স্টীমিটে আমার পথ চলার এক বছর || অনেক স্মৃতি ভাগ করবো । (১০% স্বত্বভোগী লাজুক খ্যাঁক)
"স্টীমিট বন্ধুদের উদ্দেশ্যে
উৎসর্গ করলাম
আজকের দিনটা"
উৎসর্গ করলাম
আজকের দিনটা"
সকলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন পূর্বক শুরু করছি।
সবসময়ই সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
আমার আজকের বিষয় স্টীমিটে আমার পথ চলার এক বছর পূর্তি। ভাগ করে নেবো অনুভূতি গুলো।
"স্টীমিটে পথ চলার এক বছর"
প্রথমে এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আমাদের ছোট্ট আয়োজন দেখে আমার পথ চলার স্মৃতি চারণ করবো। চলুন শুরু করা যাক
আমার স্ত্রী ইমু আমার স্টীমিটে এক বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি কেক এবং কিছু নাস্তা তৈরি করেছিল। আর কেকটি আমি নিজের হাতে সাজিয়েছি, বিশেষ করে লগোটা তৈরি করতে কষ্ট হয়েছে সব থেকে বেশী। তবে বিশেষভাবে আমার
স্ত্রীর কাছে আমি কৃতজ্ঞ এতো সুন্দর কেক উপহার দেয়ার জন্য।
ছবিতে আমরা বাপ-বেটি কেক কাটছি।
এক বছর পূর্তির ১ আমার হাতে।
আমার মেয়ে কেক খাইয়ে দিচ্ছে।
বেশ কিছু নাস্তার এবং ফলের ব্যবস্থা করেছিল আমার স্ত্রী ইমু।
"এতক্ষন কি দেখলেন শুধু আনন্দ এখন কিছুটা তিক্ততা দেখুন"
" এক বছরের স্মৃতি চারণ "
আসলে স্টীমিটে আসার পেছনে রয়েছে আমার এক করুন কাহিনী। আমি মূলত চাকরি জীবন শুরু করে ছিলাম আবুল খায়ের গ্রুপে। কিন্তু সেখানে চাকরির পদবী অনুসারে বিভিন্ন রকম শ্রেনী বৈষম্য ছিল যা আমি মেনে নিতে পারিনি, তাই খুব ভালো বেতনের চাকরি আমি ছেড়ে চলে আসি। এরপর ঢাকা উত্তরাতে একটি ছোট কোম্পানিতে চাকরি নেই এবং পরিবার চালাতে থাকি। কিন্তু গত বছর করোনা ভাইরাস আসার পর হঠাৎ করেই ঢাকায় প্রায় ৬০% মানুষ চাকরি হারায় সেই কাতারে আমিও ছিলাম।
স্থান : আবুল খায়ের গ্রুপ কুমিল্লা
চাকরি ছাড়া ঢাকা শহরে একদিন থাকা মানে দম বন্ধ হয়ে মারা যাওয়ার মতো অবস্থা। আমি ভালো চাকরি করতাম তাই আমাদের চলাফেরা ছিল মোটামুটি ভালো মানের আর আমার মেয়ের জন্য তার আবদার মেটানোর জন্য ছিল আলাদা খরচ সবসময়ই। আমি বুঝতে পারলাম হয়ত বড় ধরনের বিপদে পড়তে যাচ্ছি আর্থিকভাবে। সিদ্ধান্ত নিলাম পরিবার নিয়ে বাড়ি চলে যাবো কারন আমার মেয়ে এবং স্ত্রীকে আমার বাঁচাতে হবে। চলে গেলাম বড় আশ্রয় পিতা-মাতার কাছে। আসলে একটা ব্যাপার হচ্ছে নিজের পকেটে টাকা না থাকলে পৃথিবীটা কত কঠিন সেটা হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাওয়া যায়। "আমার মেয়ে আমার কাছে আমার কলিজা"। তার অনেক চাহিদা মেটাতে পারছিলাম না, বুকের ভেতর কেমন যানি শূন্যতা এবং হাহাকার অনুভব করতে লাগলাম। সিদ্ধান্ত নিলাম ঢাকায় ফিরবো যেভাবেই হোক একটা চাকরি ব্যাবস্থা করে আমার সন্তানের চাহিদা মেটাবো। ফিরলাম ঢাকায় কিন্তু লকডাউনের কারনে কোন ব্যাবস্থা করতে পারলাম না। তখন এক ছোট ভাই @sohanurrahman তার মাধ্যমে জানলাম স্টীমিটের কথা এবং আইডি খুললাম। সে দূরে থাকায় তার কাছে তেমন বেশি কিছু স্টীমিট সম্পর্কে বুঝতে পারলাম না।
যাক তারপরও একটু করে কাজ করতে থাকলাম কিন্তু এই জায়গাটা নতুনদের জন্য খুব কঠিন। ভোট পরত খুব সামান্য যা নাই বললাম আর অনেক পোস্ট কেউ চোখই বোলাতো না।
