাজে লেগেছে খেতে একদমই ভালো লাগেনি। তার কাছে কেমন লাগে সেটা চাই না তবে আমার কাছে একটুও ভালো লাগেনি।দেখতে কিন্তু অনেক সুস্বাদু লাগছে খেতে খুবই বাজে ছিল।
device : vivoy15s
লোকেশন
আমাদের ফেনীতে বিভিন্ন জায়গায় অলিতে গলিতে সব জায়গায় ফুচকা দোকান রয়েছে। তবে সব জায়গার ফুচকা আমার কাছে খেতে তেমন ভালো লাগে না খেতেও তেমন সুস্বাদু হয় না। তবে একটা জায়গা রয়েছে সেখানে ফুচকা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। যখনই ফেনীতে যাওয়া সেখানে গিয়ে ফুচকা অবশ্যই খেয়ে আসা হয়। সেখানকার ফুচকা গুলো খেতে এত সুর সাথে একদিন গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে রাস্তার পাশে বসে ফুচকা খেয়েছিলাম ফুচকা গুলো খেতে খুবই ভালো লেগেছে। সেখান থেকে এই ফুচকার ফটোগ্রাফিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য করেছি।
device : vivoy15s
লোকেশন
এই ফটোগ্রাফি টা হল গাজরের হালুয়ার ফটোগ্রাফি। বেশ কিছুদিন আগে গাজরের হালুয়া তৈরি করেছিলাম এবং রেসিপিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছিলাম গাজরের হালুয়া খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে বিশেষ করে শীতকালীন সবজি যেগুলোর মধ্যে গাজর অনেক বেশি দেখা যায়। বাড়িতে একদিন অনেকগুলো গাজর নিয়ে আসা হয়েছিল। সে গাজর গুলো দিয়ে ভাবলাম গাজরের হালুয়া তৈরি করে ফেলি খেতেও আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @fasoniya |
ডিভাইস | Vivo Y15s |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
আমার পরিচয়
আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।
https://twitter.com/APatwary88409/status/1749288964350173690?t=JTSkchVHogAj3ND-A2ZrNA&s=19
মজাদার ও লোভনীয় সব খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপু। দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। ফটোগ্রাফি বেশ সুন্দর করেছেন। তবে থাই স্যুপ কিন্তু খেতে বেশ মজা। আমার বেশ পছন্দ। ধন্যবাদ সুন্দর কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
অনেকগুলো লোভনীয় খাবারের রেসিপি আজকে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন আপু বিশেষ করে গাজরের হালুয়ার রেসিপি বেশি লোভনীয় লেগেছে। মজাদার রেসিপিগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
লোভনীয় সব খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করে সত্যি লোভে ফেলে দিলেন।
খাবার খেতে কার না ভালো লাগে বলুন।
আর যদি এমন মজাদার মজাদার খাবার হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই।
আপনার ফটোগ্রাফির মধ্যে থাই সুপ হালিম এবং হালুয়া আমার সব থেকে বেশি প্রিয়।
লোভনীয় কিছু মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। এতসব লোভনীয় খাবার একসাথে দেখলে খাওয়ার জন্য খুব লোভ হয়। তবে ফুচকা এবং হালিম দুটোই আমার বেশ পছন্দের। বাকি ফটোগ্রাফি গুলো বেশ লোভনীয় ছিল। এতসব লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার তোলা বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটি খাবারের খুবই চমৎকার বর্ণনা উপস্থাপন করেছেন আপনি। গাজরের হালুয়ার ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর একটি ফটোগ্রাফের পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপু আপনার প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে। দেখে তো একেবারে লোভ লেগে যাচ্ছে। হালিমের ফটোগ্রাফিটি সত্যি অসাধারণ হয়েছে ।আর চা যে অনেক কিছু দিয়ে বানানো যায় এটি জানা ছিল না । দেখে অন্যরকম লাগলো। বেশ ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ।ধন্যবাদ আপনাকে।
লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। বিশেষ করে ফুচকা দেখে তো আবার এখনই খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি প্রথম বারের মতো গাজরের হালুয়া দেখতে পেলাম।
ঠিক বলেছেন আপু খাবার দাবার আমাদের নিত্য সঙ্গী। আর ইদানিং তো বিভিন্ন জায়গায় গেলে বাইরের খাবার বেশি খাওয়া হয়। আর এসব খাবারের ফটোগ্রাফি করতেও ভালো লাগে। খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে লোভ লেগে যায়। আপনার আজকের সবগুলো খাবার খুব লোভনীয় ছিল। বিশেষ করে আমার খুবই পছন্দের থাই স্যুপ দেখে বেশি লোভ লেগে গেল।