এ যেন অন্য বাংলাদেশ
পূর্বের থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেটের অবস্থার উন্নতি হয়েছে সেটা অনেক আগেই বোঝা গেছে।প্রতিটা খেলোয়াড়ের স্কিলও চমক দেখানোর মতো।বিডি টিমের নাম শুনলেই আগে তামিম,সাকিব,মুশফিক,মাহমুদউল্লাহ ও মাশরাফিমানে এই পঞ্চপাণ্ডব এর কথাই মাথায় আসে।কিন্তু গতকাল বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার খেলায় ঘটে অন্য কাহিনি।
Source
গতকাল ৪আগস্ট বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার মাঝে দ্বিতীয় টি-২০ অনুষ্ঠিত হয়।প্রথমে ব্যাট করে টিম অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশকে ১২২ রানের টার্গেট দেয়।এক্ষেত্রে ওদের ব্যাটিং লাইন আপে মিচেল মার্সের ৪৫ রান ছাড়া আর কেউই বলার মতো কোনো রান করতে পারেনি।প্রথম ম্যাচেও হাল ধরেছিল এই মার্সই।
Source
ইনিংস বিরতি শেষে নাইম এবং সৌম্যকে দিয়ে রান তারা করাতে নামায় বাংলাদেশ।গত ম্যাচের মতো সৌম্য এবারেও ব্যর্থ হয়ে প্যাভিলিয়নের রাস্তা ধরে।অন ডাউনে সাকিব নেমে জুটি বাধার আশা দেখেছিল নাইমের সাথে।কিন্তু তাও হয়ে ওঠেনি।হ্যাজেলউডের স্পেলে বোল্ড হয়ে চলে যায় নাইম শেখ।জুটি বাধে শাকিব ও মাহেদি।কিছুক্ষন পর টাই এর বলে বোল্ড হয় সাকিব।তার পথ ধরে একে একে মাহেদি ও মাহমুদউল্লাহ দুজনই সাজঘরে ফিরে যায়।দলের সংগ্রহ তখন ৫ উইকেটের বিনিময়ে ৬৭।মাঠে তখন লড়াই করার জন্য নেমেছিল আফিফ হোসেন ও নুরুল হাসান সোহান।প্রয়োজনীয় রান এবং বলের সমতা থাকলেও উইকেট তো ছিলনা।আর আফিফ সোহান এতোটাও অভিজ্ঞ হয়ে ওঠেনি যে টিম অস্ট্রেলিয়ার সামনে ম্যাচ জেতানো পারফর্মেন্স দেখাতে পারবে।কিন্তু তাই হয়েছে এবার।দুই বিড়ালেই মই টেনেছে।দাপট দেখিয়ে ম্যাচের ৮ বল বাকি থাকতেই টিমকে জয় এনে দেয় এই দুই তরুণ।আর এর দ্বারাই ২-০ তে লিড নেয় বাংলাদেশ।
Source
তাচ্ছিলতার খাড়া জবাব দেয় এই দুই তরুণ।
কঁপিরাইট ফ্রী ফটো ব্যবহার করুন। এটি আবশ্যক।
ভাইয়া পিক্সাবে তে আমি এইরকম ছবি খুজে পাইনাই।তাই গুগল থেকে নিয়েছি তবে লিন্ক তো দিয়েছিলাম।তবুও কি কপিরাইট হইছে?
আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয়,, বাংলাদেশে ভালো খেলে ম্যাচ জিতেছে, মনটাও জিতে নিয়েছে কিন্তু পুরোপুরি মন জিতে নিতে পারেনি। ঘরের মাঠে ইচ্ছামত পিচ বানিয়ে সবাই অ্যাডভান্টেজ নেবে এটাই স্বাভাবিক , কিন্তু নিজের বানানো পিচে ব্যাটিং করতে গিয়ে নিজেই বারবার কুপোকাত হচ্ছি । আমি জানিনা এতে সামগ্রিক ক্রিকেট কতটা আমাদের উন্নত হচ্ছে।