সামাজিক স্তরবিন্যাসের চরম খেলা || মানুষকে মাপা হয় টাকার ওজনে (১০% স্বত্বভোগী লাজুক খ্যাঁক 🦊)
সামাজিক স্তরবিন্যাস
"মানুষ তুমি মানুষ বটে
মানুষ হয়েছো কোলে পিঠে
সমাজ তোমায় ছাড়েনি তবু
ঘৃন্যতার বাস্তু পিঠে"
- @emranhasan
মানুষ হয়েছো কোলে পিঠে
সমাজ তোমায় ছাড়েনি তবু
ঘৃন্যতার বাস্তু পিঠে"
- @emranhasan
সম্মান প্রদর্শন পূর্বক শুরু করছি।
ভালোবাসা সকল স্টীমিয়ানদের প্রতি।
আজকে আমি সামাজিক স্তরবিন্যাস নিয়ে কথা বলবো।
তৈরি তো সবাই❓
সামাজিক স্তরবিন্যাস কি এবং কিভাবে এলো ❓
একটি মানুষকে তার আর্থিক, শিক্ষাগত যোগ্যতা, গায়ের রং, বয়স এবং পেশার ভিত্তিতে যে বিভাজন করা হয় তাকেই সামাজিক স্তরবিন্যাস বলে। মূলত এর সূত্রপাত প্রাগৈতিহাসিক যুগে হয়ে ছিল। দাসপ্রথা প্রমান স্বরুপ বলা যেতে পারে। যা কিছু ক্ষমতাবান চালাক মানুষ দ্ধারা সৃষ্টি যারা হতদরিদ্র মানুষের উপর নিপীড়ন চালাতো। যা বর্তমান সময়েও চলমান।
কিছু সামাজিক বিভাজনের ব্যাখা দেয়া যাক:-
👉 আর্থিক বিভাজন:-
যখন মানুষকে শুধু মাত্র তার আর্থিক অবস্থার উপরে নির্ভর করে তার অবস্থান ঠিক করা হয় কিংবা তাকে সম্মান দেয়া হয়। এখানে বোঝানো হচ্ছে যে যার অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো তারা সম্মান এবং সমাদর বেশি পেয়ে থাকেন। আমাদের সমাজের সম্পদশালী মানুষরা এই কাতারে সবার উপরে রয়েছেন এবং যারা সমাজের সকল সুযোগ-সুবিধা সবকিছু ভোগ করে থাকেন। দেখুন আমাদের দেশে এমন কিছু অঞ্চল ভেদে মানুষ রয়েছে যারা মানুষকে টাকার অংকে পরিমাপ করে থাকেন। বিদেশ ফেরত একজন জামাই আর ভেনচালক জামাইয়ের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে, জামাই তো জামাই-ই ফারাকটা শুধু অংকে।
তো টাকাই কি সম্পর্কের থেকে বড় ?
👉 শিক্ষাগত যোগ্যতার বিভাজন:-
কোন মানুষটি ঠিক কতটুকু শিক্ষিত সেটার উপরে একটা মূল্যায়ন করা হয় এটিই হচ্ছে শিক্ষাগত যোগ্যতার বিভাজন। আমাদের দেশে শিক্ষিত মানুষ বলতে বোঝায় যারা কোট টাই পড়ে চলাফেরা করেন । এখানে কোট টাই উচ্চ শিক্ষার একটি প্রতিক হিসেবে ধরা হয়, আমাদের সমাজে। যা নিতান্তই লোক দেখানো ব্যাবসা। কিন্তু সমাজে এমন কিছু শিক্ষিত মানুষ রয়েছেন যাদের দেখলে খুব সাধারণ মনে হয় তবে এদের সান্নিধ্যে এসে এমন কিছু লাভ করা যায় যা অভাবনীয় এবং জীবনে মোড় ঘোরানোর মতো ব্যাপার।
তো আপনি প্রকৃত শিক্ষিত কাকে বলবেন?