যাক বুঝলাম এটা দিয়ে এখন সংসার চলবে না তখন খুব কষ্টে একটি চাকরি ব্যাবস্থা করলাম যা আমার যোগ্য ছিল না। কিন্তু আমার সন্তানের জন্য আমাকে করতে হবে বেতন যদিও সীমিত। সিদ্ধান্ত নিলাম ব্লগিংটা শিখবো ভালোভাবে আর চাকরিটা করবো। সকাল সাতটায় বের হতাম অফিসের জন্য আর ফিরতাম রাত দশটায়। আমার চোখ প্রায় বন্ধ মেয়ে" ঈলমা" বুকে আছড়ে পড়ে বলতো বাবা কি আনলে বলতাম বাবা দোকান সব বন্ধ কাল ঠিক নিয়ে আসবো। সে বলতো বাবা আজ তিন দিন কিন্তু এমন হলো কাল একটু আগে ফিরবে আমার চকলেট নিয়ে আসবে।
বুকের ভেতরটা কেমন হাহাকার করে উঠলো। রাত যতই হোক বসে যেতাম স্টীমিটে আমার মেয়ের চকলেটের খোঁজে। পরদিন দুপুরের খাবার খরচ কমিয়ে চকলেট নিয়ে বাসায় ফিরতাম একটু মুখের হাসি আর আর একটা চুমুর আসায়। হায় কপাল ফিরতে এতোটাই দেরি হতো রাজকন্যা অর্ধেক ঘুমে বিভোর। যাক এভাবেই চলছিল আমার স্টীমিট কিন্তু অদম্য ইচ্ছা শক্তির কারনে এবং @sohanurrahman এর সহযোগীতায় মার্ক ডাউনের ব্যাবহার এবং অন্যান্য বিষয় গুলো শিখে যাই এবং গত ছয়মাস থেকে মোটামুটি একটা উপার্জনে ফিরেছি।
মাঝখানে আরো কয়েকটি সম্প্রদায়ে কাজ করেছি কিন্তু বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে এখন বর্তমানে অভিভাবক @rme দাদার সম্প্রদায়ে কাজ করছি। এর মধ্যেই ঘটে যায় এক মহা বিপদ, আমার ছেলে সন্তান হয় তীব্র অসুস্থতা নিয়ে। হাসপাতালের বিশাল খরচের সামাল দিতে না পেরে জানাই @rme দাদাকে। তিনি সবকিছু বিবেচনা করে এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেন একটি ফান্ড করার যার নাম দেন @abb-charity। তাছাড়াও আমার জন্য স্টীম বাংলাদেশ কমিউনিটির থেকে @bd-charity এগিয়ে আসে যেখানে নেতৃত্ব দেন প্রিয় ভাই @mahirabdullah । আমি নিজেও সাহায্য চেয়ে আরও একটা পোস্ট করি @amarbanglablog এ। তাছাড়া @rex-sumon ভাই এর পরামর্শে @steemit-city তে আরও একটা পোস্ট করি। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন আমার ছেলের চিকিৎসার জন্য আমার ওয়ালেটে কিভাবে আর কোথা থেকে স্টীম আসছিল আমি জানিনা। তখন প্রায় প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার টাকা প্রতিদিন খরচ হচ্ছিল। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন আমি সামাল দিচ্ছিলাম স্টীমিট থেকেই। তারপরও আমি আরও বেশ কিছু স্টীম পাই @add-charity এর মাধ্যমে। আমার জানা নেই গোটা @steemit ইতিহাসে এরকম আর ঘটেছে কিনা। আমি @emranhasan & @steemit-boy কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রতিটি সদস্যের প্রতি। আর সবথেকে বড় কৃতজ্ঞতা @rme যার ছায়া মাথার উপর ছিল বিধায় বেঁচে গেল আমার ছেলে ( @steemit-boy)। যাক বর্তমানে আমার ছেলে এবং আমরা আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
এটাই ছিল আমার এক বছরের অভিজ্ঞতা যা আপনাদের সাথে ভাগ করলাম এতক্ষন।
👉নতুনদের উদ্দেশ্যে আমরা বার্তা👈
দেখুন স্টীমিট এমন একটা দুনিয়া যেখানে আপনি ভালো ভাবে কাজ শিখে নিজেকে তুলে ধরতে পারবেন পুরো দুনিয়ায়। তবে এটি ছেলের হাতের মোয়া না যে আপনি রাতারাতি আপনি আয় করে বড়লোক হয়ে যাবেন। এখানে আপনাকে শ্রম দিতে হবে এবং আপনার মেধা শক্তিকে খাটাতে হবে চরম পর্যায়ে। তাহলেই আপনি এখানে সফল হতে পারবেন। তবে সর্বদা শেখার মানসিকতা থাকতে হবে। অন্যথায় এই জায়গাটা আপনার নয় এখনই ছেড়ে দিন না হলে হতাশায় ডুবে যাবেন।
ছবির বিবরন :-
ছবি তোলার সরঞ্জাম | ওপ্পো এ-৩১ |
---|---|
অবস্থান | সংযুক্তি |
ছবির কারিগর | ইমু (স্ত্রী) |
অনেক গুলো কথা বললাম, কারোও খারাপ লাগলে ক্ষমা করবেন।
💚শুভ কামনা অবিরাম 💚
আমি কে ?
