রাস্তার পাগলি ও বিচিত্র সমাজ!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমি মোটামুটি সবসময় সমাজের তিক্ত সত্য কথাগুলো নিয়ে লেখালেখি করতে খুব বেশি ভালবাসি। কেনো জানি আমার এই ধরনের লেখালেখি গুলো শেয়ার করে মনে হয় যে নিজে এই ধরনের চিন্তাভাবনা করতে পেরে একটু হলেও মানুষ মনে হচ্ছে। তাই আমি সবসময় চেষ্টা করি যে সমাজের কিছু ব্যাপার সকলের সামনে তুলে ধরতে । কারণ আমি না আসলে অনেক জটিল জটিল ব্যাপার নিয়ে লেখালেখি করতে মোটেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি না।নিজের সাথে ঘটে যাওয়া কিংবা আমার চারপাশের বাস্তবতা নিয়ে লিখতেই আমি সবচেয়ে বেশি কম্ফোর্ট ফিল করি।
তাই আজকেও ঠিক এমন একটা ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে এসেছি এবং ব্যাপারটি হলো আমরা সচরাচর বেশিরভাগ দেখি যারা রাস্তায় অনেক পাগল, পাগলি পরে থাকে। কারণ যেহেতু তারা মানসিক ভারসাম্য। তাই তাদের পরিবার তাদের যে সময়টাতে সেবা করা উচিত। সে সময়টাতে রাস্তায় ছেড়ে দেয়। যাই হোক, সেটা অন্য একটা ব্যাপার সেটা নিয়ে অন্যদিন কথা বলবো।আমাকে যে ব্যাপারটা সবচেয়ে বেশি অবাক এবং বিব্রত করে। সেটা হচ্ছে আমি যখন রাস্তাঘাটে চলাফেরা করার সময় দেখি কোনো পাগলি মেয়ে প্রেগন্যান্ট! কারণ স্বাভাবিকভাবেই আমরা জানি যে সেই বাচ্চাটা তার ইচ্ছাকৃতভাবে নেওয়া বাচ্চা নয়।
তাহলে প্রথমে প্রশ্ন উঠে যে তাহলে বাচ্চাটা কিভাবে আসলো এই দুনিয়াতে কিংবা সেই মায়ের শরীরে বাচ্চাটি কিভাবে আসলো। এতো বিস্তারিতভাবে বলার আসলে এখানে কিছু নেই। যেহেতু আমরা সকলেই এডাল্ট। কারণ এটা আমরা খুব সাধারণভাবেই বুঝতে পারি যে ওই বাচ্চাটা আসলে রাস্তার কোনো নর্দমার মতোন ব্যক্তির পাপের ফল।
আপনি নিজেই চিন্তা করেন যে একটা মানুষ কতোটা মানসিকভাবে খারাপ হলে সে একটা পাগলিকে নিজেদের ভোগ্যপণ্য বানায়! আমি মনে করি এদের সনাক্ত করে জনসম্মুখে কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত।যাতে এ ধরণের ঘৃণিত কর্মকাণ্ড যেনো আর কেও ভুলেও না করে।কিন্তু আমাদের এ বিচিত্র সমাজ দিনশেষে ওই পাগলিটার ই দোষ খুঁজে পায়।