আমার কবিতার খাতা থেকে : আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়
||@blacks||
কতটা রক্তক্ষরণ হলে
খবর আসে দৈনিক সংবাদে?
কেউ যদি ভালোবেসে থাকো
ভাঙা হৃদয় নিয়ে আবারো
ভালোবেসে থাকো,
তবুও কি খবর আসে
রাস্তার মোড়ে মানুষের মুখে মুখে!
ফিরে যেতে পারে সব আবদার
বেড়ে যাবে তোমার আমার ব্যবধান।
তুমি হাত বাড়ালেই
আমি ভুলে যাই যন্ত্রনা
আর আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়।
যে বালিকা দুচোখে স্বপ্ন নিয়ে
এসেছিল এই বিশাল ইমারতের শহরে,
সেই এখন রমণী হয়ে
সংগ্রাম করে সমাজের উল্টো স্রোতে।
ফিকে হয়ে যাওয়া অনুভবে
তুমি এখনো বেঁচে আছো,
একবার চাইলে আমি দাঁড়াতে পারি,
তুমি ফিরতে পারো।
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
"তুমি হাত বাড়ালেই
আমি ভুলে যাই যন্ত্রনা
আর আমার ক্ষতবিক্ষত হৃদয়।"
আপনার কবিতায় এই লাইনগুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আপনার লেখার জাদু আমাকে মুগ্ধ করে দেয়। প্রিয় মানুষ হাত বাড়ালেই জীবনের যত দুঃখ কষ্ট সব বিলীন হয়ে যায়। ক্ষত বিক্ষত হৃদয়ের সব যন্ত্রণা নিমেষে শেষ হয়ে যায়।
"যে বালিকা দুচোখে স্বপ্ন নিয়ে
এসেছিল এই বিশাল ইমারতের শহরে,
সেই এখন রমণী হয়ে
সংগ্রাম করে সমাজের উল্টো স্রোতে।
ফিকে হয়ে যাওয়া অনুভবে
তুমি এখনো বেঁচে আছো,
একবার চাইলে আমি দাঁড়াতে পারি,
তুমি ফিরতে পারো।" একদম ধারালো ।
অসাধারণ অনবদ্য অতুলনীয় দাদা♥♥
ওয়াও দাদা!!! কবিতার লাইনগুলোর কথা অনেক অর্থবহ। যদিও এ ব্যাপারে আমি দূর্বল। আপনি সবসময় অনেক সুন্দর কবিতা লিখেন দাদা। আজকের কবিতাটিও আমার কাছে ভালো লেগেছে।
লেখায় অনাবিল স্রোত প্রবাহমান। বিস্তর সারগর্ভ। আমি মুগ্ধ।
যখন কবিতাটা পড়া শুরু করলাম তখন আমি অন্য কিছু ভেবেছিলাম।তবে মাঝপথে এসে বুঝলাম আসলে আমাদের এই বড় বড় ইমারতগুলোর আড়ালেই সবচেয়ে খারাপ খারাপ মানুষগুলো থাকে বলে আমি মনে করি। আর সে খারাপ মানুষগুলোর হাত থেকে বাঁচাতে হয়তো এতগুলো সংগ্রাম আর এভাবে বেঁচে থাকা। সত্যিই আপনি খুব দারুণ লিখেন ভাইয়া। আপনার লেখাগুলো যত পড়ি ততই যেন লেখাগুলোর গভীরে চলে যাই। আমার খুব বেশি ভালো লেগেছে আজকের কবিতাটি।
অনেক সুন্দর কবিতা উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। আপনার কবিতা পড়তে অনেক ভালো লাগলো। অসাধারণ কবিতা লিখেছেন দাদা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা কবিতার কথা গুলো সত্যি বেদনাদায়ক। ভিতরে ভালবাসা পাওয়ার নিদারুণ আকুতি আর সেই প্রিয় মানুষের অপেক্ষায় পথে চেয়ে থাকা। হৃহয়ের রক্তক্ষরণ কেউ বুঝতে পারে না বা দেখতে পারেনা বলে নিজে ব্যতীত অন্য কারো পক্ষে তা অনুভব করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা
হৃদয় নাড়া দিলো দাদা-
চারপাশের পরিবেশ এবং শহরের আধুনিক ইমারতের আড়ালে থাকা মুখোশধারী মানুষগুলো কখনো সাভাবিকভাবে পাশে দাঁড়ায় না, এগিয়ে আসে না।
কবিতার শুরুটা ছিলো বেশ গভীর অনুভূতি দিয়ে। খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। ধন্যবাদ
আসলেই আমরা প্রত্যেকেই সংগ্রাম করি নিজের মতো করে।এটাই হয়তো জগতের ভারসাম্য এর জন্য জরুরী।ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
হ্যা, হয়তো নিজের তাগিতে, হয়তো সমাজের ভারসাম্য রক্ষার্থে সবাই নিজের অবস্থান হতে লড়াইটা চালিয়ে যাচ্ছি এবং টিকে থাকার চেষ্টা করছি। তবে খুব কম সংখ্যক স্রোতের বিপরীতে টিকে থাকতে সক্ষম হচ্ছে।
"যে বালিকা দুচোখে স্বপ্ন নিয়ে
এসেছিল এই বিশাল ইমারতের শহরে,
সেই এখন রমণী হয়ে
সংগ্রাম করে সমাজের উল্টো স্রোতে"।
দাদা এই লাইন গুলো যেন একেবারে মন ছুঁয়ে গেল। এই কবিতার ভাবার্থ টি খুবি বেদনাদায়ক। আপনি সব সময়ই অনেক সুন্দর কবিতা লেখেন দাদা। আমি আপনার লেখা কবিতার অনেক বড় ভক্ত। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনাকে আমাদের মাঝে প্রতিনিয়ত এত সুন্দর সুন্দর কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।