"আমার বাংলা ব্লগ"। আমার প্রিয় বিদ্যালয়। আগষ্ট ১৭,২০২১|
- আমার বাংলা ব্লগে,
- সবাইকে স্বাগতম।
- আমি @emon42.
- বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে।
আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আমি ভালো আছি। আমার বাংলা ব্লগে আমার নতুন একটি পোস্টে আপনাদেরকে স্বাগতম। আজ আমি আমার প্রিয় বিদ্যালয় নিয়ে কথা বলব। এটা হলো আমার মাধ্যমিক বিদ্যালয়:কুমারখালী এম.এন. পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়। আমি ২০১৪ থেকে ২০১৯ পযর্ন্ত এই বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করি। আজ এই বিদ্যালয় সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। সবাই সাথেই থাকবেন।
------ | ------ |
---|---|
W3W | https://w3w.co/locomotive.renovates.buckles |
Photographer | @emon42 |
Photography Device | VIVO Y91C |
এই বিদ্যালয়টি ১৮৫৬ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটা কুমারখালী থানার সবচেয়ে প্রাচীন বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন একজন পন্ডিত ব্যক্তি। তার নাম মথুরানাথ। তার নামে অনুসারেই এই বিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয়। এভাবেই প্রতিষ্ঠা করা হয় এই বিদ্যালয়টি।
এই বিদ্যালয়টি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থানায় অবস্থিত। এই বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে পদ্মার প্রধান শাখা গড়াই প্রবাহিত হয়ে গেছে। এই বিদ্যালয়টি কুমারখালী শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বলা যায়। এই বিদ্যালয়ে কুমারখালী শহরের অধিকাংশ ব্যক্তিরা লেখাপড়া করেছে। এই বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষকের নাম ফিরোজ মুহাম্মদ বাশার। এই বিদ্যালয়ে ক্লাস ৬ হতে ক্লাস ১০ পর্যন্ত প্রায় ১৫০০ ছাএ ছাএী লেখাপড়া করে। এই বিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ জন শিক্ষক কর্মরত আছেন। আগে এই বিদ্যালয়ে শুধু ছেলেরা পড়লেও ২০১৬ সাল থেকে এখানে মেয়েও ভর্তি করা হয়।
------ | ------ |
---|---|
W3W | https://w3w.ci/quaked.lotions.divulging |
Photographer | @emon42 |
Photography Device | VIVO Y91C |
এই বিদ্যালয় ছাএদের খেলার জন্য একটি বিশাল মাঠ রয়েছে। এই স্কুলের ছাএরা এখানেই খেলাধুলা করে। এছাড়া কুমারখালী থানার আন্তস্কুল ফুটবল এবং ক্রিকেট প্রতিযোগিতা এখানে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে এইমাঠে অনেক রকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই মাঠকে এই বিদ্যালয়ের প্রাণও বলা যায়। এই মাঠে আমি অনেক খেলেছি। সেই দিনগুলোর কথা এখন খুব মনে পড়ছে।
------ | ------ |
---|---|
W3W | https://w3w.ci/quaked.lotions.divulging |
Photographer | @emon42 |
Photography Device | VIVO Y91C |
২০১৩ সালে পঞ্চম শ্রেণি পাস করার পর ২০১৪ সালে ভর্তি পরীক্ষায় উওীর্ণ হয়ে আমি এই বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয়। এরপর যথারীতি আমার শিক্ষা চলতে থাকে। এভাবেই আমার লেখাপড়া চলতে থাকে। এই স্কুলে কুমারখালীর সব ছাএদের ভর্তির স্বপ্ন থাকলেও খুব কম সংখ্যক ছাএই এখানে পড়তে পারে। এরপর ২০১৬ সালে এই স্কুল থেকে আমি জিএসসি পাশ করি। আমার ফলাফল আশানুরুপ খুব ভালো হয়। এরপর ২০১৭ সালে আমি এই স্কুলের ৯ম শ্রেণির কারিগরি শাখার ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজিতে ভর্তি হয়। এরপর ২০১৯ সালে এই বিদ্যালয় থেকে আমি এসএসসি পাশ করি। এবং আমি এই স্কুলের সাথে আমার পাঁচবছররে যাএা শেষ করি। এখন মাঝে মাঝে এই বিদ্যালয়ে আমি ঘুরতে আসি। পুরানো স্মৃতিগুলো আমার মনে পড়ে যায়।
সবাইকে ধন্যবাদ💖💖💖।
আমি ইমন হোসেন। আমি বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলায় বসবাস করি। আমি একজন ছাএ। আমি কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে লেখাপড়া করি। আমি খেলাধুলা ভালোবাসি। বিশেষ আমি ফুটবল পছন্দ করি।
আজকে তোমার পোষ্টটা দেখে, বিদ্যালয়ে কাটানো পাচঁটা বছরের সব স্মৃতি মনে পড়ে গেল। অসাধারণ ছিল আমাদের বিদ্যালয়টা। অনেক মিস করি প্রাণে সব ক্যাম্পাসটাকে। ভালো লিখেছো। শুভ কামনা।
ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর আপনার বিদ্যালয় এবং বিদ্যালয়ের মাঠটি।ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আমার সম্পূর্ণ পোস্ট টা পড়ার জন্য।
খুবই সুন্দর উপস্থাপন ভাইয়া।
ধন্যবাদ।