দাদির মজলিশে
হ্যালো ফ্রেন্ডস,আসসালামুয়ালাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমিও বেশ ভালো আছি।আপনারা জানেন যে,গত শুক্রবার আমার দাদি পরলোকগমন করেছেন।আজ তার উদ্দেশ্যেই একটি মজলিশের আয়োজন করা হয়েছিল।
আজ রাত ৩ টা থেকে বাবাসহ গ্রামের সবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আল্লাহর রহমতে মজলিশের অনুষ্ঠান সুসম্পন্ন হয়েছে।সকাল ১০ টার পর একদল হুজুর এসে কোরান শরীফ খতম করে গিয়েছিলেন।অতঃপর বাদ যোহর হুজুররা দাদির জন্য দোয়া খায়ের করেছিলেন।তারপরই মূল অনুষ্ঠান তথা খাওয়ানোর পর্ব শুরু হয়েছিল।এমনিতে ছোট খাটো অনুষ্ঠানে আমি মাঝে মাঝে আপ্যায়ন করলেও এ ধরনের বড় আসরে কখনো আপ্যায়ন করিনি।তাই সেই শুরুটা আজও করিনি।
লোকসংখ্যা প্রায় আড়াই হাজারের কাছাকাছি ছিল।আলহামদুলিল্লাহ, কোনো রকম অসুবিধা ছাড়াই অনুষ্ঠান সারা গেছে।
আমাদের ইসলাম ধর্মে লোক মারা গেলে মজলিশের মতো একটি অনুষ্ঠান প্রায় সবখানেই করা হয়ে থাকে।তবে আমার ব্যক্তিগতভাবে মনে হয়,মৃত ব্যক্তির জন্য তার সন্তানদের দোয়াখায়েরই যথেষ্ঠ।তবে যাইহোক,আল্লাহর রহমতে আমরা এখনো ভালো আছি।তাই আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করার পাশাপাশি ইবাদত বন্দেগি করে জীবন অতিবাহিত করবো।দুনিয়ার জীবনটুকু আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী চলতে পারলেই ইনশাল্লাহ পরকালে আমাদের জন্য চিরশান্তির স্থান নির্ধারন করা হবে।
cc.@farhantanvir
Shot on. Oppo f19 pro
Location
Date. 07/10/21
বাড়িতে কোন বড় অনুষ্ঠান হলে সেখানে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়।তবে সেটা বেশ আনন্দের হয়ে থাকে।
এটা ইসলামে কোন প্রামাণ্য দলিল নেই আমি যতটুকু শুনেছি।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
জি ভাইয়া আমিও তেমনই শুনেছি।তবুও সবখানেই করে কেনজানি🙂
আমাদের এ এলাকায় এমন অনুষ্ঠান কে ফতেয়া বলে।ধন্যবাদ।
নতুন কিছু জানলাম,আপনাকেও ধন্যবাদ🥰
আমাদের এলাকায় এধরনের অনুষ্ঠানকে মিলাদ ও দোয়াও বলে থাকি। তবে ইসলামের ধর্মীয় শরিয়তে এটা না করা বেদায়াদ বলে শুনেছি এ জন্য বললাম । তবে আমরা মৃত ব্যক্তির রুহু মাগফিরাতের জন্য করে থাকি। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আমার জানা মতেও এটা করার কোনো প্রকার বাধ্যবাধকতা নেই☺️