Deep fake প্রযুক্তি ।।১৫ জানুয়ারি ২০২৪
ডিপফেক প্রযুক্তি নিঃসন্দেহে খুবই আধুনিক এবং শক্তিশালী কিন্তু এর নেতিবাচক ব্যবহার এটিকে বিতর্কিত হাতিয়ার হিসেবে পরিচিত করছে।বিশিষ্ট জনেরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।ডিপফেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) অ্যালগরিদম ব্যবহার করে হাইপার-রিয়ালিস্টিক কিন্তু বানোয়াট বিষয়বস্তু তৈরি করে।আর এগুলো ভিডিও বা অডিও ফরম্যাটে প্রকাশ করে।এই প্রযুক্তিটি ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম বিশেষত জেনারেটিভ অ্যাডভারসারিয়াল নেটওয়ার্ক (GAN) ব্যবহার করে কোনো ফুটেজে মুখের বৈশিষ্ট্যগুলিকে ম্যানিপুলেট এবং সুপার ইমপোজ করে।এর ফলে এমন কিছু ভিডিও বা অডিও তৈরি হয় যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কখনোই করেনি।
ডিপফেক প্রযুক্তি কে ঘিরে যেসব উদ্বেগ রয়েছে তার মধ্যে একটি হল এটি ব্যবহার করে জনগণকে প্রতারিত করা সম্ভব।ডিপফেক প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে বাস্তবতা এবং কল্পকাহিনীর মধ্যে পার্থক্য বের করা ক্রমশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সেলিব্রিটি এবং সাধারণ ব্যক্তিদের টার্গেট করে তাদের খ্যাতি এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হচ্ছে এই আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে।ভুল তথ্য বিস্তারের জন্য এর উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে।
ভুল তথ্য ছড়ানো ছাড়াও ডিপফেক প্রযুক্তি গোপনীয়তা এবং সুরক্ষার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে কারো সুনামকে ম্যানিপুলেট করার ক্ষমতা সহ, ব্যক্তিগত এবং সংবেদনশীল তথ্য বানোয়াট করার ক্ষমতা রয়েছে।এর ফলে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা সম্ভব। এটির মাধ্যমে ব্ল্যাকমেল, হয়রানি,ব্যক্তিদের ডিজিটাল পরিচয় এর অপব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে এর প্রয়োগের মাধ্যমে।
ডিপফেকের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলা করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা চলছে। গবেষক এবং প্রযুক্তিবিদরা ডিপফেক কন্টেন্টের বিস্তার শনাক্ত ও প্রশমিত করার জন্য টুল তৈরি করছেন।এই টুলটি মূলত এআই-চালিত সনাক্তকরণ অ্যালগরিদম থেকে ব্লকচেইন-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ সিস্টেম পর্যন্ত বিস্তৃত যার লক্ষ্য হলো manipulate করা মিডিয়া গুলোর ক্ষতিকারক দিক প্রশমিত করা।
প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে নৈতিক বিবেচনাগুলি সামনে আসা উচিত। সম্মতি, দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং সৃজনশীলতা এই হুমকির বিরুদ্ধে একটা প্রতিবাদ হতে পারে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
ডিপফেক ম্যানুপুলেট প্রযুক্তি সম্পর্কে তেমন একটা ধারণা ছিল না । যেটার ভালো দিক রয়েছে বর্তমানে তার নেতিবাচক বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। সত্যি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের টার্গেট করে তাদের তথ্য হ্যাক করে নিয়ে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। যেটা আপনার পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে জানতে পারলাম দাদা। খুবই ভালো লাগলো আজকের পোস্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