আমি মো: ইমরান হাসান। একজন যন্ত্র প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার), যন্ত্র নিয়ে আমার পেশা আর ব্লগিং হলো আমার নেশা। খুব বেশি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, নতুন মানুষদের সাথে পরিচিত হতে আর নতুন নতুন গল্প লিখতে। আমি একজন স্বাধীন ব্লগার। আমি মানুষকে ভালোবাসা দিতে জানি এবং পেতেও জানি।
"হতে চাই মানবতার
করি মানবতার জয় জয়কার"
অনেক শুভ কামনা ভাইয়া। আপনার সামনের যাত্রাটা শুভ হোক,।এভাবেই আমাদেরকে প্রতিনিয়ত সুন্দর সুন্দর গুরুত্ব পূর্ণ পোষ্ট উপহার দিয়ে যান। আপনার যাত্রার এক বছর উপলক্ষ্যে আমার পক্ষ থেকে ভালোবাসা এবং শুভ কামনা।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আমার 🥀
আমি এই এক বছরকে বলবো আলোর পথে যাত্রা। যেখানে আমি পেয়েছি আপনাদের মতো তারকা 🌟 , যেখানে এক এক জন জ্বল করে ছড়িয়ে যাচ্ছেন আলোক কিরন। আমিতো শুধু এই বিশাল আকাশের বিশালতা উপভোগ করতে চাই যেখানে আপনারা আমায় পথ দেখাবেন।
শুভ কামনা অবিরাম 💚
🥰🥰❤️
আপনার পুরো পোস্ট পড়ে চোখের কোনাটা একটু ভিজে গেল।আসলে আপনার এই কথাগুলো যখন পড়ছিলাম তখন আমি আমার নিজের মেয়ের কথা এবং আমার ব্যক্তিগত জীবনের কথা ভাবছিলাম কারন আমি হয়তোবা এই পরিস্থিতিতে পড়তে পারতাম। আল্লাহ আপনাকে অনেক ধৈর্য্য দিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আপনি আপনার মেয়ের আদর এর মধ্যেই থাকবেন এবং ভালোবাসায় সিক্ত হবেন এই কামনা রইল কারণ আপনি এখানে সফল হতে চলেছেন। আপনার শেখার মন মানসিকতা আছে এবং অনেক ধৈর্য্য ও প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে আপনি আজকের এই পর্যায়ে এসেছেন। আমি গতকাল যেই লেখাটি লিখেছি সেটা আপনার ক্ষেত্রে একেবারে বাস্তব সেটি হচ্ছে শান্ত সমুদ্রে কখনো দক্ষ নাবিক তৈরি হয় না। আপনি একজন দক্ষ নাবিক হিসেবে আগামির পথ চলায় এগিয়ে যাচ্ছেন এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। কারো বিপদে আমরা সবাই একসাথে এগিয়ে যাওয়াটাই আমাদের ধর্ম ও কর্তব্য কারন আমরা সবাই এখন একটা পরিবার। এটাকে কখনো সাহায্য বা অনুদান মনে করবেন না কারন এটা ছিল পাশে দাঁড়ানো যেটা কিনা আমার বিপদেও আপনি সহ সবাই পাশে দাঁড়াতেন। আর দাদাতো @rme বরাবরের মতো আমাদের যোগ্য অভিভাবক।
স্টিমিট লোগোটা সবুজ রঙ দিয়ে করলে মনে হয় আরো সুন্দর হত।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
ধন্যবাদ @engrsayful ভাই অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমি মন থেকে দোয়া করি আপনার যাতে কখনো এই ধরনের সমস্যা না হয় ।
আসলে আমি একটি চরম সমস্যার মধ্যে দিয়ে একটি মাস অতিবাহিত করি আসলে যা আমার জন্য ছিল খুবই কষ্টদায়ক। যাক সবার সহযোগিতা এবং অনুপ্রেরণায় আমি আমার সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠতে পেরেছি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনার জন্য অনেক বেশী শুভকামনা থাকবে, আর সবুজ রঙের স্টীমিটের লগোটি আমি করতে চেয়েছিলাম কিন্তু আসলে সবুজ ক্রিমটা না পাওয়াতে করতে পারিনি
ঠিক আছে ইনশাল্লাহ আবার যদি ভবিষ্যতে করতে চাই সে ক্ষেত্রে সবুজ রঙের এটা দিয়ে করবো আশা করি ।
ভালো থাকবেন 🥀
