" মজাদার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি " || ১০ % বেনিফিশিয়ারি সাইফক্স এর জন্য
হ্যালো বন্ধুরা
হ্যালো বন্ধুরা
আসসালামু আলাইকুম / আদাব
আজ ১২ আষাঢ় -১৪২৯ বঙ্গাব্দ-রোজ রবিবার-২৬ জুন |
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার রহমতে আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও মহান আল্লাহ তায়ালার ও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। |
---|
সম্পূর্ণ তৈরি রেসিপি
প্রতিদিনের মতো আজও আপনাদের মাঝে এসে হাজির হলাম নতুন একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে। রান্না করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই আমি প্রতিদিন রান্না করার চেষ্টা করি। আজ আমি আপনাদের মাঝে কাকরোল ভাজি শেয়ার করবো।দারুন স্বাদের এই রেসিপি খেতে অনেক মজা লাগে। আমাদের বাসায় প্রায় সময় এই ভাজি তৈরি করা হয়। কারণ আমার বাবা ও ছোট ভাইয়ের এই কাঁকরোল ভাজি অনেক পছন্দের। এই কাঁকরোল আমার কাছে ও ভাজি করে খেয়ে অসম্ভব ভালো লাগে। আশা করি এই রেসিপিটি আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে। তাহলে বন্ধুরা আর দেরি না করে চলুন দেখে নেওয়া যাক মজাদার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি। |
---|
প্রয়োজনীয় উপকরণ
প্রয়োজনীয় উপকরণ
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|---|
১. | কাঁকরোল | পরিমাণ মতো |
২. | কাঁচামরিচ কুচি | পরিমাণ মতো |
৩. | পেঁয়াজ কুচি | পরিমাণ মতো |
৪. | লবণ | স্বাদমতো |
৫. | তেল | পরিমাণ মতো |
৬. | হলুদ | ১ চা চামচ |
৭. | রসুন | পরিমাণ মতো |
রান্না করার প্রক্রিয়া
রান্না করার প্রক্রিয়া
ধাপ ১
ধাপ ১
![]() | ![]() |
---|
প্রথমে কাঁকরোল গুলো ভালোভাবে ধুয়ে নেই । ধুয়ে নেওয়ার কাঁকরোল গুলো কুচি করে কেটে নেই। এরপর পেঁয়াজ ও মরিচ গুলো কুচি করে কেটে নেই রান্না করার জন্য।
ধাপ ২
ধাপ ২
![]() | ![]() |
---|
পরিষ্কার একটি কড়াই চুলোর মধ্যে বসিয়ে দেই এরপর পরিমান মতো তেল দিয়ে নেই কড়াই এর মধ্যে।
ধাপ ৩
ধাপ ৩
![]() | ![]() |
---|
তেল গরম হয়ে এলে কেটে রাখা পেঁয়াজ রসুন ও মরিচ কুচি গুলো দিয়ে নেই। এরপর নেড়ে দিয়ে একটু ভাজা ভাজা করে নেই।
ধাপ ৪
ধাপ ৪
![]() | ![]() |
---|
পেঁয়াজ ও মরিচ কুচি গুলো একটু ভাঁজা ভাঁজা করে নিয়ে কেটে রাখা কাঁকরোল গুলো কড়াই এর মধ্যে দিয়ে নেই। এরপর লবণ ও হলুদ পরিমাণ মতো দিয়ে দেওয়ার পর নেড়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে নেই।
ধাপ ৫
ধাপ ৫
![]() | ![]() |
---|
কাঁকরোল ভাজি গুলো একটু নিচে লেগে এলে পরিমাণ মতো অল্প পানি দিয়ে নেড়ে দিয়ে আবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে নেই সিদ্ধ হওয়ার জন্য ।
ধাপ ৬
ধাপ ৬
![]() | ![]() |
---|
কাঁকরোল ভাজি গুলো সিদ্ধ হয়ে এলে ভালোভাবে একটু ভাজা ভাজা করে নেই। ভাজা ভাজা হয়ে গেলে পরিষ্কার একটি প্লেটে নামিয়ে নেই। এখন আমি পরিবেশন করে নেই আমার মতো করে।
অবশেষে তৈরি হয়ে এলো মজাদার ও সুস্বাদু কাঁকরোল ভাজি রেসিপি। আশা করি আমার তৈরি আজকের এই রেসিপি আপনাদের সবার অনেক ভালো লাগবে। যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে তাহলে আপনারা আপনাদের মহা মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন।
রেসিপি | মজাদার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি |
---|---|
ছবি তোলার মাধ্যম | Realme c1 |
ফটোগ্রাফার | @bobitabobi |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
আমি মোছাঃ ববিতা আক্তার বিথী। আমার ইউজার নেম @bobitabobi। আমি পেশায় একজন ছাত্রী। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। বাংলা ভাষা আমার মাতৃভাষা। এই বাংলায় জন্মগ্রহণ করে আমি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। আমার ভালো লাগে বাংলায় কথা বলতে। এই বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমার পাশে থাকবে। আমি যেন আগামীতে আরো অনেক সুন্দর পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে এসে উপস্থিত হতে পারি। আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে
ধন্যবাদ সবাইকে
খুব লোভনীয় ও আকর্ষণীয় লাগছে আপনার করা কাঁকরোল ভাজির রেসিপিটা। কাঁকরোল ভাজির রেসিপিটা শিখে নিলাম আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে। খুব শীঘ্রই বাসায় বানানোর চেষ্টা করবো। আপনার উপস্থাপনা খুব সুন্দর ছিলো। খুব সহজেই শিখে ফেলেছি রেসিপিটা। পরবর্তী রেসিপির জন্য অপেক্ষায় থাকবো। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
যদি কখনো সময় সুযোগ পেয়ে থাকেন তাহলে বাসায় একদিন কাঁকরোল ভাজি তৈরি করে খেয়ে দেখবেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল
কাঁকরোল ভাজি আমার খুব পছন্দের ্্। অনেক সুন্দর ভাবে এবং মজাদার ভাবে পুরো রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু। অনেকেই কাঁকরোল ভাজি খেতে চায় না। তবে এটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি সবজি। তাই আমি মনে করি নিজের পছন্দ মত করে এই ভাজি তৈরি করে সবারই খাওয়া উচিত। ধন্যবাদ আপু।
কাঁকরোল ভাজি আমার খুবই প্রিয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে কাঁকরোল ভাজি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। কাঁকরোল ভাজি রেসিপি তৈরির সম্পূর্ণ প্রসেস উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার তৈরি কাঁকরোল ভাজি আপনার কাছে ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনার রেসিপি পোস্ট দেখলেই বুঝা যায়, আপনি যে রান্না ভালোবাসেন।বেশ ভালো হয় আপনার রেসিপিগুলো।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন কাকরোল আসলেই অনেক মজাদার। খুবই সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে এই রেসিপিটা উপস্থাপন করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এতো সুন্দর মন্তব্য করে আমার পাশে থাকার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আপনার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি ছিল বেশ দারুন। তবে কাঁকরোল রান্না করার চাইতে ভাজি টাই বেশি ভালো লাগে। আপনার রান্নার উপকরণ গুলো ঠিকঠাক ছিল। দেখতে লোভনীয় লাগছে, আমাদের সাথে আপনার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
জি ভাইয়া আমার কাছেও কাকরোল অন্যভাবে খেতে ইচ্ছে করে না ভাজি করে খেতে অনেক ভালো লাগে।
আপু আপনার কাঁকরোল ভাজি রেসিপি দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। এই ধরনের ভাজি করে রুটি সাথে খেতে খুবই ভালো লাগে। গরম ভাতের সাথে ও মন্দ হয় না। ধন্যবাদ আপনাকে কাকরোল বাজি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু এরকম বাজে রুটির সাথে ও খেতে মন্দ হয় না।
কাঁকরোল ভাজি আমাদের তেমন একটা খাওয়া হয় না। কাকরোল ভাজি যে একদমই ভালো লাগে না তা না, মাঝেমধ্যে কাকরোল ভাজি খেতে ভালোই লাগে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে কাঁকরোল ভাজি রান্না করেছেন। দেখতে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে।
মাঝে মাঝে খাওয়ার চেষ্টা করবেন খেতে খুব একটা খারাপ লাগবে না।
আপনি খুব চমৎকারভাবে কাঁকরোল ভাজি করে দেখিয়েছেন। কাকরোল আমি খুব বেশি খাই না। তবে ভাজি করলে মাঝে মাঝে খাই। আজ আপনার রেসিপিটি দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে চমৎকার এর রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
কাঁকরোলের রেসিপি গুলা বরাবরই আমার অনেক ভালো লাগে যে কোনোভাবে রেসিপি প্রস্তুত করলে খেতে খুব পছন্দ করি আপনি লোভনীয় ভাবে ভাজি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন দেখেই লোভ হচ্ছে খেতেও নিশ্চয়ই খুব মজা হবে
জি ভাইয়া এভাবে কাঁকরোল ভাজি করে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।