👉 গাঁয়ের রংয়ের বিভাজন:-
শরীরের ত্বকের উজ্জ্বলতার উপর নির্ভর করে একটি মারাত্মক বিভাজন করা হয় আমাদের সমাজে। ধরুন আপনার একটি মেয়ে হলো, মেয়েটি একুটু শ্যাম বর্ণ। তো অনেক মানুষ দেখতে আসলো আপনার মেয়েকে আপনি সেখানে ধরে রাখুন কেউ-না-কেউ আপনাকে বলেই ফেলবে আহারে মেয়েটি তো দেখতে শ্যাম বর্ণ বড় হলে ভালো জামাই মনে হয় না পাবে। আপনি নিশ্চয়ই আকাশ থেকে পড়বেন না। এর কারণ আপনি হয়তো এই কথাটি আরো কোথাও না কোথাও শুনে এসেছেন। এই হলো আমাদের সমাজের অবস্থা। এমন সমাজে বসবাস করি মেয়ে শিশুর জন্ম হবার পরপরই ঠিক করে ফেলা হয় তার ভালো বিয়ে হবে কিনা। শুধু যে আমাদের দেশেই এমন তা নয় উন্নত বিশ্বেও শুধু মাত্র গায়ের রং কালো বলে পায়ে পিষে মেরে ফেলা হয়। আমি নিগ্রোদের কথা বলছি।
মানুষ কালো বলেই কি ফেলে দেবেন আস্তাকুঁড়ে ?
👉 লিঙ্গভিত্তিক বিভাজন
আপনি পুরুষ না নারী এর ভিত্তিতে একটি বিভাজন রয়েছে। যেখানে পুরুষ শাসিত সমাজে পুরুষেরা সর্বেসর্বা আর নারীর মর্যাদা পদদলিত। সমান অধিকার আদায়ের একটা জোর প্রচেষ্টা এবং আন্দোলন চলে আসছে দীর্ঘদিন যাবত কিন্তু এই পুরুষশাসিত সমাজে এটি এখনও হয়ে ওঠেনি। এই একুশ শতকে এসেও শুনতে হয় নারী দুর্বল তুমি রান্না ঘর তোমার আদর্শ ঠিকানা। কিন্তু অবাক লাগে যখন একজন নারী দেশ চালায় তখন কোথায় থাকে তোমাদের এই চিন্তা চেতনা? আর এমন পুরুষ মাঝে মাঝে চোখে পড়ে যারা স্ত্রীর উপার্জনের উপর নির্ভরশীল বেশি।
নারী কি সত্যিই এতটা দুর্বল?
👉 বয়সভিত্তিক বিভাজন:-
বয়সভিত্তিক একটি বিভাজন রয়েছে যা বয়জেষ্ঠ মানুষেরা এর শিকার হন। সমাজে তরুনদের জয়জয়কার। তরুণরা সমাজের বিভিন্ন সক্রিয় কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকে। এরা যখন যা খুশি করতে পারে এবং নিজেদের ইচ্ছে, চাহিদা সবকিছু মেটাতে পারে। আমার নিজের দেখা এরকম অনেক পরিবার রয়েছে যেখানে তাদের বয়জ্যেষ্ঠ পিতা-মাতার খোঁজখবর নেয়ার মতো সময় তাদের হাতে নেই। আবার অনেককে দেখা যায় বৃদ্ধ পিতা মাতাকে বৃদ্ধা আশ্রমে রেখে আসতে। দুই ছেলের বিশাল দুই ফ্লাট থাকলেও ওদের পিতা-মাতার একটু জায়গা হয়না ওদের বিশাল বড় ফ্ল্যাটে।
তো আমাদের পৃথিবীতে আসার পেছনে কি বৃদ্ধ পিতা-মাতার অবদান নেই ?
👉 সামাজিক বিভাজন মুক্তির উপায়:- 👈
সামাজিক বিভাজন আমাদের সমাজের শিরায় উপশিরায় মিশে গেছে। এই গণ্ডি থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে আসতে হবে তা না হলে আপনি কিংবা আমি কোন না কোন বিভাজন এর শিকার নিশ্চয়ই হয়ে যাবো। সোচ্চার হতে হবে নিজ ঘরের থেকেই আপনি আপনার স্ত্রীকে মূল্যায়ন দিন, আপনার সন্তানকে মূল্যায়ন দিন প্রতিবেশী কে মূল্যায়ন দিন সর্বোপরি সমাজকে মূল্যায়ন দিন। এভাবে মূল্যায়ন করতে করতে একটা সময়ে পুরসমাজ একটা মূল্যায়নের গন্ডির ভেতরে সবকিছু ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে থাকবে। সামাজিক বিভাজন একটি ব্যাধি যা একমাত্র সচেতনতা এবং সহযোগিতার মাধ্যমে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
"ধিক্কার জানাই তোমায় সমাজ
ফেলোছো আমাদের এই বিভাজনের গোলক ধাঁধায়"
ফেলোছো আমাদের এই বিভাজনের গোলক ধাঁধায়"
আজ বিদায় নিলাম, ফিরছি খুব তাড়াতাড়ি।
আমি কে ?