চরম একটা শিক্ষনীয় পোস্ট আমাদের সকলের জন্য। আমরা শুধু মানুষের মুখের হাসিটা দেখি। সেই হাসির পিছনে যে কি কষ্ট লুকায়িত আছে সেটা কেউ বোঝার চেষ্টা করি না। তবে একটা কথা হচ্ছে যদি কোথাও আপনি লেগে থাকেন হাল ছেড়ে না দেযন তাহলে সফলতা এক সময় আসবেই। কামনা করি আপনি আপনার পরিবার নিয়ে ভালো থাকুন। আপনার ইস্টিমিট এর বর্ষপূর্তি উদযাপন টা খুব ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ প্রিয় @rupok ভাই।
দোয়া করবেন 🥀
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাই আপনার জন্য। আশা করছি সামনে আরো ভালোভাবে কাজ করবেন এবং আমাদেরকে ভালো ভালো পোস্ট পড়ার সুযোগ করে দিবেন।
দীক্ষা বলুন আর শিক্ষা বলুন সব আপনাদের কাছে পাওয়া। চেষ্টা করছি ভালো পোস্ট করার ইনশাআল্লাহ আমি পারবো।
দোয়া করবেন প্রিয় @mshrif ভাই 💗
আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আপনার পোস্ট টি পড়ে জীবনের অনেক কিছুই শিখলাম এবং প্রতি নিয়ত আপনার কাছ থেকেই শিখতেছে। আপনার ইস্টিমিট এর বর্ষপূর্তি উদযাপন টা খুব ভালো লেগেছে। আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো 🥀
@emranhasan স্যার💗
ধন্যবাদ লিমন 💗
দোয়া করবেন। আশাকরি পাশেই থাকবেন ♨️
ভালো কাজ করুন এই প্রত্যাশায় বিদায় নিলাম।
অবশ্যই স্যার আপনার পাশে সব সময়েই আছি।
আপনার পোস্টটি পড়ে স্টিমিটেএ প্রতি ভালবাসা বহুগুণে বেড়ে গেল। বিপদে যারা পাশে থাকে তারাই প্রকৃত বন্ধু। আপনার কষ্টের দিনগুলোর মাঝে আপনার পাশে সবাই ছিল আলহামদুলিল্লা। মানবতার জয় হোক। করোনায় আমরা সবাই পিছিয়ে গেছি। আপনার পরিবারের সুখ কামনা করি।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু 🥀
কষ্টের দিনগুলো কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছি।
ইনশাআল্লাহ উপর ওয়ালা মুখ তুলে চাইবেন।
যাক আপনাকে স্টীমিটে ♨️ স্বাগতম।
ঠিক যেভাবে সবাই আমার পাশে ছিল তেমনি আমরা সবাই আপনার পাশেও রয়েছি 💗
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল 🥀
ধন্যবাদ ভাইয়া
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
কঠিন বাস্তবতা গুলি খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।ভালো থাকবেন।
অভিনন্দন ভাই,
ভাই জীবনের প্রতিটি স্মৃতির পিছনে কিছু আলোকিত কথা থাকে যার প্রভাব ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। স্টিম এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে এসে অনেকেই আলো খুঁজে পেয়েছেন এবং অন্ধকার হতে বের হয়ে আসার চেষ্টা করছেন। আপনার অতীত সুখের সময় আবার ফিরে আসুক, এই প্রত্যাশা করি সব সময়। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ প্রিয় @hafizullah ভাই🥀
আমি সত্যিই খুব বেশি আনন্দিত আপনাদের মতো মানুষদের সান্নিধ্যে আসতে পেরে।
একটা সময় ছিল যখন আমি খুব একা এবং অসহায় হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু আপনারা আমাকে টেনে তুলেছেন গভীর খাদের কিনার থেকে। পেছনে আর তাকাচ্ছি না ভাই। এখন আপনাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে চাই। ইনশাআল্লাহ পাশে পাবেন সবসময়।
শুভেচ্ছা ভাইয়া,
আগামীর দিনগুলোতে আপনার পথচলা শুভ হোক এই কামনায় করি।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর ও তিক্ত অনুভূতি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ দিদি সুন্দর মন্তব্যের জন্য 💞
শুভ কামনা সবার জন্য।🥀