প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে প্রকৃতির অপরূপ রূপ দর্শন।।২৩ শে মার্চ ২০২২।।
হ্যালো বন্ধুরা,কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি একটি ফোটোগ্রাফি ও জীবন ভিত্তিক ব্লগিং লিখতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।প্রথমেই জানিয়ে রাখি ইদানিং খুবই উষ্ণতা বেড়ে গেছে।তাই একটু বেলা বাড়লেই রোদের তীব্রতা বেড়ে যায়।তখন বাইরে বেরোনোই দুস্কর।তবুও আমাদের দৈনন্দিন কাজে বাইরে বেরোনোটা আবশ্যক।তাই সবাই নিজের সুস্থতার বিষয়টা মাথায় রেখে জীবন সংগ্রামে এক এক ধাপ এগিয়ে যান।
গতকাল সকালে গিয়েছিলাম প্রাতঃভ্রমণে।সাধারণত যাওয়া হয় না।রাত জেগে কাজ করতে করতে ঘুমোতে অনেক দেরি হয়ে যায়।তাই ভোর ৫ টায় উঠে হাঁটতে যাওয়া অনেকটাই কঠিন।তবুও আমি যাওয়ার চেষ্টা করি।এই কাজে আমার দুই বন্ধু খুবই আগ্রহী এবং বলতে গেলে তাদের কারণেই আমার প্রাতঃভ্রমণে যাওয়া হয়।
কিন্তু এ কথা অনস্বীকার্য যে আমাদের প্রত্যেকের সকাল সকাল ঘুমোতে যাওয়া উচিত এবং সকাল সকাল বিছানা ছেড়ে উঠাও উচিত।কিন্তু এই ব্যস্তময় জীবনে আমাদের সেটা করা এক প্রকার অসম্ভব।যাই হোক বেরিয়ে পড়লাম ভোরবেলা।ভোরবেলা প্রকৃতি একদম স্নিগ্ধ থাকে।নির্মলহাওয়ায় নিঃস্বাস নিয়ে অপার শান্তি লাভ করা যায়।কিন্তু কেন জানিনা গতকালকের ভোরবেলার পরিবেশ তেমন একটা ঠিক যেমনটা হওয়া উচিত তেমনটা ছিল না।আবহাওয়া বেশ গম্ভীর ছিল এবং তেমন একটা হাওয়া ও ছিল না।
আলোকযন্ত্র :ওয়ান প্লাস
প্রাতঃভ্রমণে প্রকৃতি রূপ
উত্তর ২৪ পরগনা
আমরা সাধারণত আমাদের বাড়ি থেকে ৫ কিলোমিটার ভিতরে একটু গ্রাম্য পরিবেশ হাঁটতে যায়।আমার বাড়ির পাশেই বিশাল মাঠ তবে মাঠে হাঁটার থেকে গ্রাম্য পরিবেশ হাঁটতে আলাদা আনন্দ লাগে।দূষণ মুক্ত হাওয়া গায়ে লাগলেই অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে।আমার কিছুক্ষন হাঁটার পর একটি মাঠের মধ্যে গিয়ে কিছুক্ষন বসে বিশ্রাম নিয়ে থাকি।ঠান্ডা হাওয়া আর প্রকৃতির সান্নিধ্য আমাদের সত্যি একটা আলাদা অভিজ্ঞতার জন্ম দেয়।আমরা যে মাঠ টাই গিয়ে বিশ্রাম নিয়ে থাকি তার চারিপাশে শুধু আখ গাছ।ওখানকার কৃষকেরা আখ চাষ।করেছে প্রচুর।আখ চাষ বেশ লাভজনক এখন।
এই সময় আমার মোবাইল ব্যবহার করে কয়েকটি ফোটোগ্রাফি করে নিলাম।আর সেগুলোই আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে চলেছি।
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working.
Discord
দাদা গো, প্রথম ছবিটা অসাধারণ হয়েছে। সত্যিই মনোরম একটা ফটোগ্রাফি হয়েছে প্রথম ছবিটার।
দাদা, প্রাতঃভ্রমণে গিয়ে তুমিতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছ I আর প্রাতঃভ্রমণে হাঁটাচলা করা শরীরের জন্য খুবই ভালো I শরীর মনকে সতেজ রাখার জন্য মাঝে মাঝে এরকম প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে আসা খুবই ভালো কাজ|
ঘুরতে আমারও বেশ দারুন লাগে। আর সেই ঘোড়াঘুড়ি শুরু হয় প্রকৃতির সান্নিধ্যে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। প্রকৃতি আমাদের অনেক কিছু দিয়ে যায় এজন্যই প্রকৃতি আমার অনেক ভালো লাগে। আপনি মনে হয় অনেক ভালো একটি সময় কাটিয়েছেন প্রকৃতির সাথে। ধন্যবাদ আপনার এত সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করে নেবার জন্য। ভালোবাসা অবিরাম সব সময় আপনার জন্য ভালোবাসা রইলো।
কোনো একদিন আমিও এভাবে যেতে পারলে বেশ ভালোহতো।আমার তো সূর্য ই দেখা হয়না ভালো মতো।প্রকৃতি আসলেই অপরূপ,প্রকৃতির সাথে কোনো কিছুর তুলনাই হয়না আসলে।
সত্যিই, বেলা বাড়লেই প্রচন্ড গরম।বাইরে বেরুলেই আগুনের ফুলকি যেন গাঁয়ে লাগে।যাইহোক ভোর বেলা ঘুম থেকে ওঠা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।নির্মল বাতাসে মনে আলাদা এক অনুভূতি সৃষ্টি হয়।মনটা ফুরফুরে হয়ে যায় আর মেঠো পথ দিয়ে নরম ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে ও মজা লাগে।তাই সকলের সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা উচিত।দাদা তোমার অনুভূতি পড়ে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ।
দাদা আপনি ঠিকই বলেছেন। গ্রামীণ পরিবেশে হাঁটতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। বিশেষ করে বিকেলে যখন রোদ পড়ে যায় তখন গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে হাঁটার যে কি আনন্দ এটা ভাষায় প্রকাশ করা কষ্টের। ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অনেক চমৎকার হয়েছে। শহরে বসবাস করা মানুষের কাছে এগুলো শুধুই কল্পনা। শুভকামনা রইল
আমার কাছেও ভোরবেলা হাঁটতে অনেক ভালো লাগে। ভোরের স্নিগ্ধ বাতাস আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।আমি প্রায় সিদ্ধান্ত নেই হাঁটতে যাবো,তেমন একটা হয় না।যাই হোক ছবিগুলো বেশ সুন্দর। ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আপনি আজকে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি ঠিক বলেছেন। গ্রাম্য পরিবেশ হাঁটতে আলাদা আনন্দ লাগে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা
একেবারে সঠিক বলেছেন দাদা আমাদের সবার সকাল সকাল ঘুমাতে যাওয়া দরকার এবং ভোরে উঠা দরকার। কিন্তু কর্মব্যস্ত আমরা এর বিপরীত টা করে থাকি। সকালের মুক্ত সিগ্ধ বাতাস সবার কপালে জোটে না। অনেক ভালো ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা।
আসলে দাদা আপনার গ্রামের এই সৌন্দর্যময় ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে গ্রামের সবুজ প্রকৃতির মধ্যে হাঁটতে খুবই ভালো লাগে। তাই আপনি প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার দূরে একটি গ্রামে গিয়ে সবুজ প্রকৃতি ও পরিবেশের মধ্যে হেঁটে সৌন্দর্য উপভোগ করেন। সত্যিই এটি শুনে আমার খুবই ভাল লাগল। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা রইল।