সাধারণের মধ্যে অসাধারণ অনুভূতি। shy-fox 10% abb-school 5%
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ বাসী সবাইকে আমার নমস্কার, আদাব। আশাকরি আপনারা সকলেই ভালো আছেন সুস্থ আছেন। ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমি এবং আমার পরিবারের সবাই ভালো আছি।
আজ আপনাদের সামনে খুবই সাধারণ একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। খুবই সামান্য উপকরণ দিয়ে তৈরি করা রেসিপি টি কিন্তু এর টেস্ট অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে।
উপকরণ
পটল ৪ টা
শুকনো মরিচ ৪ টা
রসুনের কোয়া ৭-৮ টা
লবন স্বাদমতো
হলুদ পরিমান মতো
তেল পরিমান মতো ভাজার জন্য
প্রস্তুত প্রনালীঃ
প্রথম ধাপঃ
প্রথমে পটল গুলো ভালো করে ধুয়ে মাঝখানে ফালি করে ঝুড়ি ঝুড়ি করে কেটে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ
শুকনো মরিচ গুলো লাল লাল করে ভেজে নিতে হবে তারপর রসুন খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে ৭-৮ কোয়া।
তৃতীয় ধাপঃ
কড়াইয়ে তেল দিয়ে পটল লবন হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভেজে নিতে হবে। ভালো ভাবে ভাজা হলে নামিয়ে নিতে হবে।
চতুর্থ ধাপঃ
ভাজা পটল গুলো শুকনো মরিচ রসুনের কোয়া একসাথে শিল পাটায় ভালো করে বেটে নিতে হবে। চাইলে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন যার যেভাবে সুবিধা হয় সেভাবে করতে পারেন। খুবই সামান্য উপকরণ দিয়ে তৈরি হয়ে যাবে একটা অসাধারণ টেস্টি টেস্টি পটলের ভর্তা। আমার কাছে তো খুবই ভালো লেগেছে আপনারা সবাই ট্রাই করে দেখতে পারেন আশাকরি সবার ভালো লাগবে।
পরবর্তী সময়ে আবার অন্য কোন রেসিপি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়ে যাবো সেই পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় করি।
অসাধারণ টেস্টি টেস্টি পটলের ভর্তা দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে। ইউনিক রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
এই সব ভর্তা সাধারণ হলেও খেতে কিন্তু আপু সত্যি অসাধারণ লাগে। আমি পটল চিংড়ি মাছ দিয়ে খেয়েছি কিন্তু এভাবে করে শুধু পটল কখনো ভর্তা করে খাইনি ।আপনার পটল ভর্তা দেখে তো মনে হচ্ছে গরম গরম ভাত দিয়ে খেতে খুবই মজা লাগবে। ভালোই লোভনীয় হয়েছে ভর্তাটি দারুণভাবে করেছেন আপু ভালো লাগলো আমার কাছে।
এইভাবে করে কখনো পটল ভর্তা খাওয়া হয়নি।পটল জে এইভাবে খাওয়া যায় সেটাও জানতামনা।আপনার কাছ থেকে নতুন একটা রেসিপি শিখে নিয়েছি আপু।আমি অবশ্যই বাসায় ট্রাই করে দেখব।আপনি ঠিকই বলেছেন আপু এটা সাধারণের ভিতরেই অসাধারণ কিছু । এইভাবে ভর্তা দিয়ে ভাত খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।আপনাকে ধন্যবাদ আপু এবং আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
সত্যি বলতে আপনার পোস্ট দেখে বোঝার উপায় নাই অল্প কয়েকদিন আপনি এখানে জয়েন করেছেন। অসাধারণ পটল দিয়ে অসাধারন রেসিপি সত্যি দারুণ আপু। দেখেই তো জিভে পানি চলে আসছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
আপনার ফটোর এর ভর্তা রেসিপি দেখে আমার জিভে জল চলে এসেছে। খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে যখন পটলের ভর্তা করা হয় তখন। আমার কাছেতো খুবই ভালো লাগে পটলের ভর্তা খেতে। কিছুদিন আগেও আমরা পটলের ভর্তা তৈরি করেছিলাম। খুবই ভালো লাগে খেতে। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনি খুবই চমৎকার ভাবে আমাদের মাঝে সুস্বাদু পটল ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে পটল আমি তেমন একটা খাই না তবে মাঝে মাঝে ভর্তা করলে খাই খুবই সুস্বাদু লাগে। এত মজাদার একটি পটল ভর্তা রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি সাধারণের মধ্যে অসাধারণ ভর্তা রেসিপি নিয়ে এসেছেন। যদিও এই ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি তবে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে।একদিন বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো। গরম ভাতের সাথে ভর্তা খেতে খুবই মজা লাগে। আপনি খুব খেতে ভাবে ভর্তা তৈরির ধাপগুলো বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ সুস্বাদু ভর্তা রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
টাইটেল টা বেশ ভালোই দিয়েছেন সাধারণের মধ্যে অসাধারণ। আমিও কিছুদিন আগে পটলের ভর্তা করেছিলাম তবে সেটা অন্য রকম ভাবে। আমার কাছে পটল ভর্তা খেতে ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে এক গরম ভাতের সাথে এই রকম ভর্তা গুলি খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপি টা ভীষণ ভালো লেগেছে।
পটলের তরকারি আমি অনেক খেয়েছি তবে পটল ভর্তা কখনো খাইনি। তবে মনে হচ্ছে পটল ভর্তা খেতে অনেক সুস্বাদু। আমি অবশ্যই বাসায় রেসিপিটি ট্রাই করে দেখবো। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
পটল ভর্তা খেতে আসলে খুবই মজাদার হয় আপু। আমিও কয়েকবার খেয়েছি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনি আজকে খুব সহজে পটল ভর্তা রেসিপি শেয়ার করেছেন অনেক ধন্যবাদ।