আমি মো: ইমরান হাসান। একজন যন্ত্র প্রকৌশলী (মেকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার), যন্ত্র নিয়ে আমার পেশা আর ব্লগিং হলো আমার নেশা। খুব বেশি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, নতুন মানুষদের সাথে পরিচিত হতে আর নতুন নতুন গল্প লিখতে। আমি একজন স্বাধীন ব্লগার। আমি মানুষকে ভালোবাসা দিতে জানি এবং পেতেও জানি।
"হতে চাই মানবতার
করি মানবতার জয় জয়কার"
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ আপনার লেখার হাত অসাধারণ। আপনি সমাজের একটি অসম্ভব বাস্তব চিত্র কে যে ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার লেখার মাধ্যমে সেটা প্রশংসার দাবিদার। এক্ষেত্রে আমি মনে করি আমরা সবাই যার যার জায়গা থেকে যদি নিজের বিবেককে প্রশ্ন করি তাহলে আমার মনে হয় না সমাজে এরকম বিভক্তি গুলো বেঁচে থাকবে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
না ভাই আমি এতো প্রশংসার দাবিদার নই। আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ। সমাজের এই বিষয়গুলো আমাকে ভীষণ কষ্ট দেয়। আমি তো আর পুরো সমাজটা বদলে ফেলতে পারবো না। তবে আমি শুদ্ধি অভিযান চালাই নিজের পরিবার থেকে আর প্রতিবেশীদের নিয়ে। সেজন্যই আমার প্রতিবেশীরা খুব বেশি মূল্যয়ন করেন আর ভালোবাসেন। যাক আমি চেষ্টা করছি আপনিও চেষ্টা করুন। যা কিছু হয়ে যাক প্রথমে নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন কাজটি সঠিক কি ভুল আর কিচ্ছু না সব বদলে যাবে দেখবেন প্রিয় ভাই।
@alauddinpabel
অনেক সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। আর টাইটেল টাও অনেক সুন্দর ছিল।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে 💗
আমি আসলে সমাজের অনেক বাস্তবতা খুব কাছ থেকে অনুভব করার চেষ্টা করি।
আর কাউকে সংশোধন না করতে পারলেও নিজেকে শুধরে নেই।
ভালো থাকবেন ♨️
আর্থিক গায়ের রং বর্ণ শিক্ষা লিঙ্গ বৈষম্য সেটা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করতে বহু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং এগুলি হচ্ছে মূলত ফ্যাক্টর। আসলে দিন শেষে আমরা এটা বলতে পারি যে, সব মানুষ সমান হয়তো কেউ কোন একটা বিষয় বেশি পারদর্শী আরেকজন অন্য একটা বিষয়ে বেশি পারদর্শী
জি একমত পোষণ করছি।
অনেক সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। আমি সবকিছু পড়ে অনেক কিছু শিখেতে পারলাম। আমাদের কে এত সুন্দর একটা পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার💖
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার পুরো পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন শুনে খুব খুশি হলাম। আসলে বিষয়টি সমাজের বড় বোঝা।
হুম স্যার 💗
সার্টিফিকেট থাকলে সে কখনো শিক্ষিত হতে পারে না। শিক্ষিত হতে হলে তার প্রয়োজন একটি সুন্দর মন আর ভালো আচরণ। মানুষের আচরণ দেখে বোঝা যায় সে কতটা শিক্ষিত।
জি ভাই খুব সুন্দর বলেছেন। একজন প্রকৃত শিক্ষিত মানুষের আচরণ দেখলেই বোঝা যায় সে আসলেই শিক্ষত। একটি ফলবতী বৃক্ষ ফলের ভারে নুয়ে পড়বেই তেমনি শিক্ষার ভার যার ভেতরে রয়েছে সে মানবতার জন্য নুয়ে পড়বে।
ধন্যবাদ @rex-sumon ভাই।
