রেসিপি :- বাড়িতে তৈরি হাতে কাটা ক্ষীর
প্রিয় স্টিমিট বাসিগন, আপনারা সবাই কেমন আছেন ?
আশা করছি খোদা তায়ালার অশেষ রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন। প্রথমেই আমি শুভেচ্ছা এবং স্বাগতম জানিয়ে শুরু করতে চাই আমার বাংলা ব্লগ এর প্রতিষ্ঠাতা@rme ভাইয়া সহ #amarbangla-blog এর সকল সুদক্ষ মডারেটরদের যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমি এত সুন্দর একটি কমিউনিটি তে আমার মাতৃভাষায় পোস্ট করতে পারছি । আপনাদেরকে আমার মনের অন্তর থেকে শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা জানাচ্ছি। হাতেকাটা ক্ষীর বাংলাদেশের গ্রাম অঞ্চলে অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার বিশেষ করে যারা মিষ্টান্ন খাবার ভালোবাসেন। তাই আজকে ভাবলাম এই মিষ্টান্ন রেসিপিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।
🙋♂️চলুন বন্ধুরা শুরু করা যাক
- রেসিপিটি তৈরি করতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম
১ চাউলের ময়দা
২ চিনি
৩ তেজপাতা
৪ নারিকেল ঝুরি
৫ গরম মসলা
৬ দুধ
৭ পরিমাণ মত লবণ ইত্যাদি সরঞ্জামগুলো হলেই তৈরি করা যাবে আজকের সুস্বাদু রেসিপিটি
# প্রথম ধাপ
• প্রথমত আপনি পরিমাণমতো চাউলের ময়দা নিয়ে নেবেন যদি চাউলের ময়দা গুলো আলো চাউলের হয় তাহলে অনেক ভালো হয়।
# দ্বিতীয় ধাপ
• এবার একটি পাত্রে কিছু পানি দিয়ে চুলার উপরে ফুটাতে দেবেন যখন পাত্রের পানি ফুটতে শুরু করবে ঠিক তখন চাউলের ময়দা গুলো তার মধ্য দিয়ে দিবেন।
# তৃতীয় ধাপ
• এবার চাউলের ময়দা ভাল করে মিশিয়ে নেবেন এবং ঠান্ডা করার জন্য একটি পাত্রে রেখে দিবেন।
# চতুর্থ ধাপ
• যখন চাউলের ময়দা ঠান্ডা হয়ে যাবে তখন একটি পাত্রে রেখে ভাল করে সবগুলোকেই সেনে নিবেন।
# পঞ্চম ধাপ
• এবার সানা ময়দা গুলো একটি কাঠের পাত্র এর উপরে রেখে হাত দিয়ে গোল সুতার মতো করে নিবেন।
# ষষ্ঠ ধাপ
• চাউলের ময়দা সুতার মতো আকৃতি গুলোকে হাত দিয়ে একটি কাঠের পাত্রের উপরে রেখে ঘর্ষণ দিলেই হাতে কাটা ক্ষীর এর আকৃতি দেওয়া হয়ে যাবে।
# সপ্তম ধাপ
• ক্ষীরের আকৃতি দেওয়া হয়ে গেলে এবার একটি নারিকেল কেটে ঝুরি করে নিবেন।
# অষ্টম ধাপ
• এবার একটি পাত্রে পুনরায় পানি গরম করে নিয়ে দুধ ,চিনি ,নারিকেল , ক্ষীর এবং প্রয়োজনীয় মশলা পাতি গুলো দিয়ে ২০ মিনিট ফুটাতে দিবেন।
ভাইয়া আপনার রেসিপি টা অনেক সুন্দর ছিল, দেখে মুখে পানি চলে এলো। আর আমি অবশ্যই বাসায় ট্রাই করবো ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন আপনার রেসিপি। অবশ্যই এখানে শ্রম আর মনকে স্থির করে নিজের হাতে বানিয়েছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল
অনেক সুস্বাদু একটি খাবার এটা। হাতে কাটা সেমাই আমি আনুমানিক চার পাঁচ বছর আগে খেয়েছিলাম।আপনার পোস্ট টি দেখে জিভে পানি চলে এসেছে।খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার পোস্ট গুলো অনেক সুন্দর হয়ে থাকে, ধন্যবাদ ভাই আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
এই ক্ষীরটা আমার খুব পছন্দের। আপনার তৈরি রেসিপি টাও খুব ভালো হয়েছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে ক্ষীরটা খুব সুস্বাদু হয়েছিল। আপনার জন্য শুভকামনা।।
আপনার জন্যেয় শুভেচ্ছা রইল
🙂🙂
আপনি দেখলাম সুপার একটিভ মেম্বার তালিকায় চলে এসেছেন স্বাগতম রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে । ভালোই বানিয়েছেন। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার জন্যেয় শুভেচ্ছা রইল
ইমন তুমি আমার সাথে দেখা কর কাল।