হঠাৎ রাতের বেলা নুডলস্ রান্না করে খাওয়া | By @engtariqul || ১০% প্রিয় লাজুক শিয়াল এর জন্য
হ্যালো বন্ধুরা।
সবাই কেমন আছেন ? আশাকরছি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকে আমি আবারো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে চলে আসলাম। আজকে আপনাদের সাথে নুডুলস রান্না করার প্রসেস সমূহ শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ। আশা রাখছি আপনাদের ভালো লাগবে।
১. পিঁয়াজ কুচি।
২. কাঁচা মরিচ।
৩. ডিম।
৪. লবণ।
৫. মসলার গুঁড়া।
৬. নুডলস্।
৭. সস।
৮. হলুদের গুঁড়া।
৯. মরিচের গুঁড়া।
১০. সজের গুঁড়া।
স্টেপ:-০১
প্রথমে নুডলস্ গুলো কে প্যাকেট থেকে ছিঁড়ে একটা বাটিতে রেখে দিলাম।
স্টেপ:-০২
এরপর একটা কড়াই তে পানি গরম দিলাম।
স্টেপ:-০৩
পানিটা গরম হয়ে যাওয়ার পর নুডলস্ গুলো কে পানির মধ্যে দিয়ে দিলাম। দেওয়ার পর কিছুটা নাড়াচাড়া করে নিলাম।যেন ভালো ভাবে নুডলস্ গুলো ছেড়ে যায়।
স্টেপ:-০৪
কিছুক্ষণ পর নুডলস্ গুলো কে উঠিয়ে নিলাম। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিলাম।
স্টেপ:-০৫
এরপর কড়াই টাকে ভালো ভাবে ধুয়ে নিব। তারপর তেল, পিঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ দিয়ে দিব। এগুলো কে কিছুক্ষণ ভেজে নিব।
স্টেপ:-০৬
পিঁয়াজ, মরিচ ভালো মতো ভাজা হয়ে গেলে ডিম গুলোকে ভেঙ্গে দিয়ে দিলাম। এরপর ভালো ভাবে মিশিয়ে নিব।
স্টেপ:-০৭
এরপর নুডলস্ গুলো কে কড়াই এর মধ্যে ছেড়ে দিলাম।
স্টেপ:-০৮
নুডলস্ দেওয়ার পর মরিচের গুঁড়া, হলুদের গুঁড়া, সজের গুঁড়া, মসলার গুঁড়া দিয়ে দিলাম।
স্টেপ:-০৯
সবকিছু দেওয়ার পর ভালো ভাবে নাড়াচাড়া করে মিশিয়ে নিলাম। এরকম ভাবে ৫,৬ মিনিট নুডলস্ গুলো কে ভালো ভাবে নাড়াচাড়া করে নিলাম।
স্টেপ:-১০
সবকিছু কমপ্লিট করার পর পরিবেশনা করে নিলাম। খাওয়ার জন্য সাথে টমেটো 🍅 সস নিয়ে নিলাম।
###স্টেপ:- শেষ ধাপ
রান্না শেষ করার পর আমি একটা সেলফি নিয়ে নিলাম।
আমি তারিকুল ইসলাম। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি সিভিল ইন্জিনিয়ার থেকে পড়াশোনা শেষ করেছি।
আমি ভ্রমণ এবং ঘোরাঘুরি করতে ভিশন পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি করতে ভিশন ভালো লাগে। ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে, এবং ডাই বানাতে পছন্দ করি।
.png)
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
আপনার কলিগের নিশ্চয়ই হঠাৎ রাতের বেলা নুডুলস খেতে ইচ্ছা করেছে তাই রান্না করার জন্য বলেছে। আসলে নুডুলস রেসিপিটি হঠাৎ মনে পড়লেই খেতে ইচ্ছে করে সবারই এমন। আমার খুবই প্রিয় হচ্ছে নুরুল রেসিপি বিকেলের নাস্তায় এরকম নুডুলস হলে আর কিছুই লাগেনা। দারুন হয়েছে রেসিপিটি।
আমার কলিগ এর ভাত খেয়ে পেট ভরে নাই এই জন্য এই আয়োজন টা করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।আর আমাদের মধ্যে কেউ আগ্রহী হলে না করার সুযোগ নেই। সহজেই তৈরি করা যায় এই রেসিপি টা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
