ফোটোগ্রাফি 📽️📽️ || রেনডম ছবি নিয়ে একটি অ্যালবাম

জবা ফুল হল মালভেসি গোত্রের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ ফুল।এই ফুলের উৎপত্তি হচ্ছে পূর্ব এশিয়াতে। বাগানের গাছ হিসাবে জবাকে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।সব জায়গাতেই এই ফুল দেখা যায়।এই ফুলের বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন সাদা, হলুদ, কমলা,ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে।

সাদা রঙের জবা ফুল।সাদা রঙের জবা দেখতে বেশ কিউট লাগে।জবা ফুল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচের তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না।এই ফুলের পাঁচটি পাপড়ি যুক্ত। পাপড়ি গুলো দেখতে অসাধারন লাগে।জবা গাছের বিভিন্ন রকমের সংকর প্রজাতি রয়েছে।

এই ফুলের নাম হচ্ছে জিনিয়া ফুল।এই ফুলের অন্তত ২০ প্রজাতির জিনিয়া ফুল পাওয়া গেছে।এই ফুল মৌসুমী ফুল হিসেবে বেশ পরিচিত।এই ফুল বাগান ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন শোভাধারণ করার কাজে ব্যবহার করা হয়। জিনিয়া ফুল সাদা, হলুদ,লাল, বাদামী, বেগুনি, কমলা, সবুজ বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।

এই ফুলের নাম হচ্ছে কলাবতী ফুল।এই ফুলের নাম বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন নামে ডাকে।এই ফুল বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।এই ফুল গাছ জাতভেদে আড়াই মিটার পর্যন্ত হয়।

এই ফুলের নাম হচ্ছে কসমস ফুল।এই ফুল মাঝারি আকৃতির উদ্ভিদ।এই ফুল শীতকালীন সময়ে বেশ জনপ্রিয় একটা ফুল। বিভিন্ন প্রজাতির ফুল রয়েছে।এই ফুল ২ থেকে ৪ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট হয়।এই ফুলের বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমন গোলাপী,সাদা, বেগুনি ইত্যাদি।এই ফুল রোধের মধ্যে ফুটে থাকে।

এই ফুলের নাম হচ্ছে এরোমেটিক জুঁই ফুল।এই ফুলের সুগন্ধি অসাধারণ।এই ফুলের সুগন্ধি জন্য সারাবিশ্বে ব্যাপক নাম রয়েছে। দুটি প্রজাতি রয়েছে।জাত দুটি একরকম দেখা যায়।এই ফুল গাছ ভরে সুগন্ধি ফুল ফোঁটে।এই ফুলের কোন পাপড়ি নেই। পাপড়ি মতো দেখতে অংশগুলো ফুলের বৃতি।

এই ফুলের নাম হচ্ছে এলামন্ডা ফুল।এই ফুল হলুদ রঙের বেশি হয়ে থাকে।আবার হালকা বেগুনি রঙের ফুলও হয়ে থাকে। রোধের সময় এটি সবচেয়ে ভালো ভাবে ফোঁটে।পানি জমা থাকেনা এমন জায়গায় খুব ভালো ভাবে জন্মায়।এই গাছটি অনেকটা লতা জাতীয় গাছ।এই ফুলের দুই তিনটা জাত রয়েছে।

আমি তারিকুল ইসলাম। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি সিভিল ইন্জিনিয়ার থেকে পড়াশোনা শেষ করেছি।

আমি ভ্রমণ এবং ঘোরাঘুরি করতে ভিশন পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি করতে ভিশন ভালো লাগে। ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে, এবং ডাই বানাতে পছন্দ করি।

---

---