বার বার রিজেক্ট হলে মনের জোর ধরে রাখা কঠিন বিষয়। সুতির্থতার জায়গাই যদি আমি নিজে হতাম তাহলে সত্যিই হাল ছেড়ে দিতাম। কিন্তু সে ধরে রেখেছে। আর সত্যি দাদা তার সঞ্চালক হওয়ার ইচ্ছা কিন্তু সেটা কী ঐ রাইটিং করে মেটানো যায়। যাইহোক শেষমেশ একটা আশার আলো হয়তো সে দেখতে পেয়েছে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কী হয়।