নুডুলস এমন একটি রেসিপি অল্প সময়ের মধ্যে যখন তখন রান্না করে খাওয়া যায়। আপনার কলিগ এত রাত্রে নুডুলস খেতে চেয়েছে আপনি প্রথমে খেতে চাননি পরে ওদের সাথে একমত হয়েছেন শুনে অনেক ভালো লাগলো। অল্প সময় তৈরি এই নাস্তাটি খেতে আসলে অনেক মজা লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
জি আপু কেউ চাইলে সেটা করতে হবে। মাঝে মধ্যে আমিও এমন বাইনা ধরি সেটা তাদের করতে হয়।এই রেসিপি টা সহজেই তৈরি করা যায় দেখে আমাদের জন্য একটু সহজ হয়ে যায়।
অসাধারণ হয়েছে ভাই।আগে মেসে থাকতে আমরাও এই কাজ করতাম।বাজি ধরে লুডো খেলতাম।যারা জিতত তারা নুডলস কিনে আনত।তারপর সবাই মিলে রান্না করে খেতাম।অনেক মজার দিন ছিল।আপনার পোস্ট পড়ে আবার সেই দিন গুলো মনে পরল।ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মন্তব্য জন্য।জি ভাইয়া যখন হোস্টেলে থাকতাম তখন এই জিনিস গুলো বেশি হতো এবং মজাটাও অনেক বেশি হতো।
আপনার নুডলস রান্না চমৎকার হয়েছে। আসলে মেসে কখনো থাকিনি তো তাই মেস সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। তবে আপনার বন্ধুর হঠাৎ নুডলস খেতে মনে চেয়েছে, তখন আরকি করা। সবাই মিলে তো তৈরি করতে হবে। তবে ভাইয়া আপনি নুডলসের মধ্যে অনেক মসলা ব্যবহার করেছেন,যেগুলো আমি ও করি।আমি কিন্তু কখনো ও হলুদ দেয়নি। এরকম নুডলস রান্না অনেক মজা, যা আমার বাচ্চাদের অনেক পছন্দ।
জি আপু আমাদের এখানে কার যদি কিছু খেতে মন চায় তাহলে অবশ্যই সেটা খেতে হবে। নুডুলস মধ্যে বিভিন্ন মসলা দিলে আমার কাছে একটু অন্যরকম মজা লাগে। বাচ্চাদের নুডুলস অনেক পছন্দের একটা খাবার।
ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন ব্যাচেলার দের বাসায় সবকিছু না থাকার কথা, তাদের বাসায় শুধু ডিম,ডাল পাওয়া যাবে। যাই হোক রাতে আপনারা নুডুলস রান্না করে বেশ মজা করে খেয়েছেন। এভাবে নুডুলস রান্না করে খেতে বেশ ভালো লাগে। তাছাড়া নুডুলস আমার বেশ পছন্দের একটি রেসিপি।
জি আপু ঠিক বলেছেন ব্যাচেলরদের বাসায় ডিমটা সবসময় থাকে। সবাই মিলে রান্না করে খাওয়ার মজাটাই একটু আলাদা।
আপনি খুব সুন্দর করে রাতের বেলা নুডলস্ রান্না করে খাওয়া খেলেন। নুডুলস খেতে আমারও খুব ভালো লাগে। হঠাৎ করে রাতে আপনার কলিগ নুডুলস খেতে চাইলো। সবাই মিলে সুন্দর করে খেলেন এবং অনেক মজা হল মনে হয়। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর গঠনমূলক সমালোচনা করার জন্য। আমরা মাঝে মধ্যে এইভাবে বিভিন্ন জিনিস খেয়ে থাকি। খুবই মজা হয়। সবাই মিলে খাওয়ার মজাই অন্যরকম।
ভাই নুডুলস কিন্তু ইচ্ছে হলে যখন তখন রান্না করে খাওয়া সম্ভব। আর এই ইচ্ছা হওয়াটা সামাল দেয়া বড়ই কঠিন, যতক্ষণ না রান্না করে খাবেন ততক্ষণ জানে শান্তি আসবে না। কারণ আমিও নুডুলসের পাগল প্রেমিক, তাই এই বিষয়ে আমারও যথার্থ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
জি ভাইয়া ঠিক বলেছেন একবার মাথায় আসলে না খেয়ে উপায় নেই। আমার কাছে বেশ ভালো লাগে।