কয়েকদিন ধরে এই নামটা খুব বেশি শুনতে পাচ্ছি, এবং কয়েকদিন আগে কিছু তারকাদের নিয়েও এরকম ফেক ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে অনায়াসে একটা মিথ্যা প্রচার করা যায়, আমাদেরকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে।
বর্তমানে দেখলাম এই ডিপফেক এআই প্রযুক্তি খুব ট্রেন্ডে আছে দাদা। অনেক ইউটিউবার এটা নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে আবার! তবে এটার পজিটিভিটি থেকে নেগেটিভিটিই মনে হলো আমার কাছে। একজন ব্যক্তিকে হয়রানির জন্য এমন একটা ডিপফেক এআই যথেষ্ট! তবে এর নীতিবাচক প্রয়োগ থেকে বাচারঁ জন্য মানুষদেরকে সচেতন হতে হবে, সৃজনশীল মননও হতে হবে। ডিপফেক প্রশমিত টুলস তৈরি করলে অনেকটাই ভালো হবে আমি মনে করি শনাক্ত করতে কোনটা রিয়েল আর কোনটা ফেইক
দিন যতই যাচেছ ততই যুগ আপডেট হচ্ছে। আর এই আপডেট এর জন্যই আমরা ফিরে পাচ্ছি হাজারও অনলাই সুবিধা। বেশ দারুন একটি পোস্ট আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনি আজকে সচেতনতামূলক একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। বেশ কিছুদিন ধরে ডিপফেক এর খারাপ দিকগুলো সম্পর্কে ইউটিউবে ভিডিও দেখছিলাম। আসলেই ডিপফেক প্রযুক্তি বেশ ভয়াবহ। যেকোনো মানুষের কপি তৈরি করে ফেলতে পারে, এমনকি কন্ঠও হুবহু একইরকম ভাবে তৈরি করতে পারে। ডিপফেক প্রযুক্তি মানুষের জন্য হুমকিস্বরূপ। অনলাইন ব্যাংকিং করাটা খুব কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কারণ হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবশ্যই ডিপফেক শনাক্ত করার জন্য টুল বের হওয়া উচিত। নয়তো মানুষজন একের পর এক বিপদের সম্মুখীন হবে। যাইহোক এমন সচেতনতামূলক একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
যুক্তির অগ্রগতির এ যুগে এমন পাওয়ারফুল AI টুলস আবিষ্কার প্রশংসনীয়। কিন্তু এটিকে ভীষণ খারাপ কিছু কাজে ব্যবহার করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। কিছুদিন আগেই একটা নিউজে দেখেছিলাম একটা মেয়ের ছবি ফেসবুক থেকে নিয়ে সেটা ডিপফেকের মাধ্যমে নগ্ন করা হয়েছে।
যেমন অস্ত্রের দোষ থাকে না, অস্ত্রের ব্যবহারের দোষ থাকে। সেম বিষয়টা এখানেও।
ie
জাস্ট কয়েকদিন আগে একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছিলো যে, এক লোক একটা বিড়ালকে ব্লেন্ডারে ঢুকিয়ে দিয়ে চালিয়ে দিয়েছে।যা খুবই মর্মান্তিক ছিলো।আর এ কারণে খুব অস্থিরতাও সৃষ্টি হয়েছিলো যে কেনো সে দেশের প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেনা।পরে জানা গেলো যে ভিডিওটা একেবারেই ফেইক,কিন্তু দেখে তা বোঝার উপায় নেই!
প্রযুক্তির খারাপ দিক গুলোকে ব্যবহার ই না করা উচিত মানুষের।
প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে তা যেমন মানুষের উপকারে আসছে আবার সেটা অনেক ভাবে ক্ষতিও করছে। এই প্রযুক্তির অপব্যবহার অনেক প্রতারণার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। এই ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে অনেকের পুরো রিয়েলিস্টিক বিভিন্ন ধরনের ভিডিও , অডিও নকল করার মত বিভিন্ন ঘটনা সামনে উঠে এসেছে। যা মানুষের ব্যক্তিগত জীবনকে প্রভাবিত করছে। এইসবের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য নতুন প্রযুক্তিরও উদ্ভব হচ্ছে জেনে ভালো লাগলো। দারুন একটি বিষয়ের উপর আজকের ব্লগটি লিখেছো দাদা যা পড়ে বেশ ভালো লাগলো ।