আপনি সামাজিক স্তরবিন্যস সম্পর্কে খুব সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন,,এখন কার সমজা শুধু এটাই বোঝে যার টাকা বেশি তার সম্মান টাও বেশি তাইতো বলি, "" পিপল রেসপেক্ট দা মানি 'নট রেসপেক্ট পারসন""আর শিক্ষাগত যোগ্যতা বলতে মানুষের ভরি ভরি সার্টিফিকেট থাকলেও তারা শিক্ষিত না শিক্ষিত চেনা যায় মন মানসিকতা দেখে। কোট-টাই পড়লেই তাকে শিক্ষিত মানুষ বলা যায় না।
শিক্ষিত বিষয়ে অনুপম রায়ের একটা গান আছে "বাবু রে" এটা তে তিনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন, গানটার মাধুর্য অনেক।
শেষ কথা কালো আর ফর্সা, আমাদের সমাজ কালো আর ফর্সা নিয়ে অনেক বিভেদ তৈরি করে। কে কালো কে ফর্সা সেটা দেখে লাভ আছে,..?লাভ নাই কারন প্রতিটা ব্যাক্তির শরিরে রক্ত একই "লাল" তাইলে এতো বিভেদ তৈরি করার কি দরকার। আমাদের একটাই পরিচয় সেটা হলো আমরা মানুষ।
ধন্যবাদ ভাই 💗
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আমার পুরো পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য এবং উপলব্ধি করার জন্য। আমাকে বিষয়গুলো খুব নাড়া দেয় এবং কষ্ট দেয়। তাই মাঝে মাঝেই লিখতে বাধ্য হই।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ভাই।
ভালো থাকবেন 🥀
আপনিও ভালো থাকবেন এমন পোষ্ট আপনার থেকে আরে আশা করি
খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। সত্যিই আপনার লেখার হাত অনেক সৌখিন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার পোস্টটি পড়েছেন এবং উপলব্ধি করেছেন তাই আপনাকে ধন্যবাদ জানাই 🥀
আসলে নিজেকে বদলে দিলে দুনিয়া বদলে যাবে। এই চিন্তা থেকেই আমার পোস্টটি করা।
ধন্যবাদ ভাই 💗
আপনার এই চারটি লাইন আমার খুব পছন্দ হয়েছে। ভাই আসলে এ থেকে পরিত্রাণের কোন উপায় নেই। কারন মানুষ জন্মগতভাবেই বিভাজন প্রিয়। মানুষ নিজের অবস্থান দিয়ে অন্যকে বিচার করে। আর এটা তার মজ্জাগত। মানুষ যতদিন অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া না শিখবে। ততদিন এই সমস্যা থেকে যাবে। আপনি খুব চমৎকার কিছু বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য 🥀।
ভাই বিভাজন থাকবে একথাটি আমার মানতে খুব কষ্ট লাগে। যাক তবে নিজেদের আগে শুধরাতে হবে এবং নিজের ঘর থেকেই তা শুরু করতে হবে। তাহলেই একদিন না একদিন পরিবর্তন আসবেই।
ভালো থাকবেন ভাই 💗
এরকম লোক সব অঞ্চলেই আছে। শুদ্ধ বিচারক আর ভালো মনের মানুষ জগতে খুব কম ই আছে😔সকলেই কেমন যেন অর্থের কাছে পরাজিত হয়ে যায়।
মনুষ্যত্ব আমাদের থেকে পালিয়ে যাচ্ছে।সভ্যতার কাছে আমরা হার মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছি সম্পদের মোহে পরেই।
সমসাময়িক সময়ের কিছু বাস্তব চিএ তুলে ধরেছেন ভাই। আমাদের সমাজে টাকা ওয়ালারাই অধিক সম্মানিত। হোক সে ঘুষখোর হোক সে চাদাবাজ। এবং শিক্ষিত লোকেরা অশিক্ষিতের মতো শহরটা নোংরা করে এবং অশিক্ষিত সেই পরিচ্ছন্ন কর্মীরা শহরটাকে পরিষ্কার করে। তাহলে এখানে প্রকৃত শিক্ষিত কারা?
এবং বর্ণবাদ বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একটি সমস্যা। অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে 💗
সমাজের এই নোংরা পরিস্কার আমাদেরই করতে হবে। এরা নিশ্চয়ই কারো না কারো পিতা ভাই কিংবা বন্ধু। সবাই উদ্দোগী হলে পরিবর্তন সম্ভব। আশাকরি সবসময়ই পাশে থাকবেন।
যথার্থই বলেছেন ভাই। সবসময় পাশে থাকার চেষ্টা করব।।